যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বের শীর্ষ তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর একটি। কিন্তু তারপরও দেশটি প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ তেল আমদানি করে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য। কিন্তু দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মেক্সিকো ও কানাডা থাকা যুক্তরাষ্ট্রে আসা পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছেন। এই তালিকায় আছে জ্বালানি তেলও। ফলে বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি তেল আমদানিতে খরচ বাড়বে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ শনিবার থেকেই মেক্সিকো ও কানাডা থেকে আমদানি হওয়া পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন। তিনি শর্ত দিয়েছেন, যদি না এই দেশগুলো অবৈধ অভিবাসন এবং প্রাণঘাতী সিনথেটিক ড্রাগ ফেন্টানিলের প্রবাহ বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
ট্রাম্প এই পরিকল্পনা থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানিকেও বাদ দেননি। এটি ভোক্তা, জ্বালানি শিল্প ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর হবে বলে তেল শিল্প সতর্ক করেছে। কানাডা ও মেক্সিকো যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেল আমদানির প্রধান উৎস। যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশটির মোট অপরিশোধিত তেল আমদানির প্রায় এক-চতুর্থাংশ এই দুটি দেশ সরবরাহ করে।
যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করে কানাডা থেকে। দেশটি থেকে যুক্তরাষ্ট্র দৈনিক ৩৮ লাখ ব্যারেল তেল আমদানি করে থাকে। মেক্সিকো থেকে দৈনিক আমদানি করে ৪ লাখ ৫৭ হাজার ব্যারেল। সৌদি আরব থেকে আমদানি করে ২ লাখ ৭৫ হাজার ব্যারেল।
এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্র ভেনেজুয়েলা থেকে ২ লাখ ২৮ হাজার ব্যারেল, ব্রাজিল থেকে ২ লাখ ২৪ হাজার ব্যারেল, কলম্বিয়া থেকে ২ লাখ ১০ হাজার ব্যারেল, ইরাক থেকে ১ লাখ ৯৮ হাজার ব্যারেল, নাইজেরিয়া থেকে ১ লাখ ৩৯ হাজার ব্যারেল এবং ইকুয়েডর থেকে ১ লাখ ২০ হাজার ব্যারেল তেল আমদানি করে থাকে।
উল্লেখ্য, ইউএস এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে ২০২৪ সালের নভেম্বরে ১৯ কোটি ৭৩ লাখ ২৬ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল আমদানি করেছে। আগের বছর একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র আমদানি করেছিল ২০ কোটি ৭৭ লাখ ৯৪ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল।
এ ছাড়া, বাৎসরিক হিসাব বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্র ২০২৩ সালে ২৩৬ কোটি ৮৪ লাখ ৩৬ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল আমদানি করেছিল। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র ২২৯ কোটি ২৬ লাখ ৭৩ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল আমদানি করেছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বের শীর্ষ তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর একটি। কিন্তু তারপরও দেশটি প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ তেল আমদানি করে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য। কিন্তু দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মেক্সিকো ও কানাডা থাকা যুক্তরাষ্ট্রে আসা পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছেন। এই তালিকায় আছে জ্বালানি তেলও। ফলে বিশ্লেষকেরা আশঙ্কা করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি তেল আমদানিতে খরচ বাড়বে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ শনিবার থেকেই মেক্সিকো ও কানাডা থেকে আমদানি হওয়া পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন। তিনি শর্ত দিয়েছেন, যদি না এই দেশগুলো অবৈধ অভিবাসন এবং প্রাণঘাতী সিনথেটিক ড্রাগ ফেন্টানিলের প্রবাহ বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
ট্রাম্প এই পরিকল্পনা থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানিকেও বাদ দেননি। এটি ভোক্তা, জ্বালানি শিল্প ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর হবে বলে তেল শিল্প সতর্ক করেছে। কানাডা ও মেক্সিকো যুক্তরাষ্ট্রের অপরিশোধিত তেল আমদানির প্রধান উৎস। যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশটির মোট অপরিশোধিত তেল আমদানির প্রায় এক-চতুর্থাংশ এই দুটি দেশ সরবরাহ করে।
যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করে কানাডা থেকে। দেশটি থেকে যুক্তরাষ্ট্র দৈনিক ৩৮ লাখ ব্যারেল তেল আমদানি করে থাকে। মেক্সিকো থেকে দৈনিক আমদানি করে ৪ লাখ ৫৭ হাজার ব্যারেল। সৌদি আরব থেকে আমদানি করে ২ লাখ ৭৫ হাজার ব্যারেল।
এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্র ভেনেজুয়েলা থেকে ২ লাখ ২৮ হাজার ব্যারেল, ব্রাজিল থেকে ২ লাখ ২৪ হাজার ব্যারেল, কলম্বিয়া থেকে ২ লাখ ১০ হাজার ব্যারেল, ইরাক থেকে ১ লাখ ৯৮ হাজার ব্যারেল, নাইজেরিয়া থেকে ১ লাখ ৩৯ হাজার ব্যারেল এবং ইকুয়েডর থেকে ১ লাখ ২০ হাজার ব্যারেল তেল আমদানি করে থাকে।
উল্লেখ্য, ইউএস এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে ২০২৪ সালের নভেম্বরে ১৯ কোটি ৭৩ লাখ ২৬ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল আমদানি করেছে। আগের বছর একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র আমদানি করেছিল ২০ কোটি ৭৭ লাখ ৯৪ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল।
এ ছাড়া, বাৎসরিক হিসাব বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্র ২০২৩ সালে ২৩৬ কোটি ৮৪ লাখ ৩৬ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল আমদানি করেছিল। এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র ২২৯ কোটি ২৬ লাখ ৭৩ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল আমদানি করেছিল।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৫ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে