বিয়ানীবাজার (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার ১০ ইউনিয়ন ও পৌরসভার অধিকাংশ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। সুরমা নদীর তীরবর্তী আলীনগর ও চারখাই ইউনিয়ন; কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী দুবাগ, শেওলা, কুড়ারবাজার ও মাথিউরা এবং সোনাই নদীর তীরবর্তী তিলপাড়া, মোল্লাপুর, লাউতা ও মুড়িয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে বন্যা কবলিত এলাকার প্রধান সড়কসহ উপজেলা ও গ্রামীণ সড়কের ৮০ ভাগ তলিয়ে গেছে।
জানা যায়, গতকাল শনিবার রাত থেকে এসব এলাকায় দুই ফুটের কাছাকাছি পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন উপজেলার দুই লাখ মানুষ। বন্যা কবলিত হওয়ায় উপজেলার অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে আজ রোববার সকাল থেকে কুশিয়ারা নদীর শেওলা পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
কুশিয়ারা নদীর শেওলা ইউনিয়নের কাঁকরদিয়া ও আলীপুর এলাকার ডাইক ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। তলিয়ে গেছে শেওলা সাবস্টেশন এলাকা। ভাঙা ডাইক মেরামত করছেন দুর্গত এলাকার মানুষজন। তবে পল্লিবিদ্যুৎ স্থানীয় বাসিন্দাদের কথা বিবেচনা করে সাবস্টেশন থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। তবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে যেকোনো সময় সাবস্টেশনটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
বিয়ানীবাজার উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, জেলা প্রশাসন থেকে বন্যার্তদের জন্য ৩৩ টন চাল এবং নগদ দেড় লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ত্রাণ সহায়তার মধ্যে ২২ টন চাল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা পরিবারগুলোকে শুকনো খাবার বিতরণ করবে উপজেলা প্রশাসন।
বিয়ানীবাজার উপজেলার প্রস্তুত রাখা ২৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে আজ সকাল পর্যন্ত ৮৬টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। বন্যার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় আশ্রিত পরিবারের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণসহ দুর্গত এলাকায় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক নুর বলেন, বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রাণ সহায়তা পাঠানো হয়েছে। বন্যার সার্বিক পরিস্থিতি উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, রাজনৈতিক ও শিক্ষকসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গদের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান করা হয়েছে।
ইউএনও আরও বলেন, এক মাসের ব্যবধানে বিয়ানীবাজার উপজেলাসহ আশপাশের এলাকায় আবারও বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে উপজেলার দুই লাখের বেশি মানুষ বিপাকে পড়েছেন।
সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার ১০ ইউনিয়ন ও পৌরসভার অধিকাংশ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। সুরমা নদীর তীরবর্তী আলীনগর ও চারখাই ইউনিয়ন; কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী দুবাগ, শেওলা, কুড়ারবাজার ও মাথিউরা এবং সোনাই নদীর তীরবর্তী তিলপাড়া, মোল্লাপুর, লাউতা ও মুড়িয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে বন্যা কবলিত এলাকার প্রধান সড়কসহ উপজেলা ও গ্রামীণ সড়কের ৮০ ভাগ তলিয়ে গেছে।
জানা যায়, গতকাল শনিবার রাত থেকে এসব এলাকায় দুই ফুটের কাছাকাছি পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন উপজেলার দুই লাখ মানুষ। বন্যা কবলিত হওয়ায় উপজেলার অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে আজ রোববার সকাল থেকে কুশিয়ারা নদীর শেওলা পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
কুশিয়ারা নদীর শেওলা ইউনিয়নের কাঁকরদিয়া ও আলীপুর এলাকার ডাইক ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। তলিয়ে গেছে শেওলা সাবস্টেশন এলাকা। ভাঙা ডাইক মেরামত করছেন দুর্গত এলাকার মানুষজন। তবে পল্লিবিদ্যুৎ স্থানীয় বাসিন্দাদের কথা বিবেচনা করে সাবস্টেশন থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। তবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে যেকোনো সময় সাবস্টেশনটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
বিয়ানীবাজার উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, জেলা প্রশাসন থেকে বন্যার্তদের জন্য ৩৩ টন চাল এবং নগদ দেড় লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ত্রাণ সহায়তার মধ্যে ২২ টন চাল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা পরিবারগুলোকে শুকনো খাবার বিতরণ করবে উপজেলা প্রশাসন।
বিয়ানীবাজার উপজেলার প্রস্তুত রাখা ২৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে আজ সকাল পর্যন্ত ৮৬টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। বন্যার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় আশ্রিত পরিবারের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণসহ দুর্গত এলাকায় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক নুর বলেন, বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রাণ সহায়তা পাঠানো হয়েছে। বন্যার সার্বিক পরিস্থিতি উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, রাজনৈতিক ও শিক্ষকসহ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গদের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান করা হয়েছে।
ইউএনও আরও বলেন, এক মাসের ব্যবধানে বিয়ানীবাজার উপজেলাসহ আশপাশের এলাকায় আবারও বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে উপজেলার দুই লাখের বেশি মানুষ বিপাকে পড়েছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩৮ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে