নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে সুইডেন। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ড এ কথা জানান।
আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ড, দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ুং সিক এবং সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রিটো রেঙ্গলি পৃথক পৃথক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বৈঠকে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ড বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই এখন নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে গুরুত্বারোপ করছে। এ ক্ষেত্রে সুইডেন সরকার বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে চায়।
পৃথক বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত উভয় দেশের মধ্যকার বাণিজ্য প্রসারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য মন্ত্রীকে আহ্বান জানান।
অন্যদিকে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রিটো রেঙ্গলির সঙ্গে বৈঠককালে বাণিজ্যমন্ত্রী বাংলাদেশের কৃষি খাতসহ অন্যান্য সেক্টরে আরও বেশি বিনিয়োগের জন্য দেশটির প্রতি আহ্বান জানান। এ সময় বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত পণ্য বৈচিত্র্যকরণে সহযোগিতা ছাড়াও বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী হয়ে পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
সাক্ষাৎকালে বাণিজ্যমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী ও গতিশীল নেতৃত্বে বিগত বছরগুলোতে যোগাযোগ, অবকাঠামো, স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ সব ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। অনেকগুলো মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। যা ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর হবে। ফলে বাংলাদেশ সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার পাশাপাশি কিছু চ্যালেঞ্জ আসবে।
এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুতি নিচ্ছে উল্লেখ করে বিদেশি বন্ধুরাষ্ট্রকে পাশে থেকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান টিপু মুনশি।
এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৬ সালের পর পরবর্তী আরও তিন বছর বাংলাদেশ ডিউটি ফ্রি-কোটা ফ্রি সুবিধা অব্যাহত রাখার বিষয়ে বিশ্ববাণিজ্য সংগঠন (ডব্লিউটিও) ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি করার জন্য সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনায় বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা। সরকার বিনিয়োগকারীদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে। বিভিন্ন সেবা ও পরিষেবা অনুমোদনে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করা হয়েছে। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে বিদেশি বিনিয়োগ আসছে।
রাষ্ট্রদূতদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সরকারপ্রধানদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বানও জানান তিনি।
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে সুইডেন। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ড এ কথা জানান।
আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ড, দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ুং সিক এবং সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রিটো রেঙ্গলি পৃথক পৃথক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বৈঠকে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ড বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই এখন নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে গুরুত্বারোপ করছে। এ ক্ষেত্রে সুইডেন সরকার বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে চায়।
পৃথক বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত উভয় দেশের মধ্যকার বাণিজ্য প্রসারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য মন্ত্রীকে আহ্বান জানান।
অন্যদিকে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রিটো রেঙ্গলির সঙ্গে বৈঠককালে বাণিজ্যমন্ত্রী বাংলাদেশের কৃষি খাতসহ অন্যান্য সেক্টরে আরও বেশি বিনিয়োগের জন্য দেশটির প্রতি আহ্বান জানান। এ সময় বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত পণ্য বৈচিত্র্যকরণে সহযোগিতা ছাড়াও বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী হয়ে পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
সাক্ষাৎকালে বাণিজ্যমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী ও গতিশীল নেতৃত্বে বিগত বছরগুলোতে যোগাযোগ, অবকাঠামো, স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ সব ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। অনেকগুলো মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। যা ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর হবে। ফলে বাংলাদেশ সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার পাশাপাশি কিছু চ্যালেঞ্জ আসবে।
এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুতি নিচ্ছে উল্লেখ করে বিদেশি বন্ধুরাষ্ট্রকে পাশে থেকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান টিপু মুনশি।
এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরও বলেন, ২০২৬ সালের পর পরবর্তী আরও তিন বছর বাংলাদেশ ডিউটি ফ্রি-কোটা ফ্রি সুবিধা অব্যাহত রাখার বিষয়ে বিশ্ববাণিজ্য সংগঠন (ডব্লিউটিও) ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি করার জন্য সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনায় বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা। সরকার বিনিয়োগকারীদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে। বিভিন্ন সেবা ও পরিষেবা অনুমোদনে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করা হয়েছে। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে বিদেশি বিনিয়োগ আসছে।
রাষ্ট্রদূতদের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সরকারপ্রধানদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বানও জানান তিনি।
চীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৬ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
৯ ঘণ্টা আগে