আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ। নগদ মনে করে, সরকার সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠানকে আক্রমণ করে হীন স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যেই কাজটি করা হয়েছে।
উত্থাপিত অভিযোগগুলোর বিষয়ে নগদ কর্তৃপক্ষের হাতে সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। অভিযোগগুলো বিষয়ে নগদের বক্তব্য নিম্নরূপ
ভুয়া বিল ভাউচারে টাকা উত্তোলন, ডেটা মুছে ফেলা, ইভেন্ট ও মেইনটেন্যান্স বিল দেখিয়ে টাকা সরানো অভিযোগ করা হলেও আমরা দৃঢ়ভাবে বলছি, এমন কোনো ঘটনা নগদে কখনোই ঘটেনি। এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। নগদ প্রতিটি লেনদেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সঙ্গে সম্পন্ন করে।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, ২৮ মে ২০২৫ ডাক বিভাগের একটি তত্ত্বাবধায়ক টিম নগদ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছেন এবং এ বিষয়গুলো তাদের পর্যালোচনাধীন রয়েছে।
নগদের এক শীর্ষ কর্মকর্তাকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ডেকে নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনাকেও অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। অযাচিতভাবে এখানে প্রধান উপদেষ্টার একজন বিশেষ সহকারীকে যুক্ত করে বিষয়টির গুরুত্ব বৃদ্ধি করার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
তবে প্রকৃত সত্য হলো—নগদের সাম্প্রতিক অবস্থা সম্পর্কে তারা অবহিত হতে প্রতিষ্ঠানটির একজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চান। এমনটা সাধারণভাবে যে কারও ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। জিজ্ঞাসাবাদের পর ওই কর্মকর্তাকে সসম্মানে ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি নগদে যাতে কোনো রকম কোনো অস্থিরতা না হয় সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে নগদের বক্তব্য হলো–যথাযথ বিধিবিধান প্রতিপালন করেই জাকিয়া সুলতানা জুঁইয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। নগদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট, যোগ্যতা, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা–এগুলো বিবেচনা করা হয়। তারপরেও তার নিয়োগের বিষয়টি পুনঃ যাচাই করা হবে।
শুক্রবার অফিস এবং ছুটির দিনে ডেটাবেইস তথ্য ধ্বংস করানোর কল্পিত গল্প কোনো কোনো গণমাধ্যমে এসেছে। হাস্যকর এই গল্পের বিপরীতে প্রকৃত ঘটনা হলো–ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে বিশেষ কিছু ক্যাম্পেইন নিয়ে কাজ করা এবং সামনের লম্বা ছুটির সময় সেবাকে সচল রাখার কাজগুলোই শুক্রবার সর্বাধিক গুরুত্বসহকারে হয়েছে।
এর আগেও বড় বড় ক্যাম্পেইনের আগে নগদের কর্মীদের শুক্র-শনিবার কাজ করতে হয়েছে। করপোরেট খাতে এমনটা অনেক সময়েই হয়ে থাকে। এখানে আমরা নিশ্চিত করে বলছি, নগদের কোনো ডেটা নষ্ট করা হয়নি। বরং একাধিক জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন ডেটাবেইসে এই ডেটা সম্পূর্ণ সুসংরক্ষিত আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও কেপিএমজিকে সহযোগিতা করার অভিযোগে কিছুসংখ্যক কর্মীকে বিনা নোটিশে বিদায় করার অভিযোগ এসেছে কোনো কোনো গণমাধ্যমে। আমরা বরং বলতে পারি, ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য যারা নগদে যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক নগদের ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স স্থগিত করার পরেও দেশের আর্থসামাজিক পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় তাদের কাউকে বাদ দেওয়া হয়নি। ডাক বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আশা করি, সেখানেই সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
কোনো কোনো কর্মকর্তার বকেয়া বেতন নেওয়ার বিষয়ে একটি অভিযোগ করা হয়েছে। এ বিষয়ে নগদের অবস্থান খুবই পরিষ্কার। যে কয়েকজনের এই সময়ে কয়েক মাসের বকেয়া বেতন একবারে হয়েছে তাদের বেতন সব সময়ই অনুমোদন নেওয়া হতো। কিন্তু বেতন ছাড় করা হতো না। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশাসক থাকাকালীন এ নিয়ম বিদ্যমান ছিল। পরে ওই কর্মকর্তাদের বেতন দেশের অন্যতম শীর্ষ একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে প্রচলিত শ্রম আইন অনুসারে ছাড় করা হয়। এখানে কোনো অবস্থায় আইন বা নিয়মের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।

সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ। নগদ মনে করে, সরকার সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠানকে আক্রমণ করে হীন স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যেই কাজটি করা হয়েছে।
উত্থাপিত অভিযোগগুলোর বিষয়ে নগদ কর্তৃপক্ষের হাতে সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। অভিযোগগুলো বিষয়ে নগদের বক্তব্য নিম্নরূপ
ভুয়া বিল ভাউচারে টাকা উত্তোলন, ডেটা মুছে ফেলা, ইভেন্ট ও মেইনটেন্যান্স বিল দেখিয়ে টাকা সরানো অভিযোগ করা হলেও আমরা দৃঢ়ভাবে বলছি, এমন কোনো ঘটনা নগদে কখনোই ঘটেনি। এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। নগদ প্রতিটি লেনদেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সঙ্গে সম্পন্ন করে।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, ২৮ মে ২০২৫ ডাক বিভাগের একটি তত্ত্বাবধায়ক টিম নগদ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছেন এবং এ বিষয়গুলো তাদের পর্যালোচনাধীন রয়েছে।
নগদের এক শীর্ষ কর্মকর্তাকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ডেকে নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনাকেও অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। অযাচিতভাবে এখানে প্রধান উপদেষ্টার একজন বিশেষ সহকারীকে যুক্ত করে বিষয়টির গুরুত্ব বৃদ্ধি করার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
তবে প্রকৃত সত্য হলো—নগদের সাম্প্রতিক অবস্থা সম্পর্কে তারা অবহিত হতে প্রতিষ্ঠানটির একজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চান। এমনটা সাধারণভাবে যে কারও ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। জিজ্ঞাসাবাদের পর ওই কর্মকর্তাকে সসম্মানে ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি নগদে যাতে কোনো রকম কোনো অস্থিরতা না হয় সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে নগদের বক্তব্য হলো–যথাযথ বিধিবিধান প্রতিপালন করেই জাকিয়া সুলতানা জুঁইয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। নগদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট, যোগ্যতা, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা–এগুলো বিবেচনা করা হয়। তারপরেও তার নিয়োগের বিষয়টি পুনঃ যাচাই করা হবে।
শুক্রবার অফিস এবং ছুটির দিনে ডেটাবেইস তথ্য ধ্বংস করানোর কল্পিত গল্প কোনো কোনো গণমাধ্যমে এসেছে। হাস্যকর এই গল্পের বিপরীতে প্রকৃত ঘটনা হলো–ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে বিশেষ কিছু ক্যাম্পেইন নিয়ে কাজ করা এবং সামনের লম্বা ছুটির সময় সেবাকে সচল রাখার কাজগুলোই শুক্রবার সর্বাধিক গুরুত্বসহকারে হয়েছে।
এর আগেও বড় বড় ক্যাম্পেইনের আগে নগদের কর্মীদের শুক্র-শনিবার কাজ করতে হয়েছে। করপোরেট খাতে এমনটা অনেক সময়েই হয়ে থাকে। এখানে আমরা নিশ্চিত করে বলছি, নগদের কোনো ডেটা নষ্ট করা হয়নি। বরং একাধিক জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন ডেটাবেইসে এই ডেটা সম্পূর্ণ সুসংরক্ষিত আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও কেপিএমজিকে সহযোগিতা করার অভিযোগে কিছুসংখ্যক কর্মীকে বিনা নোটিশে বিদায় করার অভিযোগ এসেছে কোনো কোনো গণমাধ্যমে। আমরা বরং বলতে পারি, ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য যারা নগদে যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক নগদের ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স স্থগিত করার পরেও দেশের আর্থসামাজিক পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় তাদের কাউকে বাদ দেওয়া হয়নি। ডাক বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আশা করি, সেখানেই সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
কোনো কোনো কর্মকর্তার বকেয়া বেতন নেওয়ার বিষয়ে একটি অভিযোগ করা হয়েছে। এ বিষয়ে নগদের অবস্থান খুবই পরিষ্কার। যে কয়েকজনের এই সময়ে কয়েক মাসের বকেয়া বেতন একবারে হয়েছে তাদের বেতন সব সময়ই অনুমোদন নেওয়া হতো। কিন্তু বেতন ছাড় করা হতো না। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশাসক থাকাকালীন এ নিয়ম বিদ্যমান ছিল। পরে ওই কর্মকর্তাদের বেতন দেশের অন্যতম শীর্ষ একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে প্রচলিত শ্রম আইন অনুসারে ছাড় করা হয়। এখানে কোনো অবস্থায় আইন বা নিয়মের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ। নগদ মনে করে, সরকার সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠানকে আক্রমণ করে হীন স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যেই কাজটি করা হয়েছে।
উত্থাপিত অভিযোগগুলোর বিষয়ে নগদ কর্তৃপক্ষের হাতে সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। অভিযোগগুলো বিষয়ে নগদের বক্তব্য নিম্নরূপ
ভুয়া বিল ভাউচারে টাকা উত্তোলন, ডেটা মুছে ফেলা, ইভেন্ট ও মেইনটেন্যান্স বিল দেখিয়ে টাকা সরানো অভিযোগ করা হলেও আমরা দৃঢ়ভাবে বলছি, এমন কোনো ঘটনা নগদে কখনোই ঘটেনি। এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। নগদ প্রতিটি লেনদেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সঙ্গে সম্পন্ন করে।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, ২৮ মে ২০২৫ ডাক বিভাগের একটি তত্ত্বাবধায়ক টিম নগদ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছেন এবং এ বিষয়গুলো তাদের পর্যালোচনাধীন রয়েছে।
নগদের এক শীর্ষ কর্মকর্তাকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ডেকে নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনাকেও অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। অযাচিতভাবে এখানে প্রধান উপদেষ্টার একজন বিশেষ সহকারীকে যুক্ত করে বিষয়টির গুরুত্ব বৃদ্ধি করার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
তবে প্রকৃত সত্য হলো—নগদের সাম্প্রতিক অবস্থা সম্পর্কে তারা অবহিত হতে প্রতিষ্ঠানটির একজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চান। এমনটা সাধারণভাবে যে কারও ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। জিজ্ঞাসাবাদের পর ওই কর্মকর্তাকে সসম্মানে ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি নগদে যাতে কোনো রকম কোনো অস্থিরতা না হয় সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে নগদের বক্তব্য হলো–যথাযথ বিধিবিধান প্রতিপালন করেই জাকিয়া সুলতানা জুঁইয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। নগদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট, যোগ্যতা, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা–এগুলো বিবেচনা করা হয়। তারপরেও তার নিয়োগের বিষয়টি পুনঃ যাচাই করা হবে।
শুক্রবার অফিস এবং ছুটির দিনে ডেটাবেইস তথ্য ধ্বংস করানোর কল্পিত গল্প কোনো কোনো গণমাধ্যমে এসেছে। হাস্যকর এই গল্পের বিপরীতে প্রকৃত ঘটনা হলো–ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে বিশেষ কিছু ক্যাম্পেইন নিয়ে কাজ করা এবং সামনের লম্বা ছুটির সময় সেবাকে সচল রাখার কাজগুলোই শুক্রবার সর্বাধিক গুরুত্বসহকারে হয়েছে।
এর আগেও বড় বড় ক্যাম্পেইনের আগে নগদের কর্মীদের শুক্র-শনিবার কাজ করতে হয়েছে। করপোরেট খাতে এমনটা অনেক সময়েই হয়ে থাকে। এখানে আমরা নিশ্চিত করে বলছি, নগদের কোনো ডেটা নষ্ট করা হয়নি। বরং একাধিক জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন ডেটাবেইসে এই ডেটা সম্পূর্ণ সুসংরক্ষিত আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও কেপিএমজিকে সহযোগিতা করার অভিযোগে কিছুসংখ্যক কর্মীকে বিনা নোটিশে বিদায় করার অভিযোগ এসেছে কোনো কোনো গণমাধ্যমে। আমরা বরং বলতে পারি, ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য যারা নগদে যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক নগদের ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স স্থগিত করার পরেও দেশের আর্থসামাজিক পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় তাদের কাউকে বাদ দেওয়া হয়নি। ডাক বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আশা করি, সেখানেই সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
কোনো কোনো কর্মকর্তার বকেয়া বেতন নেওয়ার বিষয়ে একটি অভিযোগ করা হয়েছে। এ বিষয়ে নগদের অবস্থান খুবই পরিষ্কার। যে কয়েকজনের এই সময়ে কয়েক মাসের বকেয়া বেতন একবারে হয়েছে তাদের বেতন সব সময়ই অনুমোদন নেওয়া হতো। কিন্তু বেতন ছাড় করা হতো না। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশাসক থাকাকালীন এ নিয়ম বিদ্যমান ছিল। পরে ওই কর্মকর্তাদের বেতন দেশের অন্যতম শীর্ষ একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে প্রচলিত শ্রম আইন অনুসারে ছাড় করা হয়। এখানে কোনো অবস্থায় আইন বা নিয়মের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।

সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ। নগদ মনে করে, সরকার সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠানকে আক্রমণ করে হীন স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যেই কাজটি করা হয়েছে।
উত্থাপিত অভিযোগগুলোর বিষয়ে নগদ কর্তৃপক্ষের হাতে সুনির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। অভিযোগগুলো বিষয়ে নগদের বক্তব্য নিম্নরূপ
ভুয়া বিল ভাউচারে টাকা উত্তোলন, ডেটা মুছে ফেলা, ইভেন্ট ও মেইনটেন্যান্স বিল দেখিয়ে টাকা সরানো অভিযোগ করা হলেও আমরা দৃঢ়ভাবে বলছি, এমন কোনো ঘটনা নগদে কখনোই ঘটেনি। এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। নগদ প্রতিটি লেনদেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির সঙ্গে সম্পন্ন করে।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, ২৮ মে ২০২৫ ডাক বিভাগের একটি তত্ত্বাবধায়ক টিম নগদ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছেন এবং এ বিষয়গুলো তাদের পর্যালোচনাধীন রয়েছে।
নগদের এক শীর্ষ কর্মকর্তাকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ডেকে নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনাকেও অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। অযাচিতভাবে এখানে প্রধান উপদেষ্টার একজন বিশেষ সহকারীকে যুক্ত করে বিষয়টির গুরুত্ব বৃদ্ধি করার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
তবে প্রকৃত সত্য হলো—নগদের সাম্প্রতিক অবস্থা সম্পর্কে তারা অবহিত হতে প্রতিষ্ঠানটির একজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চান। এমনটা সাধারণভাবে যে কারও ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। জিজ্ঞাসাবাদের পর ওই কর্মকর্তাকে সসম্মানে ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি নগদে যাতে কোনো রকম কোনো অস্থিরতা না হয় সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়েও বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে নগদের বক্তব্য হলো–যথাযথ বিধিবিধান প্রতিপালন করেই জাকিয়া সুলতানা জুঁইয়ের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। নগদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট, যোগ্যতা, পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতা–এগুলো বিবেচনা করা হয়। তারপরেও তার নিয়োগের বিষয়টি পুনঃ যাচাই করা হবে।
শুক্রবার অফিস এবং ছুটির দিনে ডেটাবেইস তথ্য ধ্বংস করানোর কল্পিত গল্প কোনো কোনো গণমাধ্যমে এসেছে। হাস্যকর এই গল্পের বিপরীতে প্রকৃত ঘটনা হলো–ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে বিশেষ কিছু ক্যাম্পেইন নিয়ে কাজ করা এবং সামনের লম্বা ছুটির সময় সেবাকে সচল রাখার কাজগুলোই শুক্রবার সর্বাধিক গুরুত্বসহকারে হয়েছে।
এর আগেও বড় বড় ক্যাম্পেইনের আগে নগদের কর্মীদের শুক্র-শনিবার কাজ করতে হয়েছে। করপোরেট খাতে এমনটা অনেক সময়েই হয়ে থাকে। এখানে আমরা নিশ্চিত করে বলছি, নগদের কোনো ডেটা নষ্ট করা হয়নি। বরং একাধিক জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন ডেটাবেইসে এই ডেটা সম্পূর্ণ সুসংরক্ষিত আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও কেপিএমজিকে সহযোগিতা করার অভিযোগে কিছুসংখ্যক কর্মীকে বিনা নোটিশে বিদায় করার অভিযোগ এসেছে কোনো কোনো গণমাধ্যমে। আমরা বরং বলতে পারি, ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য যারা নগদে যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক নগদের ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স স্থগিত করার পরেও দেশের আর্থসামাজিক পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় তাদের কাউকে বাদ দেওয়া হয়নি। ডাক বিভাগ থেকে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আশা করি, সেখানেই সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
কোনো কোনো কর্মকর্তার বকেয়া বেতন নেওয়ার বিষয়ে একটি অভিযোগ করা হয়েছে। এ বিষয়ে নগদের অবস্থান খুবই পরিষ্কার। যে কয়েকজনের এই সময়ে কয়েক মাসের বকেয়া বেতন একবারে হয়েছে তাদের বেতন সব সময়ই অনুমোদন নেওয়া হতো। কিন্তু বেতন ছাড় করা হতো না। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশাসক থাকাকালীন এ নিয়ম বিদ্যমান ছিল। পরে ওই কর্মকর্তাদের বেতন দেশের অন্যতম শীর্ষ একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে প্রচলিত শ্রম আইন অনুসারে ছাড় করা হয়। এখানে কোনো অবস্থায় আইন বা নিয়মের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।

আমদানিকারকেরাই ফড়িয়া ও ব্যাপারীদের ‘হাওয়া দেওয়ায়’ দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। তবে এর সুফল কৃষকেরা পেয়েছেন কমই। লাভের গুড় মূলত খেয়েছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।
৩১ মিনিট আগে
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
৫ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি। আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা...
৬ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের বাজার চড়া
রোকন উদ্দীন, ঢাকা

আমদানিকারকেরাই ফড়িয়া ও ব্যাপারীদের ‘হাওয়া দেওয়ায়’ দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। তবে এর সুফল কৃষকেরা পেয়েছেন কমই। লাভের গুড় মূলত খেয়েছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।
বাজারে পেঁয়াজের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে গত ৯ দিনে ভোক্তাদের পকেট থেকে বাড়তি ৩০ কোটি টাকার বেশি মুনাফা করেছে সংকট সৃষ্টিকারীরা।
এই অবস্থায় বাণিজ্য উপদেষ্টা গতকাল রোববার বলেছেন, চলতি সপ্তাহের মধ্যে দাম কমে কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে না এলে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
গতকাল রাজধানীর পুরান ঢাকার শ্যামবাজারসহ বিভিন্ন পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে পেঁয়াজের বাজারের এ পরিস্থিতি জানা গেল। বর্তমানে ফরিদপুর ও পাবনার কয়েকটি হাট থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ হচ্ছে। প্রথমে হাটে আসা কৃষক কিংবা সংরক্ষণকারীর কাছ থেকে ব্যাপারী বা ফড়িয়ারা পেঁয়াজ কিনে নিজেদের গুদামে সংরক্ষণ করেন। তারপর চাহিদা ও দাম বুঝে পাইকারি বাজারের আড়তে পাঠান। এ সময় আড়তমালিককে বিক্রির দাম বেঁধে দেন ব্যাপারীরা। তবে আড়তদারেরাও অনেক সময় বাজারের চাহিদা অনুসারে দাম কমবেশি করে বিক্রি করেন।
বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, নতুন পেঁয়াজ রোপণের মৌসুম চলে আসায় কৃষকদের হাতে এখন তেমন পেঁয়াজ নেই। ৯৫ শতাংশ কৃষকই পেঁয়াজ বিক্রি করে দিয়েছেন। অথচ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে এখনো সাড়ে তিন লাখ টনের মতো পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। দেশে প্রতিদিন পেঁয়াজের চাহিদা ৭ হাজার ৫০০ টন (৭৫ লাখ কেজি)। সে হিসাবে মজুত পেঁয়াজ দিয়ে কমপক্ষে দেড় মাস চলা সম্ভব। এর মধ্যে আসছে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা পেঁয়াজও। অথচ তারপরও দাম বেড়েছে।
এই অবস্থায় দাম বাড়ানোর জন্য অভিযোগের আঙুল উঠেছে ফড়িয়াদের দিকে। আর ফড়িয়াদের দাবি, দাম বাড়ার আগুনে হাওয়া দিয়েছেন আমদানিকারকেরা। কারণ, আমদানি বন্ধ থাকায় তাঁদের ব্যবসাও বন্ধ রয়েছে।
পেঁয়াজের বাজারের বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কৃষকেরা বিচ্ছিন্ন থাকলেও ফড়িয়ারা বেশ সংগঠিত। তাঁরা নিয়মিত আমদানিকারকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।
পাইকারি ও খুচরা বাজারে নভেম্বরের শুরু থেকে পরবর্তী ৪-৫ দিনের মধ্যে পেঁয়াজের দাম হঠাৎ কেজিপ্রতি ৪৫ টাকা বেড়ে ১২৫ টাকা পর্যন্ত ওঠে। বাড়তি এই দামের কারণে নভেম্বরের শুরু থেকে গতকাল পর্যন্ত ৯ দিনে চাহিদা হিসাব করলে ভোক্তার পকেট থেকে কমবেশি ৩৩ কোটি টাকা বাড়তি খরচ হয়েছে। এর প্রায় পুরোটাই পেয়েছে ফড়িয়ারা।
ফড়িয়াদের তৎপরতার পেছনে শ্যামবাজার পেঁয়াজ সমিতির ভূমিকা রয়েছে বলে অনেকের অভিযোগ। জানা গেছে, ব্যবসায়ী হাজি মো. মাজেদ শ্যামবাজারের পেঁয়াজ আমদানিকারকদের নিয়ে একটি সমিতি করেছেন। এতে ৫০-৬০ জন আমদানিকারক যুক্ত। সমিতির সঙ্গে ফড়িয়াদের নিয়মিত যোগাযোগও রয়েছে বলে জানান মাজেদ।
মো. মাজেদ বলেন, ‘আমদানি না হলে আমাদের ব্যবসাও মন্দা থাকে। দেশে বর্তমানে প্রতিদিন যে চাহিদা, তার ২৫ শতাংশ পেঁয়াজ রয়েছে। তাই আরও আগে থেকে আমদানি করার দরকার ছিল।’
সরকার আমদানির অনুমোদন না দেওয়ায় মাজেদ অনেকটা ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, ‘যেটুকু পেঁয়াজ আছে, তার দাম আরও বেড়ে যেত, যদি না আমি তাদের আমদানির কথা শোনাতাম। যাদের কাছে পেঁয়াজ রয়েছে, তারা আমার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে।’
তবে গতকাল রাজধানীর শ্যামবাজার ঘুরে পেঁয়াজের কোনো ঘাটতি দেখা যায়নি। প্রতিটি আড়তে ধারণক্ষমতার প্রায় কাছাকাছি পেঁয়াজ ছিল। কিন্তু ক্রেতারা অনেক দরদাম করলেও দাম কমাচ্ছেন না আড়তমালিকেরা।
গতকাল শ্যামবাজারে প্রতি কেজি ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৯৭-৯৮ টাকা, মাঝারি ও ছোট আকারের পেঁয়াজ কেজিতে বিক্রি হয়েছে ৯৩-৯৫ টাকা এবং ৯০ টাকা।
মেসার্স অপু ট্রেডার্স নামের আড়তে গিয়ে দেখা যায়, পর্যাপ্ত পেঁয়াজ রয়েছে সেখানে। ক্রেতার সংখ্যাও চোখে পড়ার মতো। জানা গেল, আড়তটির ধারণক্ষমতা মোট ৮০০-৯০০ বস্তা (প্রতিটিতে ৭৫ কেজি)। গতকাল দুপুর পর্যন্ত ছিল ৭০০ বস্তা।
মেসার্স আনোয়ার বাণিজ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, পেঁয়াজ রয়েছে ২৭৭ বস্তা। আড়তমালিক মো. রঞ্জু শেখ জানান, তাঁদের ধারণক্ষমতা ৩০০ বস্তার কিছু বেশি।
মেসার্স মাতৃভান্ডারের মালিক মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ব্যাপারীরা শুধু শ্যামবাজারেই পেঁয়াজ পাঠায় না, তারা সারা দেশের বিভিন্ন বাজারে সরবরাহ করে। যে বাজারে বাড়তি দামে বিক্রি করতে পারবে, সেখানেই পাঠায়।
কৃত্রিম সংকটে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে, এ কথা ট্যারিফ কমিশন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও বলছে। এ জন্য বাজারে মনিটরিং টিমও কাজ করছে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গতকাল শ্যামবাজারে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের দেখা গেছে।
দাম না কমলে আমদানি
চলতি সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজের দাম কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে না এলে আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘আমরা ১০ দিন ধরে দেখছি, পেঁয়াজের মূল্যের একটা ঊর্ধ্বগতি হয়েছে। তবে পেঁয়াজের কোনো অভাব নেই। আমরা জানি, অনেকে আমদানির জন্য আবেদন করেছেন। বর্তমানে ২ হাজার ৮০০ আমদানির আবেদন আছে। তবে দাম স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলে আমদানির অনুমতি দেব না।’

আমদানিকারকেরাই ফড়িয়া ও ব্যাপারীদের ‘হাওয়া দেওয়ায়’ দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। তবে এর সুফল কৃষকেরা পেয়েছেন কমই। লাভের গুড় মূলত খেয়েছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।
বাজারে পেঁয়াজের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে গত ৯ দিনে ভোক্তাদের পকেট থেকে বাড়তি ৩০ কোটি টাকার বেশি মুনাফা করেছে সংকট সৃষ্টিকারীরা।
এই অবস্থায় বাণিজ্য উপদেষ্টা গতকাল রোববার বলেছেন, চলতি সপ্তাহের মধ্যে দাম কমে কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে না এলে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
গতকাল রাজধানীর পুরান ঢাকার শ্যামবাজারসহ বিভিন্ন পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে পেঁয়াজের বাজারের এ পরিস্থিতি জানা গেল। বর্তমানে ফরিদপুর ও পাবনার কয়েকটি হাট থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ হচ্ছে। প্রথমে হাটে আসা কৃষক কিংবা সংরক্ষণকারীর কাছ থেকে ব্যাপারী বা ফড়িয়ারা পেঁয়াজ কিনে নিজেদের গুদামে সংরক্ষণ করেন। তারপর চাহিদা ও দাম বুঝে পাইকারি বাজারের আড়তে পাঠান। এ সময় আড়তমালিককে বিক্রির দাম বেঁধে দেন ব্যাপারীরা। তবে আড়তদারেরাও অনেক সময় বাজারের চাহিদা অনুসারে দাম কমবেশি করে বিক্রি করেন।
বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, নতুন পেঁয়াজ রোপণের মৌসুম চলে আসায় কৃষকদের হাতে এখন তেমন পেঁয়াজ নেই। ৯৫ শতাংশ কৃষকই পেঁয়াজ বিক্রি করে দিয়েছেন। অথচ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে এখনো সাড়ে তিন লাখ টনের মতো পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। দেশে প্রতিদিন পেঁয়াজের চাহিদা ৭ হাজার ৫০০ টন (৭৫ লাখ কেজি)। সে হিসাবে মজুত পেঁয়াজ দিয়ে কমপক্ষে দেড় মাস চলা সম্ভব। এর মধ্যে আসছে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা পেঁয়াজও। অথচ তারপরও দাম বেড়েছে।
এই অবস্থায় দাম বাড়ানোর জন্য অভিযোগের আঙুল উঠেছে ফড়িয়াদের দিকে। আর ফড়িয়াদের দাবি, দাম বাড়ার আগুনে হাওয়া দিয়েছেন আমদানিকারকেরা। কারণ, আমদানি বন্ধ থাকায় তাঁদের ব্যবসাও বন্ধ রয়েছে।
পেঁয়াজের বাজারের বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কৃষকেরা বিচ্ছিন্ন থাকলেও ফড়িয়ারা বেশ সংগঠিত। তাঁরা নিয়মিত আমদানিকারকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।
পাইকারি ও খুচরা বাজারে নভেম্বরের শুরু থেকে পরবর্তী ৪-৫ দিনের মধ্যে পেঁয়াজের দাম হঠাৎ কেজিপ্রতি ৪৫ টাকা বেড়ে ১২৫ টাকা পর্যন্ত ওঠে। বাড়তি এই দামের কারণে নভেম্বরের শুরু থেকে গতকাল পর্যন্ত ৯ দিনে চাহিদা হিসাব করলে ভোক্তার পকেট থেকে কমবেশি ৩৩ কোটি টাকা বাড়তি খরচ হয়েছে। এর প্রায় পুরোটাই পেয়েছে ফড়িয়ারা।
ফড়িয়াদের তৎপরতার পেছনে শ্যামবাজার পেঁয়াজ সমিতির ভূমিকা রয়েছে বলে অনেকের অভিযোগ। জানা গেছে, ব্যবসায়ী হাজি মো. মাজেদ শ্যামবাজারের পেঁয়াজ আমদানিকারকদের নিয়ে একটি সমিতি করেছেন। এতে ৫০-৬০ জন আমদানিকারক যুক্ত। সমিতির সঙ্গে ফড়িয়াদের নিয়মিত যোগাযোগও রয়েছে বলে জানান মাজেদ।
মো. মাজেদ বলেন, ‘আমদানি না হলে আমাদের ব্যবসাও মন্দা থাকে। দেশে বর্তমানে প্রতিদিন যে চাহিদা, তার ২৫ শতাংশ পেঁয়াজ রয়েছে। তাই আরও আগে থেকে আমদানি করার দরকার ছিল।’
সরকার আমদানির অনুমোদন না দেওয়ায় মাজেদ অনেকটা ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, ‘যেটুকু পেঁয়াজ আছে, তার দাম আরও বেড়ে যেত, যদি না আমি তাদের আমদানির কথা শোনাতাম। যাদের কাছে পেঁয়াজ রয়েছে, তারা আমার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে।’
তবে গতকাল রাজধানীর শ্যামবাজার ঘুরে পেঁয়াজের কোনো ঘাটতি দেখা যায়নি। প্রতিটি আড়তে ধারণক্ষমতার প্রায় কাছাকাছি পেঁয়াজ ছিল। কিন্তু ক্রেতারা অনেক দরদাম করলেও দাম কমাচ্ছেন না আড়তমালিকেরা।
গতকাল শ্যামবাজারে প্রতি কেজি ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৯৭-৯৮ টাকা, মাঝারি ও ছোট আকারের পেঁয়াজ কেজিতে বিক্রি হয়েছে ৯৩-৯৫ টাকা এবং ৯০ টাকা।
মেসার্স অপু ট্রেডার্স নামের আড়তে গিয়ে দেখা যায়, পর্যাপ্ত পেঁয়াজ রয়েছে সেখানে। ক্রেতার সংখ্যাও চোখে পড়ার মতো। জানা গেল, আড়তটির ধারণক্ষমতা মোট ৮০০-৯০০ বস্তা (প্রতিটিতে ৭৫ কেজি)। গতকাল দুপুর পর্যন্ত ছিল ৭০০ বস্তা।
মেসার্স আনোয়ার বাণিজ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, পেঁয়াজ রয়েছে ২৭৭ বস্তা। আড়তমালিক মো. রঞ্জু শেখ জানান, তাঁদের ধারণক্ষমতা ৩০০ বস্তার কিছু বেশি।
মেসার্স মাতৃভান্ডারের মালিক মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ব্যাপারীরা শুধু শ্যামবাজারেই পেঁয়াজ পাঠায় না, তারা সারা দেশের বিভিন্ন বাজারে সরবরাহ করে। যে বাজারে বাড়তি দামে বিক্রি করতে পারবে, সেখানেই পাঠায়।
কৃত্রিম সংকটে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে, এ কথা ট্যারিফ কমিশন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও বলছে। এ জন্য বাজারে মনিটরিং টিমও কাজ করছে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গতকাল শ্যামবাজারে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের দেখা গেছে।
দাম না কমলে আমদানি
চলতি সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজের দাম কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে না এলে আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘আমরা ১০ দিন ধরে দেখছি, পেঁয়াজের মূল্যের একটা ঊর্ধ্বগতি হয়েছে। তবে পেঁয়াজের কোনো অভাব নেই। আমরা জানি, অনেকে আমদানির জন্য আবেদন করেছেন। বর্তমানে ২ হাজার ৮০০ আমদানির আবেদন আছে। তবে দাম স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলে আমদানির অনুমতি দেব না।’

সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ।
৩১ মে ২০২৫
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
৫ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি। আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা...
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। এ সময় অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক মুরাদ আনছারুল কবির, অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ও যুগ্ম পরিচালক মো. ওমর ফারুক, ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া এবং ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের গ্রাহক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার গ্রাহকদের বিভিন্ন প্রশ্ন ও চাহিদার কথা আন্তরিকতার সঙ্গে শোনেন এবং তাঁদের আশ্বস্ত করেন, এই ব্যাংকে তাঁদের আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ ও সুরক্ষিত রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপের ফলে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে লেনদেন ও অন্যান্য কার্যক্রম শিগগিরই স্বাভাবিক হবে।’ এ সময় তিনি গ্রাহকদের আস্থার সঙ্গে এই ব্যাংকে সব ধরনের লেনদেন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। এ সময় অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক মুরাদ আনছারুল কবির, অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ও যুগ্ম পরিচালক মো. ওমর ফারুক, ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া এবং ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের গ্রাহক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার গ্রাহকদের বিভিন্ন প্রশ্ন ও চাহিদার কথা আন্তরিকতার সঙ্গে শোনেন এবং তাঁদের আশ্বস্ত করেন, এই ব্যাংকে তাঁদের আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ ও সুরক্ষিত রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপের ফলে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে লেনদেন ও অন্যান্য কার্যক্রম শিগগিরই স্বাভাবিক হবে।’ এ সময় তিনি গ্রাহকদের আস্থার সঙ্গে এই ব্যাংকে সব ধরনের লেনদেন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।

সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ।
৩১ মে ২০২৫
আমদানিকারকেরাই ফড়িয়া ও ব্যাপারীদের ‘হাওয়া দেওয়ায়’ দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। তবে এর সুফল কৃষকেরা পেয়েছেন কমই। লাভের গুড় মূলত খেয়েছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।
৩১ মিনিট আগে
বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
৫ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি। আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা...
৬ ঘণ্টা আগেপ্রেস বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
সে জন্য বিভিন্ন দেশের রেগুলেটরি সংস্থার কাছে সংশ্লিষ্ট দেশে আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাত করার অনুমতিপত্র প্রদানের আবেদন প্রক্রিয়াধীন। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি মালদ্বীপে মেইন পাওয়ার সাপ্লাই এবং ডিস্ট্রিবিউশনে ব্যবহারের জন্য ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাত করার অনুমতিপত্র প্রদান করেছে মালে ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটি। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্রটিতে কেব্লস রপ্তানি কার্যক্রম শুরু করেছে টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। সেই সঙ্গে ওয়ালটনের রপ্তানিকৃত পণ্যের তালিকায় নতুন যুক্ত হলো কেব্লস প্রোডাক্ট।
ওয়ালটন কেব্লসের প্রোডাক্ট ম্যানেজার হাসিবুল হক জানান, মালদ্বীপে কেব্লস বাজারজাতের আগে দেশটির ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটির কাছ থেকে অনুমতিপত্র নিতে হয়। বাজারজাতকৃত কেব্লসের গুনগতমান শুধু আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করলেই সংস্থাটি অনুমোদন প্রদান করে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংস্থাটির কাছে মালদ্বীপের মেইন পাওয়ার সাপ্লাই এবং ডিস্ট্রিবিউশনে ওয়ালটন কেব্লস ব্যবহারের অনুমতিপত্র প্রদানের আবেদন করে দেশটিতে নিযুক্ত ওয়ালটনের পরিবেশক ‘রানফাউন প্রাইভেট লিমিটেড’। ওবি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওয়ালটন কেব্লসের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মালে ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটি। ওয়ালটন কেব্লসের গুনগতমান আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করায় সংস্থাটি রানফাউনকে ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাতের অনুমতিপত্র প্রদান করেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ থেকে ওয়ালটন কেব্লসের দুটি শিপমেন্ট মালে পাঠানো হয়েছে। আরও কয়েকটি শিপমেন্ট পাঠানোর কাজ প্রক্রিয়াধীন।
ওয়ালটন কেব্লসের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) রাজু আহমেদ বলেন, মালদ্বীপ একটি ছোট দেশ হলেও দেশটির মাথাপিছু আয় অনেক বেশি। পর্যটকদের কাছেও অত্যন্ত আকর্ষণীয় গন্তব্য মালদ্বীপ। দেশটিতে কেব্লসের প্রায় ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার রয়েছে। প্রতিবছর চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে এই বাজারও বড় হচ্ছে। ওয়ালটন নিরাপদ ও উন্নতমানের কেব্লস সরবরাহের মাধ্যমে দেশটির সম্ভাবনাময় এই বাজারে দ্রুত শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে নিতে সক্ষম হবে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি জানান, ওয়ালটন দেশে হাউসহোল্ড, ইন্ডাস্ট্রিয়াল, কমিউনিকেশন, টেইলরমেইডসহ সব ধরনের কেব্লস উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। নিরাপদ ও উন্নতমানের হওয়ায় স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে ওয়ালটন কেব্লসের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ইতিমধ্যে স্থানীয় বাজারে চলতি অর্থবছরে ওয়ালটনের উল্লেখযোগ্য অঙ্কের কেব্লস বিক্রি হয়েছে। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি ওয়ালটন কেব্লসের রপ্তানিও দ্রুত বাড়ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে মালদ্বীপের পর শিগগিরই আরও চারটি নতুন দেশে ওয়ালটন কেব্লসের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ করা হবে।
উল্লেখ্য, মালদ্বীপে কেব্লসের পাশাপাশি এয়ার কন্ডিশনারও রপ্তানি করেছে ওয়ালটন। দেশটিতে পর্যায়ক্রমে রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, ওয়াশিং মেশিনসহ ওয়ালটনের অন্যান্য ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যসামগ্রী রপ্তানি শুরু হবে বলে প্রত্যাশা ওয়ালটন কর্তৃপক্ষের।
ওয়ালটনের লক্ষ্য হলো—বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার পাশাপাশি বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে উদ্ভাবনী ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পরিবেশবান্ধব হাই-টেক পণ্য উৎপাদন হাবে পরিণত করা। সেই লক্ষ্য পূরণে বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে বৈশ্বিক বাজারে এগিয়ে যাচ্ছে এই টেক জায়ান্ট। ইতিমধ্যে এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ইউরোপ ও আমেরিকার ৫০টিরও বেশি দেশে পরিচালিত হচ্ছে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড বিজনেস।

বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
সে জন্য বিভিন্ন দেশের রেগুলেটরি সংস্থার কাছে সংশ্লিষ্ট দেশে আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাত করার অনুমতিপত্র প্রদানের আবেদন প্রক্রিয়াধীন। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি মালদ্বীপে মেইন পাওয়ার সাপ্লাই এবং ডিস্ট্রিবিউশনে ব্যবহারের জন্য ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাত করার অনুমতিপত্র প্রদান করেছে মালে ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটি। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্রটিতে কেব্লস রপ্তানি কার্যক্রম শুরু করেছে টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। সেই সঙ্গে ওয়ালটনের রপ্তানিকৃত পণ্যের তালিকায় নতুন যুক্ত হলো কেব্লস প্রোডাক্ট।
ওয়ালটন কেব্লসের প্রোডাক্ট ম্যানেজার হাসিবুল হক জানান, মালদ্বীপে কেব্লস বাজারজাতের আগে দেশটির ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটির কাছ থেকে অনুমতিপত্র নিতে হয়। বাজারজাতকৃত কেব্লসের গুনগতমান শুধু আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করলেই সংস্থাটি অনুমোদন প্রদান করে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংস্থাটির কাছে মালদ্বীপের মেইন পাওয়ার সাপ্লাই এবং ডিস্ট্রিবিউশনে ওয়ালটন কেব্লস ব্যবহারের অনুমতিপত্র প্রদানের আবেদন করে দেশটিতে নিযুক্ত ওয়ালটনের পরিবেশক ‘রানফাউন প্রাইভেট লিমিটেড’। ওবি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওয়ালটন কেব্লসের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মালে ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটি। ওয়ালটন কেব্লসের গুনগতমান আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করায় সংস্থাটি রানফাউনকে ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাতের অনুমতিপত্র প্রদান করেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ থেকে ওয়ালটন কেব্লসের দুটি শিপমেন্ট মালে পাঠানো হয়েছে। আরও কয়েকটি শিপমেন্ট পাঠানোর কাজ প্রক্রিয়াধীন।
ওয়ালটন কেব্লসের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) রাজু আহমেদ বলেন, মালদ্বীপ একটি ছোট দেশ হলেও দেশটির মাথাপিছু আয় অনেক বেশি। পর্যটকদের কাছেও অত্যন্ত আকর্ষণীয় গন্তব্য মালদ্বীপ। দেশটিতে কেব্লসের প্রায় ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার রয়েছে। প্রতিবছর চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে এই বাজারও বড় হচ্ছে। ওয়ালটন নিরাপদ ও উন্নতমানের কেব্লস সরবরাহের মাধ্যমে দেশটির সম্ভাবনাময় এই বাজারে দ্রুত শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে নিতে সক্ষম হবে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি জানান, ওয়ালটন দেশে হাউসহোল্ড, ইন্ডাস্ট্রিয়াল, কমিউনিকেশন, টেইলরমেইডসহ সব ধরনের কেব্লস উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। নিরাপদ ও উন্নতমানের হওয়ায় স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে ওয়ালটন কেব্লসের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ইতিমধ্যে স্থানীয় বাজারে চলতি অর্থবছরে ওয়ালটনের উল্লেখযোগ্য অঙ্কের কেব্লস বিক্রি হয়েছে। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি ওয়ালটন কেব্লসের রপ্তানিও দ্রুত বাড়ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে মালদ্বীপের পর শিগগিরই আরও চারটি নতুন দেশে ওয়ালটন কেব্লসের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ করা হবে।
উল্লেখ্য, মালদ্বীপে কেব্লসের পাশাপাশি এয়ার কন্ডিশনারও রপ্তানি করেছে ওয়ালটন। দেশটিতে পর্যায়ক্রমে রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, ওয়াশিং মেশিনসহ ওয়ালটনের অন্যান্য ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যসামগ্রী রপ্তানি শুরু হবে বলে প্রত্যাশা ওয়ালটন কর্তৃপক্ষের।
ওয়ালটনের লক্ষ্য হলো—বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার পাশাপাশি বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে উদ্ভাবনী ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পরিবেশবান্ধব হাই-টেক পণ্য উৎপাদন হাবে পরিণত করা। সেই লক্ষ্য পূরণে বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে বৈশ্বিক বাজারে এগিয়ে যাচ্ছে এই টেক জায়ান্ট। ইতিমধ্যে এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ইউরোপ ও আমেরিকার ৫০টিরও বেশি দেশে পরিচালিত হচ্ছে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড বিজনেস।

সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ।
৩১ মে ২০২৫
আমদানিকারকেরাই ফড়িয়া ও ব্যাপারীদের ‘হাওয়া দেওয়ায়’ দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। তবে এর সুফল কৃষকেরা পেয়েছেন কমই। লাভের গুড় মূলত খেয়েছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।
৩১ মিনিট আগে
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি। আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা...
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি।
আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংক হচ্ছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল), এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ৫ নভেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারগুলোর মূল্য শূন্য হিসেবে বিবেচিত হবে। কাউকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।
অর্থ উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি যে, এটা আমরা দেখব। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যেটা বলেছেন, সেটাই চূড়ান্ত কথা নয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদ মন্ত্রী মর্যাদার করার প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘এ নিয়ে আমি মন্তব্য করব না। সমষ্টিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে পরে এ ব্যাপারে কথা বলব।’

একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি।
আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংক হচ্ছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল), এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ৫ নভেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারগুলোর মূল্য শূন্য হিসেবে বিবেচিত হবে। কাউকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।
অর্থ উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি যে, এটা আমরা দেখব। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যেটা বলেছেন, সেটাই চূড়ান্ত কথা নয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদ মন্ত্রী মর্যাদার করার প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘এ নিয়ে আমি মন্তব্য করব না। সমষ্টিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে পরে এ ব্যাপারে কথা বলব।’

সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন নগদকে জড়িয়ে বেশ কয়েকটি বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনগুলো নগদ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। নগদ কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে বলছে, প্রতিবেদনগুলো বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর তথ্যে পরিপূর্ণ।
৩১ মে ২০২৫
আমদানিকারকেরাই ফড়িয়া ও ব্যাপারীদের ‘হাওয়া দেওয়ায়’ দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। তবে এর সুফল কৃষকেরা পেয়েছেন কমই। লাভের গুড় মূলত খেয়েছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।
৩১ মিনিট আগে
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
৫ ঘণ্টা আগে