লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারতে ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। আজ শনিবার এক নির্দেশনা দিয়ে এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। এই নিষেধাজ্ঞা এমন এক সময়ে তুলে নেওয়া হলো, যখন ভারতের পেঁয়াজ বলয় বলে খ্যাত মহারাষ্ট্র রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হতে যাচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত সরকার রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পাশাপাশি পেঁয়াজের সর্বনিম্ন রপ্তানি মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। সরকারি নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রপ্তানির ক্ষেত্রে এক টন পেঁয়াজের সর্বনিম্ন মূল্য হবে ৫৫০ ডলার বা ৬০ হাজার ১৯৫ টাকা।
গতকাল শুক্রবার রাতে পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ পর্যন্ত রপ্তানি শুল্ক আরোপ করার পর এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে, ২০২৩ সালের আগস্টে ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ পর্যন্ত রপ্তানি শুল্ক নির্ধারণ করেছিল, যা বলবৎ ছিল সে বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের তথা মহাপরিদপ্তর এক নির্দেশনায় বলেছে, ‘পেঁয়াজ রপ্তানি নীতির নিষেধাজ্ঞা থেকে সরে এসে তা উন্মুক্ত করা হয়েছে এবং তা অবিলম্বে কার্যকর হবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এই নীতি বলবৎ থাকবে। এ ক্ষেত্রে এক টন পেঁয়াজের সর্বনিম্ন মূল্য হবে ৫৫০ ডলার (বা ৬০ হাজার ১৯৫ টাকা)।’
এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বরের ৮ তারিখে ভারত সরকার চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। পরে সেই নিষেধাজ্ঞা অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়ানো হয়। অবশেষে, গতকাল ৩ এপ্রিল রাতে সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলো।
উল্লেখ্য, ভারত সরকারের তথ্য বলছে—দেশটিতে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় মহারাষ্ট্রে। রাজ্যটির কৃষকেরা সব সময়ই পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এই পেঁয়াজের বড় একটি অংশই দেশের বাইরে রপ্তানি হয়। এ ক্ষেত্রে বড় ক্রেতা বাংলাদেশ, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ভুটান-শ্রীলঙ্কা।
গত মাসে এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে ভারতের ভোক্তা, খাদ্য ও জন বিতরণ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভারত সরকার ছয় প্রতিবেশী দেশ—বাংলাদেশ, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভুটান, বাহরাইন, মরিশাস ও শ্রীলঙ্কায় ৯৯ হাজার ১৫০ টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে।
উল্লেখ্য, মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে পেঁয়াজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। গত মাসে কংগ্রেস নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মাধ্যমে মহারাষ্ট্রের পেঁয়াজ চাষিদের অবহেলা করার অভিযোগ তুলেছিল। কংগ্রেস বলেছিল, তাদের ইশতেহারে কৃষকদের ওপর এ ধরনের বিপর্যয়কর নীতিগুলো রোধ করে একটি পূর্বাভাসযোগ্য আমদানি-রপ্তানি নীতি তৈরির কথা বলা হয়েছে।
লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারতে ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। আজ শনিবার এক নির্দেশনা দিয়ে এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। এই নিষেধাজ্ঞা এমন এক সময়ে তুলে নেওয়া হলো, যখন ভারতের পেঁয়াজ বলয় বলে খ্যাত মহারাষ্ট্র রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হতে যাচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত সরকার রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পাশাপাশি পেঁয়াজের সর্বনিম্ন রপ্তানি মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। সরকারি নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রপ্তানির ক্ষেত্রে এক টন পেঁয়াজের সর্বনিম্ন মূল্য হবে ৫৫০ ডলার বা ৬০ হাজার ১৯৫ টাকা।
গতকাল শুক্রবার রাতে পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ পর্যন্ত রপ্তানি শুল্ক আরোপ করার পর এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে, ২০২৩ সালের আগস্টে ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ পর্যন্ত রপ্তানি শুল্ক নির্ধারণ করেছিল, যা বলবৎ ছিল সে বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের তথা মহাপরিদপ্তর এক নির্দেশনায় বলেছে, ‘পেঁয়াজ রপ্তানি নীতির নিষেধাজ্ঞা থেকে সরে এসে তা উন্মুক্ত করা হয়েছে এবং তা অবিলম্বে কার্যকর হবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এই নীতি বলবৎ থাকবে। এ ক্ষেত্রে এক টন পেঁয়াজের সর্বনিম্ন মূল্য হবে ৫৫০ ডলার (বা ৬০ হাজার ১৯৫ টাকা)।’
এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বরের ৮ তারিখে ভারত সরকার চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। পরে সেই নিষেধাজ্ঞা অনির্দিষ্টকালের জন্য বাড়ানো হয়। অবশেষে, গতকাল ৩ এপ্রিল রাতে সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলো।
উল্লেখ্য, ভারত সরকারের তথ্য বলছে—দেশটিতে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় মহারাষ্ট্রে। রাজ্যটির কৃষকেরা সব সময়ই পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। এই পেঁয়াজের বড় একটি অংশই দেশের বাইরে রপ্তানি হয়। এ ক্ষেত্রে বড় ক্রেতা বাংলাদেশ, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ভুটান-শ্রীলঙ্কা।
গত মাসে এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে ভারতের ভোক্তা, খাদ্য ও জন বিতরণ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভারত সরকার ছয় প্রতিবেশী দেশ—বাংলাদেশ, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভুটান, বাহরাইন, মরিশাস ও শ্রীলঙ্কায় ৯৯ হাজার ১৫০ টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে।
উল্লেখ্য, মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে পেঁয়াজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। গত মাসে কংগ্রেস নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মাধ্যমে মহারাষ্ট্রের পেঁয়াজ চাষিদের অবহেলা করার অভিযোগ তুলেছিল। কংগ্রেস বলেছিল, তাদের ইশতেহারে কৃষকদের ওপর এ ধরনের বিপর্যয়কর নীতিগুলো রোধ করে একটি পূর্বাভাসযোগ্য আমদানি-রপ্তানি নীতি তৈরির কথা বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১৪ ঘণ্টা আগে