বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় রুবেল হত্যার ঘটনায় জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল এলাকার মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে আব্দুল ফাত্তাহ (৬০) ও আব্দুল আহাদ (৫৩)। আজ সোমবার দুপুরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বড়লেখা থানার এসআই হাবিবুর রহমান বলেন, ‘রুবেল হত্যার ঘটনায় জড়িত আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে। আশা করি, শিগগিরই তাঁদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
থানা-পুলিশ, স্থানীয় ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার (৮ এপ্রিল) জুমার নামাজের সময় বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল জামে মসজিদের ইমামকে নিয়ে কেছরিগুল এলাকার জামাল আহমদের সঙ্গে বড়লেখা সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার সরফ উদ্দিন নবাবের কথা-কাটাকাটি হয়। পরে এলাকার লোকজন বিষয়টি সমাধান করে দেন। আসরের নামাজের সময় জামাল আহমদের ছেলে ও ভাতিজাদের সঙ্গে সদর ইউপির বর্তমান মেম্বার সাবুল আহমদের ভাই সাবেক মেম্বার সরফ উদ্দিন নবাবের ছেলে ও ভাতিজাদের ঝগড়া হয়। ঘটনার সময় রুবেল আহমদ কাজ শেষে বাড়িতে ফিরছিলেন। এ সময় তাঁকে (রুবেলকে) জামাল আহমদের পক্ষের লোক ভেবে আটকে রেখে মারধর শুরু করেন ইউপির মেম্বার সাবুল আহমদ ও তাঁর ভাই সরফ উদ্দিন নবাব গংরা। একপর্যায়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে রুবেল গুরুতর আহত হন। রুবেলকে বাঁচাতে গিয়ে তার ভাই সুমন আহমদও আহত হন। পরে স্থানীয়রা রুবেলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করেন। নিহত রুবেল সদর ইউপির কেছরিগুল গ্রামের মৃত ছয়েফ উদ্দিনের ছেলে।
এ ঘটনায় শুক্রবার রাতেই নিহত রুবেলের ছোট ভাই ফয়ছল আহমদ বাদী হয়ে বড়লেখা সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার সাবুল আহমদ ও তার ভাই সাবেক মেম্বার সরফ উদ্দিন নবাবসহ ১৫ জনের নাম উল্লেখ ও আরও ১৫ থেকে ১৬ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করেন।
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় রুবেল হত্যার ঘটনায় জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল এলাকার মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে আব্দুল ফাত্তাহ (৬০) ও আব্দুল আহাদ (৫৩)। আজ সোমবার দুপুরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বড়লেখা থানার এসআই হাবিবুর রহমান বলেন, ‘রুবেল হত্যার ঘটনায় জড়িত আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে। আশা করি, শিগগিরই তাঁদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
থানা-পুলিশ, স্থানীয় ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার (৮ এপ্রিল) জুমার নামাজের সময় বড়লেখা সদর ইউপির কেছরিগুল জামে মসজিদের ইমামকে নিয়ে কেছরিগুল এলাকার জামাল আহমদের সঙ্গে বড়লেখা সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার সরফ উদ্দিন নবাবের কথা-কাটাকাটি হয়। পরে এলাকার লোকজন বিষয়টি সমাধান করে দেন। আসরের নামাজের সময় জামাল আহমদের ছেলে ও ভাতিজাদের সঙ্গে সদর ইউপির বর্তমান মেম্বার সাবুল আহমদের ভাই সাবেক মেম্বার সরফ উদ্দিন নবাবের ছেলে ও ভাতিজাদের ঝগড়া হয়। ঘটনার সময় রুবেল আহমদ কাজ শেষে বাড়িতে ফিরছিলেন। এ সময় তাঁকে (রুবেলকে) জামাল আহমদের পক্ষের লোক ভেবে আটকে রেখে মারধর শুরু করেন ইউপির মেম্বার সাবুল আহমদ ও তাঁর ভাই সরফ উদ্দিন নবাব গংরা। একপর্যায়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে রুবেল গুরুতর আহত হন। রুবেলকে বাঁচাতে গিয়ে তার ভাই সুমন আহমদও আহত হন। পরে স্থানীয়রা রুবেলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করেন। নিহত রুবেল সদর ইউপির কেছরিগুল গ্রামের মৃত ছয়েফ উদ্দিনের ছেলে।
এ ঘটনায় শুক্রবার রাতেই নিহত রুবেলের ছোট ভাই ফয়ছল আহমদ বাদী হয়ে বড়লেখা সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার সাবুল আহমদ ও তার ভাই সাবেক মেম্বার সরফ উদ্দিন নবাবসহ ১৫ জনের নাম উল্লেখ ও আরও ১৫ থেকে ১৬ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করেন।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৬ মিনিট আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৩ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
৪ ঘণ্টা আগে