নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির তিন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে মতিঝিল থানা-পুলিশ।
আজ রোববার (৩ আগস্ট) মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাহ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ফ্লাইট এক্সপার্ট ইস্যুতে মতিঝিল থানায় শনিবার (২ আগস্ট) রাতে বিপুল সরকার নামে একজন গ্রাহক বাদী হয়ে ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলায় আসামিরা হলেন—প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইম, এমডির বাবা এম এ রশিদ শাহ সম্রাট, হেড অব ফিন্যান্স মো. সাকিব হোসেন, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাইদ আহমেদ ও চিফ অপারেটিং অফিসার এ কে এম সাদাত হোসেন।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় এরই মধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন–এজেন্সির হেড অব ফিন্যান্স সাকিব হোসেন, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাইদ আহমেদ ও চিফ অপারেটিং অফিসার এ কে এম সাদাত হোসেন।
এর আগে শনিবার (২ আগস্ট) ফ্লাইট এক্সপার্টের ওয়েবসাইট হঠাৎই বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ভোগান্তিতে পড়েন হাজারো গ্রাহক ও টিকিট বিক্রেতা এজেন্সি, যারা অগ্রিম টিকিট বুকিংয়ের জন্য অর্থ পরিশোধ করেছিলেন।
ফ্লাইট এক্সপার্টের একাধিক কর্মকর্তার অভিযোগ, প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়ে মালিকপক্ষ দেশ ছেড়েছেন এমন গুঞ্জন রয়েছে। এতে গ্রাহক ও সরবরাহকারীদের কোটি কোটি টাকা ফেরত পাওয়া অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। শনিবার দিনভর মতিঝিলে প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয় বিক্ষোভ করেন গ্রাহক ও বিনিয়োগকারীরা।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে ২০১৭ সালের মার্চ মাস থেকে কার্যক্রম শুরু করে ফ্লাইট এক্সপার্ট। তখন একটি লঞ্চ ইভেন্টের মাধ্যমে তাদের প্ল্যাটফর্ম চালু করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এটি খুব দ্রুত বাংলাদেশের অনলাইন ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রিতে প্রভাবশালী নাম হয়ে ওঠে। তখন তারা দেশের ফ্লাইট টিকেটিং শিল্পে একটি বড় জায়গা দখল করে নেয়।
দেশি-বিদেশি বিভিন্ন এয়ারলাইনসের টিকিট বুকিং, হোটেল রিজার্ভেশন, ট্যুর প্যাকেজ এবং ভিসা প্রক্রিয়াকরণের মতো নানা ধরনের সেবা দিত ফ্লাইট এক্সপার্ট। বিশেষ করে সাশ্রয়ী মূল্যে ফ্লাইট টিকিট বুক করার সহজ সুবিধার কারণে এটি গ্রাহকদের কাছে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে।
অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির তিন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে মতিঝিল থানা-পুলিশ।
আজ রোববার (৩ আগস্ট) মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাহ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওসি মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ফ্লাইট এক্সপার্ট ইস্যুতে মতিঝিল থানায় শনিবার (২ আগস্ট) রাতে বিপুল সরকার নামে একজন গ্রাহক বাদী হয়ে ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলায় আসামিরা হলেন—প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইম, এমডির বাবা এম এ রশিদ শাহ সম্রাট, হেড অব ফিন্যান্স মো. সাকিব হোসেন, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাইদ আহমেদ ও চিফ অপারেটিং অফিসার এ কে এম সাদাত হোসেন।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় এরই মধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন–এজেন্সির হেড অব ফিন্যান্স সাকিব হোসেন, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাইদ আহমেদ ও চিফ অপারেটিং অফিসার এ কে এম সাদাত হোসেন।
এর আগে শনিবার (২ আগস্ট) ফ্লাইট এক্সপার্টের ওয়েবসাইট হঠাৎই বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ভোগান্তিতে পড়েন হাজারো গ্রাহক ও টিকিট বিক্রেতা এজেন্সি, যারা অগ্রিম টিকিট বুকিংয়ের জন্য অর্থ পরিশোধ করেছিলেন।
ফ্লাইট এক্সপার্টের একাধিক কর্মকর্তার অভিযোগ, প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়ে মালিকপক্ষ দেশ ছেড়েছেন এমন গুঞ্জন রয়েছে। এতে গ্রাহক ও সরবরাহকারীদের কোটি কোটি টাকা ফেরত পাওয়া অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। শনিবার দিনভর মতিঝিলে প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয় বিক্ষোভ করেন গ্রাহক ও বিনিয়োগকারীরা।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে ২০১৭ সালের মার্চ মাস থেকে কার্যক্রম শুরু করে ফ্লাইট এক্সপার্ট। তখন একটি লঞ্চ ইভেন্টের মাধ্যমে তাদের প্ল্যাটফর্ম চালু করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এটি খুব দ্রুত বাংলাদেশের অনলাইন ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রিতে প্রভাবশালী নাম হয়ে ওঠে। তখন তারা দেশের ফ্লাইট টিকেটিং শিল্পে একটি বড় জায়গা দখল করে নেয়।
দেশি-বিদেশি বিভিন্ন এয়ারলাইনসের টিকিট বুকিং, হোটেল রিজার্ভেশন, ট্যুর প্যাকেজ এবং ভিসা প্রক্রিয়াকরণের মতো নানা ধরনের সেবা দিত ফ্লাইট এক্সপার্ট। বিশেষ করে সাশ্রয়ী মূল্যে ফ্লাইট টিকিট বুক করার সহজ সুবিধার কারণে এটি গ্রাহকদের কাছে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে।
দেশের কর-জিডিপি অনুপাত উদ্বেগজনকভাবে কম। করদাতারা যথাযথ সেবা না পাওয়ায় কর দিতে নিরুৎসাহিত হন। এর ফলে রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছে এবং স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তা খাত চরম অর্থাভাবের মুখে পড়ছে। বিশ্বের উন্নত অর্থনীতিগুলো যেখানে বন্ডনির্ভর, সেখানে বাংলাদেশের বন্ড বাজার খুবই ক্ষুদ্র এবং করপোরেট বন্ড কার
৩ ঘণ্টা আগেআগস্ট মাসে ব্যাংক খাতে ঋণের চিত্রে স্পষ্ট পরিবর্তন এসেছে। কয়েক মাস আগে তারল্যসংকট নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও এখন অনেক ব্যাংকের হাতে বাড়তি নগদ অর্থ রয়েছে। ফলে নতুন করে ঋণ নেওয়ার চাহিদা কমেছে আর আগের ঋণ পরিশোধ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত আগস্টে কলমানি, রেপো, বিশেষ তারল্য সহায়তা
৩ ঘণ্টা আগেসেপ্টেম্বর মাসেও ইতিবাচক ধারা বজায় রেখেছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। মাসের প্রথম ২১ দিনে প্রায় ২ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এই প্রবণতা বজায় থাকলে মাস শেষে রেমিট্যান্স ৩ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি ছাড়াতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগেমোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের বিরুদ্ধে বাজার দখলচেষ্টার তদন্ত ও বিচার ‘প্রতিযোগিতা কমিশনে’ চলতে কোনো বাধা নেই। আজ সোমবার এ রায় দিয়েছে প্রতিযোগিতা কমিশন।
১০ ঘণ্টা আগে