আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকায় বিশ্বের অন্যতম আইকনিক মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রয়্যাল এনফিল্ড প্রথমবারের মতো গ্লোবাল কমিউনিটি রাইডের ঐতিহ্য নিয়ে শনিবার (১৬ আগস্ট) আয়োজন করল ‘রয়্যাল এনফিল্ড রাইডআউট’। এ উদ্বোধনী যাত্রায় অংশ নেন ১৪০ জনেরও বেশি রাইডার, যার মাধ্যমে বাংলাদেশি বাইকারদের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।
রাইডটি শুরু হয় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত রয়্যাল এনফিল্ডের আইকনিক ফ্ল্যাগশিপ শোরুম থেকে, আর সমাপ্তি হয় পূর্বাচলের ছুটি রিসোর্টে, যেখানে তারা রয়্যাল এনফিল্ড রাইডার কমিউনিটির সঙ্গে দিনটি আনন্দে কাটান।
‘পিওর মোটরসাইক্লিং’—এই স্লোগানে রাইডাররা রয়্যাল এনফিল্ডের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা ও আবেগ ভাগাভাগি করেন। এক সরল আনন্দে রাইডার, মোটরসাইকেল এবং রাস্তা মিলিয়ে মুহূর্তগুলো হয়ে উঠেছিল আনন্দঘন।
এই গ্রুপ রাইডের মাধ্যমে অতিরিক্ত গতিতে বাইক না চালানো এবং সেফটি গিয়ার ব্যবহার করে রাইড করার ওপর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছিল। নিরাপদে রাইড করার মধ্যেও আনন্দ আছে–এটাই ছিল সবার বার্তা।
রয়্যাল এনফিল্ড পরিকল্পনা করেছে, আগামীতেও বাংলাদেশে প্রতি মাসে সারা দেশের রয়্যাল এনফিল্ড বাইকারদের নিয়ে এমন গ্রুপ রাইডের আয়োজন করবে, যাতে সবাই একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারে এবং বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্বের রয়্যাল এনফিল্ড কমিউনিটির সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে। এই রাইডগুলো হবে রাইডারের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে—কিছু হবে ছোট রাইড, কিছু হবে দীর্ঘ ও রাতভর রাইড, এমনকি কিছু রাইড দেশের বাইরেও হতে পারে।
বিশ্বব্যাপী সহনশীলতা রাইডের জন্য খ্যাত রয়্যাল এনফিল্ড ‘হিমালয়ান ওডিসি’র মাধ্যমে সারা বিশ্বের রাইডারদের হিমালয় যাত্রায় নিয়ে যায়। এ ছাড়া বিশ্বের সর্বোচ্চ মোটরেবল পাস উমলিং লা জয় করার প্রথম ব্র্যান্ড হিসেবেও রয়্যাল এনফিল্ডের সাফল্য রয়েছে। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত রয়্যাল এনফিল্ড রাইডআউট সেই বৈশ্বিক ঐতিহ্যেরই ধারাবাহিকতা, যা রাইডারদের জন্য মহাকাব্যিক রাইড অভিজ্ঞতা তৈরি করে এবং ক্রমবর্ধমান কমিউনিটির মাঝে ‘পিওর মোটরসাইক্লিং ফান’-এর প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দেয়।
উল্লেখ্য, বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী মোটরসাইকেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়্যাল এনফিল্ড ১৯০১ সালে ইংল্যান্ডের রেডিচে যাত্রা শুরু করে। মোটরসাইকেল নির্মাণে ১২৪ বছরের এই ঐতিহ্য নিয়ে রয়্যাল এনফিল্ড বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ইফাদ গ্রুপের সঙ্গে যৌথ অংশীদারত্বে, ২০২৪ সালে রাজধানী ঢাকায় ফ্ল্যাগশিপ শোরুম ও উৎপাদন কারখানা উদ্বোধনের মাধ্যমে।
ঢাকায় বিশ্বের অন্যতম আইকনিক মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রয়্যাল এনফিল্ড প্রথমবারের মতো গ্লোবাল কমিউনিটি রাইডের ঐতিহ্য নিয়ে শনিবার (১৬ আগস্ট) আয়োজন করল ‘রয়্যাল এনফিল্ড রাইডআউট’। এ উদ্বোধনী যাত্রায় অংশ নেন ১৪০ জনেরও বেশি রাইডার, যার মাধ্যমে বাংলাদেশি বাইকারদের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।
রাইডটি শুরু হয় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত রয়্যাল এনফিল্ডের আইকনিক ফ্ল্যাগশিপ শোরুম থেকে, আর সমাপ্তি হয় পূর্বাচলের ছুটি রিসোর্টে, যেখানে তারা রয়্যাল এনফিল্ড রাইডার কমিউনিটির সঙ্গে দিনটি আনন্দে কাটান।
‘পিওর মোটরসাইক্লিং’—এই স্লোগানে রাইডাররা রয়্যাল এনফিল্ডের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা ও আবেগ ভাগাভাগি করেন। এক সরল আনন্দে রাইডার, মোটরসাইকেল এবং রাস্তা মিলিয়ে মুহূর্তগুলো হয়ে উঠেছিল আনন্দঘন।
এই গ্রুপ রাইডের মাধ্যমে অতিরিক্ত গতিতে বাইক না চালানো এবং সেফটি গিয়ার ব্যবহার করে রাইড করার ওপর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছিল। নিরাপদে রাইড করার মধ্যেও আনন্দ আছে–এটাই ছিল সবার বার্তা।
রয়্যাল এনফিল্ড পরিকল্পনা করেছে, আগামীতেও বাংলাদেশে প্রতি মাসে সারা দেশের রয়্যাল এনফিল্ড বাইকারদের নিয়ে এমন গ্রুপ রাইডের আয়োজন করবে, যাতে সবাই একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারে এবং বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্বের রয়্যাল এনফিল্ড কমিউনিটির সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে। এই রাইডগুলো হবে রাইডারের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে—কিছু হবে ছোট রাইড, কিছু হবে দীর্ঘ ও রাতভর রাইড, এমনকি কিছু রাইড দেশের বাইরেও হতে পারে।
বিশ্বব্যাপী সহনশীলতা রাইডের জন্য খ্যাত রয়্যাল এনফিল্ড ‘হিমালয়ান ওডিসি’র মাধ্যমে সারা বিশ্বের রাইডারদের হিমালয় যাত্রায় নিয়ে যায়। এ ছাড়া বিশ্বের সর্বোচ্চ মোটরেবল পাস উমলিং লা জয় করার প্রথম ব্র্যান্ড হিসেবেও রয়্যাল এনফিল্ডের সাফল্য রয়েছে। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত রয়্যাল এনফিল্ড রাইডআউট সেই বৈশ্বিক ঐতিহ্যেরই ধারাবাহিকতা, যা রাইডারদের জন্য মহাকাব্যিক রাইড অভিজ্ঞতা তৈরি করে এবং ক্রমবর্ধমান কমিউনিটির মাঝে ‘পিওর মোটরসাইক্লিং ফান’-এর প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দেয়।
উল্লেখ্য, বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী মোটরসাইকেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়্যাল এনফিল্ড ১৯০১ সালে ইংল্যান্ডের রেডিচে যাত্রা শুরু করে। মোটরসাইকেল নির্মাণে ১২৪ বছরের এই ঐতিহ্য নিয়ে রয়্যাল এনফিল্ড বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ইফাদ গ্রুপের সঙ্গে যৌথ অংশীদারত্বে, ২০২৪ সালে রাজধানী ঢাকায় ফ্ল্যাগশিপ শোরুম ও উৎপাদন কারখানা উদ্বোধনের মাধ্যমে।
আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান এ এফ এম শাহীনুল ইসলামকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। কিন্তু আজ বুধবার তিনি অফিস করছেন। এ নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে।
২ ঘণ্টা আগেসস্তায় রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল কিনে মুনাফা করছে ভারতের কিছু ধনী পরিবার। এমন মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি মন্ত্রী (অর্থমন্ত্রী) স্কট বেসেন্ট। গতকাল মঙ্গলবার এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের সুযোগ নিয়ে ভারতের তেল আমদানিকারকেরা মুনাফা করছে
৫ ঘণ্টা আগেনয়াদিল্লি ও মস্কোর মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে চায় রাশিয়া। সম্প্রতি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মস্কো সফরের মধ্যেই রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই বার্তা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের মুদ্রাবাজারে আজ বুধবার সপ্তাহের চতুর্থ দিনে লেনদেন চলছে পুরোদমে। গত দিনের তুলনায় আজ ডলারের দাম কিঞ্চিৎ বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ ইউরোর দাম কিছুটা কমলেও ও ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে