কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
‘রাজু স্যার ভয় দেখিয়ে আমাকে দুদিন ধর্ষণ করেছেন। তাঁর কাছে ধর্ষণের ভিডিও আছে বলে ভয় দেখিয়ে এ কথা কাউকে জানাতে নিষেধ করেছেন তিনি।’ কথাগুলো কুড়িগ্রামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর। উলিপুর উপজেলার একটি বিদ্যালয়ের লাইব্রেরিয়ানের (৪২) বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন তিনি। তিনি ওই ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়াতেন।
ওই ছাত্রীর বাবা আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজারহাট থানায় অভিযোগ নিয়ে গেলেও ভুক্তভোগী হাজির না হওয়ায় পুলিশ মামলা নেয়নি। তবে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই শিক্ষক।
তার বাবার অভিযোগ, ওই শিক্ষকের বাড়িতে প্রাইভেট পড়তে গেলে পাঁচ-ছয় মাস আগে তিনি ওই ছাত্রীকে ‘ধর্ষণ’ করেন। এরপর ওই ছাত্রী প্রাইভেটে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। তারপর ধর্ষণের ভিডিও ও ছবি প্রকাশের হুমকি দেওয়া হয় তাদেরকে। ৩ মে রাতে ওই ছাত্রীকে ভয় দেখিয়ে বাড়ির বাইরে ডেকে নিয়ে আবারও ধর্ষণ করেন ওই শিক্ষক।
ওই ছাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজু স্যার ভয় দেখিয়ে আমাকে দুদিন ধর্ষণ করেছেন। তাঁর কাছে ধর্ষণের ভিডিও আছে বলে ভয় দেখিয়ে এ কথা কাউকে জানাতে নিষেধ করেছেন তিনি।’
তবে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই শিক্ষক। তাঁর দাবি, প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্থানীয় এক যুবক তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমি ৩ মে রাতে ওই ছাত্রীর বাড়িতে পড়ানোর জন্য গিয়েছিলাম। ওই সময় তার মা উপস্থিত ছিলেন। ধর্ষণের অভিযোগ ভিত্তিহীন। ওই ছাত্রীর পরিবারকে প্রলোভন দেখিয়ে বানোয়াট অভিযোগ করা হচ্ছে। তাঁরা কোনো প্রমাণ দিতে পারলে আমি যেকোনো শাস্তি মেনে নেব।’
ধর্ষণের মামলা না নেওয়ার কথা স্বীকার করে রাজারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ হিল জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগীকে সঙ্গে না আনায় মামলা নেওয়া হয়নি। ধর্ষণসংক্রান্ত অভিযোগ হওয়ায় ভুক্তভোগীকে থানায় আনতে বলেছি। তাঁকে জিজ্ঞাসা করে জানতে হবে ঘটনা কী, সে মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে।’
‘রাজু স্যার ভয় দেখিয়ে আমাকে দুদিন ধর্ষণ করেছেন। তাঁর কাছে ধর্ষণের ভিডিও আছে বলে ভয় দেখিয়ে এ কথা কাউকে জানাতে নিষেধ করেছেন তিনি।’ কথাগুলো কুড়িগ্রামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর। উলিপুর উপজেলার একটি বিদ্যালয়ের লাইব্রেরিয়ানের (৪২) বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন তিনি। তিনি ওই ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়াতেন।
ওই ছাত্রীর বাবা আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজারহাট থানায় অভিযোগ নিয়ে গেলেও ভুক্তভোগী হাজির না হওয়ায় পুলিশ মামলা নেয়নি। তবে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই শিক্ষক।
তার বাবার অভিযোগ, ওই শিক্ষকের বাড়িতে প্রাইভেট পড়তে গেলে পাঁচ-ছয় মাস আগে তিনি ওই ছাত্রীকে ‘ধর্ষণ’ করেন। এরপর ওই ছাত্রী প্রাইভেটে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। তারপর ধর্ষণের ভিডিও ও ছবি প্রকাশের হুমকি দেওয়া হয় তাদেরকে। ৩ মে রাতে ওই ছাত্রীকে ভয় দেখিয়ে বাড়ির বাইরে ডেকে নিয়ে আবারও ধর্ষণ করেন ওই শিক্ষক।
ওই ছাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজু স্যার ভয় দেখিয়ে আমাকে দুদিন ধর্ষণ করেছেন। তাঁর কাছে ধর্ষণের ভিডিও আছে বলে ভয় দেখিয়ে এ কথা কাউকে জানাতে নিষেধ করেছেন তিনি।’
তবে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ওই শিক্ষক। তাঁর দাবি, প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্থানীয় এক যুবক তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমি ৩ মে রাতে ওই ছাত্রীর বাড়িতে পড়ানোর জন্য গিয়েছিলাম। ওই সময় তার মা উপস্থিত ছিলেন। ধর্ষণের অভিযোগ ভিত্তিহীন। ওই ছাত্রীর পরিবারকে প্রলোভন দেখিয়ে বানোয়াট অভিযোগ করা হচ্ছে। তাঁরা কোনো প্রমাণ দিতে পারলে আমি যেকোনো শাস্তি মেনে নেব।’
ধর্ষণের মামলা না নেওয়ার কথা স্বীকার করে রাজারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ হিল জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগীকে সঙ্গে না আনায় মামলা নেওয়া হয়নি। ধর্ষণসংক্রান্ত অভিযোগ হওয়ায় ভুক্তভোগীকে থানায় আনতে বলেছি। তাঁকে জিজ্ঞাসা করে জানতে হবে ঘটনা কী, সে মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে।’
পাবনার ঈশ্বরদীর পদ্মা নদী এলাকায় মানুষের জানমাল রক্ষায় কাকন বাহিনীর প্রধানসহ অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্যসচিব মেহেদী হাসান। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার সাঁড়া ইউনিয়নের পদ্মা নদীর ঘাটে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি এ দাবি জানান তিনি...
১ মিনিট আগেশেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের নামে বরিশাল বিভাগের পাঁচটি কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। আজ রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত নোটিশ জারি করেছে বলে জানায় বরিশাল শিক্ষা বোর্ড।
৫ মিনিট আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
১ ঘণ্টা আগে