নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ববাজারে কমছে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও কয়লার দাম। জ্বালানি পণ্যের দাম কমতে কমতে এখন সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। মাস চারেক আগেও যে জ্বালানি তেলের দাম ছিল ১১০-১২০ মার্কিন ডলারের মধ্যে—সেটা এখন বিক্রি হচ্ছে ৭৫ ডলারে। স্পট মার্কেটে এলএনজির দাম ফেব্রুয়ারির দিকে ২৫ ডলার প্রতি এমএমবিটিইউ থাকলেও এখন নেমে এসেছে ৮ ডলারে। দর পতনের দিকে আছে কয়লার দামও।
আজ বিদ্যুৎ ও জ্বালানিবিষয়ক এক সংলাপে অংশ নিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ইঙ্গিত দিলেন জ্বালানি পণ্যের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মিল রেখে স্থানীয় বাজারে সমন্বয় করার।
রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ আয়োজিত আসন্ন ২০২৩-২৪ বাজেটে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অংশীজনের জন্য চ্যালেঞ্জ ও প্রত্যাশা’ শীর্ষক সংলাপে অংশ নিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, ‘বিশ্ববাজারে গ্যাস, তেল ও কয়লার দাম কমেছে। আমি মনে করি বিশ্ববাজারের সঙ্গে দাম সমন্বয় করার সময় এসে গেছে।’
দাম কমানোর জন্য জ্বালানি পণ্যের আমদানি শুল্ক কমানোর জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে অনুরোধ জানিয়েছেন উল্লেখ করে নসরুল হামিদ বলেন, ‘গ্যাস, তেল ও কয়লা আমদানিতে শুল্ক কর আরোপে একটা সামঞ্জস্য থাকা উচিত। আমরা এনবিআরকে অনুরোধ করেছি। আশা করি আগামী বাজেটে সেটার একটা প্রতিফলন থাকবে।’
জ্বালানি তেল, গ্যাস, কয়লার পাশাপাশি নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য যন্ত্রপাতি আমদানিতে এনবিআর একেক ধরনের শুল্ক কর আরোপ করে বলে অভিযোগ করে আসছিল বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা।
করোনা মহামারি ও ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে সারা বিশ্বে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিরাট পরিবর্তন হয়েছে। আগামী দিনগুলোতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে নিরবচ্ছিন্ন, টেকসই সরবরাহ নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘তেল, গ্যাস, কয়লাভিত্তিক বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করে নিরবচ্ছিন্ন, টেকসই বিদ্যুৎ সরবরাহ কারার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। কিন্তু যখনই আমাদের কয়লাভিত্তিক বড় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো উৎপাদনে আসা শুরু করল, বিশ্ববাজারে কয়লার দাম মারাত্মক বেড়ে গেল। বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য যে কয়লার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬০ ডলার, সেটা বেড়ে দাঁড়ালে ৪৫০ ডলার।’
‘এলএনজি-ভিত্তিক যে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করার পরিকল্পনা ছিল দেখা গেল বাজারে এলএনজির দাম বেড়ে দাঁড়ালে ৬৭ ডলার। তেলের দাম বাড়তে বাড়তে গিয়ে টেকে ১৬০ ডলারে। এই যে গত এক বছরে তেল, গ্যাস ও কয়লার দামের যে ধাক্কাটা সেটা আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদনে বড় একটা সমস্যা তৈরি করেছে।’
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে তিনটা চ্যালেঞ্জ আছে উল্লেখ করে নসরুল হামিদ বলেন, একটা হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ জ্বালানি সরবরাহ করা। সরবরাহ প্রক্রিয়া টেকসই হওয়া এবং নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করা।
নসরুল হামিদ আরও বলেন, ‘আমাদের হাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ভালো সক্ষমতা আছে। বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের অবস্থা যে খুব খারাপ, তা বলব না। যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য লাইন দরকার, সেটা আমাদের আছে। কিন্তু আমাদের জ্বালানির ঘাটতি আছে। আমাদের দেশে স্থানীয় উৎস থেকে জ্বালানি খোঁজার ভালো সম্ভাবনা আছে। দেশে নতুন নতুন গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে আরও বড় আকারে গ্যাস পাওয়া যাবে।’
বিশ্ববাজারে কমছে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও কয়লার দাম। জ্বালানি পণ্যের দাম কমতে কমতে এখন সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে সর্বনিম্নে অবস্থান করছে। মাস চারেক আগেও যে জ্বালানি তেলের দাম ছিল ১১০-১২০ মার্কিন ডলারের মধ্যে—সেটা এখন বিক্রি হচ্ছে ৭৫ ডলারে। স্পট মার্কেটে এলএনজির দাম ফেব্রুয়ারির দিকে ২৫ ডলার প্রতি এমএমবিটিইউ থাকলেও এখন নেমে এসেছে ৮ ডলারে। দর পতনের দিকে আছে কয়লার দামও।
আজ বিদ্যুৎ ও জ্বালানিবিষয়ক এক সংলাপে অংশ নিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ইঙ্গিত দিলেন জ্বালানি পণ্যের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মিল রেখে স্থানীয় বাজারে সমন্বয় করার।
রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ আয়োজিত আসন্ন ২০২৩-২৪ বাজেটে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অংশীজনের জন্য চ্যালেঞ্জ ও প্রত্যাশা’ শীর্ষক সংলাপে অংশ নিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, ‘বিশ্ববাজারে গ্যাস, তেল ও কয়লার দাম কমেছে। আমি মনে করি বিশ্ববাজারের সঙ্গে দাম সমন্বয় করার সময় এসে গেছে।’
দাম কমানোর জন্য জ্বালানি পণ্যের আমদানি শুল্ক কমানোর জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে অনুরোধ জানিয়েছেন উল্লেখ করে নসরুল হামিদ বলেন, ‘গ্যাস, তেল ও কয়লা আমদানিতে শুল্ক কর আরোপে একটা সামঞ্জস্য থাকা উচিত। আমরা এনবিআরকে অনুরোধ করেছি। আশা করি আগামী বাজেটে সেটার একটা প্রতিফলন থাকবে।’
জ্বালানি তেল, গ্যাস, কয়লার পাশাপাশি নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য যন্ত্রপাতি আমদানিতে এনবিআর একেক ধরনের শুল্ক কর আরোপ করে বলে অভিযোগ করে আসছিল বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা।
করোনা মহামারি ও ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে সারা বিশ্বে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিরাট পরিবর্তন হয়েছে। আগামী দিনগুলোতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে নিরবচ্ছিন্ন, টেকসই সরবরাহ নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘তেল, গ্যাস, কয়লাভিত্তিক বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করে নিরবচ্ছিন্ন, টেকসই বিদ্যুৎ সরবরাহ কারার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। কিন্তু যখনই আমাদের কয়লাভিত্তিক বড় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো উৎপাদনে আসা শুরু করল, বিশ্ববাজারে কয়লার দাম মারাত্মক বেড়ে গেল। বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য যে কয়লার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬০ ডলার, সেটা বেড়ে দাঁড়ালে ৪৫০ ডলার।’
‘এলএনজি-ভিত্তিক যে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করার পরিকল্পনা ছিল দেখা গেল বাজারে এলএনজির দাম বেড়ে দাঁড়ালে ৬৭ ডলার। তেলের দাম বাড়তে বাড়তে গিয়ে টেকে ১৬০ ডলারে। এই যে গত এক বছরে তেল, গ্যাস ও কয়লার দামের যে ধাক্কাটা সেটা আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদনে বড় একটা সমস্যা তৈরি করেছে।’
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে তিনটা চ্যালেঞ্জ আছে উল্লেখ করে নসরুল হামিদ বলেন, একটা হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ জ্বালানি সরবরাহ করা। সরবরাহ প্রক্রিয়া টেকসই হওয়া এবং নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করা।
নসরুল হামিদ আরও বলেন, ‘আমাদের হাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ভালো সক্ষমতা আছে। বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের অবস্থা যে খুব খারাপ, তা বলব না। যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য লাইন দরকার, সেটা আমাদের আছে। কিন্তু আমাদের জ্বালানির ঘাটতি আছে। আমাদের দেশে স্থানীয় উৎস থেকে জ্বালানি খোঁজার ভালো সম্ভাবনা আছে। দেশে নতুন নতুন গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে আরও বড় আকারে গ্যাস পাওয়া যাবে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে