নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছর শেষে বাংলাদেশের মোট রেমিট্যান্স ৭ শতাংশ হারে বেড়ে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। রিজার্ভ সংকটের কারণে আগামী বছরও রেমিট্যান্সের পরিমাণ থাকবে একই। এমন পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। গত সোমবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ব্রিফ প্রতিবেদনে এমন পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিলভুক্ত (জিসিসি) দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক থাকতে পারে। পাশাপাশি তেলের দাম কম হওয়ায় ২০২৪ সালে ওই দেশগুলোতে দক্ষিণ এশীয় অভিবাসীদের জন্য নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে। এই দেশগুলো বাংলাদেশেরও রেমিট্যান্সের প্রধান উৎস।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং বিনিময় হার ব্যবস্থাপনা নীতির কারণে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার প্রবাসীরা কালোবাজারের সুবিধা নেওয়াসহ আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক চ্যানেলের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনে উৎসাহিত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক বলছে, দক্ষিণ এশিয়ায় রেমিট্যান্স প্রবাহ ২০২৩ সালে ৭ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে ১৮৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। এই প্রবৃদ্ধির প্রায় পুরোটাই আসবে ভারতে রেমিট্যান্স প্রবাহের হাত ধরে। ২০২৩ সাল শেষে দেশটি ১২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এ ছাড়া বিশ্বে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষ ১০ রেমিট্যান্স প্রাপ্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান হবে ৭ম। তবে দক্ষিণ এশিয়ায় তৃতীয়। ১২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স নিয়ে দক্ষিণ এশিয়া তথা বিশ্বে প্রথম অবস্থানে থাকবে ভারত। দক্ষিণ এশিয়ায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তান পেতে পারে ২৪ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরো এরিয়া ও জিসিসি দেশগুলোতে দুর্বল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে ২০২৪ সালের রেমিট্যান্স প্রবাহে প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে নেমে আসতে পারে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড ১২ লাখ ৪৬ হাজার কর্মী বিদেশে গেছে। গত বছরে এ সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ৩৫ হাজার। কর্মী রপ্তানি খাতে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি হলেও বিগত দুই পঞ্জিকাবর্ষে রেমিট্যান্সের প্রবাহ ২২ বিলিয়ন ডলারের ঘরেই আটকে ছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে বাংলাদেশ ১৯ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে।
চলতি বছর শেষে বাংলাদেশের মোট রেমিট্যান্স ৭ শতাংশ হারে বেড়ে ২৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। রিজার্ভ সংকটের কারণে আগামী বছরও রেমিট্যান্সের পরিমাণ থাকবে একই। এমন পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। গত সোমবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ব্রিফ প্রতিবেদনে এমন পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিলভুক্ত (জিসিসি) দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক থাকতে পারে। পাশাপাশি তেলের দাম কম হওয়ায় ২০২৪ সালে ওই দেশগুলোতে দক্ষিণ এশীয় অভিবাসীদের জন্য নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে। এই দেশগুলো বাংলাদেশেরও রেমিট্যান্সের প্রধান উৎস।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং বিনিময় হার ব্যবস্থাপনা নীতির কারণে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার প্রবাসীরা কালোবাজারের সুবিধা নেওয়াসহ আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক চ্যানেলের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনে উৎসাহিত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক বলছে, দক্ষিণ এশিয়ায় রেমিট্যান্স প্রবাহ ২০২৩ সালে ৭ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে ১৮৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। এই প্রবৃদ্ধির প্রায় পুরোটাই আসবে ভারতে রেমিট্যান্স প্রবাহের হাত ধরে। ২০২৩ সাল শেষে দেশটি ১২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এ ছাড়া বিশ্বে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষ ১০ রেমিট্যান্স প্রাপ্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান হবে ৭ম। তবে দক্ষিণ এশিয়ায় তৃতীয়। ১২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স নিয়ে দক্ষিণ এশিয়া তথা বিশ্বে প্রথম অবস্থানে থাকবে ভারত। দক্ষিণ এশিয়ায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তান পেতে পারে ২৪ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরো এরিয়া ও জিসিসি দেশগুলোতে দুর্বল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে ২০২৪ সালের রেমিট্যান্স প্রবাহে প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে নেমে আসতে পারে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড ১২ লাখ ৪৬ হাজার কর্মী বিদেশে গেছে। গত বছরে এ সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ৩৫ হাজার। কর্মী রপ্তানি খাতে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি হলেও বিগত দুই পঞ্জিকাবর্ষে রেমিট্যান্সের প্রবাহ ২২ বিলিয়ন ডলারের ঘরেই আটকে ছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে বাংলাদেশ ১৯ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
২৪ মিনিট আগেইরানে মার্কিন হামলার জেরে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এর প্রভাব পড়তে যাচ্ছে বৈশ্বিক তেলের বাজারেও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সপ্তাহের শুরুতে ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৫ ডলার পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ব অর্থনীতিতে বড়সড় অভিঘাতের আভাস মিলছে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনের দাম ১ লাখ মার্কিন ডলারের নিচে নেমে গেছে; যা গত ২৫ মের পর প্রথমবারের মতো ঘটল।
৪ ঘণ্টা আগে