কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে বন্ধ থাকা পার্বতীপুর-রমনা বাজার রেলপথে রমনা লোকাল ট্রেন পুনরায় চালুর দাবি এবং কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস আন্তনগর ট্রেনের আসনসংখ্যা বৃদ্ধির দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে জেলা সদরের টগরাইহাট স্টেশনে রেল-নৌ, যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
এ সময় আন্দোলনকারীরা টগরাইহাট স্টেশনে কুড়িগ্রাম থেকে রংপুর এক্সপ্রেসের কানেকটিং শাটল ট্রেনের রেললাইনে শুয়ে দাবি আদায়ে স্লোগান দিতে থাকেন। পরে শাটল ট্রেনের পরিচালক কর্তৃপক্ষের বরাতে রমনা লোকাল ট্রেন পুনরায় চালুর আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
এরপর ২৫ মিনিট বিলম্বে শাটল ট্রেনটি কাউনিয়া স্টেশনের উদ্দেশ্যে টগরাইহাট স্টেশন ছেড়ে যায়। পরে আন্দোলনকারীরা টগরাইহাট স্টেশন চত্বরে সমাবেশ করেন।
রেল-নৌ, যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নেয় রমনা লোকাল ট্রেন বাস্তবায়ন কমিটি, রমনা লোকাল ট্রেনের সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী ও টগরাইহাটের বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ জনসাধারণ।
এই আন্দোলনের সমন্বয়ক কমিটির আহ্বায়ক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আমজাদ হোসেন সরকার এতে সভাপতিত্ব করেন। সদস্যসচিব সহকারী অধ্যাপক মো. আব্দুল কাদের এতে সঞ্চালনা করেন।
সমাবেশে বক্তব্য দেন রেল-নৌ, যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির সাবেক কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও কলামিস্ট নাহিদ হাসান নলেজ, জেলা গণকমিটির আহ্বায়ক প্রভাষক জাকির হোসেন, সদস্যসচিব শামসুজ্জামান সরকার সুজা, রাজারহাট উপজেলা শাখার সভাপতি খন্দকার আরিফ, রমনা লোকাল বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি মো. মীর মোশারফ হোসেন মাস্টার, সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক এটিএম এটম মন্ডল, রমনা লোকাল ট্রেনের সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী আব্দুল লতিফ, স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা বদরুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে সারা দেশের ন্যায় পার্বতীপুর—রমনা বাজার রুটে চলাচলকারী রমনা লোকাল ট্রেনটিও বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীসময়ে দেশের সব ট্রেন চালু হলেও অদৃশ্য কারণে রমনা লোকাল ট্রেনটি অদ্যাবধি চালু হয়নি। কুড়িগ্রামের দরিদ্র মানুষের প্রাণের বাহন রমনা লোকাল ট্রেন পুনরায় চালুর দাবিতে ইতিমধ্যে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে স্মারকলিপি ও গণস্বাক্ষর দেওয়া হলেও করা হলেও কর্তৃপক্ষ কোনো কর্ণপাত করেনি।
বক্তারা আরও বলেন, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস জেলার শুধুমাত্র একটি স্টেশনে থামে এবং সেখান থেকে চলে যায়। কুড়িগ্রাম জেলার জন্য টিকিট বরাদ্দও চাহিদার তুলনায় অনেক কম। যা কুড়িগ্রামবাসীর সঙ্গে রেল কর্তৃপক্ষের বিমাতাসুলভ আচরণ ছাড়া আর কিছুই নয়।
নাহিদ হাসান নলেজ বলেন, ‘রমনা লোকাল ট্রেন পুনরায় চালু ও কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের আসনসংখ্যা বৃদ্ধির দাবিতে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। দাবি বাস্তবায়নে কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে অবরোধ কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ কর্তৃপক্ষ টালবাহানা করলে অদূর ভবিষ্যতে জনগণকে নিয়ে আরও কঠোর আন্দোলন করা বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে লালমনিরহাট বিভাগীয় রেলপথ ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আব্দুস সালামকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
কুড়িগ্রামে বন্ধ থাকা পার্বতীপুর-রমনা বাজার রেলপথে রমনা লোকাল ট্রেন পুনরায় চালুর দাবি এবং কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস আন্তনগর ট্রেনের আসনসংখ্যা বৃদ্ধির দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে জেলা সদরের টগরাইহাট স্টেশনে রেল-নৌ, যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
এ সময় আন্দোলনকারীরা টগরাইহাট স্টেশনে কুড়িগ্রাম থেকে রংপুর এক্সপ্রেসের কানেকটিং শাটল ট্রেনের রেললাইনে শুয়ে দাবি আদায়ে স্লোগান দিতে থাকেন। পরে শাটল ট্রেনের পরিচালক কর্তৃপক্ষের বরাতে রমনা লোকাল ট্রেন পুনরায় চালুর আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
এরপর ২৫ মিনিট বিলম্বে শাটল ট্রেনটি কাউনিয়া স্টেশনের উদ্দেশ্যে টগরাইহাট স্টেশন ছেড়ে যায়। পরে আন্দোলনকারীরা টগরাইহাট স্টেশন চত্বরে সমাবেশ করেন।
রেল-নৌ, যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নেয় রমনা লোকাল ট্রেন বাস্তবায়ন কমিটি, রমনা লোকাল ট্রেনের সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী ও টগরাইহাটের বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ জনসাধারণ।
এই আন্দোলনের সমন্বয়ক কমিটির আহ্বায়ক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আমজাদ হোসেন সরকার এতে সভাপতিত্ব করেন। সদস্যসচিব সহকারী অধ্যাপক মো. আব্দুল কাদের এতে সঞ্চালনা করেন।
সমাবেশে বক্তব্য দেন রেল-নৌ, যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির সাবেক কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও কলামিস্ট নাহিদ হাসান নলেজ, জেলা গণকমিটির আহ্বায়ক প্রভাষক জাকির হোসেন, সদস্যসচিব শামসুজ্জামান সরকার সুজা, রাজারহাট উপজেলা শাখার সভাপতি খন্দকার আরিফ, রমনা লোকাল বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি মো. মীর মোশারফ হোসেন মাস্টার, সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক এটিএম এটম মন্ডল, রমনা লোকাল ট্রেনের সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী আব্দুল লতিফ, স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা বদরুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে সারা দেশের ন্যায় পার্বতীপুর—রমনা বাজার রুটে চলাচলকারী রমনা লোকাল ট্রেনটিও বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীসময়ে দেশের সব ট্রেন চালু হলেও অদৃশ্য কারণে রমনা লোকাল ট্রেনটি অদ্যাবধি চালু হয়নি। কুড়িগ্রামের দরিদ্র মানুষের প্রাণের বাহন রমনা লোকাল ট্রেন পুনরায় চালুর দাবিতে ইতিমধ্যে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে স্মারকলিপি ও গণস্বাক্ষর দেওয়া হলেও করা হলেও কর্তৃপক্ষ কোনো কর্ণপাত করেনি।
বক্তারা আরও বলেন, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস জেলার শুধুমাত্র একটি স্টেশনে থামে এবং সেখান থেকে চলে যায়। কুড়িগ্রাম জেলার জন্য টিকিট বরাদ্দও চাহিদার তুলনায় অনেক কম। যা কুড়িগ্রামবাসীর সঙ্গে রেল কর্তৃপক্ষের বিমাতাসুলভ আচরণ ছাড়া আর কিছুই নয়।
নাহিদ হাসান নলেজ বলেন, ‘রমনা লোকাল ট্রেন পুনরায় চালু ও কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের আসনসংখ্যা বৃদ্ধির দাবিতে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। দাবি বাস্তবায়নে কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে অবরোধ কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।’ কর্তৃপক্ষ টালবাহানা করলে অদূর ভবিষ্যতে জনগণকে নিয়ে আরও কঠোর আন্দোলন করা বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে লালমনিরহাট বিভাগীয় রেলপথ ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আব্দুস সালামকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সরকার নূরে আলম মুক্তাকে অপসারণ করা হয়েছে। ওই পরিষদে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মনসুর আহমেদকে প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেমেহেরপুর-কুষ্টিয়া জেলার বেতবাড়িয়া-মধুখালী গ্রামে মাথাভাঙ্গা নদীর উপর নির্মিত সেতুটি তিন বছর পরও চালু হয়নি। রাস্তা না হওয়ার কারণে কয়েক লাখ মানুষ সেতুটি ব্যবহার করতে পারছে না, ফলে এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছে। স্থানীয়রা দ্রুত এই সমস্যার সমাধান চাইছেন, যেন ব্রিজটি চলাচলের উপযোগী হয় এবং তাদের জীবনযাত্রা
২৯ মিনিট আগেকর্ণফুলী নদীতে নাব্যতা সংকটের কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) ভোর ৬টা থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। আগামী রোববার (১৮ মে) ভোর ৫টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা।
২ ঘণ্টা আগেরবিকুল ইসলামের জীবনের গল্পটা সংগ্রামের, কিন্তু আজ তা বদলে গেছে আত্মবিশ্বাস আর পরিশ্রমের এক অনন্য উদাহরণে। ত্রিশ বছর আগে জীবিকা নির্বাহ করতেন ভাঙারি কেনাবেচা করে। এরপর সিলভারের আসবাব ফেরি করেছেন বাড়ি বাড়ি। করেছেন কিস্তিতে মোবাইল বিক্রির ব্যবসাও। কিন্তু চোখ রেখেছিলেন আরও স্থায়ী ও লাভজনক কিছুতে।
২ ঘণ্টা আগে