নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আয়কর বিল ২০২৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে। আজ রোববার জাতীয় সংসদে বিলটি পাসের জন্য উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বিলটির ওপর সরকারি দল ও বিরোধী দলের কয়েকজন সংসদ সদস্যদের বেশ কয়েকটি সংশোধনী সংসদে গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আহসানুল ইসলাম (টিটু) প্রস্তাবিত তিনটি সংশোধনী প্রস্তাবই গ্রহণ করেন অর্থমন্ত্রী।
বিলের আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘কর আদায়ের পদ্ধতি ডিজিটাইজড করতে খরচ হবে ১০ হাজার কোটি টাকা। আর এতে দেড় লাখ কোটি টাকা কর আদায় বাড়বে। কিন্তু এটি করা হচ্ছে না। এই টাকাটা ঘুষে চলে যাচ্ছে।’ তিনি অভিযোগ করেন, ঘুষ ছাড়া এনবিআরে কোনো ফাইল চলে না। ডিজিটাইজেশনে বাধা এনবিআর।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, ‘যাদের ১০১টি গাড়ি আছে তাদের বিপুল পরিমাণে কর দিতে হবে। আইনে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ স্থায়ী করা হচ্ছে। এতে কালোটাকা আয় করতে মানুষ উৎসাহী হবে।’
জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারি বলেন, ‘বিদেশি যারা ডোনেশন দেন, তাঁরা সেখানে আয়কর দিয়ে চ্যারিটির মাধ্যমে দেশে টাকা পাঠাচ্ছেন। সেখানে করারোপ করা হলে এনজিওগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অর্থমন্ত্রীর উদ্দেশ্য কর আদায় বাড়ানো। কিন্তু করের জাল ফেলে অনেক মাছ ধরা পড়বে। কিন্তু অনেক উপকারী মাছও মারা যাবে।’
শামীম হায়দার অভিযোগ করেন, এই আইনের মাধ্যমে এনবিআরকে স্বেচ্ছাচারী ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে। তিনি প্রশ্ন রাখেন, কোনটা ধর্মীয় আর কোনটা দাতব্য তহবিল, তা ঠিক করার সামর্থ্য কি এনবিআরের আছে?
এ সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘বাংলায় সহজবোধ্য করে আইনটি করা হচ্ছে। রাজস্ব আদায় বাড়াতে হবে। কিন্তু কারও ওপর জোর করে চাপিয়ে দিয়ে সেটা করা যাবে না। ২০০৯ সালে রাজস্ব আদায় ছিল ৫৯ হাজার কোটি টাকা। এখন সেটা ছয় গুণ বেড়েছে। এখানে সরকার খুব খারাপ করেছে, তা নয়। আবার খুব ভালো করেছে, সেটাও না।’
আয়কর বিল ২০২৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে। আজ রোববার জাতীয় সংসদে বিলটি পাসের জন্য উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বিলটির ওপর সরকারি দল ও বিরোধী দলের কয়েকজন সংসদ সদস্যদের বেশ কয়েকটি সংশোধনী সংসদে গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আহসানুল ইসলাম (টিটু) প্রস্তাবিত তিনটি সংশোধনী প্রস্তাবই গ্রহণ করেন অর্থমন্ত্রী।
বিলের আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘কর আদায়ের পদ্ধতি ডিজিটাইজড করতে খরচ হবে ১০ হাজার কোটি টাকা। আর এতে দেড় লাখ কোটি টাকা কর আদায় বাড়বে। কিন্তু এটি করা হচ্ছে না। এই টাকাটা ঘুষে চলে যাচ্ছে।’ তিনি অভিযোগ করেন, ঘুষ ছাড়া এনবিআরে কোনো ফাইল চলে না। ডিজিটাইজেশনে বাধা এনবিআর।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, ‘যাদের ১০১টি গাড়ি আছে তাদের বিপুল পরিমাণে কর দিতে হবে। আইনে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ স্থায়ী করা হচ্ছে। এতে কালোটাকা আয় করতে মানুষ উৎসাহী হবে।’
জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারি বলেন, ‘বিদেশি যারা ডোনেশন দেন, তাঁরা সেখানে আয়কর দিয়ে চ্যারিটির মাধ্যমে দেশে টাকা পাঠাচ্ছেন। সেখানে করারোপ করা হলে এনজিওগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অর্থমন্ত্রীর উদ্দেশ্য কর আদায় বাড়ানো। কিন্তু করের জাল ফেলে অনেক মাছ ধরা পড়বে। কিন্তু অনেক উপকারী মাছও মারা যাবে।’
শামীম হায়দার অভিযোগ করেন, এই আইনের মাধ্যমে এনবিআরকে স্বেচ্ছাচারী ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে। তিনি প্রশ্ন রাখেন, কোনটা ধর্মীয় আর কোনটা দাতব্য তহবিল, তা ঠিক করার সামর্থ্য কি এনবিআরের আছে?
এ সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘বাংলায় সহজবোধ্য করে আইনটি করা হচ্ছে। রাজস্ব আদায় বাড়াতে হবে। কিন্তু কারও ওপর জোর করে চাপিয়ে দিয়ে সেটা করা যাবে না। ২০০৯ সালে রাজস্ব আদায় ছিল ৫৯ হাজার কোটি টাকা। এখন সেটা ছয় গুণ বেড়েছে। এখানে সরকার খুব খারাপ করেছে, তা নয়। আবার খুব ভালো করেছে, সেটাও না।’
হংকংয়ের একটি বিউটি সেলুনের মালিক ক্রিস্টাল এনজি এইচএসবিসি ও ডাহ সিং ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। তিনি জানান, ২০২৩ সালের শেষদিকে যখন তিনি নতুন অফিসে স্থানান্তর করেন, তখন ব্যাংকগুলোর একটির মাধ্যমে জানতে পারেন, তার নতুন ঠিকানাটি যুক্তরাষ্ট্রের এনটিটি তালিকাভুক্ত। ওই ঠিকানার..
১ ঘণ্টা আগেআদানি গ্রুপ আগে বলেছিল, প্রকল্পটি মূল্যায়ন করা হচ্ছে, কিন্তু এখন ভারতীয় এই সংস্থার অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, এই ব্যবসা থেকে কতটা চাহিদা তৈরি হবে, বিশেষ করে ভারতের বাজারে, সে সম্পর্কে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। এরপরই টাওয়ারের সঙ্গে আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেতিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
১ দিন আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ দিন আগে