পাকিস্তানের মূল্যস্ফীতি রেকর্ড ৩৫ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। আজ শনিবার দেশটির পরিসংখ্যান অধিদপ্তর (পিবিএস) এসংক্রান্ত উপাত্ত প্রকাশ করেছে। ভোক্তা মূল্য সূচকের (সিপিআই) ভিত্তিতে পরিমাপকৃত এই মূল্যস্ফীতি গত বছরের মার্চের তুলনায় চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত হিসাব করা হয়েছে।
পাকিস্তানের বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান আরিফ হাবিব করপোরেশনের হিসাবে, ১৯৬৫ সালের জুলাই মাসের পর ভোক্তা মূল্য সূচকের এত বৃদ্ধি আর কখনো ঘটেনি। যেখানে ২০২২ সালের মার্চে মূল্যস্ফীতি রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৭২ শতাংশ।
পিবিএসের উপাত্ত অনুযায়ী, এক বছরের মধ্যে শহরাঞ্চলের পণ্যসামগ্রীর দাম বেড়েছে ৩২ দশমিক ৯৭ শতাংশ আর গ্রামে বেড়েছে ৩৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
এদিকে সংবেদনশীল মূল্য নির্দেশকের (সেনসিটিভ প্রাইস ইন্ডিকেটর— এসপিআই) ভিত্তিতে পরিমাপকৃত স্বল্পমেয়াদি মূল্যস্ফীতি গত সপ্তাহে রেকর্ড ৪৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ ছুঁয়েছে। যেখানে সিপিআই ভিত্তিতে পরিমাপকৃত মাসিক মূল্যস্ফীতি গত ফেব্রুয়ারিতে ৩১ দশমিক ৬ শতাংশে পৌঁছায়। এটি ছয় দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
গত কয়েক মাসে পাকিস্তানের ভোগ্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। গত বছরের জুন থেকে বার্ষিক মূল্যস্ফীতির হার ২০ শতাংশের ওপরেই থাকছে।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি দেখা গেছে পরিবহন (৫৪.৯৪ শতাংশ) এবং পচনশীল খাদ্যে (৫১.৮১ শতাংশ)। আর সবচেয়ে কম মূল্যস্ফীতির খাত দুটি হলো শিক্ষা (৭.১৮ শতাংশ) ও যোগাযোগ (৬.৬৪ শতাংশ)।
এদিকে গত শুক্রবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের মাসিক আর্থিক প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতি আরও বৃদ্ধির ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে। কারণ আর্থিক নীতি পরিবর্তনের দ্বিতীয় অভিঘাত হিসেবে ভোগ্যপণ্যের দামে প্রভাব পড়বে। আইএমএফের ঋণ পেতে সরকারকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদের হার বৃদ্ধি এবং রুপির অবমূল্যায়নের মতো ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হচ্ছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক উপদেষ্টা শাখা সতর্ক করেছে, রমজানে একসঙ্গে বেশি কেনার প্রবণতা চাহিদা ও সরবরাহে বড় পার্থক্য তৈরি করছে, এতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে।
পাকিস্তানের মূল্যস্ফীতি রেকর্ড ৩৫ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। আজ শনিবার দেশটির পরিসংখ্যান অধিদপ্তর (পিবিএস) এসংক্রান্ত উপাত্ত প্রকাশ করেছে। ভোক্তা মূল্য সূচকের (সিপিআই) ভিত্তিতে পরিমাপকৃত এই মূল্যস্ফীতি গত বছরের মার্চের তুলনায় চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত হিসাব করা হয়েছে।
পাকিস্তানের বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান আরিফ হাবিব করপোরেশনের হিসাবে, ১৯৬৫ সালের জুলাই মাসের পর ভোক্তা মূল্য সূচকের এত বৃদ্ধি আর কখনো ঘটেনি। যেখানে ২০২২ সালের মার্চে মূল্যস্ফীতি রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৭২ শতাংশ।
পিবিএসের উপাত্ত অনুযায়ী, এক বছরের মধ্যে শহরাঞ্চলের পণ্যসামগ্রীর দাম বেড়েছে ৩২ দশমিক ৯৭ শতাংশ আর গ্রামে বেড়েছে ৩৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
এদিকে সংবেদনশীল মূল্য নির্দেশকের (সেনসিটিভ প্রাইস ইন্ডিকেটর— এসপিআই) ভিত্তিতে পরিমাপকৃত স্বল্পমেয়াদি মূল্যস্ফীতি গত সপ্তাহে রেকর্ড ৪৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ ছুঁয়েছে। যেখানে সিপিআই ভিত্তিতে পরিমাপকৃত মাসিক মূল্যস্ফীতি গত ফেব্রুয়ারিতে ৩১ দশমিক ৬ শতাংশে পৌঁছায়। এটি ছয় দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
গত কয়েক মাসে পাকিস্তানের ভোগ্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। গত বছরের জুন থেকে বার্ষিক মূল্যস্ফীতির হার ২০ শতাংশের ওপরেই থাকছে।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি দেখা গেছে পরিবহন (৫৪.৯৪ শতাংশ) এবং পচনশীল খাদ্যে (৫১.৮১ শতাংশ)। আর সবচেয়ে কম মূল্যস্ফীতির খাত দুটি হলো শিক্ষা (৭.১৮ শতাংশ) ও যোগাযোগ (৬.৬৪ শতাংশ)।
এদিকে গত শুক্রবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের মাসিক আর্থিক প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতি আরও বৃদ্ধির ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে। কারণ আর্থিক নীতি পরিবর্তনের দ্বিতীয় অভিঘাত হিসেবে ভোগ্যপণ্যের দামে প্রভাব পড়বে। আইএমএফের ঋণ পেতে সরকারকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদের হার বৃদ্ধি এবং রুপির অবমূল্যায়নের মতো ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হচ্ছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক উপদেষ্টা শাখা সতর্ক করেছে, রমজানে একসঙ্গে বেশি কেনার প্রবণতা চাহিদা ও সরবরাহে বড় পার্থক্য তৈরি করছে, এতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে।
দেশে বছরের পর বছর বিদ্যুতের সিস্টেম লস বা ব্যবস্থাপনাগত লোকসান যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। এ থেকে উত্তরণে সরকার নতুন একটি প্রকল্প নিয়েছে, যার মাধ্যমে ১৪ জেলার ২০ উপজেলার ২৫টি আউটডোর বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করে প্রথাগত লোকসান কমানো হবে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জন্য ব্যাংকের সেবা সহজ করতে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়। ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এই সেবা এখন শুধু প্রত্যন্ত অঞ্চলে নয়, ছাপিয়ে গেছে সারা দেশে। যেখানে গ্রাহকেরা হাতের কাছে পাচ্ছেন ব্যাংকের সেবা, তাঁরা ঋণও নিতে পারছেন।
১ ঘণ্টা আগেঝুঁকি বিবেচনায় লাল তালিকাভুক্ত এবি ব্যাংক পিএলসিতে ঘটেছে গুরুতর অনিয়ম ও ব্যাপক লুটপাট। আগ্রাসী ঋণ বিতরণ করে তা আদায়ে খাবি খাচ্ছে ব্যাংকটি। খেলাপি ঋণ হয়ে পড়েছে লাগামছাড়া। এতে ব্যাংকের সম্পদের ঝুঁকি অনেক বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক বাজারে একসময় শীর্ষস্থান দখল করে ছিল চীন। তবে চলতি বছর মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব ও বাড়তি শুল্কের কারণে চীনের রপ্তানি ধীরে ধীরে কমে আসছে। এ সুযোগে বাংলাদেশের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম শীর্ষে উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে।
২ ঘণ্টা আগে