প্রতিনিধি, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা)
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে মশার কয়েল থেকে সৃষ্ট অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত সেই পান বিক্রেতা মিলন সরকারের বাড়ি পরিদর্শন ও সহায়তা দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় লোকজনসহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজন। উপজেলার বামনডাঙা ইউনিয়নের ফলগাছা গ্রামের এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত রোববার দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘কয়েলের আগুনে পুড়ে মরল গরু, ছাগল’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে এলে সন্ধ্যায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত সেই পোড়া বাড়ি পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ-আল-মারুফ। তিনি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের হাতে নগদ অর্থ ও ঢেউটিন তুলে দেন। এ সময় তিনি অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধ ও করণীয় বিষয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময়ও করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআও) মো. ওয়ালিফ মণ্ডল, বামনডাঙা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নজমুল হুদা, সুন্দরগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ ও গ্রামীণ ব্যাংক ফলগাছা শাখা ব্যবস্থাপক মো. সাইফ উদ্দিনসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
ইউএনও বলেন, গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে আমি জানতে পারি পান বিক্রেতা মিলন সরকারের সব সহায় সম্বল আগুনে পুড়ে গেছে। বিষয়টি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। দাপ্তরিক কাজে ব্যস্ত থাকায় দিনে আসতে পারিনি। তাই সন্ধ্যার দিকে ওই বাড়িতে যাই। ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে নগদ ছয় হাজার টাকা ও দুই বান ঢেউটিন দিই। এ সময় উপস্থিত লোকজনকে অগ্নিকাণ্ড প্রতিহত ও করণীয় বিষয়ে সচেতন করে তুলতে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করি।
মিলন সরকার বলেন, আমার বিপদে আপনারা এসেছেন; এতে আমি অনেক খুশি। সেই সঙ্গে আপনাদের দেওয়া নগদ অর্থ ও টিন আমার অনেক উপকারে আসবে।
প্রসঙ্গত, মিলন সরকারের স্ত্রী ফেনসি বেগম গ্রামীণ ব্যাংকের একজন সদস্য। সম্প্রতি সময়ে সেখান থেকে তিনি ৮০ হাজার টাকা লোন তুলেছে। আর এ টাকা থেকে ৪০ হাজার টাকায় ১টি গরু ও বাকি টাকা দিয়ে ২টি ছাগল, হাঁস ও মুরগি কেনাসহ গোয়াল ঘর নির্মাণ করেন। গত শনিবার রাত দেড়টার দিকে মশা তাড়ানোর কয়েলের আগুন ছড়িয়ে পড়লে গোয়ালঘরসহ গুরু, ছাগল, হাঁস ও মুরগি পুড়ে যায়।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে মশার কয়েল থেকে সৃষ্ট অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত সেই পান বিক্রেতা মিলন সরকারের বাড়ি পরিদর্শন ও সহায়তা দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় লোকজনসহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজন। উপজেলার বামনডাঙা ইউনিয়নের ফলগাছা গ্রামের এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত রোববার দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘কয়েলের আগুনে পুড়ে মরল গরু, ছাগল’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে এলে সন্ধ্যায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত সেই পোড়া বাড়ি পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ-আল-মারুফ। তিনি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের হাতে নগদ অর্থ ও ঢেউটিন তুলে দেন। এ সময় তিনি অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধ ও করণীয় বিষয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময়ও করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআও) মো. ওয়ালিফ মণ্ডল, বামনডাঙা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নজমুল হুদা, সুন্দরগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ ও গ্রামীণ ব্যাংক ফলগাছা শাখা ব্যবস্থাপক মো. সাইফ উদ্দিনসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
ইউএনও বলেন, গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে আমি জানতে পারি পান বিক্রেতা মিলন সরকারের সব সহায় সম্বল আগুনে পুড়ে গেছে। বিষয়টি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। দাপ্তরিক কাজে ব্যস্ত থাকায় দিনে আসতে পারিনি। তাই সন্ধ্যার দিকে ওই বাড়িতে যাই। ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে নগদ ছয় হাজার টাকা ও দুই বান ঢেউটিন দিই। এ সময় উপস্থিত লোকজনকে অগ্নিকাণ্ড প্রতিহত ও করণীয় বিষয়ে সচেতন করে তুলতে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করি।
মিলন সরকার বলেন, আমার বিপদে আপনারা এসেছেন; এতে আমি অনেক খুশি। সেই সঙ্গে আপনাদের দেওয়া নগদ অর্থ ও টিন আমার অনেক উপকারে আসবে।
প্রসঙ্গত, মিলন সরকারের স্ত্রী ফেনসি বেগম গ্রামীণ ব্যাংকের একজন সদস্য। সম্প্রতি সময়ে সেখান থেকে তিনি ৮০ হাজার টাকা লোন তুলেছে। আর এ টাকা থেকে ৪০ হাজার টাকায় ১টি গরু ও বাকি টাকা দিয়ে ২টি ছাগল, হাঁস ও মুরগি কেনাসহ গোয়াল ঘর নির্মাণ করেন। গত শনিবার রাত দেড়টার দিকে মশা তাড়ানোর কয়েলের আগুন ছড়িয়ে পড়লে গোয়ালঘরসহ গুরু, ছাগল, হাঁস ও মুরগি পুড়ে যায়।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৩ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৩ ঘণ্টা আগে