নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে নারী ও পুরুষকে সমান মর্যাদা এবং নিরাপত্তা দেওয়া হবে। আজ শুক্রবার সিলেটের ঐতিহাসিক আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে জেলা জামায়াত আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান এ কথা বলেন।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমরা এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে মসজিদ, মন্দির, চার্চ, প্যাগোডা ও মট—ধর্মীয় কোনো স্থানেই নিরাপত্তার জন্য পাহারা বসানোর প্রয়োজন হবে না। বরং মানুষ ঘরে-বাইরে ধর্মীয়, সামাজিক ও পেশাগত কাজে পূর্ণ স্বাধীনতা, মর্যাদা ও নিরাপত্তা উপভোগ করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি জামায়াত ক্ষমতায় আসে, তবে আল্লাহর কোরআনের ভিত্তিতে পুরুষের পাশাপাশি আমাদের মা-বোনেরা, মেয়েরা অত্যন্ত মর্যাদা, গর্ব এবং ইজ্জতের সঙ্গে তাঁদের দায়িত্ব পালন করবেন, পাবেন পূর্ণ নিরাপত্তা।’
আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘যারা জনগণের টাকা দিয়ে অস্ত্র কিনে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করেছে, তারা কার কাছে ভোট চাইবে? যারা নিরীহ জনগণকে খুন করেছে, তাদের পরিবারের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন তারা এ ধরনের রাজনীতি চায় কি না। এ ধরনের আগ্রাসী দলকে আর রাজনীতিতে দেখতে চাই না। তাদের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটেছে। ১৫ বছর ধরে যারা নামাজি মানুষকে অপদস্থ করেছে, তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে, তাদের আর এই অপকর্ম দেশে হতে দেওয়া হবে না।’
আমিরে জামায়াত বলেন, ‘আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে চাই। তবে এ কাজ একা জামায়াত করতে পারবে না, জনগণের ঐক্যবদ্ধ সহযোগিতা প্রয়োজন। আসমান থেকে ফেরেশতা পাঠিয়ে কিছু হবে না, মানুষকেই ভালো পথে এগোতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ধর্মের ভিত্তিতে জাতিকে টুকরা টুকরা করতে দেব না। আমরা দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ জাতি চাই। শান্তির বাংলাদেশ, অগ্রগতি ও উন্নয়নের বাংলাদেশ, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার বাংলাদেশ গড়তে আপনাদের সহযোগিতা চাই।’
ডা. শফিক আরও বলেন, ‘২০০৫ সালের ২৮ অক্টোবর দেশের মানুষ পথ হারিয়েছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট তারা পথ ফিরে পেয়েছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর মানুষ এখন দুশ্চিন্তামুক্ত।’
দলের হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক শীত ও কুয়াশা উপেক্ষা করে সম্মেলনে উপস্থিত নেন। এ সময় সিলেট শহরের আশপাশের রাস্তাঘাটও মানুষে পূর্ণ হয়ে যায়।
জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বক্তব্য দেন এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, মুহাম্মদ সেলিম উদ্দীন, মাওলানা হাবিবুর রহমান, সায়েদ আলী, ফখরুল ইসলাম ও তোফায়েল আহমদ খান।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে নারী ও পুরুষকে সমান মর্যাদা এবং নিরাপত্তা দেওয়া হবে। আজ শুক্রবার সিলেটের ঐতিহাসিক আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে জেলা জামায়াত আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান এ কথা বলেন।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমরা এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে মসজিদ, মন্দির, চার্চ, প্যাগোডা ও মট—ধর্মীয় কোনো স্থানেই নিরাপত্তার জন্য পাহারা বসানোর প্রয়োজন হবে না। বরং মানুষ ঘরে-বাইরে ধর্মীয়, সামাজিক ও পেশাগত কাজে পূর্ণ স্বাধীনতা, মর্যাদা ও নিরাপত্তা উপভোগ করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি জামায়াত ক্ষমতায় আসে, তবে আল্লাহর কোরআনের ভিত্তিতে পুরুষের পাশাপাশি আমাদের মা-বোনেরা, মেয়েরা অত্যন্ত মর্যাদা, গর্ব এবং ইজ্জতের সঙ্গে তাঁদের দায়িত্ব পালন করবেন, পাবেন পূর্ণ নিরাপত্তা।’
আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘যারা জনগণের টাকা দিয়ে অস্ত্র কিনে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করেছে, তারা কার কাছে ভোট চাইবে? যারা নিরীহ জনগণকে খুন করেছে, তাদের পরিবারের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন তারা এ ধরনের রাজনীতি চায় কি না। এ ধরনের আগ্রাসী দলকে আর রাজনীতিতে দেখতে চাই না। তাদের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটেছে। ১৫ বছর ধরে যারা নামাজি মানুষকে অপদস্থ করেছে, তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে, তাদের আর এই অপকর্ম দেশে হতে দেওয়া হবে না।’
আমিরে জামায়াত বলেন, ‘আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে চাই। তবে এ কাজ একা জামায়াত করতে পারবে না, জনগণের ঐক্যবদ্ধ সহযোগিতা প্রয়োজন। আসমান থেকে ফেরেশতা পাঠিয়ে কিছু হবে না, মানুষকেই ভালো পথে এগোতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ধর্মের ভিত্তিতে জাতিকে টুকরা টুকরা করতে দেব না। আমরা দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ জাতি চাই। শান্তির বাংলাদেশ, অগ্রগতি ও উন্নয়নের বাংলাদেশ, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার বাংলাদেশ গড়তে আপনাদের সহযোগিতা চাই।’
ডা. শফিক আরও বলেন, ‘২০০৫ সালের ২৮ অক্টোবর দেশের মানুষ পথ হারিয়েছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট তারা পথ ফিরে পেয়েছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর মানুষ এখন দুশ্চিন্তামুক্ত।’
দলের হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক শীত ও কুয়াশা উপেক্ষা করে সম্মেলনে উপস্থিত নেন। এ সময় সিলেট শহরের আশপাশের রাস্তাঘাটও মানুষে পূর্ণ হয়ে যায়।
জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বক্তব্য দেন এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, মুহাম্মদ সেলিম উদ্দীন, মাওলানা হাবিবুর রহমান, সায়েদ আলী, ফখরুল ইসলাম ও তোফায়েল আহমদ খান।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে