সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জে এবার বোরো ধানের মতোই আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখে গত কয়েক বছর সুনামগঞ্জে আমনের ফলন ভালো হয়নি তবে এ বছর কোনো দুর্যোগে না পড়ায় হয়েছে বাম্পার ফলন। এতে হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। চাষের খরচ মিটিয়ে তারা ধারদেনাও শোধ করতে পারবেন বলে আশা করছেন।
সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ তথ্য বলছে, এ বছর জেলায় ৮২ হাজার ২১৫ হেক্টর জমিতে আবাদের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও তা ছাড়িয়ে আমন আবাদ হয়েছে ৮৩ হাজার ৩৬৯ হেক্টর। ফলন হবে প্রায় ২ লাখ ছয় হাজার টন ধান, যার বাজার মূল্য প্রায় ৯২০ কোটি টাকা। এরই মধ্যে হাওরের ৩০ শতাংশ আমন ধান কাটা হয়েছে।
জেলার তাহিরপুর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, মাঠে হলুদ রাঙা আমনের খেত। কোনো কোনো জমিতে ধান কাটছেন কৃষক। আবার কেউ কাটা ধান মাড়াই শেষে ধানখলায় শুকাচ্ছেন। অনেকে কাটা ধানের খড় গবাদিপশুর জন্য শুকাতে দিচ্ছেন।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার শান্তিপুর গ্রামের কৃষক তোফায়েল মিয়া বলেন, ‘এবার অনেক ভালা ধান পাইছি। গত বছর বন্যায় আমরার অনেক ক্ষতি হইছিল কিন্তু এইবার আবহাওয়া ঠিক থাকায় ধান অনেক ভালা অইছে। যে ধান অইছে যদি সঠিক দামে পাই তাইলে মহাজনের ঋণ দিয়াও লাভ থাকব।’
এদিকে তাহিরপুরের কাশতাল গ্রামের কৃষক আব্দুল মিয়া বলেন, ‘ইবার আমরা কৃষকেরা জান বাঁচব। খুব বালা ধান অইছে। এ বছর মুক্তা, বিআর ৩২,২২ ধান খুব ভালো ফলন দিয়েছে। এভাবে নিয়মিত ফলন পেলে, শ্রমিকদের খরচ ও অন্যান্য খরচ কুলিয়েও কৃষক লাভবান হতে পারবে।’
সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিমল চন্দ্র সোম বলেন, এর মধ্যেই ৩০ শতাংশ আমন ধান কাটা হয়ে গেছে। ১৬ হাজার হেক্টর জমি থেকে ৪০ হাজার মেট্রিকটন চাল পাওয়া যাবে। যার বাজার মূল্য প্রায় ১৮০ কোটি টাকা। বোরো মৌসুমে জেলায় স্মরণকালের বাম্পার ফলন হয়েছিল। এর ধারাবাহিকতা আমনেও লক্ষ্য করা গেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও পোকামাকড়ে কোনো ক্ষতি না করায় আমনেরও বাম্পার ফলন হয়েছে। তাই স্বাভাবিকভাবেই চাষিরা লাভবান হবেন।
সুনামগঞ্জে এবার বোরো ধানের মতোই আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখে গত কয়েক বছর সুনামগঞ্জে আমনের ফলন ভালো হয়নি তবে এ বছর কোনো দুর্যোগে না পড়ায় হয়েছে বাম্পার ফলন। এতে হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। চাষের খরচ মিটিয়ে তারা ধারদেনাও শোধ করতে পারবেন বলে আশা করছেন।
সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ তথ্য বলছে, এ বছর জেলায় ৮২ হাজার ২১৫ হেক্টর জমিতে আবাদের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও তা ছাড়িয়ে আমন আবাদ হয়েছে ৮৩ হাজার ৩৬৯ হেক্টর। ফলন হবে প্রায় ২ লাখ ছয় হাজার টন ধান, যার বাজার মূল্য প্রায় ৯২০ কোটি টাকা। এরই মধ্যে হাওরের ৩০ শতাংশ আমন ধান কাটা হয়েছে।
জেলার তাহিরপুর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, মাঠে হলুদ রাঙা আমনের খেত। কোনো কোনো জমিতে ধান কাটছেন কৃষক। আবার কেউ কাটা ধান মাড়াই শেষে ধানখলায় শুকাচ্ছেন। অনেকে কাটা ধানের খড় গবাদিপশুর জন্য শুকাতে দিচ্ছেন।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার শান্তিপুর গ্রামের কৃষক তোফায়েল মিয়া বলেন, ‘এবার অনেক ভালা ধান পাইছি। গত বছর বন্যায় আমরার অনেক ক্ষতি হইছিল কিন্তু এইবার আবহাওয়া ঠিক থাকায় ধান অনেক ভালা অইছে। যে ধান অইছে যদি সঠিক দামে পাই তাইলে মহাজনের ঋণ দিয়াও লাভ থাকব।’
এদিকে তাহিরপুরের কাশতাল গ্রামের কৃষক আব্দুল মিয়া বলেন, ‘ইবার আমরা কৃষকেরা জান বাঁচব। খুব বালা ধান অইছে। এ বছর মুক্তা, বিআর ৩২,২২ ধান খুব ভালো ফলন দিয়েছে। এভাবে নিয়মিত ফলন পেলে, শ্রমিকদের খরচ ও অন্যান্য খরচ কুলিয়েও কৃষক লাভবান হতে পারবে।’
সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিমল চন্দ্র সোম বলেন, এর মধ্যেই ৩০ শতাংশ আমন ধান কাটা হয়ে গেছে। ১৬ হাজার হেক্টর জমি থেকে ৪০ হাজার মেট্রিকটন চাল পাওয়া যাবে। যার বাজার মূল্য প্রায় ১৮০ কোটি টাকা। বোরো মৌসুমে জেলায় স্মরণকালের বাম্পার ফলন হয়েছিল। এর ধারাবাহিকতা আমনেও লক্ষ্য করা গেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও পোকামাকড়ে কোনো ক্ষতি না করায় আমনেরও বাম্পার ফলন হয়েছে। তাই স্বাভাবিকভাবেই চাষিরা লাভবান হবেন।
জামালপুরের ইসলামপুরে ৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক সংস্কারের কাজ শেষ হতে না হতেই এর বিভিন্ন অংশ ধসে যাচ্ছে। সড়কে ভাঙন এবং সিসি ব্লক ধসে যাওয়ায় মেরামত কাজের গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কেউ বলছেন, নিম্নমানের কাজ করা হয়েছে, যার ফলে সিসি ব্লক ধসে পড়ছে।
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরে আলুর দামে ধস নেমে কৃষকেরা ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েছেন। সরকারি দর ২২ টাকা নির্ধারণ করা হলেও হিমাগার খরচ বাদে কৃষকের হাতে আসছে মাত্র ৫ টাকা। উৎপাদন খরচের তুলনায় এত কম দাম পাওয়ায় চাষিদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেঋণের টাকা শোধ না করে এবার উল্টো পাওনাদার ব্যাংকের বিরুদ্ধে মামলা করছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। বিনিয়োগকারী ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে গত মে মাস থেকে এ পর্যন্ত ১৩টি মামলা করেছে গ্রুপটি। সেসব মামলায় ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ১৬ হাজার ২৭০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মগবাজারের তাকওয়া হাসপাতালের পাশে একটি হোটেলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১২টা ৩০ মিনিটের দিকে এ আগুন লাগে। এ সময় ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তাঁরা এসে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে