ডিজেল এবং পেট্রল রপ্তানির ওপর থাকা সকল বিধিনিষেধ তুলে নিতে যাচ্ছে রাশিয়া। এ ব্যাপারে রুশ সরকার জ্বালানি উৎপাদকদের প্রস্তুতি নেওয়ার কথা বলেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তথ্যটি জানিয়েছে রুশ জ্বালানি শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তিনটি সূত্র।
বিশ্বের শীর্ষ সমুদ্রবাহী ডিজেল রপ্তানিকারক দেশ রাশিয়া। অভ্যন্তরীণ বাজারে উচ্চমূল্য এবং ঘাটতি সমস্যা মোকাবিলার জন্য গত ২১ সেপ্টেম্বর জ্বালানি রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছিল দেশটি। এরপর ৬ অক্টোবর বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়। পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু পেট্রল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকে। ট্রাক এবং রেলপথে বিদেশি পেট্রল সরবরাহও নিষিদ্ধ রাশিয়ায়।
বুধবার জ্বালানি মন্ত্রী নিকোলাই শুলগিনভ বলেছেন যে, কিছু গ্রেডের পেট্রলের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা বিবেচনা করছে রাশিয়া। নাম প্রকাশ না করার শর্তে রাশিয়ান তেল কোম্পানির একটি সূত্র রয়টার্সকে বলেছে, সরকার জ্বালানি উৎপাদকদের বলেছে যে, আগামী সপ্তাহ থেকে রপ্তানি চালু করা হবে।
শিল্প সংশ্লিষ্ট আরও একটি সূত্র জানিয়েছে, রপ্তানি বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হবে আগামী সপ্তাহে। সূত্রটি রয়টার্সকে বলেছে, ‘তারা (সরকার) আগামী সপ্তাহে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই প্রেক্ষিতে আমরা রপ্তানির সময়সূচি এবং পরিশোধনের পরিকল্পনা তৈরি করেছি।’
তবে এই ব্যাপারে রুশ জ্বালানি মন্ত্রীর মন্তব্য চেয়ে এখনো পায়নি রয়টার্স।
রাশিয়ার বৃহত্তম তেল রপ্তানি পণ্য ডিজেল। গত বছর প্রায় সাড়ে ৩ কোটি মেট্রিক টন ডিজেল রপ্তানি করেছে রাশিয়া। এর প্রায় তিন-চতুর্থাংশই পরিবহন করা হয় পাইপলাইনের মাধ্যমে। রাশিয়া গত বছর ৪৮ লাখ টন পেট্রল রপ্তানি করেছে।
সংশ্লিষ্ট আরও একটি সূত্র বলেছে, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার ফলে রাশিয়ায় পেট্রলের পরিমাণ অতিরিক্ত হয়ে গেছে। সূত্রটি বলেছে, ‘এই মৌসুমে বিক্রি কম হবে। আমরা অভ্যন্তরীণ বাজারে এত বেশি পেট্রল বিক্রি করতে পারব না।’
ডিজেল এবং পেট্রল রপ্তানির ওপর থাকা সকল বিধিনিষেধ তুলে নিতে যাচ্ছে রাশিয়া। এ ব্যাপারে রুশ সরকার জ্বালানি উৎপাদকদের প্রস্তুতি নেওয়ার কথা বলেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তথ্যটি জানিয়েছে রুশ জ্বালানি শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তিনটি সূত্র।
বিশ্বের শীর্ষ সমুদ্রবাহী ডিজেল রপ্তানিকারক দেশ রাশিয়া। অভ্যন্তরীণ বাজারে উচ্চমূল্য এবং ঘাটতি সমস্যা মোকাবিলার জন্য গত ২১ সেপ্টেম্বর জ্বালানি রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছিল দেশটি। এরপর ৬ অক্টোবর বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়। পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু পেট্রল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকে। ট্রাক এবং রেলপথে বিদেশি পেট্রল সরবরাহও নিষিদ্ধ রাশিয়ায়।
বুধবার জ্বালানি মন্ত্রী নিকোলাই শুলগিনভ বলেছেন যে, কিছু গ্রেডের পেট্রলের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা বিবেচনা করছে রাশিয়া। নাম প্রকাশ না করার শর্তে রাশিয়ান তেল কোম্পানির একটি সূত্র রয়টার্সকে বলেছে, সরকার জ্বালানি উৎপাদকদের বলেছে যে, আগামী সপ্তাহ থেকে রপ্তানি চালু করা হবে।
শিল্প সংশ্লিষ্ট আরও একটি সূত্র জানিয়েছে, রপ্তানি বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হবে আগামী সপ্তাহে। সূত্রটি রয়টার্সকে বলেছে, ‘তারা (সরকার) আগামী সপ্তাহে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই প্রেক্ষিতে আমরা রপ্তানির সময়সূচি এবং পরিশোধনের পরিকল্পনা তৈরি করেছি।’
তবে এই ব্যাপারে রুশ জ্বালানি মন্ত্রীর মন্তব্য চেয়ে এখনো পায়নি রয়টার্স।
রাশিয়ার বৃহত্তম তেল রপ্তানি পণ্য ডিজেল। গত বছর প্রায় সাড়ে ৩ কোটি মেট্রিক টন ডিজেল রপ্তানি করেছে রাশিয়া। এর প্রায় তিন-চতুর্থাংশই পরিবহন করা হয় পাইপলাইনের মাধ্যমে। রাশিয়া গত বছর ৪৮ লাখ টন পেট্রল রপ্তানি করেছে।
সংশ্লিষ্ট আরও একটি সূত্র বলেছে, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার ফলে রাশিয়ায় পেট্রলের পরিমাণ অতিরিক্ত হয়ে গেছে। সূত্রটি বলেছে, ‘এই মৌসুমে বিক্রি কম হবে। আমরা অভ্যন্তরীণ বাজারে এত বেশি পেট্রল বিক্রি করতে পারব না।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে