প্রায় দুই দশক পর প্রথমবারের মতো ডলারের চেয়ে ইউরোর দাম কমেছে। এত দিন মূল্যমানের বিচারে এগিয়ে ছিল ইউরো। কিন্তু গতকাল মঙ্গলবার প্রথমবারের মতো এই দুই প্রভাবশালী মুদ্রার মূল্যমান সমান হয়। আর আজ বুধবার ডলার থেকে নেমে যায় ইউরোর মূল্যমান।
একদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভে (ফেড) রমরমা, অন্যদিকে ইউরো অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান মন্দার প্রেক্ষাপটে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার দিনের শুরুতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে এক ডলারের বিনিময়ে ঠিক এক ইউরো মিলেছে। তবে দিনের শেষদিকে এ মান আরও কমেছে।
চলতি বছরের এই কয়েক মাসে ইউরোর মান ১২ শতাংশ কমেছে। বছরের শুরুতেই এই মন্দার আভাস পাওয়া গিয়েছিল। এর পর ইউক্রেন সংকটের জেরে ইউরোপে অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিতি তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। এরই প্রেক্ষাপটে দুই প্রভাবশালী মুদ্রা এক কাতারে এসে দাঁড়িয়েছে।
একদিকে ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ইউরোপে সৃষ্ট সংকট, অন্যদিকে ফেডের আগ্রাসী মুদ্রানীতিকে এই পরিস্থিতি সৃষ্টির পেছনে মূল কারণ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, এই সংকটকালে ডলারের প্রতি মানুষের আস্থা বেড়েছে।
লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইকুইটি ক্যাপিটালের প্রধান অর্থনীতিবিদ স্টুয়ার্ট কোল রয়টার্সকে বলেন, ‘মুদ্রাস্ফীতি, জ্বালানি সংকট, উৎপাদন হ্রাস, অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা—এই সব মিলিয়েই ইউরোর এই হাল হয়েছে। এমনকি ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংকের (ইসিবি) পক্ষে সুদহার বাড়িয়ে পরিস্থিতি সামলানোও কঠিন।’
ইউরো অঞ্চলে অভিন্ন মুদ্রা হিসেবে ১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরুর পর ইউরো খুব কম সময়ই ডলারের চেয়ে পিছিয়ে ছিল। সর্বশেষ ১৯৯৯-২০০০ সময়ে ইউরো ডলার থেকে পিছিয়ে পড়েছিল। ২০০০ সালের অক্টোবরে এক ইউরোতে ৮২ সেন্ট মিলত, যা এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন। দুই দশকের কিছু বেশি সময়ের এই যাত্রায় ইউরো বিভিন্ন দেশের আস্থা অর্জন করেছিল। ফলে কিছু দেশ নিজেদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ইউরোতে রাখতে শুরু করেছিল। আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে ডলার ও ইউরোর বিনিময়ও ছিল সর্বোচ্চ। দিনে প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার কোটি ডলারের বিনিময় হতো শুধু এই দুই মুদ্রার মধ্যে।
বর্তমান পরিস্থিতির জন্য বিশেষজ্ঞরা দুটি কারণকে চিহ্নিত করেছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানাচ্ছে, এক বছর আগে প্রতি ইউরোর বিনিময়ে পাওয়া যেত ১ ডলার ২০ সেন্ট। কিন্তু ২০২২ সালের শুরুতে ইউরো কিছুটা দুর্বল হলে প্রতি ইউরোর ডলারে মূল্যমান দাঁড়ায় ১ ডলার ১৩ সেন্ট। কয়েক মাসের টানা অবনমনের পথ ধরে মঙ্গলবার ডলার ও ইউরো সমান-সমান হয়। আর বুধবার ইউরো নেমে যায় ডলারেরও নিচে।
কেন এমন হলো? লন্ডনের কুইন মেরি ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সের অধ্যাপক সুশান্ত মল্লিক আল-জাজিরাকে বলেন, ‘গত জুনে ইউরো অঞ্চলে মুদ্রাস্ফীতির গড় হার ৮ দশমিক ৬ শতাংশে গিয়ে পৌঁছেছে। এর মধ্যে ১৪টি ছোট ইউরো অঞ্চলে মুদ্রাস্ফীতি এই গড় হারের ওপরে রয়েছে। গড়ের নিচে আছে শুধু ৫টি দেশ। সবচেয়ে বেশি মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল এস্তোনিয়ায়, ২২ শতাংশ। এই মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে রয়েছে ইউক্রেন-রাশিয়া সংকটের কারণে সৃষ্ট জ্বালানি সংকট।’
এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধে ইউরোপের চেয়ে তুলনায় কম ক্ষতির শিকার হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। সুশান্ত মল্লিক বলেন, এই পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র কিছুটা ভালো অবস্থানে আছে তার বিকল্প জ্বালানি উৎসের কারণে। আর এ কারণেই ইউরোর বিপরীতে ডলার শক্তিশালী হয়েছে। অন্যদিকে ইউরোর ঠিক উল্টো পথ ধরেছে ডলার। গত কয়েক মাস ধরেই ফেড সুদহার বাড়িয়েছে। ফলে ডলারে বিনিয়োগ আগের চেয়ে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।
এ বিষয়ে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লুসিও সার্নো আল-জাজিরাকে বলেন, ‘উচ্চ সুদহার ডলারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের বেশি আকৃষ্ট করছে। সঙ্গে যুদ্ধের এই সময়ে ডলার নিরাপদ মুদ্রা হিসেবে আস্থা তৈরিতে সমর্থ হয়েছে।’
সুদহার নিয়ে ডলার ও ইউরোর লড়াই বেশ পুরোনো। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ফেড ডলারের সুদহার ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধির ঘোষণা দেয়। এতে বিনিয়োগকারীরা আগ্রহী হয়ে ওঠে। ঠিক বিপরীত অবস্থা ছিল ইউরোর। আল-জাজিরা জানায়, চলতি মাসে ইউরো দশমিক ২৫ শতাংশ সুদহার বৃদ্ধি করতে পারে বলে ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু তাতেও খুব একটা লাভ হবে না। কারণ, জুনেই ফেড সুদহার তাদের ভিত্তি হারের চেয়ে দশমিক ৭৫ শতাংশ বৃদ্ধি করেছে। ডলারের এই আগ্রাসী প্রবণতার সঙ্গেই ঠিক পেরে উঠছে না ইউরো।
তবে ইউরোর এই দুর্বল হওয়ায় সবাই যে সমানভাবে বিপাকে পড়েছে তেমনটি বলা যাবে না। ইউরো অঞ্চলের রপ্তানিমুখী দেশগুলো ইউরোর পতনে সুবিধা পাচ্ছে। এ তালিকায় সবচেয়ে এগিয়ে আছে জার্মানি ও ফ্রান্স।
প্রায় দুই দশক পর প্রথমবারের মতো ডলারের চেয়ে ইউরোর দাম কমেছে। এত দিন মূল্যমানের বিচারে এগিয়ে ছিল ইউরো। কিন্তু গতকাল মঙ্গলবার প্রথমবারের মতো এই দুই প্রভাবশালী মুদ্রার মূল্যমান সমান হয়। আর আজ বুধবার ডলার থেকে নেমে যায় ইউরোর মূল্যমান।
একদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভে (ফেড) রমরমা, অন্যদিকে ইউরো অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান মন্দার প্রেক্ষাপটে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার দিনের শুরুতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে এক ডলারের বিনিময়ে ঠিক এক ইউরো মিলেছে। তবে দিনের শেষদিকে এ মান আরও কমেছে।
চলতি বছরের এই কয়েক মাসে ইউরোর মান ১২ শতাংশ কমেছে। বছরের শুরুতেই এই মন্দার আভাস পাওয়া গিয়েছিল। এর পর ইউক্রেন সংকটের জেরে ইউরোপে অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিতি তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। এরই প্রেক্ষাপটে দুই প্রভাবশালী মুদ্রা এক কাতারে এসে দাঁড়িয়েছে।
একদিকে ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ইউরোপে সৃষ্ট সংকট, অন্যদিকে ফেডের আগ্রাসী মুদ্রানীতিকে এই পরিস্থিতি সৃষ্টির পেছনে মূল কারণ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, এই সংকটকালে ডলারের প্রতি মানুষের আস্থা বেড়েছে।
লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইকুইটি ক্যাপিটালের প্রধান অর্থনীতিবিদ স্টুয়ার্ট কোল রয়টার্সকে বলেন, ‘মুদ্রাস্ফীতি, জ্বালানি সংকট, উৎপাদন হ্রাস, অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা—এই সব মিলিয়েই ইউরোর এই হাল হয়েছে। এমনকি ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংকের (ইসিবি) পক্ষে সুদহার বাড়িয়ে পরিস্থিতি সামলানোও কঠিন।’
ইউরো অঞ্চলে অভিন্ন মুদ্রা হিসেবে ১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরুর পর ইউরো খুব কম সময়ই ডলারের চেয়ে পিছিয়ে ছিল। সর্বশেষ ১৯৯৯-২০০০ সময়ে ইউরো ডলার থেকে পিছিয়ে পড়েছিল। ২০০০ সালের অক্টোবরে এক ইউরোতে ৮২ সেন্ট মিলত, যা এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন। দুই দশকের কিছু বেশি সময়ের এই যাত্রায় ইউরো বিভিন্ন দেশের আস্থা অর্জন করেছিল। ফলে কিছু দেশ নিজেদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ইউরোতে রাখতে শুরু করেছিল। আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে ডলার ও ইউরোর বিনিময়ও ছিল সর্বোচ্চ। দিনে প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার কোটি ডলারের বিনিময় হতো শুধু এই দুই মুদ্রার মধ্যে।
বর্তমান পরিস্থিতির জন্য বিশেষজ্ঞরা দুটি কারণকে চিহ্নিত করেছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানাচ্ছে, এক বছর আগে প্রতি ইউরোর বিনিময়ে পাওয়া যেত ১ ডলার ২০ সেন্ট। কিন্তু ২০২২ সালের শুরুতে ইউরো কিছুটা দুর্বল হলে প্রতি ইউরোর ডলারে মূল্যমান দাঁড়ায় ১ ডলার ১৩ সেন্ট। কয়েক মাসের টানা অবনমনের পথ ধরে মঙ্গলবার ডলার ও ইউরো সমান-সমান হয়। আর বুধবার ইউরো নেমে যায় ডলারেরও নিচে।
কেন এমন হলো? লন্ডনের কুইন মেরি ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সের অধ্যাপক সুশান্ত মল্লিক আল-জাজিরাকে বলেন, ‘গত জুনে ইউরো অঞ্চলে মুদ্রাস্ফীতির গড় হার ৮ দশমিক ৬ শতাংশে গিয়ে পৌঁছেছে। এর মধ্যে ১৪টি ছোট ইউরো অঞ্চলে মুদ্রাস্ফীতি এই গড় হারের ওপরে রয়েছে। গড়ের নিচে আছে শুধু ৫টি দেশ। সবচেয়ে বেশি মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল এস্তোনিয়ায়, ২২ শতাংশ। এই মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে রয়েছে ইউক্রেন-রাশিয়া সংকটের কারণে সৃষ্ট জ্বালানি সংকট।’
এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধে ইউরোপের চেয়ে তুলনায় কম ক্ষতির শিকার হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। সুশান্ত মল্লিক বলেন, এই পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র কিছুটা ভালো অবস্থানে আছে তার বিকল্প জ্বালানি উৎসের কারণে। আর এ কারণেই ইউরোর বিপরীতে ডলার শক্তিশালী হয়েছে। অন্যদিকে ইউরোর ঠিক উল্টো পথ ধরেছে ডলার। গত কয়েক মাস ধরেই ফেড সুদহার বাড়িয়েছে। ফলে ডলারে বিনিয়োগ আগের চেয়ে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।
এ বিষয়ে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লুসিও সার্নো আল-জাজিরাকে বলেন, ‘উচ্চ সুদহার ডলারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের বেশি আকৃষ্ট করছে। সঙ্গে যুদ্ধের এই সময়ে ডলার নিরাপদ মুদ্রা হিসেবে আস্থা তৈরিতে সমর্থ হয়েছে।’
সুদহার নিয়ে ডলার ও ইউরোর লড়াই বেশ পুরোনো। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ফেড ডলারের সুদহার ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধির ঘোষণা দেয়। এতে বিনিয়োগকারীরা আগ্রহী হয়ে ওঠে। ঠিক বিপরীত অবস্থা ছিল ইউরোর। আল-জাজিরা জানায়, চলতি মাসে ইউরো দশমিক ২৫ শতাংশ সুদহার বৃদ্ধি করতে পারে বলে ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু তাতেও খুব একটা লাভ হবে না। কারণ, জুনেই ফেড সুদহার তাদের ভিত্তি হারের চেয়ে দশমিক ৭৫ শতাংশ বৃদ্ধি করেছে। ডলারের এই আগ্রাসী প্রবণতার সঙ্গেই ঠিক পেরে উঠছে না ইউরো।
তবে ইউরোর এই দুর্বল হওয়ায় সবাই যে সমানভাবে বিপাকে পড়েছে তেমনটি বলা যাবে না। ইউরো অঞ্চলের রপ্তানিমুখী দেশগুলো ইউরোর পতনে সুবিধা পাচ্ছে। এ তালিকায় সবচেয়ে এগিয়ে আছে জার্মানি ও ফ্রান্স।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১৩ ঘণ্টা আগে