গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের কাকিনা-রংপুর সড়কের বিভিন্ন স্থানে ধস দেখা দিয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে ছোট-বড় যানসহ পথচারী। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় লোকজন জানান, লালমনিরহাটের কাকিনা ও রংপুর অঞ্চলে চলাচলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লালমনিরহাট-রংপুর সড়ক। লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দরে গিয়ে সড়কটি শেষ হয়েছে। এই সড়ক দিয়ে রংপুর শহরে চিকিৎসাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রতিদিন আসা-যাওয়া করে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ। প্রতিদিন ছোট-বড় সাড়ে ৩ হাজারের বেশি মালবাহী ট্রাকসহ বিভিন্ন যান চলাচল করে।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে জানা গেছে, লালমনিরহাটের কাকিনা বাজার থেকে রংপুর নগরীর বুড়িহাট পর্যন্ত সড়কটিতে প্রায় ১০ থেকে ১২ স্থানে বড় বড় ধসের সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে কথা হয় এসকেএস বাজার এলাকার গালামাল ব্যবসায়ী আমজাদ ভাটিয়ার সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই দিন থাকিয়া বৃষ্টি হওয়ার কারণেই সড়ক অনেক জায়গায় ভ্যালসি (ধসে) গেইছে। দিনরাত এই সড়ক দিয়ে যেভাবে পাথরভর্তি ডাম্পগাড়ি চলাচল করে, তাতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। যদি এখনেই ঠিক না করে তাহইলে বৃষ্টি হইলে বাকি জায়গাগুলাও ভ্যালসি (ধসে) যাইবে।’
ঢাকার মুন্সিগঞ্জ থেকে পাটগ্রামে পাথর নিতে আসা ডাম্প গাড়ির চালক মুন্না মিয়ার সঙ্গে সড়কের মহিপুর এলাকায় একটি চায়ের দোকানে কথা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কালকে (বৃহস্পতিবার) রাতেই গাড়ি নিয়ে যাওয়ার সময় সড়কটি ভালো ছিল, আজকে (শুক্রবার) এখন আসার পথে দেখতেছি সড়কের অনেক জায়গায় ধসে গেছে। এই সড়কে যেভাবে গাড়ি-ঘোড়া চলে, আজকালের মধ্যে ঠিক না করলে কিন্তু সড়কটিতে বিপদ ঘটতে পারে।’
রংপুর নগরীর বুড়িরহাট বাজার থেকে কাকিনা বাজারে সুপারি কিনতে আসা ব্যবসায়ী মোসলেম উদ্দিন বলেন, ‘বুড়িরহাট থাকি কাকিনা পর্যন্ত যতগুলা জাগাত ভাঙছে, আজ-কালকের মধ্যে যদি ঠিক না করে তাহলে কিন্তু রাস্তার অবস্থা খারাপ হইবে।’
লক্ষ্মীটারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হাদী আজকের পত্রিকাকে জানান, বৃহস্পতিবার রাতের বৃষ্টিতেই সড়কটির লালমনিরহাটের কাকিনা থেকে বুড়িরহাট পর্যন্ত প্রায় ৮ থেকে ১০ জায়গায় বড় বড় ধসের সৃষ্টি হয়েছে। সড়কটি দ্রুত সংস্কার করা না হলে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া উপজেলা প্রকৌশলী মজিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধসে যাওয়ার স্থানগুলো সংস্কারের জন্য রংপুর এক্সেন অফিস থেকে লোকজন ঠিক করা হয়েছে কাজ শুরু করে দেবে।’
লালমনিরহাটের কাকিনা-রংপুর সড়কের বিভিন্ন স্থানে ধস দেখা দিয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে ছোট-বড় যানসহ পথচারী। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় লোকজন জানান, লালমনিরহাটের কাকিনা ও রংপুর অঞ্চলে চলাচলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লালমনিরহাট-রংপুর সড়ক। লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দরে গিয়ে সড়কটি শেষ হয়েছে। এই সড়ক দিয়ে রংপুর শহরে চিকিৎসাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রতিদিন আসা-যাওয়া করে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ। প্রতিদিন ছোট-বড় সাড়ে ৩ হাজারের বেশি মালবাহী ট্রাকসহ বিভিন্ন যান চলাচল করে।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে জানা গেছে, লালমনিরহাটের কাকিনা বাজার থেকে রংপুর নগরীর বুড়িহাট পর্যন্ত সড়কটিতে প্রায় ১০ থেকে ১২ স্থানে বড় বড় ধসের সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে কথা হয় এসকেএস বাজার এলাকার গালামাল ব্যবসায়ী আমজাদ ভাটিয়ার সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই দিন থাকিয়া বৃষ্টি হওয়ার কারণেই সড়ক অনেক জায়গায় ভ্যালসি (ধসে) গেইছে। দিনরাত এই সড়ক দিয়ে যেভাবে পাথরভর্তি ডাম্পগাড়ি চলাচল করে, তাতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। যদি এখনেই ঠিক না করে তাহইলে বৃষ্টি হইলে বাকি জায়গাগুলাও ভ্যালসি (ধসে) যাইবে।’
ঢাকার মুন্সিগঞ্জ থেকে পাটগ্রামে পাথর নিতে আসা ডাম্প গাড়ির চালক মুন্না মিয়ার সঙ্গে সড়কের মহিপুর এলাকায় একটি চায়ের দোকানে কথা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কালকে (বৃহস্পতিবার) রাতেই গাড়ি নিয়ে যাওয়ার সময় সড়কটি ভালো ছিল, আজকে (শুক্রবার) এখন আসার পথে দেখতেছি সড়কের অনেক জায়গায় ধসে গেছে। এই সড়কে যেভাবে গাড়ি-ঘোড়া চলে, আজকালের মধ্যে ঠিক না করলে কিন্তু সড়কটিতে বিপদ ঘটতে পারে।’
রংপুর নগরীর বুড়িরহাট বাজার থেকে কাকিনা বাজারে সুপারি কিনতে আসা ব্যবসায়ী মোসলেম উদ্দিন বলেন, ‘বুড়িরহাট থাকি কাকিনা পর্যন্ত যতগুলা জাগাত ভাঙছে, আজ-কালকের মধ্যে যদি ঠিক না করে তাহলে কিন্তু রাস্তার অবস্থা খারাপ হইবে।’
লক্ষ্মীটারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হাদী আজকের পত্রিকাকে জানান, বৃহস্পতিবার রাতের বৃষ্টিতেই সড়কটির লালমনিরহাটের কাকিনা থেকে বুড়িরহাট পর্যন্ত প্রায় ৮ থেকে ১০ জায়গায় বড় বড় ধসের সৃষ্টি হয়েছে। সড়কটি দ্রুত সংস্কার করা না হলে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া উপজেলা প্রকৌশলী মজিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধসে যাওয়ার স্থানগুলো সংস্কারের জন্য রংপুর এক্সেন অফিস থেকে লোকজন ঠিক করা হয়েছে কাজ শুরু করে দেবে।’
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে অসুস্থ বাবাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে আল আমিন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত দেড়টার দিকে পৌর শহরের ভৈরবপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেরংপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলা ও হত্যাচেষ্টার মামলায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ও রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোয়ারুল ইসলাম মাসুদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগেতিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে