বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে রমজন মাসের শুরু থেকে ২৫০ গ্রাম ব্রয়লার মুরগির কাটা মাংস বিক্রি বেড়েছে। দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেকেই আবার মুরগির পা, চামড়া কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। উপজেলার বিভিন্ন বাজারে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এ তথ্য।
ব্যবসায়ীরা বলছে, শুরুর থেকে ব্রয়লার মুরগির কাটা মাংসের কেজি ২০০ টাকা ছিল। সে সময় হাতে গোনা কয়েকজন ক্রেতা ২৫০ গ্রাম মাংস কিনতেন। আর এখন কাটা ব্রয়লার মুরগির মাংসের কেজি ৩০০ টাকার বেশি হওয়ার পর থেকে প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৮ থেকে ৯ জনই ২৫০ গ্রাম মাংস কিনছেন।
আজ সোমবার বালিয়াডাঙ্গী বাজারের ব্রয়লার মাংস বিক্রেতা আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজানের শুরু থেকে কাটা ব্রয়লার মুরগি ৩২০ টাকা, গোটা ব্রয়লার মুরগি ২৫০ টাকা এবং পাকিস্তানি গোটা মুরগি ৩৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।’
রমজান আলী নামে আরেক মাংস বিক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাটা ব্রয়লার মুরগির মাংসের দাম কম থাকলেই বেশি মাংস বিক্রি হয়। বেশি মাংস বিক্রি হলেই আমাদের লাভ। কারণ মুরগি কেটে পরিষ্কার করে খুচরা বাজারে বিক্রি করে আমাদের সর্বোচ্চ ১৫-২০ টাকা লাভ হয়। এখন অল্প অল্প করে মাংস বিক্রি হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্রেতা ২৫০ গ্রাম মাংস নিচ্ছে। সারা দিন ১ মণ মাংস বিক্রি করতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। মুরগির দাম কম হলেই ব্যবসা ভালো।’
রমজানের দোকানে ২৫০ গ্রাম মাংস কিনেছেন পারুয়া গ্রামের বাসিন্দা সমশের আলী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজান মাসে কামাই কমেছে। সাহরির সময় অন্তত পরিবারের ৬ জন সদস্য এক টুকরো করে মাংস খেতে পারব। সবজি আর মাছের বাজারে গেলেই তো ভয় লাগে।’
স্থানীয় একটি মেসে শিক্ষার্থীদের রান্নার কাজ করেন সুমি আকতার। সোমবার সাহরির জন্য ব্রয়লার মুরগির মাংস কিনেছেন। কেটে নেওয়ার সময় বিক্রেতাকে ছোট ছোট টুকরো করে দিতে বলতে শোনা যায় তাঁকে। জানতে চাইলে সুমি আকতার আজকের পত্রিকাকে জানান, বাজারে দর বাড়লেও মেসের শিক্ষার্থীদের দেওয়া বরাদ্দ টাকার পরিমাণ বাড়েনি। তাই আগের পরিমাণের এক টুকরো মাংস কেটে দুই টুকরো করে নিচ্ছেন তিনি।
এ দিকে মাছের বাজারে দেশি মাছ প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা কেজি পর্যন্ত এবং অন্যান্য চাষ করা এবং বাইরের জেলা থেকে আসা মাছ ১৫০-৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজার নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পবিত্র রমজান মাসে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ইফতার বিক্রি, অতিরিক্ত মূল্য এবং ভেজাল পণ্য বিক্রি বন্ধে আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি। গত ৩ দিনে অসাধু বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীকে জরিমানা করা হয়েছে। জনস্বার্থে পুরো রমজান মাস জুড়ে বাজার মনিটরিং আরও জোরদার করা হবে।’
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে রমজন মাসের শুরু থেকে ২৫০ গ্রাম ব্রয়লার মুরগির কাটা মাংস বিক্রি বেড়েছে। দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেকেই আবার মুরগির পা, চামড়া কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। উপজেলার বিভিন্ন বাজারে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এ তথ্য।
ব্যবসায়ীরা বলছে, শুরুর থেকে ব্রয়লার মুরগির কাটা মাংসের কেজি ২০০ টাকা ছিল। সে সময় হাতে গোনা কয়েকজন ক্রেতা ২৫০ গ্রাম মাংস কিনতেন। আর এখন কাটা ব্রয়লার মুরগির মাংসের কেজি ৩০০ টাকার বেশি হওয়ার পর থেকে প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৮ থেকে ৯ জনই ২৫০ গ্রাম মাংস কিনছেন।
আজ সোমবার বালিয়াডাঙ্গী বাজারের ব্রয়লার মাংস বিক্রেতা আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজানের শুরু থেকে কাটা ব্রয়লার মুরগি ৩২০ টাকা, গোটা ব্রয়লার মুরগি ২৫০ টাকা এবং পাকিস্তানি গোটা মুরগি ৩৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।’
রমজান আলী নামে আরেক মাংস বিক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাটা ব্রয়লার মুরগির মাংসের দাম কম থাকলেই বেশি মাংস বিক্রি হয়। বেশি মাংস বিক্রি হলেই আমাদের লাভ। কারণ মুরগি কেটে পরিষ্কার করে খুচরা বাজারে বিক্রি করে আমাদের সর্বোচ্চ ১৫-২০ টাকা লাভ হয়। এখন অল্প অল্প করে মাংস বিক্রি হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্রেতা ২৫০ গ্রাম মাংস নিচ্ছে। সারা দিন ১ মণ মাংস বিক্রি করতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। মুরগির দাম কম হলেই ব্যবসা ভালো।’
রমজানের দোকানে ২৫০ গ্রাম মাংস কিনেছেন পারুয়া গ্রামের বাসিন্দা সমশের আলী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজান মাসে কামাই কমেছে। সাহরির সময় অন্তত পরিবারের ৬ জন সদস্য এক টুকরো করে মাংস খেতে পারব। সবজি আর মাছের বাজারে গেলেই তো ভয় লাগে।’
স্থানীয় একটি মেসে শিক্ষার্থীদের রান্নার কাজ করেন সুমি আকতার। সোমবার সাহরির জন্য ব্রয়লার মুরগির মাংস কিনেছেন। কেটে নেওয়ার সময় বিক্রেতাকে ছোট ছোট টুকরো করে দিতে বলতে শোনা যায় তাঁকে। জানতে চাইলে সুমি আকতার আজকের পত্রিকাকে জানান, বাজারে দর বাড়লেও মেসের শিক্ষার্থীদের দেওয়া বরাদ্দ টাকার পরিমাণ বাড়েনি। তাই আগের পরিমাণের এক টুকরো মাংস কেটে দুই টুকরো করে নিচ্ছেন তিনি।
এ দিকে মাছের বাজারে দেশি মাছ প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা কেজি পর্যন্ত এবং অন্যান্য চাষ করা এবং বাইরের জেলা থেকে আসা মাছ ১৫০-৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজার নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পবিত্র রমজান মাসে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ইফতার বিক্রি, অতিরিক্ত মূল্য এবং ভেজাল পণ্য বিক্রি বন্ধে আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি। গত ৩ দিনে অসাধু বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীকে জরিমানা করা হয়েছে। জনস্বার্থে পুরো রমজান মাস জুড়ে বাজার মনিটরিং আরও জোরদার করা হবে।’
দীর্ঘদিন ধরে জনবলসংকটে ধুঁকছে নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা। চার ভাগের এক ভাগ কর্মচারী দিয়ে চলছে কার্যক্রম। জনবলের অভাবে পড়ে আছে দেশের বৃহত্তম এ রেলওয়ে কারখানার ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে আমদানি করা মেশিনারিজ।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার সাগরপারের সুগন্ধা পয়েন্টে হোটেল-মোটেল জোনের ২০০ কোটি টাকা মূল্যের ২ একর ৩০ শতক খাসজমি দখল করে শতাধিক দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, জাল কাগজ বানিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ৫ আগস্ট পরবর্তী প্রশাসনিক শিথিলতার সুযোগে হোটেল-মোটেল জোনের বাতিল করা প্লটের এই জমি দখল করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি আত্মহত্যা করেননি, তাঁরা খুন হয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় দুজন। প্রথমে সাগর ও পরে রুনিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তবে ডিএনএ রিপোর্টে অস্পষ্টতা থাকায় হত্যাকারীদের শনাক্ত করা এখনো সম্ভব হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগেবরগুনার বিষখালী, বলেশ্বর ও পায়রা নদীতে নির্বিচারে মারা পড়ছে ইলিশের পোনা বা জাটকা। নিষিদ্ধ বাঁধা, গোপ, বেহেন্দি ও কারেন্ট জালে এগুলো শিকার করা হচ্ছে। দেড়-দুই ইঞ্চি লম্বা এসব মাছকে এলাকার হাট-বাজারে ‘চাপিলা’ বলে বিক্রি করছেন জেলেরা। সেই সঙ্গে শুঁটকি বানানো হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে