নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে চলতি অর্থবছরের সাত মাসে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। একই সময়ে জার্মানিতে রপ্তানি ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ, ইতালিতে কমেছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। প্রধান কয়েকটি দেশে পোশাক রপ্তানি কমলেও সার্বিকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন অঞ্চলে রপ্তানি ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি নন-ট্রাডিশনাল বা অপ্রচলিত বাজারেও ক্রমান্বয়ে রপ্তানি বাড়ছে।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমার বিষয়ে জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইপিবি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি যত কমার তথ্য দিয়েছে, বাস্তবে তার চেয়ে অনেক বেশি কমেছে। কারণ, দেশটি তাদের মোট পোশাক আমদানির লক্ষ্যমাত্রা ১০০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ৭৫ বিলিয়ন ডলার করেছে।তারা পোশাকের চেয়ে খাদ্যসহ অন্য দরকারি পণ্যে বেশি জোর দিচ্ছে। এ কারণে চীন, বাংলাদেশ, ভিয়েতনামসহ কয়েকটি দেশ থেকে পোশাক কেনা কমিয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে, সামনে ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা কঠিনই হবে।
তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশ জার্মানিতে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, আগের বছরের চেয়ে ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ কম। একইভাবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়েছে ৪ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ কম। তবে পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নে গত সাত মাসে ১৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস ও পোল্যান্ডে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। স্পেনে রপ্তানি বেড়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হারে।
ফ্রান্সে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ, নেদারল্যান্ডসে ১১ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং পোল্যান্ডে ২০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে রপ্তানি বেড়েছে। যুক্তরাজ্য ও কানাডাতেও রপ্তানি বেড়েছে। এ সময়ে যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার এবং কানাডায় হয়েছে ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর কানাডাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ হারে।
এদিকে প্রধান বাজারে রপ্তানি কমলেও আশার খবর হলো, কিছু অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বাড়তে শুরু করেছে বাংলাদেশি পণ্যের। তথ্য বলছে, গত সাত মাসে অপ্রচলিত বাজারে ৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে গত সাত মাসে প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এর মধ্যে জাপানে বেড়েছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়াতে ২৩ শতাংশ ও দক্ষিণ কোরিয়াতে ১৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ হারে। যদিও ভারতে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২১ দশমিক ৮৬ শতাংশ হারে।
একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র। আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অঞ্চলে অন্যতম বড় বাজার জার্মানি ও ইতালি। এই তিনটি দেশেই অব্যাহতভাবে কমছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে চলতি অর্থবছরের সাত মাসে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। একই সময়ে জার্মানিতে রপ্তানি ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ, ইতালিতে কমেছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। প্রধান কয়েকটি দেশে পোশাক রপ্তানি কমলেও সার্বিকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন অঞ্চলে রপ্তানি ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে। পাশাপাশি নন-ট্রাডিশনাল বা অপ্রচলিত বাজারেও ক্রমান্বয়ে রপ্তানি বাড়ছে।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি কমার বিষয়ে জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইপিবি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি যত কমার তথ্য দিয়েছে, বাস্তবে তার চেয়ে অনেক বেশি কমেছে। কারণ, দেশটি তাদের মোট পোশাক আমদানির লক্ষ্যমাত্রা ১০০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ৭৫ বিলিয়ন ডলার করেছে।তারা পোশাকের চেয়ে খাদ্যসহ অন্য দরকারি পণ্যে বেশি জোর দিচ্ছে। এ কারণে চীন, বাংলাদেশ, ভিয়েতনামসহ কয়েকটি দেশ থেকে পোশাক কেনা কমিয়ে দিচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে, সামনে ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা কঠিনই হবে।
তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশ জার্মানিতে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, আগের বছরের চেয়ে ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ কম। একইভাবে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি হয়েছে ৪ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৫১ শতাংশ কম। তবে পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নে গত সাত মাসে ১৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস ও পোল্যান্ডে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। স্পেনে রপ্তানি বেড়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হারে।
ফ্রান্সে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ, নেদারল্যান্ডসে ১১ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং পোল্যান্ডে ২০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে রপ্তানি বেড়েছে। যুক্তরাজ্য ও কানাডাতেও রপ্তানি বেড়েছে। এ সময়ে যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়েছে ৩ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার এবং কানাডায় হয়েছে ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৯৮ শতাংশ। আর কানাডাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ হারে।
এদিকে প্রধান বাজারে রপ্তানি কমলেও আশার খবর হলো, কিছু অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বাড়তে শুরু করেছে বাংলাদেশি পণ্যের। তথ্য বলছে, গত সাত মাসে অপ্রচলিত বাজারে ৫ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে গত সাত মাসে প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৬৯ শতাংশ। এর মধ্যে জাপানে বেড়েছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়াতে ২৩ শতাংশ ও দক্ষিণ কোরিয়াতে ১৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ হারে। যদিও ভারতে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২১ দশমিক ৮৬ শতাংশ হারে।
দেশের শিল্পকারখানায় চরম গ্যাস-সংকট দেখা দিয়েছে। গ্যাস না থাকায় অনেক স্থানে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। আবার কোথাও কোথাও উৎপাদন নেমে এসেছে তিন ভাগের এক ভাগে। শুধু শিল্প নয়, বাসাবাড়ি ও সিএনজি স্টেশনেও চলছে গ্যাসের জন্য হাহাকার। গ্রীষ্মে লোডশেডিং কমাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোয় এই সংকট তৈরি হয়েছে বলে
৪ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের একটি বিউটি সেলুনের মালিক ক্রিস্টাল এনজি এইচএসবিসি ও ডাহ সিং ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। তিনি জানান, ২০২৩ সালের শেষদিকে যখন তিনি নতুন অফিসে স্থানান্তর করেন, তখন ব্যাংকগুলোর একটির মাধ্যমে জানতে পারেন, তার নতুন ঠিকানাটি যুক্তরাষ্ট্রের এনটিটি তালিকাভুক্ত। ওই ঠিকানার..
১৩ ঘণ্টা আগেআদানি গ্রুপ আগে বলেছিল, প্রকল্পটি মূল্যায়ন করা হচ্ছে, কিন্তু এখন ভারতীয় এই সংস্থার অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, এই ব্যবসা থেকে কতটা চাহিদা তৈরি হবে, বিশেষ করে ভারতের বাজারে, সে সম্পর্কে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। এরপরই টাওয়ারের সঙ্গে আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেতিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
২ দিন আগে