পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী মাহফুজ ইসলাম ইমন (১৬) ও তার মামা সাজেদুল ইসলামকে (২২) ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ইমন পাটগ্রাম উপজেলার পাটগ্রাম সদর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের রহমতপুর গাটিয়ারভিটা এলাকার মোস্তাক হোসেনের ছেলে। আর সাজেদুল বগুড়ার মহাস্থানগড়ের বকুলতলা গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে।
বিজিবি ও সীমান্ত সূত্র জানায়, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রধান পিলার ৮২৫ নম্বরের ১ নম্বর উপপিলার-সংলগ্ন শূন্যরেখার ভারতীয় চা-বাগান দেখতে যায় মামা-ভাগনে সাজেদুল ও ইমন। এ সময় মোবাইল ফোনে নিজেদের ছবি তোলার সময় ভারতের কোচবিহার রাজ্যের মেখলিগঞ্জ ৯৮ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের গোমতি ক্যাম্পের টহল দলের সদস্যরা তাদের ধরে ভারতের অভ্যন্তরে নিয়ে যান। খবর পেয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ৬১-এর (তিস্তা-২) ধবলসুতি বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার নায়েব সুবেদার মোক্তার হোসেন বিএসএফের ওই ক্যাম্পের কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করে পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানান।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বগুড়ার সাজেদুল ইসলাম পাটগ্রামের গাটিয়ারভিটা এলাকায় বোনের বাড়ি বেড়াতে এসে ভাগনে ইমনকে নিয়ে বাড়ির পাশের সীমান্তে চা-বাগান দেখতে গিয়েছিলেন।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিল্লুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিজিবির ধবলসুতি ক্যাম্পের কমান্ডারের সঙ্গে কথা হয়েছে। বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠক করা হবে। বিএসএফ তাদের ফেরত দেবে বলে জানিয়েছে।
বিজিবির ৬১-এর (তিস্তা-২) অধিনায়ক লে. কর্নেল শেখ মুহাম্মদ মুসাহিদ মাসুম বলেন, অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করে ভিডিও করার সময় ওই দুজনকে আটক করে নিয়ে যায় বিএসএফ। ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে যোগাযোগ করা হয়েছে। রংপুর সেক্টর কমান্ডার পর্যায়েও জলপাইগুড়ি সেক্টর কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আটক দুজনকে ফেরত আনার প্রক্রিয়া চলছে। রাতেই পতাকা বৈঠক করা হবে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী মাহফুজ ইসলাম ইমন (১৬) ও তার মামা সাজেদুল ইসলামকে (২২) ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ইমন পাটগ্রাম উপজেলার পাটগ্রাম সদর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের রহমতপুর গাটিয়ারভিটা এলাকার মোস্তাক হোসেনের ছেলে। আর সাজেদুল বগুড়ার মহাস্থানগড়ের বকুলতলা গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে।
বিজিবি ও সীমান্ত সূত্র জানায়, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রধান পিলার ৮২৫ নম্বরের ১ নম্বর উপপিলার-সংলগ্ন শূন্যরেখার ভারতীয় চা-বাগান দেখতে যায় মামা-ভাগনে সাজেদুল ও ইমন। এ সময় মোবাইল ফোনে নিজেদের ছবি তোলার সময় ভারতের কোচবিহার রাজ্যের মেখলিগঞ্জ ৯৮ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের গোমতি ক্যাম্পের টহল দলের সদস্যরা তাদের ধরে ভারতের অভ্যন্তরে নিয়ে যান। খবর পেয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ৬১-এর (তিস্তা-২) ধবলসুতি বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার নায়েব সুবেদার মোক্তার হোসেন বিএসএফের ওই ক্যাম্পের কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করে পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানান।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বগুড়ার সাজেদুল ইসলাম পাটগ্রামের গাটিয়ারভিটা এলাকায় বোনের বাড়ি বেড়াতে এসে ভাগনে ইমনকে নিয়ে বাড়ির পাশের সীমান্তে চা-বাগান দেখতে গিয়েছিলেন।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিল্লুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিজিবির ধবলসুতি ক্যাম্পের কমান্ডারের সঙ্গে কথা হয়েছে। বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠক করা হবে। বিএসএফ তাদের ফেরত দেবে বলে জানিয়েছে।
বিজিবির ৬১-এর (তিস্তা-২) অধিনায়ক লে. কর্নেল শেখ মুহাম্মদ মুসাহিদ মাসুম বলেন, অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করে ভিডিও করার সময় ওই দুজনকে আটক করে নিয়ে যায় বিএসএফ। ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে যোগাযোগ করা হয়েছে। রংপুর সেক্টর কমান্ডার পর্যায়েও জলপাইগুড়ি সেক্টর কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। আটক দুজনকে ফেরত আনার প্রক্রিয়া চলছে। রাতেই পতাকা বৈঠক করা হবে।
দুই দিনের টানা ভারী বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বেড়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তৃতীয় দফায় প্লাবিত হয়েছে লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চল।
২ মিনিট আগেস্বাস্থ্য খাতের সংস্কারের দাবিতে বরিশাল নগরের প্রাণকেন্দ্র সদর রোড আটকে বিক্ষোভ করেছে স্কুলশিক্ষার্থীরা। ৩০-৪০ জন শিক্ষার্থী আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে অশ্বিনীকুমার টাউন হলের সামনের সদর রোডে বসে পড়ে স্লোগান দিতে থাকে। এতে ব্যস্ততম এই সড়কের দুই পাশে যানবাহন আটকে দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়। এদিকে স্বাস্থ্য
৪ মিনিট আগেনারী শিক্ষার্থীকে অশালীন প্রস্তাব ও যৌন সম্পর্কের ইঙ্গিতের অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. রুবেলের সব ক্লাস বর্জন করেছেন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা লিখিত বিবৃতিতে এসব কথা জানান।
১৫ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আমি ড. ইউনূসকে প্রশ্ন করব, আপনি জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে দেননি কেন? জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়া জনগণের অধিকার। সেই অধিকার কেড়ে নিলেন কেন? ছাত্ররা গত বছর ও এই বছরের প্রথমে ঘোষণাপত্র দেওয়ার চেষ্টা করেছে। মিথ্যা কথা বলে আপনি তাদের ঘোষণাপত্র দিতে দেননি।’
১৮ মিনিট আগে