নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশব্যাপী তেল, চিনি ও ডালের সঙ্গে আগামীকাল রোববার থেকে জনপ্রতি ৫ কেজি চালও পাচ্ছেন টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীরা। মসুর ডালের দাম কেজিপ্রতি ১০ টাকা কমানো হয়েছে। আগামীকাল রাজধানীর উত্তর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডে নতুন এই কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন খাদ্যমন্ত্রী ও বাণিজ্যমন্ত্রী। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
টিসিবি জানায়, আগামীকাল থেকে ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের মধ্যে ৩০ টাকা দরে ৫ কেজি করে চাল দেওয়া হবে। এদিন দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর আবদুল্লাপুর পলওয়েল কনভেনশন শপিং সেন্টারের পেছনে তেল, ডাল ও চিনির সঙ্গে চাল বিতরণ উদ্বোধন করবেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ও বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। দেশব্যাপী এ কার্যক্রম টিসিবির ডিলারদের কাছ থেকে নির্ধারিত দিন ও তারিখে বিতরণ করা হবে।
টিসিবি আরও জানায়, আগে প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ছিল ৭০ টাকা। বর্তমানে কেজি প্রতি ১০ টাকা কমিয়ে ৬০ টাকা করা হয়েছে। একজন কার্ডধারী ২০০ টাকায় দুই লিটার সয়াবিন তেল, ১২০ টাকায় দুই কেজি মসুর ডাল, ৭০ টাকায় এক কেজি চিনি ও ১৫০ টাকায় ৫ কেজি চাল কিনতে পারবেন।
জানা গেছে, বর্তমানে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৭৯ টাকা, চিনি ১৪০ টাকা, মসুর ডাল ৯০-১০০ টাকা ও মোটা চাল প্রতি কেজি ৪৮-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য কিনতে পারায় নিম্ন আয়ের মানুষের সুবিধা হবে বলে জানিয়েছেন সুবিধাভোগীরা।
দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের এক কোটি পরিবারের মধ্যে টিসিবির মাধ্যমে সয়াবিন তেল, মসুর ডাল ও চিনি বিক্রি করে আসছে সরকার। মহানগরী ছাড়াও দেশের বিভাগীয় শহর, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে টিসিবির স্থায়ী ডিলারদের কাছ থেকে নির্ধারিত সময়ে চারটি পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে কিনতে পারবেন ক্রেতারা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের পর শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে সারা বিশ্বে নিত্যপণ্যের পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়ে। বেড়ে যায় ডলারের দামও। ফলে দেশের ব্যাংকগুলোতে ডলারের সংকট দেখা দেয়। এতে পণ্য আমদানিতে ভোগান্তিতে পড়েন দেশের আমদানিকারকেরা। এই অবস্থা থেকে দেশের হতদরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষের সহযোগিতার জন্য এক কোটি পরিবারের মধ্যে স্বল্পমূল্যের পণ্য বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
দেশব্যাপী তেল, চিনি ও ডালের সঙ্গে আগামীকাল রোববার থেকে জনপ্রতি ৫ কেজি চালও পাচ্ছেন টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীরা। মসুর ডালের দাম কেজিপ্রতি ১০ টাকা কমানো হয়েছে। আগামীকাল রাজধানীর উত্তর সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডে নতুন এই কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন খাদ্যমন্ত্রী ও বাণিজ্যমন্ত্রী। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
টিসিবি জানায়, আগামীকাল থেকে ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের মধ্যে ৩০ টাকা দরে ৫ কেজি করে চাল দেওয়া হবে। এদিন দুপুর ১২টার দিকে রাজধানীর আবদুল্লাপুর পলওয়েল কনভেনশন শপিং সেন্টারের পেছনে তেল, ডাল ও চিনির সঙ্গে চাল বিতরণ উদ্বোধন করবেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ও বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। দেশব্যাপী এ কার্যক্রম টিসিবির ডিলারদের কাছ থেকে নির্ধারিত দিন ও তারিখে বিতরণ করা হবে।
টিসিবি আরও জানায়, আগে প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ছিল ৭০ টাকা। বর্তমানে কেজি প্রতি ১০ টাকা কমিয়ে ৬০ টাকা করা হয়েছে। একজন কার্ডধারী ২০০ টাকায় দুই লিটার সয়াবিন তেল, ১২০ টাকায় দুই কেজি মসুর ডাল, ৭০ টাকায় এক কেজি চিনি ও ১৫০ টাকায় ৫ কেজি চাল কিনতে পারবেন।
জানা গেছে, বর্তমানে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৭৯ টাকা, চিনি ১৪০ টাকা, মসুর ডাল ৯০-১০০ টাকা ও মোটা চাল প্রতি কেজি ৪৮-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য কিনতে পারায় নিম্ন আয়ের মানুষের সুবিধা হবে বলে জানিয়েছেন সুবিধাভোগীরা।
দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের এক কোটি পরিবারের মধ্যে টিসিবির মাধ্যমে সয়াবিন তেল, মসুর ডাল ও চিনি বিক্রি করে আসছে সরকার। মহানগরী ছাড়াও দেশের বিভাগীয় শহর, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে টিসিবির স্থায়ী ডিলারদের কাছ থেকে নির্ধারিত সময়ে চারটি পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে কিনতে পারবেন ক্রেতারা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের পর শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে সারা বিশ্বে নিত্যপণ্যের পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়ে। বেড়ে যায় ডলারের দামও। ফলে দেশের ব্যাংকগুলোতে ডলারের সংকট দেখা দেয়। এতে পণ্য আমদানিতে ভোগান্তিতে পড়েন দেশের আমদানিকারকেরা। এই অবস্থা থেকে দেশের হতদরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষের সহযোগিতার জন্য এক কোটি পরিবারের মধ্যে স্বল্পমূল্যের পণ্য বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৩ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে