কে এম হিমেল আহমেদ, বেরোবি
দেশে চলছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সরকারি-বেসরকারিভাবে চালানো হচ্ছে সচেতনতামূলক প্রচার। এই পরিস্থিতিতে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ক্যাম্পাসে দেখা যাচ্ছে উল্টো চিত্র। যথাযথ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় যেখানে-সেখানে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যদি আবর্জনার ব্যবস্থাপনার বিষয়টি যথাযথ নজরদারিতে রাখত তাহলে এ ধরনের সমস্যা হতো না। এমন পরিস্থিতির সৃষ্টিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের অবহেলা বলে মনে করছেন অনেক শিক্ষক-শিক্ষার্থী। এতে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখা সূত্রে জানা গেছে, ক্যাম্পাসে সাময়িক ময়লা ফেলার ৪টি নির্দিষ্ট পয়েন্ট রয়েছে। কবি হেয়াত মামুদ ভবনের সংযোগ সড়কের পাশে, ক্যাফেটেরিয়া ও প্রশাসনিক ভবনের মাঝে, শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারী ডরমিটরি এলাকায় দুই স্থানে।
এরপরও যত্রতত্র আবর্জনা ফেলায় যেন ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হলের পশ্চিমে, মুখতার ইলাহী হল ও লাইব্রেরির মাঝে, একাডেমিক ভবনগুলোর পেছনে। নানাবিধ অনুষ্ঠানের খাবারের প্যাকেট-উচ্ছিষ্ট, একাডেমিক ভবন ও ল্যাবের ব্যবহৃত জিনিসপত্র, ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এসবে সৃষ্টি হচ্ছে মশা-মাছি ও কীটপতঙ্গ। ময়লা-আবর্জনার স্তূপ থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে বলে জানা গেছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, এসব ময়লা-আবর্জনার পাশ দিয়ে দুর্গন্ধ সহ্য করেই নিয়মিত যাতায়াত করতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। ময়লা নির্দিষ্ট স্থানে না ফেলায় কবি হেয়াত মামুদ ভবনের সংযোগ সড়কের পাশে ছোটখাটো পুকুরই সৃষ্টি হয়েছে ময়লার ভাগাড়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বেশ কয়েকজন শিক্ষক-শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ পাঠদানে ব্যাঘাত হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস হলো অন্য জায়গা থেকে আলাদা একটি পরিবেশ। সারা দেশে ডেঙ্গুর পরিস্থিতির কথা চিন্তা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের এই বিষয়টা দ্রুত সমাধান ও যথাযথ নজরদারিতে রাখা উচিত।
মানুষের বায়ুবাহিত রোগ সাধারণত আবর্জনা থেকেই বেশি ছড়ায় বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার এ এম এম শাহরিয়ার। তিনি বলেন, ‘এতে শ্বাসকষ্ট, পেটের সমস্যা ডায়রিয়া ও আমাশয়ের মতো রোগের জীবাণু ছড়াতে পারে সহজেই।’
নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখার কর্মকর্তা হাফিজ আল আসাদ রুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সমস্যার কথা যদি বলি কবি হেয়াত মামুদ ভবনের সামনের পয়েন্টটিতে একটু হয়ে থাকে। কারণ এই এলাকায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের পদচারণ বেশি। আমরা এই পয়েন্টটি স্থানান্তরের বিষয়ে দ্রুতই পদক্ষেপ নিব।’
দেশে চলছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সরকারি-বেসরকারিভাবে চালানো হচ্ছে সচেতনতামূলক প্রচার। এই পরিস্থিতিতে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ক্যাম্পাসে দেখা যাচ্ছে উল্টো চিত্র। যথাযথ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় যেখানে-সেখানে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যদি আবর্জনার ব্যবস্থাপনার বিষয়টি যথাযথ নজরদারিতে রাখত তাহলে এ ধরনের সমস্যা হতো না। এমন পরিস্থিতির সৃষ্টিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের অবহেলা বলে মনে করছেন অনেক শিক্ষক-শিক্ষার্থী। এতে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখা সূত্রে জানা গেছে, ক্যাম্পাসে সাময়িক ময়লা ফেলার ৪টি নির্দিষ্ট পয়েন্ট রয়েছে। কবি হেয়াত মামুদ ভবনের সংযোগ সড়কের পাশে, ক্যাফেটেরিয়া ও প্রশাসনিক ভবনের মাঝে, শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারী ডরমিটরি এলাকায় দুই স্থানে।
এরপরও যত্রতত্র আবর্জনা ফেলায় যেন ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হলের পশ্চিমে, মুখতার ইলাহী হল ও লাইব্রেরির মাঝে, একাডেমিক ভবনগুলোর পেছনে। নানাবিধ অনুষ্ঠানের খাবারের প্যাকেট-উচ্ছিষ্ট, একাডেমিক ভবন ও ল্যাবের ব্যবহৃত জিনিসপত্র, ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এসবে সৃষ্টি হচ্ছে মশা-মাছি ও কীটপতঙ্গ। ময়লা-আবর্জনার স্তূপ থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে বলে জানা গেছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, এসব ময়লা-আবর্জনার পাশ দিয়ে দুর্গন্ধ সহ্য করেই নিয়মিত যাতায়াত করতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। ময়লা নির্দিষ্ট স্থানে না ফেলায় কবি হেয়াত মামুদ ভবনের সংযোগ সড়কের পাশে ছোটখাটো পুকুরই সৃষ্টি হয়েছে ময়লার ভাগাড়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বেশ কয়েকজন শিক্ষক-শিক্ষার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ পাঠদানে ব্যাঘাত হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস হলো অন্য জায়গা থেকে আলাদা একটি পরিবেশ। সারা দেশে ডেঙ্গুর পরিস্থিতির কথা চিন্তা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের এই বিষয়টা দ্রুত সমাধান ও যথাযথ নজরদারিতে রাখা উচিত।
মানুষের বায়ুবাহিত রোগ সাধারণত আবর্জনা থেকেই বেশি ছড়ায় বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার এ এম এম শাহরিয়ার। তিনি বলেন, ‘এতে শ্বাসকষ্ট, পেটের সমস্যা ডায়রিয়া ও আমাশয়ের মতো রোগের জীবাণু ছড়াতে পারে সহজেই।’
নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতা শাখার কর্মকর্তা হাফিজ আল আসাদ রুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সমস্যার কথা যদি বলি কবি হেয়াত মামুদ ভবনের সামনের পয়েন্টটিতে একটু হয়ে থাকে। কারণ এই এলাকায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের পদচারণ বেশি। আমরা এই পয়েন্টটি স্থানান্তরের বিষয়ে দ্রুতই পদক্ষেপ নিব।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে