
ইলন মাস্কের স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কথা বলা, রাখঢাক না রেখে বক্তব্য ও উসকানিমূলক আচরণের জন্য তাঁর সমর্থকেরা অনেক অজুহাতই দিয়ে থাকেন। বলা হয়, এ কাজগুলো তাঁর সৃজনশীলতারই বহিঃপ্রকাশ বা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের ফল। কেউবা বলেন দুশ্চিন্তা বা অনিদ্রার কারণে তিনি এমনটি করে থাকেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাঁর কোম্পানির কয়েকজন নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও কর্মকর্তা এবং তাঁর ঘনিষ্ঠজনেরা শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তিকে নিয়ে ভিন্ন এক সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। তাঁদের বিশ্বাস, মাস্কের এমন লাগামহীন আচরণের জন্য দায়ী মাদক!
মাস্কের পরিচিত মানুষ ও তাঁর কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানুষের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে বলে, ইলন মাস্কের আচরণের কারণে টেসলার শেয়ার দর কমে যাচ্ছে। স্পেস এক্সপ্রধানের মাদকাসক্তি শুধু তাঁর স্বাস্থ্যের ওপরই প্রভাব ফেলবে তা-ই নয়, তাঁর সঙ্গে যুক্ত ছয়টি কোম্পানি ও শত শত কোটি ডলারের সম্পত্তিও হুমকির মুখে পড়বে।
বিশ্বের শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তি তাঁর ব্যক্তিগত সব পার্টিতেই এলএসডি, কোকেন, একস্ট্যাসি (মলি) ও সাইকেডেলিক মাশরুমের মতো মাদক সেবন করেছেন। যাঁরা তাঁকে মাদক সেবন করতে দেখেছেন বা এ বিষয়ে জানেন তাঁরা বলছেন, এ ধরনের পার্টিতে যাঁরা যান তাঁরা সবাই গোপনীয়তা রক্ষার চুক্তি স্বাক্ষর করে যান বা পার্টিতে প্রবেশের আগে মোবাইল ফোন রেখে যান। এর আগে পডকাস্টে গিয়ে প্রকাশ্যেই মারিজুয়ানা সেবন করেছেন মাস্ক এবং কেটামাইনের মতো মাদকও কাছে রাখার কথা স্বীকার করেছেন।
২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে এক পার্টির আয়োজন করেন মাস্ক। ওই পার্টিতে প্রকাশ্যেই তিনি বেশ কয়েকটি ট্যাবলেট খেয়ে ফেলেন। এর পরের বছর মেক্সিকোতে এক অনুষ্ঠানে তিনি ম্যাজিক মাশরুম নামের সাইকেডেলিক মাশরুম মাদক সেবন করেন। ২০২১ সালে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী মেলা আর্ট বাসেলের সময় মায়ামি বাড়িতে পার্টি করার সময় ভাই কিম্বাল মাস্কের সঙ্গে কেটামাইন সেবন করেন। এ ছাড়া স্পেস এক্স ও সাবেক টেসলা বোর্ড পরিষদের সদস্য স্টিভ জুরভেটসনের সঙ্গে অবৈধ মাদক সেবন করেছেন মাস্ক।
৫২ বছর বয়সী মাস্কের ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, মাস্ক এখনো লাগামহীনভাবে মাদক সেবন চালিয়ে যাচ্ছেন, বিশেষ করে কেটামাইন। মাদক সেবনের কারণে মাস্কের স্বাস্থ্যগত জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে উদ্বিগ্ন তাঁরা। মাদকের ব্যবহার তাঁর স্বাস্থ্যের ক্ষতি না করলেও তাঁর ব্যবসার ক্ষতি করবেই বলে মনে করছেন তাঁরা।
অবৈধ মাদকের ব্যবহার মার্কিন ফেডারেল নীতির লঙ্ঘন হতে পারে এবং এর কারণে সরকারের সঙ্গে স্পেস এক্সের শতকোটি ডলারের চুক্তি হুমকির মুখে পড়তে পারে। মাস্ক তাঁর কোম্পানির শেয়ার দরের বিষয়ে উদাসীন। এতে বিনিয়োগকারীদের এক লাখ কোটি ডলার, লাখ লাখ কর্মসংস্থান ও মার্কিন স্পেস প্রোগ্রামের বড় একটা অংশ হুমকির মুখে পড়তে পারে।
স্পেস এক্স একমাত্র মার্কিন প্রতিষ্ঠান, যেটি মহাকাশচারীদের আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে আনা-নেওয়ার বিষয়ে নাসার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে স্পেস এক্সের রকেটে করে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ বাড়িয়েছে পেন্টাগন। এ ছাড়া কোম্পানিটি জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলোতে স্যাটেলাইট সেবা বিক্রির বৃহৎ বাণিজ্য গড়ে তোলার কথা চিন্তা করছে।
টেসলার সাবেক পরিচালক লিন্ডা জনসন রাইস মাস্কের অস্থির আচরণের জন্য এতটাই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন এবং তাঁর মাদক সেবনের বিষয়ে এতটাই উদ্বিগ্ন ছিলেন, ২০১৯ সালে তিনি বৈদ্যুতিক গাড়ির বোর্ড পরিষদের নির্বাচনে থাকতে আর দ্বিতীয়বার লড়াই করেননি।

ইলন মাস্কের স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কথা বলা, রাখঢাক না রেখে বক্তব্য ও উসকানিমূলক আচরণের জন্য তাঁর সমর্থকেরা অনেক অজুহাতই দিয়ে থাকেন। বলা হয়, এ কাজগুলো তাঁর সৃজনশীলতারই বহিঃপ্রকাশ বা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের ফল। কেউবা বলেন দুশ্চিন্তা বা অনিদ্রার কারণে তিনি এমনটি করে থাকেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাঁর কোম্পানির কয়েকজন নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও কর্মকর্তা এবং তাঁর ঘনিষ্ঠজনেরা শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তিকে নিয়ে ভিন্ন এক সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। তাঁদের বিশ্বাস, মাস্কের এমন লাগামহীন আচরণের জন্য দায়ী মাদক!
মাস্কের পরিচিত মানুষ ও তাঁর কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানুষের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে বলে, ইলন মাস্কের আচরণের কারণে টেসলার শেয়ার দর কমে যাচ্ছে। স্পেস এক্সপ্রধানের মাদকাসক্তি শুধু তাঁর স্বাস্থ্যের ওপরই প্রভাব ফেলবে তা-ই নয়, তাঁর সঙ্গে যুক্ত ছয়টি কোম্পানি ও শত শত কোটি ডলারের সম্পত্তিও হুমকির মুখে পড়বে।
বিশ্বের শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তি তাঁর ব্যক্তিগত সব পার্টিতেই এলএসডি, কোকেন, একস্ট্যাসি (মলি) ও সাইকেডেলিক মাশরুমের মতো মাদক সেবন করেছেন। যাঁরা তাঁকে মাদক সেবন করতে দেখেছেন বা এ বিষয়ে জানেন তাঁরা বলছেন, এ ধরনের পার্টিতে যাঁরা যান তাঁরা সবাই গোপনীয়তা রক্ষার চুক্তি স্বাক্ষর করে যান বা পার্টিতে প্রবেশের আগে মোবাইল ফোন রেখে যান। এর আগে পডকাস্টে গিয়ে প্রকাশ্যেই মারিজুয়ানা সেবন করেছেন মাস্ক এবং কেটামাইনের মতো মাদকও কাছে রাখার কথা স্বীকার করেছেন।
২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে এক পার্টির আয়োজন করেন মাস্ক। ওই পার্টিতে প্রকাশ্যেই তিনি বেশ কয়েকটি ট্যাবলেট খেয়ে ফেলেন। এর পরের বছর মেক্সিকোতে এক অনুষ্ঠানে তিনি ম্যাজিক মাশরুম নামের সাইকেডেলিক মাশরুম মাদক সেবন করেন। ২০২১ সালে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী মেলা আর্ট বাসেলের সময় মায়ামি বাড়িতে পার্টি করার সময় ভাই কিম্বাল মাস্কের সঙ্গে কেটামাইন সেবন করেন। এ ছাড়া স্পেস এক্স ও সাবেক টেসলা বোর্ড পরিষদের সদস্য স্টিভ জুরভেটসনের সঙ্গে অবৈধ মাদক সেবন করেছেন মাস্ক।
৫২ বছর বয়সী মাস্কের ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, মাস্ক এখনো লাগামহীনভাবে মাদক সেবন চালিয়ে যাচ্ছেন, বিশেষ করে কেটামাইন। মাদক সেবনের কারণে মাস্কের স্বাস্থ্যগত জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে উদ্বিগ্ন তাঁরা। মাদকের ব্যবহার তাঁর স্বাস্থ্যের ক্ষতি না করলেও তাঁর ব্যবসার ক্ষতি করবেই বলে মনে করছেন তাঁরা।
অবৈধ মাদকের ব্যবহার মার্কিন ফেডারেল নীতির লঙ্ঘন হতে পারে এবং এর কারণে সরকারের সঙ্গে স্পেস এক্সের শতকোটি ডলারের চুক্তি হুমকির মুখে পড়তে পারে। মাস্ক তাঁর কোম্পানির শেয়ার দরের বিষয়ে উদাসীন। এতে বিনিয়োগকারীদের এক লাখ কোটি ডলার, লাখ লাখ কর্মসংস্থান ও মার্কিন স্পেস প্রোগ্রামের বড় একটা অংশ হুমকির মুখে পড়তে পারে।
স্পেস এক্স একমাত্র মার্কিন প্রতিষ্ঠান, যেটি মহাকাশচারীদের আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে আনা-নেওয়ার বিষয়ে নাসার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে স্পেস এক্সের রকেটে করে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ বাড়িয়েছে পেন্টাগন। এ ছাড়া কোম্পানিটি জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলোতে স্যাটেলাইট সেবা বিক্রির বৃহৎ বাণিজ্য গড়ে তোলার কথা চিন্তা করছে।
টেসলার সাবেক পরিচালক লিন্ডা জনসন রাইস মাস্কের অস্থির আচরণের জন্য এতটাই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন এবং তাঁর মাদক সেবনের বিষয়ে এতটাই উদ্বিগ্ন ছিলেন, ২০১৯ সালে তিনি বৈদ্যুতিক গাড়ির বোর্ড পরিষদের নির্বাচনে থাকতে আর দ্বিতীয়বার লড়াই করেননি।

ইলন মাস্কের স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কথা বলা, রাখঢাক না রেখে বক্তব্য ও উসকানিমূলক আচরণের জন্য তাঁর সমর্থকেরা অনেক অজুহাতই দিয়ে থাকেন। বলা হয়, এ কাজগুলো তাঁর সৃজনশীলতারই বহিঃপ্রকাশ বা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের ফল। কেউবা বলেন দুশ্চিন্তা বা অনিদ্রার কারণে তিনি এমনটি করে থাকেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাঁর কোম্পানির কয়েকজন নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও কর্মকর্তা এবং তাঁর ঘনিষ্ঠজনেরা শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তিকে নিয়ে ভিন্ন এক সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। তাঁদের বিশ্বাস, মাস্কের এমন লাগামহীন আচরণের জন্য দায়ী মাদক!
মাস্কের পরিচিত মানুষ ও তাঁর কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানুষের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে বলে, ইলন মাস্কের আচরণের কারণে টেসলার শেয়ার দর কমে যাচ্ছে। স্পেস এক্সপ্রধানের মাদকাসক্তি শুধু তাঁর স্বাস্থ্যের ওপরই প্রভাব ফেলবে তা-ই নয়, তাঁর সঙ্গে যুক্ত ছয়টি কোম্পানি ও শত শত কোটি ডলারের সম্পত্তিও হুমকির মুখে পড়বে।
বিশ্বের শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তি তাঁর ব্যক্তিগত সব পার্টিতেই এলএসডি, কোকেন, একস্ট্যাসি (মলি) ও সাইকেডেলিক মাশরুমের মতো মাদক সেবন করেছেন। যাঁরা তাঁকে মাদক সেবন করতে দেখেছেন বা এ বিষয়ে জানেন তাঁরা বলছেন, এ ধরনের পার্টিতে যাঁরা যান তাঁরা সবাই গোপনীয়তা রক্ষার চুক্তি স্বাক্ষর করে যান বা পার্টিতে প্রবেশের আগে মোবাইল ফোন রেখে যান। এর আগে পডকাস্টে গিয়ে প্রকাশ্যেই মারিজুয়ানা সেবন করেছেন মাস্ক এবং কেটামাইনের মতো মাদকও কাছে রাখার কথা স্বীকার করেছেন।
২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে এক পার্টির আয়োজন করেন মাস্ক। ওই পার্টিতে প্রকাশ্যেই তিনি বেশ কয়েকটি ট্যাবলেট খেয়ে ফেলেন। এর পরের বছর মেক্সিকোতে এক অনুষ্ঠানে তিনি ম্যাজিক মাশরুম নামের সাইকেডেলিক মাশরুম মাদক সেবন করেন। ২০২১ সালে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী মেলা আর্ট বাসেলের সময় মায়ামি বাড়িতে পার্টি করার সময় ভাই কিম্বাল মাস্কের সঙ্গে কেটামাইন সেবন করেন। এ ছাড়া স্পেস এক্স ও সাবেক টেসলা বোর্ড পরিষদের সদস্য স্টিভ জুরভেটসনের সঙ্গে অবৈধ মাদক সেবন করেছেন মাস্ক।
৫২ বছর বয়সী মাস্কের ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, মাস্ক এখনো লাগামহীনভাবে মাদক সেবন চালিয়ে যাচ্ছেন, বিশেষ করে কেটামাইন। মাদক সেবনের কারণে মাস্কের স্বাস্থ্যগত জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে উদ্বিগ্ন তাঁরা। মাদকের ব্যবহার তাঁর স্বাস্থ্যের ক্ষতি না করলেও তাঁর ব্যবসার ক্ষতি করবেই বলে মনে করছেন তাঁরা।
অবৈধ মাদকের ব্যবহার মার্কিন ফেডারেল নীতির লঙ্ঘন হতে পারে এবং এর কারণে সরকারের সঙ্গে স্পেস এক্সের শতকোটি ডলারের চুক্তি হুমকির মুখে পড়তে পারে। মাস্ক তাঁর কোম্পানির শেয়ার দরের বিষয়ে উদাসীন। এতে বিনিয়োগকারীদের এক লাখ কোটি ডলার, লাখ লাখ কর্মসংস্থান ও মার্কিন স্পেস প্রোগ্রামের বড় একটা অংশ হুমকির মুখে পড়তে পারে।
স্পেস এক্স একমাত্র মার্কিন প্রতিষ্ঠান, যেটি মহাকাশচারীদের আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে আনা-নেওয়ার বিষয়ে নাসার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে স্পেস এক্সের রকেটে করে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ বাড়িয়েছে পেন্টাগন। এ ছাড়া কোম্পানিটি জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলোতে স্যাটেলাইট সেবা বিক্রির বৃহৎ বাণিজ্য গড়ে তোলার কথা চিন্তা করছে।
টেসলার সাবেক পরিচালক লিন্ডা জনসন রাইস মাস্কের অস্থির আচরণের জন্য এতটাই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন এবং তাঁর মাদক সেবনের বিষয়ে এতটাই উদ্বিগ্ন ছিলেন, ২০১৯ সালে তিনি বৈদ্যুতিক গাড়ির বোর্ড পরিষদের নির্বাচনে থাকতে আর দ্বিতীয়বার লড়াই করেননি।

ইলন মাস্কের স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কথা বলা, রাখঢাক না রেখে বক্তব্য ও উসকানিমূলক আচরণের জন্য তাঁর সমর্থকেরা অনেক অজুহাতই দিয়ে থাকেন। বলা হয়, এ কাজগুলো তাঁর সৃজনশীলতারই বহিঃপ্রকাশ বা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের ফল। কেউবা বলেন দুশ্চিন্তা বা অনিদ্রার কারণে তিনি এমনটি করে থাকেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাঁর কোম্পানির কয়েকজন নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও কর্মকর্তা এবং তাঁর ঘনিষ্ঠজনেরা শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তিকে নিয়ে ভিন্ন এক সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। তাঁদের বিশ্বাস, মাস্কের এমন লাগামহীন আচরণের জন্য দায়ী মাদক!
মাস্কের পরিচিত মানুষ ও তাঁর কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানুষের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে বলে, ইলন মাস্কের আচরণের কারণে টেসলার শেয়ার দর কমে যাচ্ছে। স্পেস এক্সপ্রধানের মাদকাসক্তি শুধু তাঁর স্বাস্থ্যের ওপরই প্রভাব ফেলবে তা-ই নয়, তাঁর সঙ্গে যুক্ত ছয়টি কোম্পানি ও শত শত কোটি ডলারের সম্পত্তিও হুমকির মুখে পড়বে।
বিশ্বের শীর্ষ এ ধনী ব্যক্তি তাঁর ব্যক্তিগত সব পার্টিতেই এলএসডি, কোকেন, একস্ট্যাসি (মলি) ও সাইকেডেলিক মাশরুমের মতো মাদক সেবন করেছেন। যাঁরা তাঁকে মাদক সেবন করতে দেখেছেন বা এ বিষয়ে জানেন তাঁরা বলছেন, এ ধরনের পার্টিতে যাঁরা যান তাঁরা সবাই গোপনীয়তা রক্ষার চুক্তি স্বাক্ষর করে যান বা পার্টিতে প্রবেশের আগে মোবাইল ফোন রেখে যান। এর আগে পডকাস্টে গিয়ে প্রকাশ্যেই মারিজুয়ানা সেবন করেছেন মাস্ক এবং কেটামাইনের মতো মাদকও কাছে রাখার কথা স্বীকার করেছেন।
২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে এক পার্টির আয়োজন করেন মাস্ক। ওই পার্টিতে প্রকাশ্যেই তিনি বেশ কয়েকটি ট্যাবলেট খেয়ে ফেলেন। এর পরের বছর মেক্সিকোতে এক অনুষ্ঠানে তিনি ম্যাজিক মাশরুম নামের সাইকেডেলিক মাশরুম মাদক সেবন করেন। ২০২১ সালে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী মেলা আর্ট বাসেলের সময় মায়ামি বাড়িতে পার্টি করার সময় ভাই কিম্বাল মাস্কের সঙ্গে কেটামাইন সেবন করেন। এ ছাড়া স্পেস এক্স ও সাবেক টেসলা বোর্ড পরিষদের সদস্য স্টিভ জুরভেটসনের সঙ্গে অবৈধ মাদক সেবন করেছেন মাস্ক।
৫২ বছর বয়সী মাস্কের ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, মাস্ক এখনো লাগামহীনভাবে মাদক সেবন চালিয়ে যাচ্ছেন, বিশেষ করে কেটামাইন। মাদক সেবনের কারণে মাস্কের স্বাস্থ্যগত জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে উদ্বিগ্ন তাঁরা। মাদকের ব্যবহার তাঁর স্বাস্থ্যের ক্ষতি না করলেও তাঁর ব্যবসার ক্ষতি করবেই বলে মনে করছেন তাঁরা।
অবৈধ মাদকের ব্যবহার মার্কিন ফেডারেল নীতির লঙ্ঘন হতে পারে এবং এর কারণে সরকারের সঙ্গে স্পেস এক্সের শতকোটি ডলারের চুক্তি হুমকির মুখে পড়তে পারে। মাস্ক তাঁর কোম্পানির শেয়ার দরের বিষয়ে উদাসীন। এতে বিনিয়োগকারীদের এক লাখ কোটি ডলার, লাখ লাখ কর্মসংস্থান ও মার্কিন স্পেস প্রোগ্রামের বড় একটা অংশ হুমকির মুখে পড়তে পারে।
স্পেস এক্স একমাত্র মার্কিন প্রতিষ্ঠান, যেটি মহাকাশচারীদের আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে আনা-নেওয়ার বিষয়ে নাসার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে স্পেস এক্সের রকেটে করে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ বাড়িয়েছে পেন্টাগন। এ ছাড়া কোম্পানিটি জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলোতে স্যাটেলাইট সেবা বিক্রির বৃহৎ বাণিজ্য গড়ে তোলার কথা চিন্তা করছে।
টেসলার সাবেক পরিচালক লিন্ডা জনসন রাইস মাস্কের অস্থির আচরণের জন্য এতটাই অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন এবং তাঁর মাদক সেবনের বিষয়ে এতটাই উদ্বিগ্ন ছিলেন, ২০১৯ সালে তিনি বৈদ্যুতিক গাড়ির বোর্ড পরিষদের নির্বাচনে থাকতে আর দ্বিতীয়বার লড়াই করেননি।

নতুন ‘বীমা করপোরেশন আইন ২০১৯’ সংশোধন প্রস্তাবকে ঘিরে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে। খসড়া প্রস্তাবটি এসবিসির রাজস্ব ক্ষতি এবং সরকারি সম্পদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে...
১ মিনিট আগে
‘দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু শক্তি ও প্রযুক্তির শান্তিপূর্ণ প্রয়োগ-প্রসারের গুরুত্ব, সম্ভাবনা ও কৌশল’ নির্ধারণ নিয়ে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) ৩টায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে এই গুরুত্বপূর্ণ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়ায় থাকা শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের (ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, এক্সিম ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক) সাধারণ বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ সংরক্ষণ বিবেচনার সুযোগ নেই। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার চাইলে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, টাকা ছাপানো, পরিবহন, বণ্টন ও ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। ডিজিটাল লেনদেনব্যবস্থায় গেলে এই বিশাল খরচ কমবে এবং দেশের ব্যাংকিং খাত হবে আরও কার্যকর, নিরাপদ ও সময়োপযোগী।
৭ ঘণ্টা আগেবিমা করপোরেশন আইন সংশোধনের প্রস্তাব
মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

নতুন ‘বীমা করপোরেশন আইন ২০১৯’ সংশোধন প্রস্তাবকে ঘিরে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে। খসড়া প্রস্তাবটি এসবিসির রাজস্ব ক্ষতি এবং সরকারি সম্পদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে, বেসরকারি কোম্পানির জন্য বাড়তি সুবিধা প্রদানের ধারা নিয়েও আপত্তি উঠেছে। এতে এসবিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে উদ্বেগ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের খসড়ায় মোট ১৭টি ধারায় সংশোধনের প্রস্তাব আনা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হলো রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বিমা করপোরেশনে ৫০ শতাংশ পুনর্বিমা বাধ্যতামূলক করার ধারা শিথিল করা। আগে নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলোকে সরকারি সম্পদের বিমা বাধ্যতামূলকভাবে এই এসবিসিতে দিতে হতো; কিন্তু নতুন প্রস্তাবে সে বাধ্যবাধকতা আর থাকছে না। ফলে সরকারি সম্পদের নিয়ন্ত্রণ সীমিত হবে, আর বেসরকারি কোম্পানির সুযোগ বাড়বে।’
ইতিমধ্যে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম স্বাক্ষরিত এই খসড়ায় কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। এরপর থেকেই এ নিয়ে নানা গুঞ্জন, ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
তবে বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, ‘বীমা করপোরেশন আইন ২০২৯’ সংশোধন প্রস্তাবটি কার্যকর হলে সরকারি সম্পদের বিমা টাকা বেসরকারি কোম্পানির হাত ধরে পুনর্বিমার নামে বিদেশে পাচার হয়ে যেতে পারে। একই সঙ্গে এসবিসি অনিবার্যভাবে রাজস্ব থেকেও বঞ্চিত হবে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, কয়েক বছর আগে সরকারি সম্পদ সুরক্ষার চিন্তা করে আইনটি করা হয়েছিল। এখন সরকারের নির্বাচনের আগে তড়িঘড়ি করে আইন সংশোধন করা উচিত হয়নি। তিনি আরও বলেন, দেশের বেসরকারি বিমা কোম্পানিগুলো পর্যাপ্ত নিয়ন্ত্রণে নেই। তারা অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত এবং বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে প্রিমিয়ামের টাকা অপচয় করছে। এ ছাড়া, আইডিআরএর নির্ধারিত সলভেন্সি মার্জিনও নেই, যা ঝুঁকি পরিমাপের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করছে।
অন্যদিকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) একজন সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি বলেন, খসড়া প্রস্তাবটি স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত করা উচিত। নতুবা হঠাৎ প্রস্তাব কার্যকর করা বিমা খাতের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।
বর্তমান আইন অনুযায়ী, দেশে নিবন্ধিত নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলো পুনর্বিমাযোগ্য প্রিমিয়ারের ৫০ শতাংশ বাধ্যতামূলক এসবিসিতে দিতে হয়। কিন্তু নতুন খসড়ায় এ ধারা বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে সরকারি সম্পদের বিমা আয়ের ভাগবণ্টনেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। বর্তমানে সরকারি সম্পত্তির বিমা থেকে আয়ের ৫০ শতাংশ সমভাবে নন-লাইফ বিমা কোম্পানির মধ্যে বণ্টিত হয়। নতুন খসড়ায় প্রস্তাব করা হয়েছে, যদি কোনো দাবি ওঠে, তা সংশ্লিষ্ট বেসরকারি কোম্পানি নিজেই মেটাবে।
সরকার ১০০ শতাংশ এসবিসির মাধ্যমে বিমা করানোর বাধ্যবাধকতাও কিছু ক্ষেত্রে শিথিল করতে পারবে। যেমন পরীক্ষামূলক বিমা পরিকল্পনা বা বিদেশি অর্থায়নসংশ্লিষ্ট প্রকল্পে আন্তর্জাতিক মানের ক্রেডিট রেটিংযুক্ত বিমাকারী নির্বাচন। খসড়ার ১৬ ধারায় স্পষ্ট করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অর্থায়নের ক্ষেত্রে এ ধারা বাধ্যবাধকতা সৃষ্টি করলে প্রকল্প বাস্তবায়নে সমস্যা হতে পারে।
প্রস্তাব প্রকাশের পর এসবিসি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিক্ষোভ ও মানবন্ধনের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন, ‘বেসরকারি খাতের সুবিধা করতে বাধ্যতামূলক পুনর্বিমার ধারা বাদ দেওয়া হচ্ছে। এতে রাষ্ট্রীয় করপোরেশন দুর্বল হবে এবং রাজস্ব হারাবে।’ তারা চাচ্ছেন, ২০১৯ সালের সংশোধনী স্থগিত, নীতি-সহায়তা বৃদ্ধি ও জনবল কাঠামোর পুনর্বিন্যাস।
আইডিআরএর পরামর্শক সাইফুন্নাহার সুমি এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এসবিসি একমাত্র পুনর্বিমাকারী হওয়ায় দাবি নিষ্পত্তিতে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এখনো ২০২০ সালের ফাইল নিয়ে কাজ চলছে। বাধ্যতামূলক পুনর্বিমাকে ঐচ্ছিক করলে অচলাবস্থা দূর হবে। একই সঙ্গে সরকারি সম্পত্তির সংজ্ঞা স্পষ্ট করা হবে।’

নতুন ‘বীমা করপোরেশন আইন ২০১৯’ সংশোধন প্রস্তাবকে ঘিরে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে। খসড়া প্রস্তাবটি এসবিসির রাজস্ব ক্ষতি এবং সরকারি সম্পদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে, বেসরকারি কোম্পানির জন্য বাড়তি সুবিধা প্রদানের ধারা নিয়েও আপত্তি উঠেছে। এতে এসবিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে উদ্বেগ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের খসড়ায় মোট ১৭টি ধারায় সংশোধনের প্রস্তাব আনা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হলো রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বিমা করপোরেশনে ৫০ শতাংশ পুনর্বিমা বাধ্যতামূলক করার ধারা শিথিল করা। আগে নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলোকে সরকারি সম্পদের বিমা বাধ্যতামূলকভাবে এই এসবিসিতে দিতে হতো; কিন্তু নতুন প্রস্তাবে সে বাধ্যবাধকতা আর থাকছে না। ফলে সরকারি সম্পদের নিয়ন্ত্রণ সীমিত হবে, আর বেসরকারি কোম্পানির সুযোগ বাড়বে।’
ইতিমধ্যে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম স্বাক্ষরিত এই খসড়ায় কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। এরপর থেকেই এ নিয়ে নানা গুঞ্জন, ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
তবে বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, ‘বীমা করপোরেশন আইন ২০২৯’ সংশোধন প্রস্তাবটি কার্যকর হলে সরকারি সম্পদের বিমা টাকা বেসরকারি কোম্পানির হাত ধরে পুনর্বিমার নামে বিদেশে পাচার হয়ে যেতে পারে। একই সঙ্গে এসবিসি অনিবার্যভাবে রাজস্ব থেকেও বঞ্চিত হবে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, কয়েক বছর আগে সরকারি সম্পদ সুরক্ষার চিন্তা করে আইনটি করা হয়েছিল। এখন সরকারের নির্বাচনের আগে তড়িঘড়ি করে আইন সংশোধন করা উচিত হয়নি। তিনি আরও বলেন, দেশের বেসরকারি বিমা কোম্পানিগুলো পর্যাপ্ত নিয়ন্ত্রণে নেই। তারা অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত এবং বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে প্রিমিয়ামের টাকা অপচয় করছে। এ ছাড়া, আইডিআরএর নির্ধারিত সলভেন্সি মার্জিনও নেই, যা ঝুঁকি পরিমাপের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করছে।
অন্যদিকে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) একজন সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি বলেন, খসড়া প্রস্তাবটি স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত করা উচিত। নতুবা হঠাৎ প্রস্তাব কার্যকর করা বিমা খাতের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।
বর্তমান আইন অনুযায়ী, দেশে নিবন্ধিত নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলো পুনর্বিমাযোগ্য প্রিমিয়ারের ৫০ শতাংশ বাধ্যতামূলক এসবিসিতে দিতে হয়। কিন্তু নতুন খসড়ায় এ ধারা বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে সরকারি সম্পদের বিমা আয়ের ভাগবণ্টনেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। বর্তমানে সরকারি সম্পত্তির বিমা থেকে আয়ের ৫০ শতাংশ সমভাবে নন-লাইফ বিমা কোম্পানির মধ্যে বণ্টিত হয়। নতুন খসড়ায় প্রস্তাব করা হয়েছে, যদি কোনো দাবি ওঠে, তা সংশ্লিষ্ট বেসরকারি কোম্পানি নিজেই মেটাবে।
সরকার ১০০ শতাংশ এসবিসির মাধ্যমে বিমা করানোর বাধ্যবাধকতাও কিছু ক্ষেত্রে শিথিল করতে পারবে। যেমন পরীক্ষামূলক বিমা পরিকল্পনা বা বিদেশি অর্থায়নসংশ্লিষ্ট প্রকল্পে আন্তর্জাতিক মানের ক্রেডিট রেটিংযুক্ত বিমাকারী নির্বাচন। খসড়ার ১৬ ধারায় স্পষ্ট করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অর্থায়নের ক্ষেত্রে এ ধারা বাধ্যবাধকতা সৃষ্টি করলে প্রকল্প বাস্তবায়নে সমস্যা হতে পারে।
প্রস্তাব প্রকাশের পর এসবিসি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিক্ষোভ ও মানবন্ধনের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন, ‘বেসরকারি খাতের সুবিধা করতে বাধ্যতামূলক পুনর্বিমার ধারা বাদ দেওয়া হচ্ছে। এতে রাষ্ট্রীয় করপোরেশন দুর্বল হবে এবং রাজস্ব হারাবে।’ তারা চাচ্ছেন, ২০১৯ সালের সংশোধনী স্থগিত, নীতি-সহায়তা বৃদ্ধি ও জনবল কাঠামোর পুনর্বিন্যাস।
আইডিআরএর পরামর্শক সাইফুন্নাহার সুমি এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এসবিসি একমাত্র পুনর্বিমাকারী হওয়ায় দাবি নিষ্পত্তিতে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এখনো ২০২০ সালের ফাইল নিয়ে কাজ চলছে। বাধ্যতামূলক পুনর্বিমাকে ঐচ্ছিক করলে অচলাবস্থা দূর হবে। একই সঙ্গে সরকারি সম্পত্তির সংজ্ঞা স্পষ্ট করা হবে।’

ইলন মাস্কের স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কথা বলা, রাখঢাক না রেখে বক্তব্য ও উসকানিমূলক আচরণের জন্য তাঁর সমর্থকেরা অনেক অজুহাতই দিয়ে থাকেন। বলা হয়, এ কাজগুলো তাঁর সৃজনশীলতারই বহিঃপ্রকাশ বা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের ফল। কেউবা বলেন দুশ্চিন্তা বা অনিদ্রার কারণে তিনি এমনটি করে থাকেন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪
‘দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু শক্তি ও প্রযুক্তির শান্তিপূর্ণ প্রয়োগ-প্রসারের গুরুত্ব, সম্ভাবনা ও কৌশল’ নির্ধারণ নিয়ে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) ৩টায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে এই গুরুত্বপূর্ণ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়ায় থাকা শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের (ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, এক্সিম ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক) সাধারণ বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ সংরক্ষণ বিবেচনার সুযোগ নেই। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার চাইলে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, টাকা ছাপানো, পরিবহন, বণ্টন ও ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। ডিজিটাল লেনদেনব্যবস্থায় গেলে এই বিশাল খরচ কমবে এবং দেশের ব্যাংকিং খাত হবে আরও কার্যকর, নিরাপদ ও সময়োপযোগী।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু শক্তি ও প্রযুক্তির শান্তিপূর্ণ প্রয়োগ-প্রসারের গুরুত্ব, সম্ভাবনা ও কৌশল’ নির্ধারণ নিয়ে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) বেলা ৩টায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে এই গুরুত্বপূর্ণ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনোয়ার হোসেন। সভায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দও অংশ নেন।
দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানীরা দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু শক্তি ও প্রযুক্তির শান্তিপূর্ণ প্রয়োগের সম্ভাবনা ও কৌশল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মতামত ব্যক্ত করেন। তাঁরা দেশের ভবিষ্যৎ পরমাণু কৌশল ও নীতিনির্ধারণে দিকনির্দেশনামূলক আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান ড. মো. মজিবুর রহমান, বর্তমান সদস্য (ভৌত বিজ্ঞান) ড. দেবাশীষ পাল।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনোয়ার হোসেন মতবিনিময় সভায় দেশে জনকল্যাণে পরমাণু প্রযুক্তির প্রসার এবং একটি টেকসই পরমাণু কৌশল ও নীতিনির্ধারণে সার্বিক সহায়তার আশ্বাস প্রদান করেন।
কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মো. মজিবুর রহমান মতবিনিময় সভায় উপস্থিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যানসহ সদস্যদের প্রাণবন্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ ও দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু প্রযুক্তি ব্যবহারের কৌশল নির্ধারণে দিকনির্দেশনা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

‘দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু শক্তি ও প্রযুক্তির শান্তিপূর্ণ প্রয়োগ-প্রসারের গুরুত্ব, সম্ভাবনা ও কৌশল’ নির্ধারণ নিয়ে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) বেলা ৩টায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে এই গুরুত্বপূর্ণ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনোয়ার হোসেন। সভায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দও অংশ নেন।
দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানীরা দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু শক্তি ও প্রযুক্তির শান্তিপূর্ণ প্রয়োগের সম্ভাবনা ও কৌশল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মতামত ব্যক্ত করেন। তাঁরা দেশের ভবিষ্যৎ পরমাণু কৌশল ও নীতিনির্ধারণে দিকনির্দেশনামূলক আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান ড. মো. মজিবুর রহমান, বর্তমান সদস্য (ভৌত বিজ্ঞান) ড. দেবাশীষ পাল।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনোয়ার হোসেন মতবিনিময় সভায় দেশে জনকল্যাণে পরমাণু প্রযুক্তির প্রসার এবং একটি টেকসই পরমাণু কৌশল ও নীতিনির্ধারণে সার্বিক সহায়তার আশ্বাস প্রদান করেন।
কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মো. মজিবুর রহমান মতবিনিময় সভায় উপস্থিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যানসহ সদস্যদের প্রাণবন্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ ও দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু প্রযুক্তি ব্যবহারের কৌশল নির্ধারণে দিকনির্দেশনা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

ইলন মাস্কের স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কথা বলা, রাখঢাক না রেখে বক্তব্য ও উসকানিমূলক আচরণের জন্য তাঁর সমর্থকেরা অনেক অজুহাতই দিয়ে থাকেন। বলা হয়, এ কাজগুলো তাঁর সৃজনশীলতারই বহিঃপ্রকাশ বা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের ফল। কেউবা বলেন দুশ্চিন্তা বা অনিদ্রার কারণে তিনি এমনটি করে থাকেন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪
নতুন ‘বীমা করপোরেশন আইন ২০১৯’ সংশোধন প্রস্তাবকে ঘিরে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে। খসড়া প্রস্তাবটি এসবিসির রাজস্ব ক্ষতি এবং সরকারি সম্পদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে...
১ মিনিট আগে
একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়ায় থাকা শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের (ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, এক্সিম ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক) সাধারণ বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ সংরক্ষণ বিবেচনার সুযোগ নেই। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার চাইলে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, টাকা ছাপানো, পরিবহন, বণ্টন ও ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। ডিজিটাল লেনদেনব্যবস্থায় গেলে এই বিশাল খরচ কমবে এবং দেশের ব্যাংকিং খাত হবে আরও কার্যকর, নিরাপদ ও সময়োপযোগী।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়ায় থাকা শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের (ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, এক্সিম ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক) সাধারণ বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ সংরক্ষণ বিবেচনার সুযোগ নেই। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার চাইলে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক ও এফসিডিওর কারিগরি সহায়তা ও মতামত নিয়ে ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রণয়ন করা হয়েছে। এই আইনে রেজল্যুশনপ্রক্রিয়ায় আমানতকারী, শেয়ারহোল্ডারসহ পাওনাদারদের অধিকার স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা আছে।
অধ্যাদেশের ধারা ১৬(২)(ট), ২৮(৫), ৩৭(২)(গ) ও ৩৮(২) অনুসারে, রেজল্যুশনের আওতাধীন ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার, দায়ী ব্যক্তি, অ্যাডিশনাল টিয়ার-১ ও টিয়ার-২ মূলধনধারকদের ওপর লোকসান আরোপের ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের।
ধারা ৪০ অনুযায়ী, রেজল্যুশনের বদলে অবসায়ন হলে শেয়ারহোল্ডাররা যে ক্ষতির মুখে পড়তেন, তারচেয়ে বেশি ক্ষতি হলে সেই ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, পাঁচ ব্যাংক বিশাল লোকসানে রয়েছে এবং তাদের শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ঋণাত্মক। এসব বিবেচনায় চলতি বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর ব্যাংকিং সেক্টর ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটির বৈঠকে সংকটাপন্ন ব্যাংকগুলোর সমস্ত লোকসানের দায়ভার শেয়ারহোল্ডারদের বহন করতে হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।

একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়ায় থাকা শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের (ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, এক্সিম ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক) সাধারণ বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ সংরক্ষণ বিবেচনার সুযোগ নেই। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার চাইলে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক ও এফসিডিওর কারিগরি সহায়তা ও মতামত নিয়ে ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রণয়ন করা হয়েছে। এই আইনে রেজল্যুশনপ্রক্রিয়ায় আমানতকারী, শেয়ারহোল্ডারসহ পাওনাদারদের অধিকার স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা আছে।
অধ্যাদেশের ধারা ১৬(২)(ট), ২৮(৫), ৩৭(২)(গ) ও ৩৮(২) অনুসারে, রেজল্যুশনের আওতাধীন ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার, দায়ী ব্যক্তি, অ্যাডিশনাল টিয়ার-১ ও টিয়ার-২ মূলধনধারকদের ওপর লোকসান আরোপের ক্ষমতা রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের।
ধারা ৪০ অনুযায়ী, রেজল্যুশনের বদলে অবসায়ন হলে শেয়ারহোল্ডাররা যে ক্ষতির মুখে পড়তেন, তারচেয়ে বেশি ক্ষতি হলে সেই ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, পাঁচ ব্যাংক বিশাল লোকসানে রয়েছে এবং তাদের শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ঋণাত্মক। এসব বিবেচনায় চলতি বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর ব্যাংকিং সেক্টর ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটির বৈঠকে সংকটাপন্ন ব্যাংকগুলোর সমস্ত লোকসানের দায়ভার শেয়ারহোল্ডারদের বহন করতে হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।

ইলন মাস্কের স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কথা বলা, রাখঢাক না রেখে বক্তব্য ও উসকানিমূলক আচরণের জন্য তাঁর সমর্থকেরা অনেক অজুহাতই দিয়ে থাকেন। বলা হয়, এ কাজগুলো তাঁর সৃজনশীলতারই বহিঃপ্রকাশ বা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের ফল। কেউবা বলেন দুশ্চিন্তা বা অনিদ্রার কারণে তিনি এমনটি করে থাকেন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪
নতুন ‘বীমা করপোরেশন আইন ২০১৯’ সংশোধন প্রস্তাবকে ঘিরে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে। খসড়া প্রস্তাবটি এসবিসির রাজস্ব ক্ষতি এবং সরকারি সম্পদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে...
১ মিনিট আগে
‘দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু শক্তি ও প্রযুক্তির শান্তিপূর্ণ প্রয়োগ-প্রসারের গুরুত্ব, সম্ভাবনা ও কৌশল’ নির্ধারণ নিয়ে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) ৩টায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে এই গুরুত্বপূর্ণ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, টাকা ছাপানো, পরিবহন, বণ্টন ও ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। ডিজিটাল লেনদেনব্যবস্থায় গেলে এই বিশাল খরচ কমবে এবং দেশের ব্যাংকিং খাত হবে আরও কার্যকর, নিরাপদ ও সময়োপযোগী।
৭ ঘণ্টা আগেবাকৃবি সংবাদদাতা

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, টাকা ছাপানো, পরিবহন, বণ্টন ও ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। ডিজিটাল লেনদেনব্যবস্থায় গেলে এই বিশাল খরচ কমবে এবং দেশের ব্যাংকিং খাত হবে আরও কার্যকর, নিরাপদ ও সময়োপযোগী।
আজ বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) আয়োজিত ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ ইনিশিয়েটিভ’ শীর্ষক সেমিনারে ভিডিওবার্তায় গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব কথা বলেন।
গভর্নর বলেন, ‘অনলাইন ও মোবাইল ব্যাংকিং সেবা এখনো দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে পুরোপুরি পৌঁছায়নি। আমরা চাই, নগদ টাকা না তুলে সেই অর্থ মোবাইল বা অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যম রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে সব পর্যায়ের মানুষ ব্যবহার করবেন। তখনই সত্যিকারের ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ে উঠবে।’
গভর্নর আরও বলেন, ‘আমরা নতুন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, যেখানে ডিজিটাল ও স্মার্ট লেনদেনের মাধ্যমে অর্থনীতি হবে গতিশীল ও স্বচ্ছ। মানুষকে ছোট ছোট কাজে ব্যাংকে যেতে হবে না, ফলে সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগের পরিচালক রাফেজা আক্তার কান্তা। ‘লেনদেন হচ্ছে ক্যাশলেস, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’—স্লোগান নিয়ে সেমিনারটির আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সহযোগিতায় ছিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক জি এম মুজিবর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ময়মনসিংহ কার্যালয়ের পরিচালক জয়দেব চন্দ্র বণিক এবং ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ অপারেটিং অফিসার আবেদুর রহমান সিকদার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক জুয়েল মজুমদার সেমিনারে ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ’ বিষয়ে উপস্থাপনা দেন। তিনি ক্যাশ টাকার ব্যবহারজনিত অসুবিধা, ডিজিটাল লেনদেনের প্রয়োজনীয়তা ও নিরাপত্তা জোরদার করতে নেওয়া উদ্যোগ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক মুজিবর রহমান বলেন, কাগজের মুদ্রা শুধু নোংরাই নয়, তা রোগজীবাণুরও বাহক। ক্যাশলেস লেনদেন বাড়লে তা স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির জন্যই মঙ্গলজনক হবে। বাকৃবি ক্যাম্পাসকে ধীরে ধীরে ক্যাশলেস ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তুলতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে রাফেজা আক্তার কান্তা বলেন, ‘আমরা সারা দেশে বাংলা কিউআর কোড চালু করার চেষ্টা করছি, যাতে প্রান্তিক জনগণও সহজে ডিজিটাল লেনদেন করতে পারেন। আমরা বিশ্বাস করি, “কাস্টমার ইজ দ্য কি”। তাই সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করতেই এই উদ্যোগ।’
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে শিক্ষার্থী ও ব্যাংক কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে মুক্ত প্রশ্নোত্তরপর্ব অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, টাকা ছাপানো, পরিবহন, বণ্টন ও ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। ডিজিটাল লেনদেনব্যবস্থায় গেলে এই বিশাল খরচ কমবে এবং দেশের ব্যাংকিং খাত হবে আরও কার্যকর, নিরাপদ ও সময়োপযোগী।
আজ বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) আয়োজিত ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ ইনিশিয়েটিভ’ শীর্ষক সেমিনারে ভিডিওবার্তায় গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব কথা বলেন।
গভর্নর বলেন, ‘অনলাইন ও মোবাইল ব্যাংকিং সেবা এখনো দেশের প্রান্তিক পর্যায়ে পুরোপুরি পৌঁছায়নি। আমরা চাই, নগদ টাকা না তুলে সেই অর্থ মোবাইল বা অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যম রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে সব পর্যায়ের মানুষ ব্যবহার করবেন। তখনই সত্যিকারের ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ে উঠবে।’
গভর্নর আরও বলেন, ‘আমরা নতুন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, যেখানে ডিজিটাল ও স্মার্ট লেনদেনের মাধ্যমে অর্থনীতি হবে গতিশীল ও স্বচ্ছ। মানুষকে ছোট ছোট কাজে ব্যাংকে যেতে হবে না, ফলে সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগের পরিচালক রাফেজা আক্তার কান্তা। ‘লেনদেন হচ্ছে ক্যাশলেস, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’—স্লোগান নিয়ে সেমিনারটির আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সহযোগিতায় ছিল ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক জি এম মুজিবর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ময়মনসিংহ কার্যালয়ের পরিচালক জয়দেব চন্দ্র বণিক এবং ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ অপারেটিং অফিসার আবেদুর রহমান সিকদার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক জুয়েল মজুমদার সেমিনারে ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ’ বিষয়ে উপস্থাপনা দেন। তিনি ক্যাশ টাকার ব্যবহারজনিত অসুবিধা, ডিজিটাল লেনদেনের প্রয়োজনীয়তা ও নিরাপত্তা জোরদার করতে নেওয়া উদ্যোগ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক মুজিবর রহমান বলেন, কাগজের মুদ্রা শুধু নোংরাই নয়, তা রোগজীবাণুরও বাহক। ক্যাশলেস লেনদেন বাড়লে তা স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির জন্যই মঙ্গলজনক হবে। বাকৃবি ক্যাম্পাসকে ধীরে ধীরে ক্যাশলেস ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তুলতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে রাফেজা আক্তার কান্তা বলেন, ‘আমরা সারা দেশে বাংলা কিউআর কোড চালু করার চেষ্টা করছি, যাতে প্রান্তিক জনগণও সহজে ডিজিটাল লেনদেন করতে পারেন। আমরা বিশ্বাস করি, “কাস্টমার ইজ দ্য কি”। তাই সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করতেই এই উদ্যোগ।’
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে শিক্ষার্থী ও ব্যাংক কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে মুক্ত প্রশ্নোত্তরপর্ব অনুষ্ঠিত হয়।

ইলন মাস্কের স্রোতের বিপরীতে গিয়ে কথা বলা, রাখঢাক না রেখে বক্তব্য ও উসকানিমূলক আচরণের জন্য তাঁর সমর্থকেরা অনেক অজুহাতই দিয়ে থাকেন। বলা হয়, এ কাজগুলো তাঁর সৃজনশীলতারই বহিঃপ্রকাশ বা তাঁর মানসিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জের ফল। কেউবা বলেন দুশ্চিন্তা বা অনিদ্রার কারণে তিনি এমনটি করে থাকেন।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪
নতুন ‘বীমা করপোরেশন আইন ২০১৯’ সংশোধন প্রস্তাবকে ঘিরে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে। খসড়া প্রস্তাবটি এসবিসির রাজস্ব ক্ষতি এবং সরকারি সম্পদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে...
১ মিনিট আগে
‘দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পরমাণু শক্তি ও প্রযুক্তির শান্তিপূর্ণ প্রয়োগ-প্রসারের গুরুত্ব, সম্ভাবনা ও কৌশল’ নির্ধারণ নিয়ে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) ৩টায় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে এই গুরুত্বপূর্ণ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়ায় থাকা শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের (ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, এক্সিম ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক) সাধারণ বিনিয়োগকারী বা শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ সংরক্ষণ বিবেচনার সুযোগ নেই। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার চাইলে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে
৩ ঘণ্টা আগে