রোকন উদ্দীন, ঢাকা
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে পরিবর্তন আনার একটি প্রচেষ্টা দেখা গেলেও এর কাঠামো পুরোনোই রয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সানেমের (সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং) নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান। তাঁর মতে, এই পুরোনো কাঠামোতে নতুন বাজেট কতটা কার্যকর হবে, বিনিয়োগ কতটা বাড়াতে পারবে কিংবা কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কতটা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
ড. সেলিম রায়হান বলেন, ‘বাজেটের আগের কাঠামোতে সমস্যা ছিল। যদিও বাজেটে এই সমস্যার স্বীকৃতি (অ্যাকনলেজমেন্ট) আছে, তবু ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগের বিষয়টি অনিশ্চিত। আর এই অনিশ্চয়তা সরাসরি কর্মসংস্থানকেও প্রভাবিত করবে।’
প্রস্তাবিত বাজেটের প্রতিক্রিয়ায় তিনি জানান, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের পথে বাংলাদেশের সামনে বেশ কিছু বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পণ্যের বহুমুখীকরণের মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি, নগদ সহায়তার (ক্যাশ ইনসেনটিভ) বিকল্প ব্যবস্থা, বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি। দুঃখজনকভাবে, আগামী বাজেটে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে তেমন কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ বা রূপরেখা দেখা যাচ্ছে না।
ড. রায়হান বলেন, ‘বাজেটে সম্পূরক শুল্ক কমানোর কিছু পদক্ষেপ রয়েছে, যা এলডিসি থেকে উত্তরণের পর কিছুটা সহায়ক হতে পারে। তবে মূল চ্যালেঞ্জ হলো আমাদের রপ্তানি খাতের আয় বৃদ্ধি করা। এর জন্য পণ্যের বহুমুখীকরণের কোনো বিকল্প নেই। অথচ বাজেটে পণ্যের বহুমুখীকরণে তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। চামড়া খাতসহ অন্যান্য শিল্প খাত নিয়েও তেমন কোনো আলোচনা দেখা যাচ্ছে না।’ তাঁর মতে, শুধু গার্মেন্টস পণ্য দিয়ে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় খুব বেশি বাড়ানো সম্ভব নয়।
এ ছাড়া বিভিন্ন পণ্যে বর্তমানে যে নগদ সহায়তা দেওয়া হয়, তার বিকল্প কী হবে বা অন্য কোনো উপায়ে শিল্পগুলোকে কীভাবে প্রণোদনা দেওয়া যায়, সে বিষয়েও বাজেটে তেমন কিছু বলা হয়নি। কর্মসংস্থান এবং দেশীয় বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা না থাকায় এলডিসি উত্তরণের চ্যালেঞ্জগুলো কীভাবে মোকাবিলা করা হবে, তা স্পষ্ট নয় বলেও মনে করেন ড. সেলিম রায়হান।
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে পরিবর্তন আনার একটি প্রচেষ্টা দেখা গেলেও এর কাঠামো পুরোনোই রয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সানেমের (সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং) নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান। তাঁর মতে, এই পুরোনো কাঠামোতে নতুন বাজেট কতটা কার্যকর হবে, বিনিয়োগ কতটা বাড়াতে পারবে কিংবা কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কতটা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
ড. সেলিম রায়হান বলেন, ‘বাজেটের আগের কাঠামোতে সমস্যা ছিল। যদিও বাজেটে এই সমস্যার স্বীকৃতি (অ্যাকনলেজমেন্ট) আছে, তবু ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগের বিষয়টি অনিশ্চিত। আর এই অনিশ্চয়তা সরাসরি কর্মসংস্থানকেও প্রভাবিত করবে।’
প্রস্তাবিত বাজেটের প্রতিক্রিয়ায় তিনি জানান, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের পথে বাংলাদেশের সামনে বেশ কিছু বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পণ্যের বহুমুখীকরণের মাধ্যমে রপ্তানি বৃদ্ধি, নগদ সহায়তার (ক্যাশ ইনসেনটিভ) বিকল্প ব্যবস্থা, বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি। দুঃখজনকভাবে, আগামী বাজেটে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে তেমন কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ বা রূপরেখা দেখা যাচ্ছে না।
ড. রায়হান বলেন, ‘বাজেটে সম্পূরক শুল্ক কমানোর কিছু পদক্ষেপ রয়েছে, যা এলডিসি থেকে উত্তরণের পর কিছুটা সহায়ক হতে পারে। তবে মূল চ্যালেঞ্জ হলো আমাদের রপ্তানি খাতের আয় বৃদ্ধি করা। এর জন্য পণ্যের বহুমুখীকরণের কোনো বিকল্প নেই। অথচ বাজেটে পণ্যের বহুমুখীকরণে তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। চামড়া খাতসহ অন্যান্য শিল্প খাত নিয়েও তেমন কোনো আলোচনা দেখা যাচ্ছে না।’ তাঁর মতে, শুধু গার্মেন্টস পণ্য দিয়ে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় খুব বেশি বাড়ানো সম্ভব নয়।
এ ছাড়া বিভিন্ন পণ্যে বর্তমানে যে নগদ সহায়তা দেওয়া হয়, তার বিকল্প কী হবে বা অন্য কোনো উপায়ে শিল্পগুলোকে কীভাবে প্রণোদনা দেওয়া যায়, সে বিষয়েও বাজেটে তেমন কিছু বলা হয়নি। কর্মসংস্থান এবং দেশীয় বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা না থাকায় এলডিসি উত্তরণের চ্যালেঞ্জগুলো কীভাবে মোকাবিলা করা হবে, তা স্পষ্ট নয় বলেও মনে করেন ড. সেলিম রায়হান।
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
৮ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন (২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলা
৮ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিনির্ভর তদারকির আওতায় আনতে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘সুপারভাইজরি পলিসি অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ডিপার্টমেন্ট’ (এসপিসিডি) নামে একটি নতুন বিভাগ চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১১ ঘণ্টা আগে