নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারত থেকে পেঁয়াজের আমদানি বন্ধের ঘোষণার পর দেশের বাজারে অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়েছিল পেঁয়াজের দাম। সেই দাম এখন কিছুটা কমে দেশি পুরোনো পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে নতুন করে দাম বেড়েছে আদা ও রসুনের। রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়, আর আদা ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর বাজারগুলো ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে মুরগি ও ডিমের দামও কিছুটা বেড়েছে। এসব পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা ডলারের মূল্যবৃদ্ধি এবং সরবরাহ কম থাকাকে দায়ী করছেন।
রামপুরা, কারওয়ান বাজার, সিপাহীবাগ ও খিলগাঁও বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি দেশি পুরোনো পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা, ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ ১২০ থেকে ১৩০ টাকা এবং নতুন আসা মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
কারওয়ান বাজারের বিক্রেতা সাত্তার মিয়া বলেন, মুড়িকাটা পেঁয়াজ আসায় পেঁয়াজের দাম একটু কমছে।
পেঁয়াজের দাম কমলেও বাড়তির দিকে আদা ও রসুনের দাম। প্রতি কেজি রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়। সপ্তাহ দুয়েক আগেও রসুন ১৯০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর আদা এ সপ্তাহে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
বিক্রেতারা বলছেন, আদা-রসুনের আমদানি কমে যাওয়ায় এবং ডলারের দামের কারণে এই পণ্য দুটির দাম বাড়ছে।
সবজির বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। তবে বেড়েছে মুরগির দাম। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ১৭০-১৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে ১৯০-২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শুধু ব্রয়লার নয়, সোনালি, সোনালি হাইব্রিড ও লেয়ার মুরগির দামও কেজিতে ১০-২০ টাকা করে বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতারা।
বাজারে নতুন আলু ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর পুরোনো আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজিতে। এ ছাড়া প্রতি কেজি মুলা ৩০-৪০ টাকা। শিম ৫০ থেকে ৭০ টাকা, ফুলকপি ও বাঁধাকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৬০, পাকা টমেটো ৮০ থেকে ১২০, কাঁচা টমেটো ৬০ থেকে ৬৫, মুখিকচু ৭০, বেগুন ৫০ থেকে ৮০, করলা ৬০ থেকে ৭০, পটোল ৬০ থেকে ৬৫, বরবটি ৯০ থেকে ১০০, শসা ৬০ থেকে ৭০ এবং পেঁপে ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
সবজি কিনতে আসা সরকারি কর্মকর্তা হারুন অর রশীদ বলেন, শীতকাল মানেই তো সবজি। সবকিছুর দাম বাড়লেও সবজির দাম নাগালের মধ্যেই আছে। তাই সবজিটাই বেশি কেনা হচ্ছে।
চিনি আগের মতোই ১৪৫-১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। আটা, ময়দার পাশাপাশি নতুন করে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে। বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারে ৫ টাকা বেড়ে ১৭৪ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
প্রতি ডজন ফার্মের লাল ডিম ১৩০ টাকা, হাঁসের ডিম ২০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গত সপ্তাহে লাল ডিম ১২০-১২৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গিয়েছিল ৷
মাছসহ গরু ও খাসির মাংস আগের মতোই আছে। গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৫৮০ থেকে ৬৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
ভারত থেকে পেঁয়াজের আমদানি বন্ধের ঘোষণার পর দেশের বাজারে অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়েছিল পেঁয়াজের দাম। সেই দাম এখন কিছুটা কমে দেশি পুরোনো পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে নতুন করে দাম বেড়েছে আদা ও রসুনের। রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়, আর আদা ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর বাজারগুলো ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে মুরগি ও ডিমের দামও কিছুটা বেড়েছে। এসব পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা ডলারের মূল্যবৃদ্ধি এবং সরবরাহ কম থাকাকে দায়ী করছেন।
রামপুরা, কারওয়ান বাজার, সিপাহীবাগ ও খিলগাঁও বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি দেশি পুরোনো পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা, ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ ১২০ থেকে ১৩০ টাকা এবং নতুন আসা মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
কারওয়ান বাজারের বিক্রেতা সাত্তার মিয়া বলেন, মুড়িকাটা পেঁয়াজ আসায় পেঁয়াজের দাম একটু কমছে।
পেঁয়াজের দাম কমলেও বাড়তির দিকে আদা ও রসুনের দাম। প্রতি কেজি রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়। সপ্তাহ দুয়েক আগেও রসুন ১৯০ থেকে ২২০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর আদা এ সপ্তাহে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
বিক্রেতারা বলছেন, আদা-রসুনের আমদানি কমে যাওয়ায় এবং ডলারের দামের কারণে এই পণ্য দুটির দাম বাড়ছে।
সবজির বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। তবে বেড়েছে মুরগির দাম। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ১৭০-১৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে ১৯০-২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শুধু ব্রয়লার নয়, সোনালি, সোনালি হাইব্রিড ও লেয়ার মুরগির দামও কেজিতে ১০-২০ টাকা করে বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতারা।
বাজারে নতুন আলু ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর পুরোনো আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজিতে। এ ছাড়া প্রতি কেজি মুলা ৩০-৪০ টাকা। শিম ৫০ থেকে ৭০ টাকা, ফুলকপি ও বাঁধাকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৬০, পাকা টমেটো ৮০ থেকে ১২০, কাঁচা টমেটো ৬০ থেকে ৬৫, মুখিকচু ৭০, বেগুন ৫০ থেকে ৮০, করলা ৬০ থেকে ৭০, পটোল ৬০ থেকে ৬৫, বরবটি ৯০ থেকে ১০০, শসা ৬০ থেকে ৭০ এবং পেঁপে ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
সবজি কিনতে আসা সরকারি কর্মকর্তা হারুন অর রশীদ বলেন, শীতকাল মানেই তো সবজি। সবকিছুর দাম বাড়লেও সবজির দাম নাগালের মধ্যেই আছে। তাই সবজিটাই বেশি কেনা হচ্ছে।
চিনি আগের মতোই ১৪৫-১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। আটা, ময়দার পাশাপাশি নতুন করে ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে। বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারে ৫ টাকা বেড়ে ১৭৪ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
প্রতি ডজন ফার্মের লাল ডিম ১৩০ টাকা, হাঁসের ডিম ২০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গত সপ্তাহে লাল ডিম ১২০-১২৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গিয়েছিল ৷
মাছসহ গরু ও খাসির মাংস আগের মতোই আছে। গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৫৮০ থেকে ৬৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্কের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। এশিয়ার অধিকাংশ দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। আর শুল্কের কারণে এ খাতে শঙ্কার জন্ম হয়েছে। গত ২০ এপ্রিল লিবারেশন ডে ঘোষণা করে যে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার প্রভাবের
১৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এর বড় ধাক্কা লেগেছে ভারতের তৈরি পোশাক খাতে। ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিন আতঙ্কে কাটছে এই খাতের উদ্যোক্তাদের।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
১ দিন আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
১ দিন আগে