আল মামুন জীবন ও শিপুল ইসলাম, রংপুর থেকে
বিএনপির ডাকা বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে ঠাকুরগাঁও থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের ২০ হাজার নেতা-কর্মী রংপুরে আসবেন বলে জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সরকার মো. নুরুজ্জামান নুর। তিনি জানান, এরই মধ্যে ৫ হাজার নেতা-কর্মী রংপুরে এসে উপস্থিত হয়েছেন। বাকি ১৫ হাজার নেতা-কর্মী সমাবেশস্থলের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টায় সমাবেশস্থল কালেক্টরেট মাঠে নেতা-কর্মীদের নিয়ে অবস্থান নেন নুর। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, পরিবহন ধর্মঘট ঘোষণার পর ঠাকুরগাঁওয়ের পাঁচ উপজেলা থেকে মাইক্রোবাস, পিকআপ ও মোটরসাইকেলে বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে ক্রমান্বয়ে রংপুরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন নেতা-কর্মীরা। এরই মধ্যে প্রায় পাঁচ হাজার নেতা-কর্মী রংপুরে পৌঁছেছেন। রংপুরের বাজার, অলিগলি ও স্থানীয় নেতা-কর্মীদের বাড়িতে তাঁরা অবস্থান করছেন। অনেকে রাতেই সমাবেশস্থলে এসে উপস্থিত হবেন।
স্বেচ্ছাসেবক দলের এই নেতা আরও বলেন, রাস্তায় আসার পথে দিনাজপুরের দশমাইল, সৈয়দপুরের বাস টার্মিনালসহ বেশ কয়েকটি স্থানে পুলিশ গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে। সমাবেশের উদ্দেশে আসা নেতা-কর্মীদের রংপুরে আসতে বাধা দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
মো. নুরুজ্জামান নুরের সঙ্গে মাঠে স্বেচ্ছাসেবক দলের ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান কামু, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. বুলেট, সহসভাপতি রোকন, শাহেন শাহ, যুগ্ম সম্পাদক খালেকুজ্জামানসহ অনেক নেতা-কর্মীর উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে।
স্বেচ্ছাসেবক দলের ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান কামু অভিযোগ করে বলেন, বিভিন্ন হোটেলে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজন তল্লাশি চালাচ্ছেন। তাই হোটেলে অনেক নেতা-কর্মী উঠতে নিরাপদ মনে করছেন না। নিরাপদ স্থান হিসেবে আজ রাত থেকে সমাবেশের শেষ পর্যন্ত তারা মাঠেই থাকবেন বলে জানান।
তবে পুলিশের পক্ষ থেকে বিষয়টি অস্বীকার করে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেন বলেন, ‘হোটেলে অবস্থান নেওয়া লোকজনের খোঁজ নেওয়ার বিষয়টি পুলিশের নিয়মিত কাজ। এটি আমরা সংগ্রহ করি এবং হোটেল মালিকগণ আমাদের জানান। আমরা কাউকে হয়রানি করছি না। অভিযোগ করতেই পারে, আমরা তো কাউকে ধরে নিয়ে আসিনি।’
উল্লেখ্য, আগামী শনিবার (২৯ অক্টোবর) বিএনপির চতুর্থ বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে রংপুর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে। দুই দিন আগে থেকেই নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে আসা শুরু করেছেন। সভামঞ্চ প্রস্তুতের কাজ ৮০ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে।
বিএনপির ডাকা বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে ঠাকুরগাঁও থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের ২০ হাজার নেতা-কর্মী রংপুরে আসবেন বলে জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সরকার মো. নুরুজ্জামান নুর। তিনি জানান, এরই মধ্যে ৫ হাজার নেতা-কর্মী রংপুরে এসে উপস্থিত হয়েছেন। বাকি ১৫ হাজার নেতা-কর্মী সমাবেশস্থলের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টায় সমাবেশস্থল কালেক্টরেট মাঠে নেতা-কর্মীদের নিয়ে অবস্থান নেন নুর। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, পরিবহন ধর্মঘট ঘোষণার পর ঠাকুরগাঁওয়ের পাঁচ উপজেলা থেকে মাইক্রোবাস, পিকআপ ও মোটরসাইকেলে বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে ক্রমান্বয়ে রংপুরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন নেতা-কর্মীরা। এরই মধ্যে প্রায় পাঁচ হাজার নেতা-কর্মী রংপুরে পৌঁছেছেন। রংপুরের বাজার, অলিগলি ও স্থানীয় নেতা-কর্মীদের বাড়িতে তাঁরা অবস্থান করছেন। অনেকে রাতেই সমাবেশস্থলে এসে উপস্থিত হবেন।
স্বেচ্ছাসেবক দলের এই নেতা আরও বলেন, রাস্তায় আসার পথে দিনাজপুরের দশমাইল, সৈয়দপুরের বাস টার্মিনালসহ বেশ কয়েকটি স্থানে পুলিশ গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে। সমাবেশের উদ্দেশে আসা নেতা-কর্মীদের রংপুরে আসতে বাধা দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
মো. নুরুজ্জামান নুরের সঙ্গে মাঠে স্বেচ্ছাসেবক দলের ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান কামু, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. বুলেট, সহসভাপতি রোকন, শাহেন শাহ, যুগ্ম সম্পাদক খালেকুজ্জামানসহ অনেক নেতা-কর্মীর উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে।
স্বেচ্ছাসেবক দলের ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান কামু অভিযোগ করে বলেন, বিভিন্ন হোটেলে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজন তল্লাশি চালাচ্ছেন। তাই হোটেলে অনেক নেতা-কর্মী উঠতে নিরাপদ মনে করছেন না। নিরাপদ স্থান হিসেবে আজ রাত থেকে সমাবেশের শেষ পর্যন্ত তারা মাঠেই থাকবেন বলে জানান।
তবে পুলিশের পক্ষ থেকে বিষয়টি অস্বীকার করে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেন বলেন, ‘হোটেলে অবস্থান নেওয়া লোকজনের খোঁজ নেওয়ার বিষয়টি পুলিশের নিয়মিত কাজ। এটি আমরা সংগ্রহ করি এবং হোটেল মালিকগণ আমাদের জানান। আমরা কাউকে হয়রানি করছি না। অভিযোগ করতেই পারে, আমরা তো কাউকে ধরে নিয়ে আসিনি।’
উল্লেখ্য, আগামী শনিবার (২৯ অক্টোবর) বিএনপির চতুর্থ বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে রংপুর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে। দুই দিন আগে থেকেই নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে আসা শুরু করেছেন। সভামঞ্চ প্রস্তুতের কাজ ৮০ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে।
চাঁদপুর শহরের একমাত্র বাইপাস সড়ক হচ্ছে ‘চাঁদপুর-ফরিদগঞ্জ বাইপাস সড়ক’। শহরের যানজট নিরসনে দেড় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটি ব্যবহার হলেও দীর্ঘ দিন সংস্কার না করায় এখন মরণ ফাঁদে ফরিণত হয়েছে। সড়কজুড়ে গর্ত সৃষ্টি হয়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। ফলে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন এলাকাবাসী।
৩২ মিনিট আগেরংপুরের পীরগাছায় ঘাঘট নদীতে ডুবে গিয়ে নিখোঁজ হওয়ার প্রায় ১৩ ঘণ্টা পর ভেসে উঠেছে শিশু নাজিমের (৭) মরদেহ। আজ বুধবার (২০ আগস্ট) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ডুবে যাওয়ার ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে তার মরদেহ ভেসে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর বাঘা উপজেলার পদ্মার চরাঞ্চলে এবারের বন্যায় প্রায় ১ হাজার ৭০০ বিঘা আবাদি ফসল, গোচারণভূমি ও রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। লক্ষ্মীনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অর্ধেক অংশও পানিতে ডুবে যায়। উপজেলার চকরাজাপুর ও গড়গড়ি ইউনিয়নের প্রায় ২ হাজার ৪০০ পরিবার দীর্ঘদিন ধরে পানিবন্দী হয়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগেমেহেরপুরের গাংনীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ব্যাহৃত হচ্ছে পাঠদান। প্রতিষ্ঠানগুলোতে পানিতে থৈ থৈ করছে। প্রবেশ পথসহ খেলার মাঠগুলো পানিতে টইটম্বুর। বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় এ সকল প্রতিষ্ঠানে। তবে জলাবদ্ধতা নিরসনে নেওয়া হয় না স্থায়ী কোনো সমাধান।
১ ঘণ্টা আগে