নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোন উৎপাদন ও সংযোজনে মূল্য সংযোজন কর (মূসক/ভ্যাট) ছাড়ের সুবিধা কমিয়ে অব্যাহতির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। তবে ইন্টারনেটের সেবা থেকে উৎসে কর ও মোবাইল অপারেটরদের টার্নওভার করের পরিমাণ কমানো হয়েছে।
মেয়াদ বাড়ানো হলেও করছাড় সুবিধা কমানোর ফলে মোবাইল ফোনের দাম বাড়তে পারে। এদিকে কর কমানোর ফলে মোবাইলে কথা বলার খরচ কমতে পারে।
আজ সোমবার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আইন অনুযায়ী, ১৫ শতাংশ ভ্যাট সর্বক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু দেশীয় শিল্পের বিকাশের স্বার্থে দেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোনের ওপর উৎপাদন ও সংযোজন পর্যায়ে ভ্যাটের ছাড় দিয়ে বৈশিষ্ট্যভেদে ৫ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ আরোপ করা আছে।
আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে ভ্যাটছাড় সুবিধার মেয়াদ ২০২৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তবে ভ্যাটের হার আরও ২ দশমিক ৫ শতাংশ করে বাড়ানো হতে পারে, সে ক্ষেত্রে ভ্যাট বেড়ে সাড়ে ৭ থেকে ১০ শতাংশ হতে পারে।
আর ইন্টারনেট সেবায় উৎসে করহার ১০ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। মোবাইল অপারেটরদের টার্নওভার করের পরিমাণ ২ থেকে কমিয়ে ১.৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে এখন থেকে অর্ধেক কর দিতে হবে। এতে তাদের আর্থিক চাপ কমবে, যা সরাসরি গ্রাহকের খরচ কমাতে প্রভাব ফেলবে। ইন্টারনেট আরও সাশ্রয়ী হলে এর ব্যবহার সর্বসাধারণের জন্য আরও সহজ ও ব্যাপক হবে।
মোবাইল ফোন অপারেটরদের ক্ষেত্রে কর কমানোর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়বে বলে মনে করছেন ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘এই কর হ্রাসের ফলে অপারেটরেরা প্রযুক্তি উন্নয়ন ও নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে পারবে। ফলে মোবাইল গ্রাহকেরা উন্নত সেবা, কম কলরেট ও সাশ্রয়ী ডেটা প্যাকেজের সুবিধা পাবেন।’
প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোন উৎপাদন ও সংযোজনে মূল্য সংযোজন কর (মূসক/ভ্যাট) ছাড়ের সুবিধা কমিয়ে অব্যাহতির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। তবে ইন্টারনেটের সেবা থেকে উৎসে কর ও মোবাইল অপারেটরদের টার্নওভার করের পরিমাণ কমানো হয়েছে।
মেয়াদ বাড়ানো হলেও করছাড় সুবিধা কমানোর ফলে মোবাইল ফোনের দাম বাড়তে পারে। এদিকে কর কমানোর ফলে মোবাইলে কথা বলার খরচ কমতে পারে।
আজ সোমবার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আইন অনুযায়ী, ১৫ শতাংশ ভ্যাট সর্বক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু দেশীয় শিল্পের বিকাশের স্বার্থে দেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোনের ওপর উৎপাদন ও সংযোজন পর্যায়ে ভ্যাটের ছাড় দিয়ে বৈশিষ্ট্যভেদে ৫ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ আরোপ করা আছে।
আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে ভ্যাটছাড় সুবিধার মেয়াদ ২০২৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তবে ভ্যাটের হার আরও ২ দশমিক ৫ শতাংশ করে বাড়ানো হতে পারে, সে ক্ষেত্রে ভ্যাট বেড়ে সাড়ে ৭ থেকে ১০ শতাংশ হতে পারে।
আর ইন্টারনেট সেবায় উৎসে করহার ১০ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। মোবাইল অপারেটরদের টার্নওভার করের পরিমাণ ২ থেকে কমিয়ে ১.৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে এখন থেকে অর্ধেক কর দিতে হবে। এতে তাদের আর্থিক চাপ কমবে, যা সরাসরি গ্রাহকের খরচ কমাতে প্রভাব ফেলবে। ইন্টারনেট আরও সাশ্রয়ী হলে এর ব্যবহার সর্বসাধারণের জন্য আরও সহজ ও ব্যাপক হবে।
মোবাইল ফোন অপারেটরদের ক্ষেত্রে কর কমানোর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়বে বলে মনে করছেন ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘এই কর হ্রাসের ফলে অপারেটরেরা প্রযুক্তি উন্নয়ন ও নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে পারবে। ফলে মোবাইল গ্রাহকেরা উন্নত সেবা, কম কলরেট ও সাশ্রয়ী ডেটা প্যাকেজের সুবিধা পাবেন।’
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
৮ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন (২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলা
৮ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিনির্ভর তদারকির আওতায় আনতে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘সুপারভাইজরি পলিসি অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ডিপার্টমেন্ট’ (এসপিসিডি) নামে একটি নতুন বিভাগ চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১১ ঘণ্টা আগে