নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ববাজারে বাংলাদেশ নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। শিগগির বাংলাদেশ এই অঞ্চলে বাণিজ্যে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করবে। আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো আয়োজিত ২০১৯-২০ অর্থবছরের জাতীয় রপ্তানি ট্রফি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এ কথা বলেন।
জাতীয় রপ্তানি ট্রফি বিজয়ী সব রপ্তানিকারককে অভিনন্দন জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, জাতীয় রপ্তানিতে রপ্তানিকারকদের স্বীকৃতির পাশাপাশি এই ট্রফি রপ্তানি খাতে একটি সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরি করবে। অনুষ্ঠানে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ২৮টি পণ্য খাতে ৭১টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি দেওয়া হয়। এর মধ্যে ২৮টি স্বর্ণ, ২৫টি রৌপ্য এবং ১৭টি ব্রোঞ্জ ট্রফি। এ ছাড়া রপ্তানি খাত নির্বিশেষে সর্বোচ্চ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানকে সেরা রপ্তানিকারক হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি (স্বর্ণ) প্রদান করা হয়।
বাণিজ্যমন্ত্রী দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে এশীয় অঞ্চলে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বমানের ওষুধ উৎপাদন করে আফ্রিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করছে। ওষুধ ছাড়াও বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ সুনাম অর্জন করছে।
টিপু মুনশি বলেন, সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এগিয়ে যাবে নতুন দিগন্তে। নতুন নতুন পণ্য ও সেবার উদ্ভাবন দেশের রপ্তানির ঝুড়িকে আরও সমৃদ্ধ করবে। পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা আহরিত হবে এবং সর্বোপরি বাংলাদেশ একটি আত্মনির্ভরশীল স্মার্ট দেশে রূপান্তরিত হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ২০২৬ সালে দেশ উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তর হবে। এতে প্রাথমিকভাবে সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ আসবে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
টিপু মুনশি জানান, অনেক চড়াই-উতরাই অতিক্রম করে দেশের ব্যবসায়ীরা বিগত পাঁচ দশক দেশের রপ্তানি সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন, তা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার লক্ষ্যে তাঁদের এই প্রচেষ্টা আরও বেগবান হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যের উত্তরোত্তর প্রসার ঘটাতে ভূমিকা রাখবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের ফলে প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করে টিপু মুনশি বলেন, ‘এতে করে একদিকে যেমন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড গতিশীল হয়, অন্যদিকে বেকারত্ব হ্রাস পায়। এ দেশটা আমাদের সকলের। উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’ ব্যবসায়ীরা শুধু লাভের আশা না করে দেশের নানা খাতে অবদান রাখেন হলেও জানান তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপের কারণে সব মেগা প্রকল্পের কাজ নিয়েছে, তা সম্পন্ন হলে দেশের অবকাঠামো এবং সার্বিক অর্থনীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আসবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বতে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন এফবিসিসিআইর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। এ ছাড়া জাতীয় সংসদ সদস্য, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও আওতাধীন দপ্তর/সংস্থা প্রধান ও ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ববাজারে বাংলাদেশ নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। শিগগির বাংলাদেশ এই অঞ্চলে বাণিজ্যে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করবে। আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো আয়োজিত ২০১৯-২০ অর্থবছরের জাতীয় রপ্তানি ট্রফি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এ কথা বলেন।
জাতীয় রপ্তানি ট্রফি বিজয়ী সব রপ্তানিকারককে অভিনন্দন জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, জাতীয় রপ্তানিতে রপ্তানিকারকদের স্বীকৃতির পাশাপাশি এই ট্রফি রপ্তানি খাতে একটি সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরি করবে। অনুষ্ঠানে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ২৮টি পণ্য খাতে ৭১টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি দেওয়া হয়। এর মধ্যে ২৮টি স্বর্ণ, ২৫টি রৌপ্য এবং ১৭টি ব্রোঞ্জ ট্রফি। এ ছাড়া রপ্তানি খাত নির্বিশেষে সর্বোচ্চ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানকে সেরা রপ্তানিকারক হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি (স্বর্ণ) প্রদান করা হয়।
বাণিজ্যমন্ত্রী দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে এশীয় অঞ্চলে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বমানের ওষুধ উৎপাদন করে আফ্রিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করছে। ওষুধ ছাড়াও বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ সুনাম অর্জন করছে।
টিপু মুনশি বলেন, সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এগিয়ে যাবে নতুন দিগন্তে। নতুন নতুন পণ্য ও সেবার উদ্ভাবন দেশের রপ্তানির ঝুড়িকে আরও সমৃদ্ধ করবে। পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা আহরিত হবে এবং সর্বোপরি বাংলাদেশ একটি আত্মনির্ভরশীল স্মার্ট দেশে রূপান্তরিত হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ২০২৬ সালে দেশ উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তর হবে। এতে প্রাথমিকভাবে সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ আসবে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
টিপু মুনশি জানান, অনেক চড়াই-উতরাই অতিক্রম করে দেশের ব্যবসায়ীরা বিগত পাঁচ দশক দেশের রপ্তানি সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন, তা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার লক্ষ্যে তাঁদের এই প্রচেষ্টা আরও বেগবান হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যের উত্তরোত্তর প্রসার ঘটাতে ভূমিকা রাখবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের ফলে প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করে টিপু মুনশি বলেন, ‘এতে করে একদিকে যেমন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড গতিশীল হয়, অন্যদিকে বেকারত্ব হ্রাস পায়। এ দেশটা আমাদের সকলের। উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’ ব্যবসায়ীরা শুধু লাভের আশা না করে দেশের নানা খাতে অবদান রাখেন হলেও জানান তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপের কারণে সব মেগা প্রকল্পের কাজ নিয়েছে, তা সম্পন্ন হলে দেশের অবকাঠামো এবং সার্বিক অর্থনীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আসবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বতে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন এফবিসিসিআইর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। এ ছাড়া জাতীয় সংসদ সদস্য, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও আওতাধীন দপ্তর/সংস্থা প্রধান ও ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে