দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার ঘটনার মামলায় স্বামী মুজিবুর রহমানকে (৬৪) মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ সময় আরও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত।
আজ সোমবার বেলা ২ টার দিকে আসামির উপস্থিতিতে দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলার ও দায়রা জজ-২ এর বিচারক শ্যামসুন্দর রায় এই রায় দেন।
মুজিবুর রহমানের বাড়ি দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার মথুরাপুর কুতুবডাঙ্গায়।
দিনাজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম রবি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৫ অক্টোবর স্বামী মুজিবুর রহমানের সঙ্গে স্ত্রী কোহিনূর বেগমের সাংসারিক বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ছেলেরা বাবা-মায়ের ঝগড়া-বিবাদ মিটিয়ে রাত্রিতে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে যে যার রুমে ঘুমিয়ে পড়েন। ২৬ শে অক্টোবর সকালে কোহিনুর বেগমের গলাকাটা রক্তাক্ত লাশ ছেলেরা ঘরের মেঝেতে দেখতে পান। এ সময় মুজিবুর রহমান পালিয়ে যাযন। মোবাইল ফোনে নিহত কোহিনুর বেগমের ভাই জিয়াউর রহমানকে মুজিবুর রহমান নিজেই ফোন করে হত্যার ঘটনা জানায়। এ সময় তার দাফন কাফনের ব্যবস্থা করার কথা বলে মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে দেয়।
এরপর তাদের বড় ছেলে বাবু মিয়া বাদী হয়ে মা কোহিনুর বেগমকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ এনে বাবা মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে পার্বতীপুর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। প্রায় ১০ বছর এই মামলার সাক্ষি প্রমাণ ও বিভিন্ন আলামতের প্রেক্ষিতে আজ সোমবার মজিবুর রহমানকে স্ত্রী কহিনুর বেগমকে ধারালো ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করার বিষয়টি প্রমাণিত হলে আদালত তাকে এই মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রদান করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম রবি বলেন, ‘দীর্ঘদিন উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক ও তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আজকে মুজিবুর রহমানকে স্ত্রী হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রদান করেছে আদালত। এতে করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট প্রকাশ করেছে।’
দিনাজপুরের পার্বতীপুরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার ঘটনার মামলায় স্বামী মুজিবুর রহমানকে (৬৪) মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ সময় আরও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত।
আজ সোমবার বেলা ২ টার দিকে আসামির উপস্থিতিতে দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলার ও দায়রা জজ-২ এর বিচারক শ্যামসুন্দর রায় এই রায় দেন।
মুজিবুর রহমানের বাড়ি দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার মথুরাপুর কুতুবডাঙ্গায়।
দিনাজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম রবি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৫ অক্টোবর স্বামী মুজিবুর রহমানের সঙ্গে স্ত্রী কোহিনূর বেগমের সাংসারিক বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ছেলেরা বাবা-মায়ের ঝগড়া-বিবাদ মিটিয়ে রাত্রিতে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে যে যার রুমে ঘুমিয়ে পড়েন। ২৬ শে অক্টোবর সকালে কোহিনুর বেগমের গলাকাটা রক্তাক্ত লাশ ছেলেরা ঘরের মেঝেতে দেখতে পান। এ সময় মুজিবুর রহমান পালিয়ে যাযন। মোবাইল ফোনে নিহত কোহিনুর বেগমের ভাই জিয়াউর রহমানকে মুজিবুর রহমান নিজেই ফোন করে হত্যার ঘটনা জানায়। এ সময় তার দাফন কাফনের ব্যবস্থা করার কথা বলে মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে দেয়।
এরপর তাদের বড় ছেলে বাবু মিয়া বাদী হয়ে মা কোহিনুর বেগমকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ এনে বাবা মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে পার্বতীপুর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। প্রায় ১০ বছর এই মামলার সাক্ষি প্রমাণ ও বিভিন্ন আলামতের প্রেক্ষিতে আজ সোমবার মজিবুর রহমানকে স্ত্রী কহিনুর বেগমকে ধারালো ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করার বিষয়টি প্রমাণিত হলে আদালত তাকে এই মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রদান করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম রবি বলেন, ‘দীর্ঘদিন উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক ও তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে আজকে মুজিবুর রহমানকে স্ত্রী হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রদান করেছে আদালত। এতে করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট প্রকাশ করেছে।’
জমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১৭ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
২১ মিনিট আগে