নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বোরো মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক ধান কৃষকের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, চলতি ২০২৩ সালের বোরো মৌসুমে ৪ লাখ টন ধান এবং সাড়ে ১৪ লাখ টন সেদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়, যা গত ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংগ্রহ করার কথা ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে ১ লাখ ৯৯ হাজার ৬৮৬ টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে, যা অর্জনের ৪৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। অন্যদিকে ১৪ লাখ ৪৪ হাজার ২৯৫ টন সেদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হয়েছে, যা অর্জনের ৯৯ দশমিক ৬১ শতাংশ।
সংসদীয় কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বোরো সংগ্রহ এ মৌসুমে ভালো হয়নি। তবে আমনের মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে তারা আমাদের জানিয়েছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত সরকারি খাদ্যগুদামে ১৭ লাখ ৪১ হাজার ৯১২ টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। এর মধ্যে ১৫ লাখ ৮৩ হাজার ৮৬০ টন চাল, ১ লাখ ৫৫ হাজার ৯৪৪ টন গম এবং ৩ হাজার ২৪৩ টন ধান মজুত রয়েছে। মজুত করা খাদ্যশস্য সন্তোষজনক বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সামগ্রিক খাদ্যনিরাপত্তাবিষয়ক ও অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে বর্তমানে সরকারি খাদ্যগুদামে মজুত করা খাদ্যশস্যের মধ্যে চাল, গম ও ধানের মজুত সন্তোষজনক থাকায় কমিটির পক্ষ থেকে মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়।
দেশের অভ্যন্তরে বিভিন্ন খাদ্যগুদাম পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনীয় সংস্কার করার প্রতি গুরুত্বারোপ করে সংসদীয় কমিটি। গুদামে সংরক্ষিত খাদ্যের গুণগতমান যথাযথ রাখার পরামর্শ প্রদান করা হয়। এ ছাড়া দেশে পর্যাপ্ত খাদ্য মজুত সাপেক্ষে যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় মন্ত্রণালয়কে সজাগ থাকার জন্য কমিটির পক্ষ থেকে সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদারের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশগ্রহণ করেন কমিটির সদস্য ও খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, আতিউর রহমান আতিক, হাজি মো. সেলিম, ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু ও বেগম আঞ্জুম সুলতানা।
চলতি বোরো মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক ধান কৃষকের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, চলতি ২০২৩ সালের বোরো মৌসুমে ৪ লাখ টন ধান এবং সাড়ে ১৪ লাখ টন সেদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়, যা গত ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংগ্রহ করার কথা ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে ১ লাখ ৯৯ হাজার ৬৮৬ টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে, যা অর্জনের ৪৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। অন্যদিকে ১৪ লাখ ৪৪ হাজার ২৯৫ টন সেদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হয়েছে, যা অর্জনের ৯৯ দশমিক ৬১ শতাংশ।
সংসদীয় কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বোরো সংগ্রহ এ মৌসুমে ভালো হয়নি। তবে আমনের মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে তারা আমাদের জানিয়েছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত সরকারি খাদ্যগুদামে ১৭ লাখ ৪১ হাজার ৯১২ টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। এর মধ্যে ১৫ লাখ ৮৩ হাজার ৮৬০ টন চাল, ১ লাখ ৫৫ হাজার ৯৪৪ টন গম এবং ৩ হাজার ২৪৩ টন ধান মজুত রয়েছে। মজুত করা খাদ্যশস্য সন্তোষজনক বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সামগ্রিক খাদ্যনিরাপত্তাবিষয়ক ও অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে বর্তমানে সরকারি খাদ্যগুদামে মজুত করা খাদ্যশস্যের মধ্যে চাল, গম ও ধানের মজুত সন্তোষজনক থাকায় কমিটির পক্ষ থেকে মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়।
দেশের অভ্যন্তরে বিভিন্ন খাদ্যগুদাম পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনীয় সংস্কার করার প্রতি গুরুত্বারোপ করে সংসদীয় কমিটি। গুদামে সংরক্ষিত খাদ্যের গুণগতমান যথাযথ রাখার পরামর্শ প্রদান করা হয়। এ ছাড়া দেশে পর্যাপ্ত খাদ্য মজুত সাপেক্ষে যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় মন্ত্রণালয়কে সজাগ থাকার জন্য কমিটির পক্ষ থেকে সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদারের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশগ্রহণ করেন কমিটির সদস্য ও খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, আতিউর রহমান আতিক, হাজি মো. সেলিম, ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু ও বেগম আঞ্জুম সুলতানা।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে