নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার খোলা বাজারে বিক্রির পরিমাণ বাড়াচ্ছে। এদিকে বাজারে আজ সোমবার পেঁয়াজের দাম নতুন করে আর বাড়েনি। ভারতে মূল্য বৃদ্ধির কারণে দেশের ব্যবসায়ীরা একদিনে পণ্যটির দাম কেজিপ্রতি ১০-১৫ টাকা পর্যন্ত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।
আজ রাজধানীর মতিঝিল এজিবি কলোনি বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। তবে পূর্ব রামপুরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬৫-৭০ টাকায় এবং বিদেশি পেঁয়াজ ৫৫-৬০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। খুচরা বিক্রেতারা জানান, আজ পেঁয়াজের দাম নতুন করে আর বাড়েনি।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মুখপাত্র হুমাযূন কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের পেঁয়াজ বিক্রি ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলমান ছিল। আগামী বুধবার থেকে পেঁয়াজ বিক্রি আবার শুরু হচ্ছে। আগে দৈনিক ৩৫০-৪০০ ট্রাকে পেঁয়াজ বিক্রি হলেও এখন বাড়িয়ে ৪০০ থেকে ৪৫০ ট্রাক করা হবে।
দুই-তিন বছর ধরে সেপ্টেম্বর মাসে ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করছে। আর এতে দেশে ওই সময় পণ্যটির দাম অস্বাভাবিক বাড়ে। এমন প্রবণতা থেকে দেশের অনেক মৌসুমী ব্যবসায়ী মোটা অংকের মুনাফার লোভে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ মজুদ করে আসছেন। এ বছরও ব্যতিক্রম হয়নি। তবে এ বছর পেঁয়াজের বড় একটা অংশ অবস্থাসম্পন্ন কৃষকের ঘরে মজুদ রয়েছে। গত কয়েকদিন বৃষ্টির কারণে কৃষকেরা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি করেননি। অপরদিকে ভারতেও বৃষ্টির কারণে বাজারে সরবরাহ কমে যায়। এতে রপ্তানির পরিমাণও কমে। যার ফলে বাজারে পণ্যটির দাম বাড়ে।
পেঁয়াজ আমদানিকারক শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী হাফিজুর রহমান বলেন, দুই দেশেই গত কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে। ভারতে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন পেঁয়াজ উঠবে। বৃষ্টির কারণে কৃষকেরা জমি থেকে পেঁয়াজ তুলতে পারেননি। এ কারণে সে দেশেও কিছুটা সংকট তৈরি হয়েছে। তবে দেশের বাজারে পেঁয়াজের কোনো সংকট নেই। এ বছর পেঁয়াজের বিপুল আবাদ হয়েছে।
রাষ্ট্রয়াত্ত বিপণন সংস্থা টিসিবির হিসাব অনুযায়ী, আজ রাজধানীর বাজারগুলোতে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৬০-৬৫ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪০-৫০ টাকা। আর এক মাস আগে ছিল ৪২-৪৫ টাকা। এ সময়ের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৪৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ। আর আজ প্রতিকেজি বিদেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫০-৫৫ টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪০-৪৫ টাকা। এক মাস আগে বিক্রি হয়েছিল ৪০-৪৫ টাকায়। এ সময়ের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ২৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, পেঁয়াজের দাম বাড়ার বিষয়টি তাঁদের নজরে এসেছে। খুব শিগগিরই টিসিবির মাধ্যমে বিক্রির পরিমাণ বাড়ানো হবে। সরকার টিসিবির মাধ্যমে ৬৫ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করবে। বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আসা শুরু হয়েছে। দেশের কোথাও পেঁয়াজের সংকট নেই।
পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার খোলা বাজারে বিক্রির পরিমাণ বাড়াচ্ছে। এদিকে বাজারে আজ সোমবার পেঁয়াজের দাম নতুন করে আর বাড়েনি। ভারতে মূল্য বৃদ্ধির কারণে দেশের ব্যবসায়ীরা একদিনে পণ্যটির দাম কেজিপ্রতি ১০-১৫ টাকা পর্যন্ত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।
আজ রাজধানীর মতিঝিল এজিবি কলোনি বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। তবে পূর্ব রামপুরা বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬৫-৭০ টাকায় এবং বিদেশি পেঁয়াজ ৫৫-৬০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। খুচরা বিক্রেতারা জানান, আজ পেঁয়াজের দাম নতুন করে আর বাড়েনি।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মুখপাত্র হুমাযূন কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের পেঁয়াজ বিক্রি ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলমান ছিল। আগামী বুধবার থেকে পেঁয়াজ বিক্রি আবার শুরু হচ্ছে। আগে দৈনিক ৩৫০-৪০০ ট্রাকে পেঁয়াজ বিক্রি হলেও এখন বাড়িয়ে ৪০০ থেকে ৪৫০ ট্রাক করা হবে।
দুই-তিন বছর ধরে সেপ্টেম্বর মাসে ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করছে। আর এতে দেশে ওই সময় পণ্যটির দাম অস্বাভাবিক বাড়ে। এমন প্রবণতা থেকে দেশের অনেক মৌসুমী ব্যবসায়ী মোটা অংকের মুনাফার লোভে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ মজুদ করে আসছেন। এ বছরও ব্যতিক্রম হয়নি। তবে এ বছর পেঁয়াজের বড় একটা অংশ অবস্থাসম্পন্ন কৃষকের ঘরে মজুদ রয়েছে। গত কয়েকদিন বৃষ্টির কারণে কৃষকেরা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি করেননি। অপরদিকে ভারতেও বৃষ্টির কারণে বাজারে সরবরাহ কমে যায়। এতে রপ্তানির পরিমাণও কমে। যার ফলে বাজারে পণ্যটির দাম বাড়ে।
পেঁয়াজ আমদানিকারক শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী হাফিজুর রহমান বলেন, দুই দেশেই গত কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে। ভারতে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন পেঁয়াজ উঠবে। বৃষ্টির কারণে কৃষকেরা জমি থেকে পেঁয়াজ তুলতে পারেননি। এ কারণে সে দেশেও কিছুটা সংকট তৈরি হয়েছে। তবে দেশের বাজারে পেঁয়াজের কোনো সংকট নেই। এ বছর পেঁয়াজের বিপুল আবাদ হয়েছে।
রাষ্ট্রয়াত্ত বিপণন সংস্থা টিসিবির হিসাব অনুযায়ী, আজ রাজধানীর বাজারগুলোতে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৬০-৬৫ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪০-৫০ টাকা। আর এক মাস আগে ছিল ৪২-৪৫ টাকা। এ সময়ের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৪৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ। আর আজ প্রতিকেজি বিদেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫০-৫৫ টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪০-৪৫ টাকা। এক মাস আগে বিক্রি হয়েছিল ৪০-৪৫ টাকায়। এ সময়ের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ২৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, পেঁয়াজের দাম বাড়ার বিষয়টি তাঁদের নজরে এসেছে। খুব শিগগিরই টিসিবির মাধ্যমে বিক্রির পরিমাণ বাড়ানো হবে। সরকার টিসিবির মাধ্যমে ৬৫ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করবে। বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আসা শুরু হয়েছে। দেশের কোথাও পেঁয়াজের সংকট নেই।
দেশে বছরের পর বছর বিদ্যুতের সিস্টেম লস বা ব্যবস্থাপনাগত লোকসান যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। এ থেকে উত্তরণে সরকার নতুন একটি প্রকল্প নিয়েছে, যার মাধ্যমে ১৪ জেলার ২০ উপজেলার ২৫টি আউটডোর বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করে প্রথাগত লোকসান কমানো হবে।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জন্য ব্যাংকের সেবা সহজ করতে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়। ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এই সেবা এখন শুধু প্রত্যন্ত অঞ্চলে নয়, ছাপিয়ে গেছে সারা দেশে। যেখানে গ্রাহকেরা হাতের কাছে পাচ্ছেন ব্যাংকের সেবা, তাঁরা ঋণও নিতে পারছেন।
৭ ঘণ্টা আগেঝুঁকি বিবেচনায় লাল তালিকাভুক্ত এবি ব্যাংক পিএলসিতে ঘটেছে গুরুতর অনিয়ম ও ব্যাপক লুটপাট। আগ্রাসী ঋণ বিতরণ করে তা আদায়ে খাবি খাচ্ছে ব্যাংকটি। খেলাপি ঋণ হয়ে পড়েছে লাগামছাড়া। এতে ব্যাংকের সম্পদের ঝুঁকি অনেক বেড়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক বাজারে একসময় শীর্ষস্থান দখল করে ছিল চীন। তবে চলতি বছর মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব ও বাড়তি শুল্কের কারণে চীনের রপ্তানি ধীরে ধীরে কমে আসছে। এ সুযোগে বাংলাদেশের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম শীর্ষে উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে।
৭ ঘণ্টা আগে