রোকন উদ্দীন, ঢাকা
দেশের অর্থনীতি এবং তার চালকেরা এখন এক গভীর অনিশ্চয়তার মোড়ে দাঁড়িয়ে। জাতিসংঘের তালিকা অনুযায়ী আগামী বছরের ২৬ নভেম্বর স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তীর্ণ হয়ে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ। হাতে সময় মাত্র ১৪ মাস, তবু প্রশ্ন উঠছে—দেশ কি সত্যিই প্রস্তুত? জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (ইউএনসিডিপি) এ ইস্যুতে আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে বাংলাদেশের অগ্রগতি প্রতিবেদন চেয়েছে। অথচ এখনো কোনো পূর্ণাঙ্গ কর্মপরিকল্পনা দৃশ্যমান নয়।
সরকারের ভাষায়, এই উত্তরণ আর পেছানোর সুযোগ নেই। জাতিসংঘের নির্ধারিত সময়সূচির মধ্যেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে উঠবে। এ জন্য চলতি বছরের মার্চের শেষ দিকে গঠন করা হয় ৬ সদস্যের স্মুথ ট্রানজিশন স্ট্র্যাটেজি (এসটিএস) বাস্তবায়ন কমিটি, যার নেতৃত্বে রয়েছেন খোদ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (অর্থ) ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
যদিও উত্তরণের মূল চালক বেসরকারি খাতই এখন বড় আপত্তি জানাচ্ছে। তারা বলছে, ঘাটতি বহুমাত্রিক। সরকার প্রস্তুতির কথা বললেও মাঠপর্যায়ে কিছুই দৃশ্যমান নয়। তাদের মতে, শুধু অবকাঠামোর চিত্র নয়—ওষুধ, তথ্যপ্রযুক্তি, চামড়া, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং হালকা প্রকৌশলসহ রপ্তানিমুখী প্রায় সব খাতেই ঘাটতি স্পষ্ট। মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে তৈরি হয়েছে নতুন অনিশ্চয়তা। ব্যবসায়ীরা আরও অভিযোগ করছেন, তাঁদের সঙ্গে সরকারের কার্যকর যোগাযোগ নেই—অর্থাৎ, তাঁরা কার্যত অন্ধকারেই রয়েছেন। এত অল্প সময়ে কীভাবে নিজেদের প্রস্তুত করবেন, তা নিয়েও শঙ্কা স্পষ্ট।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের প্রস্তুতি সরকারের নিজেদেরই নেই। অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়নি, রপ্তানি বাজার টিকিয়ে রাখতে এফটিএ, আরটিএ ও পিটিএর মতো নতুন বাণিজ্য চুক্তি হয়নি; বরং ব্যবসার খরচ বাড়ছে। ঋণের সুদ বেশি, বন্দর ব্যবহারের খরচও বাড়ছে। গার্মেন্টস ছাড়া অন্য খাতে শ্রমিক কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত হয়নি। এগুলোর উন্নয়নে সরকার-ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে বৈঠকগুলো হয়েছে, তা কেবল লোকদেখানো। কার্যকর কিছু হয়নি।’
সরকারি উদ্যোগে ধীরগতি
এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রশ্নে সরকার গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি পাঁচটি অগ্রাধিকারমূলক পদক্ষেপ নির্ধারণ করেছিল—ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করা, জাতীয় শুল্কনীতি ২০২৩ বাস্তবায়ন, জাতীয় লজিস্টিকস নীতি ২০২৪-এর মূল কার্যক্রম দ্রুত কার্যকর করা, সাভার ট্যানারিপল্লির ইটিপি সম্পন্ন করা এবং মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় এপিআই পার্ক সম্পূর্ণ চালু করা; কিন্তু এগুলোর অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয়।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কমিটির সদস্য ও র্যাপিড চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সুপারিশগুলোতে অগ্রগতি খুবই সীমিত। কমিটির বৈঠকও হয়েছে অল্প কয়েকটি। মনে হচ্ছে, বাংলাদেশ এখনো প্রস্তুত নয়।’
তবে কমিটির প্রধান ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী ভিন্নমত পোষণ করে বলেন, ‘অর্থনীতি এখন অনেক গতিশীল। নেপাল ও লাওস যখন পেরেছে, তখন বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়ার কারণ নেই। অনেক সূচকেই উন্নতি হয়েছে, তাই উত্তরণে তেমন সমস্যা দেখছি না।’
ব্যবসায়ীদের অন্ধকারে রেখে সিদ্ধান্ত
বেসরকারি খাতের নেতারা বলছেন, সরকারের সিদ্ধান্তে তাঁদের অংশগ্রহণ নেই। এ প্রসঙ্গে বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, সরকার ব্যবসায়ীদের অন্ধকারে রেখে এগোচ্ছে। সমন্বয় নেই, তথ্য নেই, আলোচনাও নেই।
এমন প্রেক্ষাপটে গত ২৪ আগস্ট দেশের ১৬টি শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন সংবাদ সম্মেলন করে এলডিসি উত্তরণ তিন থেকে পাঁচ বছর পিছিয়ে দেওয়ার দাবি জানায়।
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের (আইসিসিবি) সভাপতি মাহবুবুর রহমান মনে করেন, এখনই উত্তরণ মানে বড় ধাক্কা। কিছুটা সময় পেলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আসিয়ান জোট ও উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সম্পন্ন করা যেত।
সবচেয়ে ঝুঁকিতে রপ্তানি ও ওষুধশিল্প
দেশের রপ্তানির ৮৫ শতাংশই আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এলডিসি মর্যাদা হারালে শুল্কমুক্ত সুবিধা উঠে যাবে। ফলে ইইউসহ বড় বাজারগুলোতে বাংলাদেশের পণ্যে নিয়মিত শুল্ক বসবে। এতে তৈরি পোশাক রপ্তানি বড় ধাক্কা খেতে পারে। সবচেয়ে বড় ঝুঁকি রয়েছে ওষুধশিল্পে। বর্তমানে এলডিসি মর্যাদার কারণে খাতটি পেটেন্ট ছাড় পায়—ফলে নতুন আবিষ্কৃত ওষুধ উৎপাদন করা যায়। উত্তরণের পর সেই ছাড় উঠে গেলে বিদেশি কোম্পানির লাইসেন্স ছাড়া উৎপাদন সম্ভব হবে না। এতে রপ্তানি বাজার সংকুচিত হতে পারে।
বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতির সভাপতি আব্দুল মুক্তাদির বলেন, ‘আমরা ১ হাজার ওষুধের অনুমোদন চেয়ে রেখেছি, যেন উত্তরণের আগে বাজারে আনতে পারি। কিন্তু প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে, এতে বাজার হারানোর ঝুঁকিও বাড়ছে।’
দেশের অর্থনীতি এবং তার চালকেরা এখন এক গভীর অনিশ্চয়তার মোড়ে দাঁড়িয়ে। জাতিসংঘের তালিকা অনুযায়ী আগামী বছরের ২৬ নভেম্বর স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তীর্ণ হয়ে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ। হাতে সময় মাত্র ১৪ মাস, তবু প্রশ্ন উঠছে—দেশ কি সত্যিই প্রস্তুত? জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (ইউএনসিডিপি) এ ইস্যুতে আগামী ৩১ অক্টোবরের মধ্যে বাংলাদেশের অগ্রগতি প্রতিবেদন চেয়েছে। অথচ এখনো কোনো পূর্ণাঙ্গ কর্মপরিকল্পনা দৃশ্যমান নয়।
সরকারের ভাষায়, এই উত্তরণ আর পেছানোর সুযোগ নেই। জাতিসংঘের নির্ধারিত সময়সূচির মধ্যেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে উঠবে। এ জন্য চলতি বছরের মার্চের শেষ দিকে গঠন করা হয় ৬ সদস্যের স্মুথ ট্রানজিশন স্ট্র্যাটেজি (এসটিএস) বাস্তবায়ন কমিটি, যার নেতৃত্বে রয়েছেন খোদ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (অর্থ) ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
যদিও উত্তরণের মূল চালক বেসরকারি খাতই এখন বড় আপত্তি জানাচ্ছে। তারা বলছে, ঘাটতি বহুমাত্রিক। সরকার প্রস্তুতির কথা বললেও মাঠপর্যায়ে কিছুই দৃশ্যমান নয়। তাদের মতে, শুধু অবকাঠামোর চিত্র নয়—ওষুধ, তথ্যপ্রযুক্তি, চামড়া, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং হালকা প্রকৌশলসহ রপ্তানিমুখী প্রায় সব খাতেই ঘাটতি স্পষ্ট। মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে তৈরি হয়েছে নতুন অনিশ্চয়তা। ব্যবসায়ীরা আরও অভিযোগ করছেন, তাঁদের সঙ্গে সরকারের কার্যকর যোগাযোগ নেই—অর্থাৎ, তাঁরা কার্যত অন্ধকারেই রয়েছেন। এত অল্প সময়ে কীভাবে নিজেদের প্রস্তুত করবেন, তা নিয়েও শঙ্কা স্পষ্ট।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের প্রস্তুতি সরকারের নিজেদেরই নেই। অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়নি, রপ্তানি বাজার টিকিয়ে রাখতে এফটিএ, আরটিএ ও পিটিএর মতো নতুন বাণিজ্য চুক্তি হয়নি; বরং ব্যবসার খরচ বাড়ছে। ঋণের সুদ বেশি, বন্দর ব্যবহারের খরচও বাড়ছে। গার্মেন্টস ছাড়া অন্য খাতে শ্রমিক কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত হয়নি। এগুলোর উন্নয়নে সরকার-ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে বৈঠকগুলো হয়েছে, তা কেবল লোকদেখানো। কার্যকর কিছু হয়নি।’
সরকারি উদ্যোগে ধীরগতি
এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রশ্নে সরকার গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি পাঁচটি অগ্রাধিকারমূলক পদক্ষেপ নির্ধারণ করেছিল—ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করা, জাতীয় শুল্কনীতি ২০২৩ বাস্তবায়ন, জাতীয় লজিস্টিকস নীতি ২০২৪-এর মূল কার্যক্রম দ্রুত কার্যকর করা, সাভার ট্যানারিপল্লির ইটিপি সম্পন্ন করা এবং মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় এপিআই পার্ক সম্পূর্ণ চালু করা; কিন্তু এগুলোর অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয়।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কমিটির সদস্য ও র্যাপিড চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সুপারিশগুলোতে অগ্রগতি খুবই সীমিত। কমিটির বৈঠকও হয়েছে অল্প কয়েকটি। মনে হচ্ছে, বাংলাদেশ এখনো প্রস্তুত নয়।’
তবে কমিটির প্রধান ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী ভিন্নমত পোষণ করে বলেন, ‘অর্থনীতি এখন অনেক গতিশীল। নেপাল ও লাওস যখন পেরেছে, তখন বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়ার কারণ নেই। অনেক সূচকেই উন্নতি হয়েছে, তাই উত্তরণে তেমন সমস্যা দেখছি না।’
ব্যবসায়ীদের অন্ধকারে রেখে সিদ্ধান্ত
বেসরকারি খাতের নেতারা বলছেন, সরকারের সিদ্ধান্তে তাঁদের অংশগ্রহণ নেই। এ প্রসঙ্গে বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, সরকার ব্যবসায়ীদের অন্ধকারে রেখে এগোচ্ছে। সমন্বয় নেই, তথ্য নেই, আলোচনাও নেই।
এমন প্রেক্ষাপটে গত ২৪ আগস্ট দেশের ১৬টি শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন সংবাদ সম্মেলন করে এলডিসি উত্তরণ তিন থেকে পাঁচ বছর পিছিয়ে দেওয়ার দাবি জানায়।
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের (আইসিসিবি) সভাপতি মাহবুবুর রহমান মনে করেন, এখনই উত্তরণ মানে বড় ধাক্কা। কিছুটা সময় পেলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আসিয়ান জোট ও উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সম্পন্ন করা যেত।
সবচেয়ে ঝুঁকিতে রপ্তানি ও ওষুধশিল্প
দেশের রপ্তানির ৮৫ শতাংশই আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এলডিসি মর্যাদা হারালে শুল্কমুক্ত সুবিধা উঠে যাবে। ফলে ইইউসহ বড় বাজারগুলোতে বাংলাদেশের পণ্যে নিয়মিত শুল্ক বসবে। এতে তৈরি পোশাক রপ্তানি বড় ধাক্কা খেতে পারে। সবচেয়ে বড় ঝুঁকি রয়েছে ওষুধশিল্পে। বর্তমানে এলডিসি মর্যাদার কারণে খাতটি পেটেন্ট ছাড় পায়—ফলে নতুন আবিষ্কৃত ওষুধ উৎপাদন করা যায়। উত্তরণের পর সেই ছাড় উঠে গেলে বিদেশি কোম্পানির লাইসেন্স ছাড়া উৎপাদন সম্ভব হবে না। এতে রপ্তানি বাজার সংকুচিত হতে পারে।
বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতির সভাপতি আব্দুল মুক্তাদির বলেন, ‘আমরা ১ হাজার ওষুধের অনুমোদন চেয়ে রেখেছি, যেন উত্তরণের আগে বাজারে আনতে পারি। কিন্তু প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে, এতে বাজার হারানোর ঝুঁকিও বাড়ছে।’
চট্টগ্রামভিত্তিক পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এম এন নিটওয়্যারস লিমিটেড। ১৯৮৪ সালে (সীমা গার্মেন্টস) প্রতিষ্ঠার পর থেকে তিন যুগ পোশাক খাতে ভালো ব্যবসা করে প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠানটির ৭২ লাখ ১৯ হাজার ৮২৩ ডলারের পোশাক রপ্তানির রেকর্ড রয়েছে। কিন্তু গত তিন বছর (২০২৩ সাল) থেকে তাদের পোশাক...
২ ঘণ্টা আগেদেশের করকাঠামো পুনর্বিন্যাস করার লক্ষ্যে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। এর উদ্দেশ্যে হলো—করব্যবস্থার কাঠামোগত সমন্বয় ও উন্নয়নের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ রাজস্ব আদায় করে কর-জিডিপি অনুপাত গ্রহণযোগ্য অবস্থায় উন্নীত করা।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে অপরিশোধিত রাইস ব্র্যান তেল আমদানি করতে চায় জাপানের শীর্ষ রাইস ব্র্যান তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সানওয়া ইউশি কোম্পানি লিমিটেড।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে সোনার দাম আবার বাড়ানো হয়েছে। এতে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ৩ হাজার ১৫০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ৭২৬ টাকা হয়েছে। দেশের বাজারে এই প্রথম এক ভরি সোনার দাম দুই লাখ টাকা হল
৭ ঘণ্টা আগে