সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
তিস্তা নদীর পানি বেড়ে রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ভাঙছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের ফসলি জমি ও বসতবাড়ি। গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
সন্দরগঞ্জ উপজেলার ১৫ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভার মধ্যে ৭ ইউনিয়নের ওপর দিয়ে তিস্তা নদী প্রবাহিত হয়েছে। ইউনিয়ন ৭টি হলো, তারাপুর, বেলকা, হরিপুর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া, কঞ্চিবাড়ী ও শ্রীপুর ইউনিয়ন। গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। বিপৎসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি। এতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। নদীতে প্রবল স্রোতের কারণে কোথাও কোথাও ভাঙছে ফসলি জমি। এতে চরম দুশ্চিন্তায় আছেন নদীর দুই পাড়ের মানুষ।
এ বিষয়ে কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মন্জু মিয়া বলেন, ‘নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল স্রোত দেখা দিয়েছে। আমার ইউনিয়নের ৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের অবস্থা খুবই খারাপ। ফসিল জমিসহ ভাঙছে ঘরবাড়ি। এ পর্যন্ত ৩টি বসতবাড়ি নদীতে গেছে।’
হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ইউনিয়নের পাড়া সাদুয়া ও লখিয়ার পাড়া গ্রামের অবস্থা খুবই খারাপ। এ পর্যন্ত দুটি বাড়ি নদীর পেটে গেছে। পানির তীব্র স্রোতে ফসিল জমি ভাঙছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। এভাবে চললে ভয়াবহ রূপ নিবে তিস্তা নদী।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. ওয়ালিফ মণ্ডল বলেন, ‘তিস্তা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা ব্যাপক তৎপর আছি। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি এবং আমরা নিজেরাও যাচ্ছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাজির হোসেন বলেন, ‘এ বিষয়ে প্রশাসন তৎপর আছে। সংশ্লিষ্টদের খোঁজ নিয়ে জানাতে বলেছি। তথ্য পেলেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হকের রোববার দুপুর ১২টায় পাঠানো এক বার্তায় জানা যায়, রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ওয়াটার লেভেল ২৯.৬৪ মিটার ও ডেঞ্জার লেভেল ২৯.৩১ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় পানির উচ্চতা বেড়েছে ৫৪ সেন্টিমিটার। নতুন করে আর বৃষ্টি না হলে আগামী ২৪ ঘণ্টা পর থেকে পানি কমার সম্ভাবনা আছে বলেও জানান এ প্রকৌশলী।
তিস্তা নদীর পানি বেড়ে রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ভাঙছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের ফসলি জমি ও বসতবাড়ি। গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
সন্দরগঞ্জ উপজেলার ১৫ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভার মধ্যে ৭ ইউনিয়নের ওপর দিয়ে তিস্তা নদী প্রবাহিত হয়েছে। ইউনিয়ন ৭টি হলো, তারাপুর, বেলকা, হরিপুর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া, কঞ্চিবাড়ী ও শ্রীপুর ইউনিয়ন। গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। বিপৎসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পানি। এতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। নদীতে প্রবল স্রোতের কারণে কোথাও কোথাও ভাঙছে ফসলি জমি। এতে চরম দুশ্চিন্তায় আছেন নদীর দুই পাড়ের মানুষ।
এ বিষয়ে কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মন্জু মিয়া বলেন, ‘নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল স্রোত দেখা দিয়েছে। আমার ইউনিয়নের ৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের অবস্থা খুবই খারাপ। ফসিল জমিসহ ভাঙছে ঘরবাড়ি। এ পর্যন্ত ৩টি বসতবাড়ি নদীতে গেছে।’
হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ইউনিয়নের পাড়া সাদুয়া ও লখিয়ার পাড়া গ্রামের অবস্থা খুবই খারাপ। এ পর্যন্ত দুটি বাড়ি নদীর পেটে গেছে। পানির তীব্র স্রোতে ফসিল জমি ভাঙছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। এভাবে চললে ভয়াবহ রূপ নিবে তিস্তা নদী।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. ওয়ালিফ মণ্ডল বলেন, ‘তিস্তা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা ব্যাপক তৎপর আছি। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি এবং আমরা নিজেরাও যাচ্ছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাজির হোসেন বলেন, ‘এ বিষয়ে প্রশাসন তৎপর আছে। সংশ্লিষ্টদের খোঁজ নিয়ে জানাতে বলেছি। তথ্য পেলেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হকের রোববার দুপুর ১২টায় পাঠানো এক বার্তায় জানা যায়, রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ওয়াটার লেভেল ২৯.৬৪ মিটার ও ডেঞ্জার লেভেল ২৯.৩১ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় পানির উচ্চতা বেড়েছে ৫৪ সেন্টিমিটার। নতুন করে আর বৃষ্টি না হলে আগামী ২৪ ঘণ্টা পর থেকে পানি কমার সম্ভাবনা আছে বলেও জানান এ প্রকৌশলী।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২২ মিনিট আগে