নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্ধশতকেরও বেশি সময় আগে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দীর্ঘ ৯ মাসের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে দেশ স্বাধীন হয়। সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে প্রথম বাজেট উপস্থাপিত হয় ১৯৭২ সালের ৩০ জুন। সে সময় মাত্র ৭১৯ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। ৫৩তম বাজেটে এসে সেই বরাদ্দের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকায়।
১৯৭২-৭৩ অর্থবছরের জন্য দেশের প্রথম বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বাজেটের আকার ছিল ৭১৯ কোটি টাকা। দেশের প্রথম অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ দুই অর্থবছরের বাজেট দিয়েছিলেন। এর আগে, ১৯৭১ সালের ১৯ জুলাই মুজিবনগর সরকার দৈনন্দিন ও অপরিহার্য ব্যয় নির্বাহে একটি বাজেট পেশ করেছিলেন। সব মিলিয়ে ১২ জন অর্থমন্ত্রী বা অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা দেশের বিভিন্ন সময়ে বাজেট দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ২০২৪-২৫ অর্থবছরের নতুন বাজেট প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। বাজেটে রাজস্ব আয়সহ মোট আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা; বাকি ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হবে। ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ইতিমধ্যে অনুমোদন করা হয়েছে।
প্রস্তাবিত বাজেটে ১১টি ক্ষেত্রকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো—অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা, বিজ্ঞান শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও উদ্ভাবন সহায়ক শিক্ষা পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, কৃষি খাতে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান এবং খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা উন্নত ও সম্প্রসারিতকরণ, তরুণদের প্রশিক্ষণ ও আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, সম্ভাব্য সব সেবা ডিজিটালাইজ করাসহ সর্বস্তরে প্রযুক্তির ব্যবহার, ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়ন, সামুদ্রিক সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার, আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি।
এ ছাড়া, ২০৩১ সালের মধ্যে অতি দারিদ্র্য নির্মূলকরণ এবং ২০৪১ সাল নাগাদ সাধারণ দারিদ্র্যের হার ৩ শতাংশে নামিয়ে আনা, শিল্প স্থাপন ও বিনিয়োগে সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় পদক্ষেপ গ্রহণ এবং জনকল্যাণমুখী, জবাবদিহিমূলক, দক্ষ ও স্মার্ট প্রশাসন গড়ে তোলা এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অব্যাহত রাখাও লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে এই বাজেটে।
অর্ধশতকেরও বেশি সময় আগে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দীর্ঘ ৯ মাসের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে দেশ স্বাধীন হয়। সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে প্রথম বাজেট উপস্থাপিত হয় ১৯৭২ সালের ৩০ জুন। সে সময় মাত্র ৭১৯ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। ৫৩তম বাজেটে এসে সেই বরাদ্দের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকায়।
১৯৭২-৭৩ অর্থবছরের জন্য দেশের প্রথম বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বাজেটের আকার ছিল ৭১৯ কোটি টাকা। দেশের প্রথম অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ দুই অর্থবছরের বাজেট দিয়েছিলেন। এর আগে, ১৯৭১ সালের ১৯ জুলাই মুজিবনগর সরকার দৈনন্দিন ও অপরিহার্য ব্যয় নির্বাহে একটি বাজেট পেশ করেছিলেন। সব মিলিয়ে ১২ জন অর্থমন্ত্রী বা অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা দেশের বিভিন্ন সময়ে বাজেট দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ২০২৪-২৫ অর্থবছরের নতুন বাজেট প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। বাজেটে রাজস্ব আয়সহ মোট আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা; বাকি ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হবে। ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ইতিমধ্যে অনুমোদন করা হয়েছে।
প্রস্তাবিত বাজেটে ১১টি ক্ষেত্রকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো—অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা, বিজ্ঞান শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও উদ্ভাবন সহায়ক শিক্ষা পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, কৃষি খাতে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান এবং খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা উন্নত ও সম্প্রসারিতকরণ, তরুণদের প্রশিক্ষণ ও আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, সম্ভাব্য সব সেবা ডিজিটালাইজ করাসহ সর্বস্তরে প্রযুক্তির ব্যবহার, ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়ন, সামুদ্রিক সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার, আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি।
এ ছাড়া, ২০৩১ সালের মধ্যে অতি দারিদ্র্য নির্মূলকরণ এবং ২০৪১ সাল নাগাদ সাধারণ দারিদ্র্যের হার ৩ শতাংশে নামিয়ে আনা, শিল্প স্থাপন ও বিনিয়োগে সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় পদক্ষেপ গ্রহণ এবং জনকল্যাণমুখী, জবাবদিহিমূলক, দক্ষ ও স্মার্ট প্রশাসন গড়ে তোলা এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অব্যাহত রাখাও লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে এই বাজেটে।
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্কের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। এশিয়ার অধিকাংশ দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। আর শুল্কের কারণে এ খাতে শঙ্কার জন্ম হয়েছে। গত ২০ এপ্রিল লিবারেশন ডে ঘোষণা করে যে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার প্রভাবের
১৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এর বড় ধাক্কা লেগেছে ভারতের তৈরি পোশাক খাতে। ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিন আতঙ্কে কাটছে এই খাতের উদ্যোক্তাদের।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
১ দিন আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
১ দিন আগে