নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট ও ঢাকা
টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সিলেট নগরের অনেক জায়গায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। এ অবস্থায় আগামী ২১ জুন সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু ইতিমধ্যে কয়েকটি ভোটকেন্দ্রের ভেতরে পানি ঢুকে পড়েছে। এ অবস্থায় এসব কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
সিলেটে মোট ১৯০টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হবে। এর মধ্যে ৪-৫টি কেন্দ্রে আজ সোমবার পানি ঢুকে পড়ে। কয়েকটি ভোটকেন্দ্রের মাঠে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় আরও কয়েকটি কেন্দ্র তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
আজ দুপুরে সিলেট নগরের ভার্তখলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ওই এলাকার নছিবা খাতুন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় ও পার্শ্ববর্তী আরেকটি প্রাথমিক বিদ্যালয় পানিতে তলিয়ে গেছে। বিদ্যালয়গুলো শ্রেণিকক্ষের ভেতরেও পানি ঢুকে পড়েছে। জলমগ্ন হয়ে পড়েছে কুমারগাও এলাকার মইয়াচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ও। এই তিনটি বিদ্যালয়কেই সিটি নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র হিসেবে নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন।
পানি উঠে যাওয়ায় এসব কেন্দ্রে কীভাবে ভোটগ্রহণ করা হবে এমন প্রশ্নে রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের বলেন, ‘সিলেটে চার পাঁচ দিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে। এতে ৪–৫টি কেন্দ্রের মাঠে পানি উঠেছে। তবে কোনো কেন্দ্রের ভেতরে পানি প্রবেশের খবর পাওয়া যায়নি। আজকেও আমাদের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা সবগুলো কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। যেসব কেন্দ্রের মাঠে পানি প্রবেশ করেছে সেগুলোর পানি নিষ্কাশন করে বালি ফেলে ভোটারদের দাঁড়ানোর উপযোগী করতে সিটি করপোরেশনকে বলেছি। তারা এ ব্যাপারে কাজ করবেন।’
ফয়সল কাদের আরও জানান, নির্বাচনী প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন। মঙ্গলবার সকাল ১১টা থেকে আবুল মাল আবদুল মুহিত কমপ্লেক্স থেকে কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠানো শুরু হবে। আর সিসি ক্যামেরা লাগানোর কাজ আজই শেষ হবে। মোট ১৯০টি কেন্দ্রের ১৩৬৭টি কক্ষ ও কক্ষের আশপাশে ১৬ শর অধিক সিসি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার সকাল ৬টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সিলেটে ১১২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আর আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১১১.২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
ভোটের দিনও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজিব হোসাইন।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী আসিফ আহমেদ বলেন, ‘সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ৫১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর কুশিয়ারার তিন পয়েন্টসহ অন্যান্য নদ-নদীর পানি বাড়লেও বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি। বৃষ্টি কমলে পানিও কমে যাবে।’
কানাইঘাট ও জকিগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে প্রকৌশলী আসিফ আরও বলেন, ‘বন্যার কোনো আশঙ্কা দেখছি না। আমরা আশা করছি আগামীকাল থেকে আবহাওয়া পরিস্থিতির উন্নতি হবে।’
টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সিলেট নগরের অনেক জায়গায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। এ অবস্থায় আগামী ২১ জুন সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু ইতিমধ্যে কয়েকটি ভোটকেন্দ্রের ভেতরে পানি ঢুকে পড়েছে। এ অবস্থায় এসব কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
সিলেটে মোট ১৯০টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হবে। এর মধ্যে ৪-৫টি কেন্দ্রে আজ সোমবার পানি ঢুকে পড়ে। কয়েকটি ভোটকেন্দ্রের মাঠে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় আরও কয়েকটি কেন্দ্র তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
আজ দুপুরে সিলেট নগরের ভার্তখলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ওই এলাকার নছিবা খাতুন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় ও পার্শ্ববর্তী আরেকটি প্রাথমিক বিদ্যালয় পানিতে তলিয়ে গেছে। বিদ্যালয়গুলো শ্রেণিকক্ষের ভেতরেও পানি ঢুকে পড়েছে। জলমগ্ন হয়ে পড়েছে কুমারগাও এলাকার মইয়াচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ও। এই তিনটি বিদ্যালয়কেই সিটি নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র হিসেবে নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন।
পানি উঠে যাওয়ায় এসব কেন্দ্রে কীভাবে ভোটগ্রহণ করা হবে এমন প্রশ্নে রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের বলেন, ‘সিলেটে চার পাঁচ দিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে। এতে ৪–৫টি কেন্দ্রের মাঠে পানি উঠেছে। তবে কোনো কেন্দ্রের ভেতরে পানি প্রবেশের খবর পাওয়া যায়নি। আজকেও আমাদের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা সবগুলো কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। যেসব কেন্দ্রের মাঠে পানি প্রবেশ করেছে সেগুলোর পানি নিষ্কাশন করে বালি ফেলে ভোটারদের দাঁড়ানোর উপযোগী করতে সিটি করপোরেশনকে বলেছি। তারা এ ব্যাপারে কাজ করবেন।’
ফয়সল কাদের আরও জানান, নির্বাচনী প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন। মঙ্গলবার সকাল ১১টা থেকে আবুল মাল আবদুল মুহিত কমপ্লেক্স থেকে কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠানো শুরু হবে। আর সিসি ক্যামেরা লাগানোর কাজ আজই শেষ হবে। মোট ১৯০টি কেন্দ্রের ১৩৬৭টি কক্ষ ও কক্ষের আশপাশে ১৬ শর অধিক সিসি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার সকাল ৬টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সিলেটে ১১২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আর আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১১১.২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
ভোটের দিনও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজিব হোসাইন।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী আসিফ আহমেদ বলেন, ‘সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার শূন্য দশমিক ৫১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর কুশিয়ারার তিন পয়েন্টসহ অন্যান্য নদ-নদীর পানি বাড়লেও বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি। বৃষ্টি কমলে পানিও কমে যাবে।’
কানাইঘাট ও জকিগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে প্রকৌশলী আসিফ আরও বলেন, ‘বন্যার কোনো আশঙ্কা দেখছি না। আমরা আশা করছি আগামীকাল থেকে আবহাওয়া পরিস্থিতির উন্নতি হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে