শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি চলতি বছরের এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে ৩ দশমিক ১ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে। যেখানে প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ) দেশটির অর্থনীতি ১১ দশমিক ৫ শতাংশ সংকুচিত হয়েছিল। তবে আইএমএফের সহায়তার পর সেই সংকোচন হ্রাস পেয়েছে।
আজ শুক্রবার দেশটির সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
শ্রীলঙ্কার জনগণনা ও পরিসংখ্যান বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং ক্রয়ক্ষমতা হ্রাসের কারণে এ মন্দা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
তবে দেশটির কৃষি খাত গত বছরের তুলনায় ৩ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু শিল্প খাতে ১১ দশমিক ৫ শতাংশ এবং সেবা খাতে ০ দশমিক ৮ শতাংশ আয় হ্রাস পেয়েছে।
শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধারণা করছে, এই বছর মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ২ শতাংশ হ্রাস পাবে, যেখানে ২০২২ সালে ৭ দশমিক ৮ শতাংশ সংকুচিত হয়েছিল। বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের কারণে দ্বীপ দেশটির অর্থনীতি এই সংকোচনে পড়েছিল।
এই বছরের প্রথম তিন মাসে অর্থনীতি ১১ দশমিক ৫ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে। কিন্তু সরকার মার্চ মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার পাওয়ার পর থেকে অর্থনীতি ধীরে ধীরে স্থিতিশীল হয়েছে।
ফার্স্ট ক্যাপিটালের গবেষণা প্রধান ডিমান্থা ম্যাথিউ বলেন, ‘সংকোচন কমছে। আমরা আশা করছি, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে এটি আরও কমবে এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিক থেকে প্রবৃদ্ধিতে ফিরে আসবে। গত ছয় ত্রৈমাসিকের মধ্যে জুলাই-সেপ্টেম্বরের শ্রীলঙ্কা প্রথম প্রবৃদ্ধি পেতে পারে।’
চলতি বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের প্রবৃদ্ধিতে শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কম মূল্যস্ফীতি সাহায্য করবে। যেখানে ২০২২ সালের তীব্র মূল্যস্ফীতি ছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জুন এবং জুলাই মাসে প্রবৃদ্ধির জন্য সুদের হার ৪৫০ বেসিস পয়েন্ট কমিয়েছে।
ম্যাথিউ আরও বলেন, ‘আমরা তৃতীয় প্রান্তিকে প্রায় ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি আশা করছি। কেননা প্রবৃদ্ধি ফিরিয়ে আনতে কৃত্রিমভাবে নানা চেষ্টা চলছে।’
আইএমএফের প্রতিনিধিদল বর্তমানে বর্ধিত তহবিল সুবিধা (ইএফএফ) প্রোগ্রামের প্রথম পর্যালোচনার জন্য শ্রীলঙ্কায় রয়েছে। তারা দ্বীপ দেশটির দ্বিপক্ষীয় এবং বন্ডহোল্ডার ঋণ পুনর্গঠনের অগ্রগতি দেখতে চাইবে।
শ্রীলঙ্কার আন্তর্জাতিক বন্ডহোল্ডাররা বলেছে, কলম্বোর সঙ্গে আলোচনা এগিয়ে যাচ্ছে এবং নীতিগতভাবে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর আশা করছে, সম্ভবত আগামী মাসের মধ্যেই তা বাস্তবায়িত হবে।
শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি চলতি বছরের এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে ৩ দশমিক ১ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে। যেখানে প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ) দেশটির অর্থনীতি ১১ দশমিক ৫ শতাংশ সংকুচিত হয়েছিল। তবে আইএমএফের সহায়তার পর সেই সংকোচন হ্রাস পেয়েছে।
আজ শুক্রবার দেশটির সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
শ্রীলঙ্কার জনগণনা ও পরিসংখ্যান বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং ক্রয়ক্ষমতা হ্রাসের কারণে এ মন্দা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
তবে দেশটির কৃষি খাত গত বছরের তুলনায় ৩ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু শিল্প খাতে ১১ দশমিক ৫ শতাংশ এবং সেবা খাতে ০ দশমিক ৮ শতাংশ আয় হ্রাস পেয়েছে।
শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধারণা করছে, এই বছর মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ২ শতাংশ হ্রাস পাবে, যেখানে ২০২২ সালে ৭ দশমিক ৮ শতাংশ সংকুচিত হয়েছিল। বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের কারণে দ্বীপ দেশটির অর্থনীতি এই সংকোচনে পড়েছিল।
এই বছরের প্রথম তিন মাসে অর্থনীতি ১১ দশমিক ৫ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে। কিন্তু সরকার মার্চ মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার পাওয়ার পর থেকে অর্থনীতি ধীরে ধীরে স্থিতিশীল হয়েছে।
ফার্স্ট ক্যাপিটালের গবেষণা প্রধান ডিমান্থা ম্যাথিউ বলেন, ‘সংকোচন কমছে। আমরা আশা করছি, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে এটি আরও কমবে এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিক থেকে প্রবৃদ্ধিতে ফিরে আসবে। গত ছয় ত্রৈমাসিকের মধ্যে জুলাই-সেপ্টেম্বরের শ্রীলঙ্কা প্রথম প্রবৃদ্ধি পেতে পারে।’
চলতি বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের প্রবৃদ্ধিতে শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কম মূল্যস্ফীতি সাহায্য করবে। যেখানে ২০২২ সালের তীব্র মূল্যস্ফীতি ছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জুন এবং জুলাই মাসে প্রবৃদ্ধির জন্য সুদের হার ৪৫০ বেসিস পয়েন্ট কমিয়েছে।
ম্যাথিউ আরও বলেন, ‘আমরা তৃতীয় প্রান্তিকে প্রায় ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি আশা করছি। কেননা প্রবৃদ্ধি ফিরিয়ে আনতে কৃত্রিমভাবে নানা চেষ্টা চলছে।’
আইএমএফের প্রতিনিধিদল বর্তমানে বর্ধিত তহবিল সুবিধা (ইএফএফ) প্রোগ্রামের প্রথম পর্যালোচনার জন্য শ্রীলঙ্কায় রয়েছে। তারা দ্বীপ দেশটির দ্বিপক্ষীয় এবং বন্ডহোল্ডার ঋণ পুনর্গঠনের অগ্রগতি দেখতে চাইবে।
শ্রীলঙ্কার আন্তর্জাতিক বন্ডহোল্ডাররা বলেছে, কলম্বোর সঙ্গে আলোচনা এগিয়ে যাচ্ছে এবং নীতিগতভাবে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর আশা করছে, সম্ভবত আগামী মাসের মধ্যেই তা বাস্তবায়িত হবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৩ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে