নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে বন্ড ও আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়ায় যেসব সংশোধনী আনা হয়েছে, তা এ খাতের কাজে গতি বাড়বে এবং সহজ করবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। এটি শিল্পের জন্য ভালো হবে। তবে কিছু সুপারিশ বাজেটে প্রতিফলিত হয়নি বলেও জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের প্রতিক্রিয়ায় বিজিএমইএ এসব কথা জানায়। এতে বলা হয়, পরিবেশবান্ধব ও নিরাপদ কারখানার জন্য আরও যন্ত্রপাতি ও উপকরণ শুল্কমুক্ত করা দরকার। পোশাক খাতে প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবা ভ্যাটমুক্ত রাখা, এইচএস কোড সহজীকরণ, সাব-কন্ট্রাক্ট, নন-বন্ড প্রতিষ্ঠানে পণ্য সরবরাহ সহজীকরণ, সার্কুলার ফ্যাশন ও রিসাইকেল পণ্যকে উৎসাহিত করতে সংশ্লিষ্ট পণ্য ও সেবা শুল্কমুক্ত করা—এগুলো শিল্পের স্বার্থে বিবেচনা করা উচিত।
বিজিএমইএ মনে করে, ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটে অবাস্তব উচ্চাকাঙ্ক্ষা পরিহার করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সুশাসন, নাগরিক সুবিধা, কর্মসংস্থান, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও এলডিসি উত্তরণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
বিজিএমইএ বলেছে, বাজেটে মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যের কথা বলা হয়েছে, যা বাস্তবায়িত হলে নিম্ন আয়ের মানুষ, বিশেষ করে পোশাকশ্রমিকেরা উপকৃত হবেন। এ ছাড়া সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় ভাতার পরিমাণ ও উপকারভোগীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বিজিএমইএ বলেছে, বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি কমাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যয় ১০ শতাংশ কমানোর উদ্যোগ, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে দাম না বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে শিল্পবান্ধব বলে মনে করছে বিজিএমইএ। একই সঙ্গে এলএনজি আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতি এবং পেট্রোলিয়াম ও ডিজেল আমদানিতে শুল্ক হ্রাসের ফলে শিল্পের উৎপাদন ব্যয় কমে যাবে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে।
এ ছাড়া বর্তমানে পোশাকশিল্প উচ্চ সুদহার, শ্রমিক মজুরি বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ-গ্যাসের দাম বৃদ্ধি এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কিছু সাম্প্রতিক পদক্ষেপের কারণে সংকটে রয়েছে। ২০২৬ সালে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটাবে—যা সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে রপ্তানিনির্ভর পোশাকশিল্পকে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিজিএমইএ কিছু সুপারিশ বাজেট প্রস্তাবে অন্তর্ভুক্ত করেছিল, যা বাস্তবায়ন হয়নি।
প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে বন্ড ও আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়ায় যেসব সংশোধনী আনা হয়েছে, তা এ খাতের কাজে গতি বাড়বে এবং সহজ করবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। এটি শিল্পের জন্য ভালো হবে। তবে কিছু সুপারিশ বাজেটে প্রতিফলিত হয়নি বলেও জানিয়েছে সংগঠনটি।
সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের প্রতিক্রিয়ায় বিজিএমইএ এসব কথা জানায়। এতে বলা হয়, পরিবেশবান্ধব ও নিরাপদ কারখানার জন্য আরও যন্ত্রপাতি ও উপকরণ শুল্কমুক্ত করা দরকার। পোশাক খাতে প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবা ভ্যাটমুক্ত রাখা, এইচএস কোড সহজীকরণ, সাব-কন্ট্রাক্ট, নন-বন্ড প্রতিষ্ঠানে পণ্য সরবরাহ সহজীকরণ, সার্কুলার ফ্যাশন ও রিসাইকেল পণ্যকে উৎসাহিত করতে সংশ্লিষ্ট পণ্য ও সেবা শুল্কমুক্ত করা—এগুলো শিল্পের স্বার্থে বিবেচনা করা উচিত।
বিজিএমইএ মনে করে, ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটে অবাস্তব উচ্চাকাঙ্ক্ষা পরিহার করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সুশাসন, নাগরিক সুবিধা, কর্মসংস্থান, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও এলডিসি উত্তরণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
বিজিএমইএ বলেছে, বাজেটে মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যের কথা বলা হয়েছে, যা বাস্তবায়িত হলে নিম্ন আয়ের মানুষ, বিশেষ করে পোশাকশ্রমিকেরা উপকৃত হবেন। এ ছাড়া সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় ভাতার পরিমাণ ও উপকারভোগীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বিজিএমইএ বলেছে, বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি কমাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যয় ১০ শতাংশ কমানোর উদ্যোগ, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে দাম না বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে শিল্পবান্ধব বলে মনে করছে বিজিএমইএ। একই সঙ্গে এলএনজি আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতি এবং পেট্রোলিয়াম ও ডিজেল আমদানিতে শুল্ক হ্রাসের ফলে শিল্পের উৎপাদন ব্যয় কমে যাবে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে।
এ ছাড়া বর্তমানে পোশাকশিল্প উচ্চ সুদহার, শ্রমিক মজুরি বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ-গ্যাসের দাম বৃদ্ধি এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কিছু সাম্প্রতিক পদক্ষেপের কারণে সংকটে রয়েছে। ২০২৬ সালে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটাবে—যা সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে রপ্তানিনির্ভর পোশাকশিল্পকে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিজিএমইএ কিছু সুপারিশ বাজেট প্রস্তাবে অন্তর্ভুক্ত করেছিল, যা বাস্তবায়ন হয়নি।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৫ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে