জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে নদীর তীর ও ফসলরক্ষা বাঁধের পাশ থেকে মাটি তুলে একই বাঁধে ফেলে সংস্কার কাজ করা হচ্ছে। এতে বন্যায় বাঁধটি ধসে পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
জগন্নাথপুর উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপসহকারী প্রকৌশলী হাসান গাজী জানান, জগন্নাথপুরে ২৪ কিলোমিটার এলাকায় ৫০টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠনের মাধ্যমে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৪৭টি প্রকল্পের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হয়। এই কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২৮ ফেব্রুয়ারি।
সরেজমিনে জানা গেছে, জগন্নাথপুর ও দিরাই উপজেলা দিয়ে প্রবাহিত কামারখালি নদী। এই নদীর তীরে দাসনোয়াগাঁও এলাকায় পিআইসির ৩ নম্বর প্রকল্পের ফসলরক্ষা বাঁধের সংস্কার কাজ চলছে। এ কারণে কামারখালি নদীর তীর ও বাঁধের পাশ থেকে এস্কাভেটর দিয়ে মাটি কেটে ওই বাঁধে ফেলা হচ্ছে। বাঁধের ওপার পাশে নলুয়া হাওর অবস্থিত।
জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া ইউনিয়নের বুড়াখালি গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান বলেন, ‘বাঁধের সংস্কার কাজ সময়মতো শুরু হয়নি। বন্যার আশঙ্কা দেখা দিলে তখন তাড়াহুড়া করে কাজ করা হয়। এতে আমরা ফসলডুবির আতঙ্কে থাকি।’
বুড়াখালি গ্রামের আরেক কৃষক সুলতান মিয়া বলেন, ‘নদীর তীর ও বাঁধের পাশ থেকে মাটি কেটে বাঁধ সংস্কার করা হচ্ছে। এতে বন্যার সময় বাঁধটি ধসে যেতে পারে। আমাদের ফসলের ক্ষতি হতে পারে।’
৩ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি হিমাণীষ দাস বলেন, ‘বাঁধ এলাকায় মাটির সংকট দেখা দেওয়ায় নদীর তীর থেকে মাটি তোলা হচ্ছে। তবে বাঁধের ক্ষতি হয় এমন স্থান থেকে মাটি না কাটার জন্য শ্রমিকদের বলেছি।’
হাওর বাঁচাও আন্দোলন কমিটির জগন্নাথপুর উপজেলা শাখার আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বাঁধের কাজে উদ্বিগ্ন। দেড় মাস চলে গেলেও একটি বাঁধের কাজও শতভাগ শেষ হয়নি।’
বাঁধের পাশ থেকে মাটি তোলার বিষয়ে পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী হাসান বলেন, ‘কোনো বাঁধের পাশ থেকে মাটি তুলতে আমরা নিষেধ করেছি। এ ছাড়া নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে আমরা চেষ্টা করছি।’
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে নদীর তীর ও ফসলরক্ষা বাঁধের পাশ থেকে মাটি তুলে একই বাঁধে ফেলে সংস্কার কাজ করা হচ্ছে। এতে বন্যায় বাঁধটি ধসে পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
জগন্নাথপুর উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপসহকারী প্রকৌশলী হাসান গাজী জানান, জগন্নাথপুরে ২৪ কিলোমিটার এলাকায় ৫০টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠনের মাধ্যমে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৪৭টি প্রকল্পের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হয়। এই কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২৮ ফেব্রুয়ারি।
সরেজমিনে জানা গেছে, জগন্নাথপুর ও দিরাই উপজেলা দিয়ে প্রবাহিত কামারখালি নদী। এই নদীর তীরে দাসনোয়াগাঁও এলাকায় পিআইসির ৩ নম্বর প্রকল্পের ফসলরক্ষা বাঁধের সংস্কার কাজ চলছে। এ কারণে কামারখালি নদীর তীর ও বাঁধের পাশ থেকে এস্কাভেটর দিয়ে মাটি কেটে ওই বাঁধে ফেলা হচ্ছে। বাঁধের ওপার পাশে নলুয়া হাওর অবস্থিত।
জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া ইউনিয়নের বুড়াখালি গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান বলেন, ‘বাঁধের সংস্কার কাজ সময়মতো শুরু হয়নি। বন্যার আশঙ্কা দেখা দিলে তখন তাড়াহুড়া করে কাজ করা হয়। এতে আমরা ফসলডুবির আতঙ্কে থাকি।’
বুড়াখালি গ্রামের আরেক কৃষক সুলতান মিয়া বলেন, ‘নদীর তীর ও বাঁধের পাশ থেকে মাটি কেটে বাঁধ সংস্কার করা হচ্ছে। এতে বন্যার সময় বাঁধটি ধসে যেতে পারে। আমাদের ফসলের ক্ষতি হতে পারে।’
৩ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি হিমাণীষ দাস বলেন, ‘বাঁধ এলাকায় মাটির সংকট দেখা দেওয়ায় নদীর তীর থেকে মাটি তোলা হচ্ছে। তবে বাঁধের ক্ষতি হয় এমন স্থান থেকে মাটি না কাটার জন্য শ্রমিকদের বলেছি।’
হাওর বাঁচাও আন্দোলন কমিটির জগন্নাথপুর উপজেলা শাখার আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বাঁধের কাজে উদ্বিগ্ন। দেড় মাস চলে গেলেও একটি বাঁধের কাজও শতভাগ শেষ হয়নি।’
বাঁধের পাশ থেকে মাটি তোলার বিষয়ে পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী হাসান বলেন, ‘কোনো বাঁধের পাশ থেকে মাটি তুলতে আমরা নিষেধ করেছি। এ ছাড়া নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে আমরা চেষ্টা করছি।’
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১৯ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২৩ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪৩ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে