জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে রানীগঞ্জ দক্ষিণপাড়-রৌয়াইল সড়ক ভেঙে আট দিন ধরে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তাতে ভোগান্তিতে পড়েছে ১০ গ্রামের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ প্রায় ২০ হাজার মানুষ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নে কুশিয়ারা নদীর তীর ঘেঁষে রয়েছে রানীগঞ্জ দক্ষিণপাড় থেকে নোয়াগাঁও-আলমপুর-বালিশ্রী-রৌয়াইল গ্রামের একমাত্র গ্রামীণ সড়ক। কয়েক বছর ধরে এলাকার মূল সড়ক এবং বেশ কিছু ঘরবাড়ি, মসজিদসহ ফসলি জমি কুশিয়ারা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পরে ২০২০ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে আলমপুর-ভালিশ্রী-রৌয়াইল অংশের তিন কিলোমিটার রাস্তা পাকা করে।
২০২১ সালের আগস্ট মাসে ওই সড়কের বালিশ্রী গ্রামের গুলজার মিয়ার বাড়ির সামনে কুশিয়ারা নদীর ভাঙনে পড়ে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কটি। তাতে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। সেই সময় বালিশ্রী ও রৌয়াইল গ্রামবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমে সড়কটি যান চলাচলের উপযোগী করা হয়। কিন্তু গত দুই বছরে এ সড়কের ভাঙন রোধে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে ভাঙন অংশের উভয় পাশের প্রায় ১০০ ফুট জায়গা পিচঢালাই না করেই কাজ শেষ করা হয়।
রৌয়াইল গ্রামের বাসিন্দা মাহবুব হোসেন মিটু ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে কুশিয়ারা নদীর ভাঙনের শিকার হচ্ছে। ভাঙন রোধে আজও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। সড়কটি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের আসা যাওয়াসহ ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র রাস্তা।
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা কাওছার আহমদ বলেন, এক সপ্তাহ ধরে এই সড়কে সরাসরি যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তাতে এলাকাবাসীকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী (এলজিইডি) সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নদীভাঙনের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আপাতত বিকল্প হিসেবে পাশের বাড়ির ভেতর দিয়ে জায়গা পাওয়া গেলে সেখান দিয়ে চলাচলের পথ করে দেওয়া হবে।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে রানীগঞ্জ দক্ষিণপাড়-রৌয়াইল সড়ক ভেঙে আট দিন ধরে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তাতে ভোগান্তিতে পড়েছে ১০ গ্রামের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ প্রায় ২০ হাজার মানুষ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নে কুশিয়ারা নদীর তীর ঘেঁষে রয়েছে রানীগঞ্জ দক্ষিণপাড় থেকে নোয়াগাঁও-আলমপুর-বালিশ্রী-রৌয়াইল গ্রামের একমাত্র গ্রামীণ সড়ক। কয়েক বছর ধরে এলাকার মূল সড়ক এবং বেশ কিছু ঘরবাড়ি, মসজিদসহ ফসলি জমি কুশিয়ারা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পরে ২০২০ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে আলমপুর-ভালিশ্রী-রৌয়াইল অংশের তিন কিলোমিটার রাস্তা পাকা করে।
২০২১ সালের আগস্ট মাসে ওই সড়কের বালিশ্রী গ্রামের গুলজার মিয়ার বাড়ির সামনে কুশিয়ারা নদীর ভাঙনে পড়ে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কটি। তাতে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। সেই সময় বালিশ্রী ও রৌয়াইল গ্রামবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমে সড়কটি যান চলাচলের উপযোগী করা হয়। কিন্তু গত দুই বছরে এ সড়কের ভাঙন রোধে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে ভাঙন অংশের উভয় পাশের প্রায় ১০০ ফুট জায়গা পিচঢালাই না করেই কাজ শেষ করা হয়।
রৌয়াইল গ্রামের বাসিন্দা মাহবুব হোসেন মিটু ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে কুশিয়ারা নদীর ভাঙনের শিকার হচ্ছে। ভাঙন রোধে আজও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। সড়কটি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের আসা যাওয়াসহ ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র রাস্তা।
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা কাওছার আহমদ বলেন, এক সপ্তাহ ধরে এই সড়কে সরাসরি যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তাতে এলাকাবাসীকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী (এলজিইডি) সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নদীভাঙনের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আপাতত বিকল্প হিসেবে পাশের বাড়ির ভেতর দিয়ে জায়গা পাওয়া গেলে সেখান দিয়ে চলাচলের পথ করে দেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে