২০২২-২৩ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৫ শতাংশে আটকে রাখার সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল সরকারের। তবে শেষ পর্যন্ত মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ২ শতাংশে; যা বিগত ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ২০২১-২২ অর্থ বছরে দেশে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ১৫ শতাংশ। এ অবস্থায় ২০২৩ অর্থবছর শুরুর আগে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল সরকার। কিন্তু যুদ্ধের উত্তেজনা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকট, ডলারের বিপরীতে টাকার মান পড়ে যাওয়া এবং জ্বালানি সংকটের কারণে পরে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
দেখা গেছে, ২০২৩ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ছয় মাস ধরে ৯ শতাংশের ওপরে ছিল, পাঁচ মাসের জন্য তা ছিল ৪ শতাংশের ওপরে। আর এক মাস ছিল ৭ শতাংশের ওপরে।
গত জুন মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি এক মাস আগের তুলনায় ২০ বেসিস পয়েন্ট কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছিল। মে মাসে এটি ছিল ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
অর্থবছরের শেষ মাসে দেশে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ৪৯ শতাংশ বেড়ে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ হয়েছিল। এই অবস্থা দেশের দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য অসহনীয় হয়ে উঠেছিল। তবে একই সময়ে খাদ্য ছাড়া অন্যান্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৩৬ বেসিস পয়েন্ট কমে ৯ দশমিক ৬ শতাংশ হয়েছিল।
শেষ পর্যন্ত খাদ্য মূল্যস্ফীতি গড়ে ৮ দশমিক ৭১ শতাংশে দাঁড়ায়, যা বিগত ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। আর খাদ্য ছাড়া অন্য পণ্যে গড় মূল্যস্ফীতি হয় ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ, যা বিগত ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
অর্থনীতিবিদেরা এই অবস্থার জন্য সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নেওয়াকে দায়ী করেছেন। তাঁরা যুক্তি দেখান, কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত এক বছরে পাঁচবার পলিসি হার বাড়ালেও ঋণের ওপর হারের সীমা এবং ব্যাপক বিনিময় হারের কারণে মুদ্রাস্ফীতির লাগাম টেনে ধরতে পারেনি।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশীয় পণ্যের উচ্চমূল্য ও মূল্যস্ফীতির জন্য বেশ কয়েকটি কারণকে দায়ী করেছে। এসব কারণের মধ্যে আমদানি করা জিনিসের উচ্চমূল্য এবং টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়নের কথা বলা হয়েছে। গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান ২৫ শতাংশ কমেছে।
এ ছাড়া জ্বালানির ঊর্ধ্বমুখী মূল্য সমন্বয় করতে গিয়েও মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৫ শতাংশে আটকে রাখার সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল সরকারের। তবে শেষ পর্যন্ত মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ২ শতাংশে; যা বিগত ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ২০২১-২২ অর্থ বছরে দেশে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ১৫ শতাংশ। এ অবস্থায় ২০২৩ অর্থবছর শুরুর আগে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল সরকার। কিন্তু যুদ্ধের উত্তেজনা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকট, ডলারের বিপরীতে টাকার মান পড়ে যাওয়া এবং জ্বালানি সংকটের কারণে পরে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
দেখা গেছে, ২০২৩ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ছয় মাস ধরে ৯ শতাংশের ওপরে ছিল, পাঁচ মাসের জন্য তা ছিল ৪ শতাংশের ওপরে। আর এক মাস ছিল ৭ শতাংশের ওপরে।
গত জুন মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি এক মাস আগের তুলনায় ২০ বেসিস পয়েন্ট কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছিল। মে মাসে এটি ছিল ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ।
অর্থবছরের শেষ মাসে দেশে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ৪৯ শতাংশ বেড়ে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ হয়েছিল। এই অবস্থা দেশের দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য অসহনীয় হয়ে উঠেছিল। তবে একই সময়ে খাদ্য ছাড়া অন্যান্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৩৬ বেসিস পয়েন্ট কমে ৯ দশমিক ৬ শতাংশ হয়েছিল।
শেষ পর্যন্ত খাদ্য মূল্যস্ফীতি গড়ে ৮ দশমিক ৭১ শতাংশে দাঁড়ায়, যা বিগত ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। আর খাদ্য ছাড়া অন্য পণ্যে গড় মূল্যস্ফীতি হয় ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ, যা বিগত ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
অর্থনীতিবিদেরা এই অবস্থার জন্য সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নেওয়াকে দায়ী করেছেন। তাঁরা যুক্তি দেখান, কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত এক বছরে পাঁচবার পলিসি হার বাড়ালেও ঋণের ওপর হারের সীমা এবং ব্যাপক বিনিময় হারের কারণে মুদ্রাস্ফীতির লাগাম টেনে ধরতে পারেনি।
এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশীয় পণ্যের উচ্চমূল্য ও মূল্যস্ফীতির জন্য বেশ কয়েকটি কারণকে দায়ী করেছে। এসব কারণের মধ্যে আমদানি করা জিনিসের উচ্চমূল্য এবং টাকার বড় ধরনের অবমূল্যায়নের কথা বলা হয়েছে। গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান ২৫ শতাংশ কমেছে।
এ ছাড়া জ্বালানির ঊর্ধ্বমুখী মূল্য সমন্বয় করতে গিয়েও মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে।
আরও ৯০ দিনের জন্য শুল্কবিরতি বাড়িয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। এর ফলে উভয় দেশের পণ্যের ওপর সম্ভাব্য তিন অঙ্কের অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ আপাতত এড়ানো সম্ভব হয়েছে। সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ‘ট্রুথ সোশ্যাল’ প্ল্যাটফর্মে এ কথা জানান।
৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১৪ ঘণ্টা আগে