বেরোবি প্রতিনিধি
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) ক্যাম্পাসে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ না থাকায় রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা। অবরোধের একপর্যায়ে বিদ্যুতের সংযোগ চালু হলে শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নেন।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে মহাসড়ক অবরোধ থাকে। এ সময় রাস্তার উভয় পাশে গাড়ির দীর্ঘ লাইন দেখা যায়। পরে পুলিশ প্রশাসন শিক্ষার্থীদের কথা শুনে বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যবস্থা করলে শিক্ষার্থীরা হলে ফিরে যান।
আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীরা দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা ও হল প্রভোস্টের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটায় দমকা হাওয়া ও বৃষ্টিপাত হলে আবাসিক হলসহ পুরো ক্যাম্পাস বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। দিন গড়িয়ে রাত এলেও বিদ্যুৎ আসেনি। কিন্তু সন্ধ্যার পরপরই ক্যাম্পাস-সংলগ্ন ক্যাডেট কলেজ, সরদারপাড়া ও চকবাজার এলাকায় বিদ্যুৎ চলে আসে। তখন রাত সাড়ে ১০টায় আবাসিক হলের শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে হল থেকে বেরিয়ে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর ফটকসংলগ্ন রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেন। দীর্ঘ সময় মহাসড়ক অবরোধ থাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়।
রাকিবুল ইসলাম নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের ফাইনাল পরীক্ষা চলছে। দুপুর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে বিদ্যুৎ নেই। বাধ্য হয়েই রাস্তা অবরোধ করেছি। রাস্তায় নামার পর ক্যাম্পাসে বিদ্যুৎ আসছে।’
মাসুদ নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের সমস্যা কেউ দেখে না। দুপুর থেকে বিদ্যুৎ নাই। পড়াশোনা করতে পারছি না। আন্দোলন করছি, তবু হল প্রভোস্ট আমাদের কথা শুনতে আসেননি, সমাধান করেননি।’
শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও আন্দোলনের বিষয়ে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর গোলাম রব্বানী ও ছাত্র উপদেষ্টা সৈয়দ আনোয়ারুল আজিমের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তাঁরা কল রিসিভ করেনি।
এ বিষয়ে তাজহাট মেট্রোপলিটন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ কে এম নাজমুল কাদের জানান, দুপুরে ঝড়-বৃষ্টিতে বিদ্যুতের থ্রেট ফেল করেছিল। বিদ্যুৎ চলে এলে শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে ক্যাম্পাসে ফেরানো হয়।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) ক্যাম্পাসে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ না থাকায় রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা। অবরোধের একপর্যায়ে বিদ্যুতের সংযোগ চালু হলে শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নেন।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে মহাসড়ক অবরোধ থাকে। এ সময় রাস্তার উভয় পাশে গাড়ির দীর্ঘ লাইন দেখা যায়। পরে পুলিশ প্রশাসন শিক্ষার্থীদের কথা শুনে বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যবস্থা করলে শিক্ষার্থীরা হলে ফিরে যান।
আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীরা দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা ও হল প্রভোস্টের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটায় দমকা হাওয়া ও বৃষ্টিপাত হলে আবাসিক হলসহ পুরো ক্যাম্পাস বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। দিন গড়িয়ে রাত এলেও বিদ্যুৎ আসেনি। কিন্তু সন্ধ্যার পরপরই ক্যাম্পাস-সংলগ্ন ক্যাডেট কলেজ, সরদারপাড়া ও চকবাজার এলাকায় বিদ্যুৎ চলে আসে। তখন রাত সাড়ে ১০টায় আবাসিক হলের শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে হল থেকে বেরিয়ে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর ফটকসংলগ্ন রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেন। দীর্ঘ সময় মহাসড়ক অবরোধ থাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়।
রাকিবুল ইসলাম নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের ফাইনাল পরীক্ষা চলছে। দুপুর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে বিদ্যুৎ নেই। বাধ্য হয়েই রাস্তা অবরোধ করেছি। রাস্তায় নামার পর ক্যাম্পাসে বিদ্যুৎ আসছে।’
মাসুদ নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের সমস্যা কেউ দেখে না। দুপুর থেকে বিদ্যুৎ নাই। পড়াশোনা করতে পারছি না। আন্দোলন করছি, তবু হল প্রভোস্ট আমাদের কথা শুনতে আসেননি, সমাধান করেননি।’
শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও আন্দোলনের বিষয়ে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর গোলাম রব্বানী ও ছাত্র উপদেষ্টা সৈয়দ আনোয়ারুল আজিমের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তাঁরা কল রিসিভ করেনি।
এ বিষয়ে তাজহাট মেট্রোপলিটন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ কে এম নাজমুল কাদের জানান, দুপুরে ঝড়-বৃষ্টিতে বিদ্যুতের থ্রেট ফেল করেছিল। বিদ্যুৎ চলে এলে শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে ক্যাম্পাসে ফেরানো হয়।
চাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
৯ মিনিট আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
৩০ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৪০ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৪৩ মিনিট আগে