মাহিদুল ইসলাম, কমলগঞ্জ
হরতাল-অবরোধ ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভরা মৌসুমেও মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়াসহ স্থানীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে আশানুরূপ পর্যটক নেই। ফলে পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও হোটেল-রিসোর্টের মালিকেরা পড়েছেন বিপাকে।
উপজেলার পর্যটকসংশ্লিষ্টরা জানান, শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই পর্যটকে ভরপুর থাকে কমলগঞ্জের পর্যটনকেন্দ্রগুলো। কিন্তু গত এক মাস ধরে হরতাল-অবরোধ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে পর্যটকের আগমন কমে গেছে। এভাবে চলতে থাকলে পর্যটনশিল্প ক্ষতির সম্মুখীন হবে বলে জানান তাঁরা।
সরেজমিন উপজেলার লাউয়াছড়ায় জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক, বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি হামিদুর রহমান স্মৃতি কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন চা-বাগান ঘুরে দেখা গেছে, পর্যটকের আগমন খুবই কম। হাতে গোনা কয়েকজন পর্যটক দেখা গেলেও তাঁরা সবাই স্থানীয়। লাউয়াছড়া টিকিট কাউন্টার সূত্রে জানা গেছে, কয়েক সপ্তাহ ধরে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের প্রায় ৯০ শতাংশ পর্যটক কমে গেছে। হরতাল-অবরোধের আগে পর্যটক স্বাভাবিক ছিল। আগে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ পর্যটক উদ্যানে টিকিট কেটে প্রবেশ করতেন। এখন প্রতিদিন মাত্র ৬০ থেকে ৭০ জন পর্যটক প্রবেশ করেন। তবে শুক্রবার কিছু স্থানীয় পর্যটক আসেন।
উপজেলার বিভিন্ন রিসোর্টের মালিকেরা বলেন, ‘এখন আমাদের করোনার সময়ের মতো অবস্থা যাচ্ছে।’ অরণ্যনিবাস ইকো রিসোর্টের অপারেশন ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম শাওন বলেন, ‘হরতাল-অবরোধে পর্যটক একেবারে নেই। স্টাফদের অক্টোবর মাসের বেতন এখনো দিতে পারিনি। গত বছরের নভেম্বর মাসে পর্যটকে ভরপুর ছিল, কিন্তু এ বছর একেবারে শূন্য। কেউ কেউ রুম বুকিং দিয়ে পরে আবার বাতিল করে দেন।’
কমলগঞ্জ থানার ওসি সঞ্চয় চক্রবর্তী বলেন, ‘হরতাল-অবরোধে অন্যান্য শিল্পের পাশাপাশি পর্যটনশিল্পেও প্রভাব পড়েছে। পর্যটকের নিরাপত্তার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সব সময় প্রস্তুত আছে।’
হরতাল-অবরোধ ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভরা মৌসুমেও মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়াসহ স্থানীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে আশানুরূপ পর্যটক নেই। ফলে পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও হোটেল-রিসোর্টের মালিকেরা পড়েছেন বিপাকে।
উপজেলার পর্যটকসংশ্লিষ্টরা জানান, শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই পর্যটকে ভরপুর থাকে কমলগঞ্জের পর্যটনকেন্দ্রগুলো। কিন্তু গত এক মাস ধরে হরতাল-অবরোধ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে পর্যটকের আগমন কমে গেছে। এভাবে চলতে থাকলে পর্যটনশিল্প ক্ষতির সম্মুখীন হবে বলে জানান তাঁরা।
সরেজমিন উপজেলার লাউয়াছড়ায় জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক, বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি হামিদুর রহমান স্মৃতি কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন চা-বাগান ঘুরে দেখা গেছে, পর্যটকের আগমন খুবই কম। হাতে গোনা কয়েকজন পর্যটক দেখা গেলেও তাঁরা সবাই স্থানীয়। লাউয়াছড়া টিকিট কাউন্টার সূত্রে জানা গেছে, কয়েক সপ্তাহ ধরে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের প্রায় ৯০ শতাংশ পর্যটক কমে গেছে। হরতাল-অবরোধের আগে পর্যটক স্বাভাবিক ছিল। আগে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ পর্যটক উদ্যানে টিকিট কেটে প্রবেশ করতেন। এখন প্রতিদিন মাত্র ৬০ থেকে ৭০ জন পর্যটক প্রবেশ করেন। তবে শুক্রবার কিছু স্থানীয় পর্যটক আসেন।
উপজেলার বিভিন্ন রিসোর্টের মালিকেরা বলেন, ‘এখন আমাদের করোনার সময়ের মতো অবস্থা যাচ্ছে।’ অরণ্যনিবাস ইকো রিসোর্টের অপারেশন ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম শাওন বলেন, ‘হরতাল-অবরোধে পর্যটক একেবারে নেই। স্টাফদের অক্টোবর মাসের বেতন এখনো দিতে পারিনি। গত বছরের নভেম্বর মাসে পর্যটকে ভরপুর ছিল, কিন্তু এ বছর একেবারে শূন্য। কেউ কেউ রুম বুকিং দিয়ে পরে আবার বাতিল করে দেন।’
কমলগঞ্জ থানার ওসি সঞ্চয় চক্রবর্তী বলেন, ‘হরতাল-অবরোধে অন্যান্য শিল্পের পাশাপাশি পর্যটনশিল্পেও প্রভাব পড়েছে। পর্যটকের নিরাপত্তার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সব সময় প্রস্তুত আছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে