এমসিসিআইয়ের ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা ও দেশীয় চ্যালেঞ্জের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধারের পথে এগোচ্ছে। রপ্তানি, রেমিট্যান্স, কৃষি ও শিল্প খাতসহ কিছু সূচকে বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। তবে সেই পুনরুদ্ধারের পথে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। কারণ দেশের ব্যাংকঋণ, নতুন বিনিয়োগ, রাজস্ব আদায়, উন্নয়ন ব্যয়সহ অর্থনীতির বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সূচকে এখনো পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে এলেও অর্থনীতির জন্য এখনো তা বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এমসিসিআই)।
গতকাল বুধবার এমসিসিআই প্রকাশিত চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত (জুলাই-মার্চ) অর্থনৈতিক পর্যালোচনা প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৭ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। এই সময়ে রেমিট্যান্সপ্রবাহ ছিল ২১ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগের তুলনায় ২৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেশি। সর্বশেষ গত মার্চ মাসে রেমিট্যান্স ৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।
রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সপ্রবাহ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে এবং গ্রামীণ অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে সহায়তা করছে, যা সামগ্রিকভাবে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।
এমসিসিআইয়ের প্রতিবেদন বলছে, ২০২৫ অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতিও সামান্য পরিমাণে কমেছে। গত অর্থবছরের এই সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ১৫ হাজার ৭৫৫ মিলিয়ন ডলার, যা চলতি বছরের একই সময়ে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ কমে ১৫ হাজার ৪৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমেছে। যদিও ব্যাংকে অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে, তবে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ৮০ লক্ষ্যমাত্রার নিচে এখনো। উল্লেখিত সময় বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ। বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্প (এডিপি) বাস্তবায়ন গত ১২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন; এ সময় এডিপি বাস্তবায়ন প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এনবিআরের রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ শতাংশ পিছিয়ে আছে।
জানুয়ারি-মার্চ সময় কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ দশমিক ২৫ শতাংশ। তবে এর মধ্যেও সামগ্রিক খাদ্য উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। এতে খাদ্য আমদানি বেড়েছে।
জুলাই থেকে মার্চ সময়ে সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতে মোট ৫.০৩ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্য (চাল ও গম) আমদানি করতে হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৭.৮০ শতাংশ বেশি।
চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, যার মধ্যে উৎপাদন খাতে প্রবৃদ্ধি ৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ। তবে সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি তুলনামূলকভাবে কম, প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ। খাতটির জিডিপিতে অবদানও কমেছে।
মার্চে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৫ হাজার ৩৩৭ মেগাওয়াটে পৌঁছালেও আসন্ন গ্রীষ্মে চাহিদা বেড়ে ১৮ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে এমসিসিআই। এতে দেশে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতির আশঙ্কা করেছে তারা।
মার্চে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ হয়েছে। যদিও খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। এই মূল্যস্ফীতি অর্থনীতির জন্য বড় একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চের তুলনায় প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ (এফডিআই) ২৬ দশমিক ০৩ শতাংশ কমেছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে এফডিআই হয়েছে ৮৬১ মিলিয়ন ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময় ছিল ১ হাজার ১৬৪ মিলিয়ন ডলার।
এমসিসিআই বলছে, ধীরে ধীরে বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখা গেলেও জিডিপি প্রবৃদ্ধি এখনো চাপে রয়েছে। কারণ বিশ্বের বিরোধপূর্ণ সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রভাব সারা বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশের ওপরও পড়তে পারে। বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির এমন বাস্তবতায় দেশের অর্থনীতি একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে।
চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪.৪৮ শতাংশ। জানুয়ারি-জুন ২০২৫ সময়কালের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতিতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.০ থেকে ৫.০ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। তবে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ ও এডিবি; যাদের পূর্বাভাস সাধারণত রক্ষণশীল হয়, তারা বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার আরও কম বলে পূর্বাভাস দিয়েছে। বিশ্বব্যাংক ৩.৩ শতাংশ, আইএমএফ ৩.৭৬ শতাংশ এবং এডিবি ৩.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে।
এ অবস্থায় ব্যাংকিং খাত সংস্কারের উদ্যোগ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি জন-আস্থা ফিরিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছে এমসিসিআই; যা জিডিপি প্রবৃদ্ধি পুনরুদ্ধারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও মনে করছে তারা।
বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা ও দেশীয় চ্যালেঞ্জের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধারের পথে এগোচ্ছে। রপ্তানি, রেমিট্যান্স, কৃষি ও শিল্প খাতসহ কিছু সূচকে বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। তবে সেই পুনরুদ্ধারের পথে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। কারণ দেশের ব্যাংকঋণ, নতুন বিনিয়োগ, রাজস্ব আদায়, উন্নয়ন ব্যয়সহ অর্থনীতির বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সূচকে এখনো পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে এলেও অর্থনীতির জন্য এখনো তা বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এমসিসিআই)।
গতকাল বুধবার এমসিসিআই প্রকাশিত চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত (জুলাই-মার্চ) অর্থনৈতিক পর্যালোচনা প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৭ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১০ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। এই সময়ে রেমিট্যান্সপ্রবাহ ছিল ২১ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগের তুলনায় ২৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেশি। সর্বশেষ গত মার্চ মাসে রেমিট্যান্স ৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।
রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সপ্রবাহ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে এবং গ্রামীণ অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে সহায়তা করছে, যা সামগ্রিকভাবে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।
এমসিসিআইয়ের প্রতিবেদন বলছে, ২০২৫ অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতিও সামান্য পরিমাণে কমেছে। গত অর্থবছরের এই সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ১৫ হাজার ৭৫৫ মিলিয়ন ডলার, যা চলতি বছরের একই সময়ে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ কমে ১৫ হাজার ৪৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমেছে। যদিও ব্যাংকে অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে, তবে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ৮০ লক্ষ্যমাত্রার নিচে এখনো। উল্লেখিত সময় বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ। বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্প (এডিপি) বাস্তবায়ন গত ১২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন; এ সময় এডিপি বাস্তবায়ন প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এনবিআরের রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ শতাংশ পিছিয়ে আছে।
জানুয়ারি-মার্চ সময় কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ দশমিক ২৫ শতাংশ। তবে এর মধ্যেও সামগ্রিক খাদ্য উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। এতে খাদ্য আমদানি বেড়েছে।
জুলাই থেকে মার্চ সময়ে সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতে মোট ৫.০৩ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্য (চাল ও গম) আমদানি করতে হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৭.৮০ শতাংশ বেশি।
চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, যার মধ্যে উৎপাদন খাতে প্রবৃদ্ধি ৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ। তবে সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি তুলনামূলকভাবে কম, প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ। খাতটির জিডিপিতে অবদানও কমেছে।
মার্চে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৫ হাজার ৩৩৭ মেগাওয়াটে পৌঁছালেও আসন্ন গ্রীষ্মে চাহিদা বেড়ে ১৮ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে এমসিসিআই। এতে দেশে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতির আশঙ্কা করেছে তারা।
মার্চে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ হয়েছে। যদিও খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। এই মূল্যস্ফীতি অর্থনীতির জন্য বড় একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চের তুলনায় প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ (এফডিআই) ২৬ দশমিক ০৩ শতাংশ কমেছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে এফডিআই হয়েছে ৮৬১ মিলিয়ন ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময় ছিল ১ হাজার ১৬৪ মিলিয়ন ডলার।
এমসিসিআই বলছে, ধীরে ধীরে বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখা গেলেও জিডিপি প্রবৃদ্ধি এখনো চাপে রয়েছে। কারণ বিশ্বের বিরোধপূর্ণ সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রভাব সারা বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশের ওপরও পড়তে পারে। বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির এমন বাস্তবতায় দেশের অর্থনীতি একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে।
চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪.৪৮ শতাংশ। জানুয়ারি-জুন ২০২৫ সময়কালের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতিতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.০ থেকে ৫.০ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। তবে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ ও এডিবি; যাদের পূর্বাভাস সাধারণত রক্ষণশীল হয়, তারা বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার আরও কম বলে পূর্বাভাস দিয়েছে। বিশ্বব্যাংক ৩.৩ শতাংশ, আইএমএফ ৩.৭৬ শতাংশ এবং এডিবি ৩.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে।
এ অবস্থায় ব্যাংকিং খাত সংস্কারের উদ্যোগ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি জন-আস্থা ফিরিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছে এমসিসিআই; যা জিডিপি প্রবৃদ্ধি পুনরুদ্ধারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও মনে করছে তারা।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৩ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৬ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে