দিনাজপুর প্রতিনিধি
অনলাইন পরীক্ষায় লুঙ্গি পড়ে অংশগ্রহণের দায়ে দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) এর তিন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করার অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়াও একই পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে আরও দুজন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার এবং আরেক শিক্ষার্থীর নির্দিষ্ট সময়ের আগে খাতা জমা নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ফুড প্রসেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ তম ব্যাচের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে এই ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়।
জানা যায়, গত সোমবার ফুড অ্যান্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের জেনারেল কেমিস্ট্রি কোর্সের (কোর্স কোড CHE-111) পরীক্ষা ছিল। দুপুর সাড়ে ১২ টা থেকে শুরু হওয়া ওই অনলাইন পরীক্ষার কয়েক মিনিটের মধ্যে ইম্প্রুভ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা এক শিক্ষার্থীকে প্রথমে বহিষ্কার করা হয়।
বহিষ্কৃত হওয়া এক শিক্ষার্থী জানান, পরীক্ষা শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে আমাকে ক্যামেরা অ্যাঙ্গেল ঠিক করতে বলা হয়। তখন ক্যামেরা ওপর-নিচ করার সময় আমার লুঙ্গি স্যারের দৃষ্টিগোচর হয়। তখন স্যার লুঙ্গি নিয়ে কথা তোলেন। এ ছাড়াও আমাকে স্যার কয়েকবার ডাকলে আমি না শোনায় স্যার আমাকে জুম মিটিং থেকে বের করে দেন এবং বহিষ্কার করেন।
তার মিনিট দশেক পর বহিষ্কার করা হয় ২০ তম ব্যাচের আরেক শিক্ষার্থীকে। সে জানায়, আমি যেখানে বসে পরীক্ষা দিচ্ছিলাম তার পেছনে জানালা থাকায় পেছন থেকে আলো আসছিল। আমার ফেইস ক্যামেরায় সুন্দরভাবে দেখা যাচ্ছিল না। তখন স্যার আমাকে জানালায় পর্দা দিতে বললে আমি উঠে যাই। জানালা বন্ধ করার সময় স্যার আমার লুঙ্গি দেখতে পান। তারপর ড্রেস কোডের কথা তুলে স্যার আমাকে জুম থেকে বের করে দেন। আমি পরে স্যারকে কল দিলে স্যার বলেন আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
সে আরও জানায়, আমার আগে একজনকে বহিষ্কার করা হয়েছিল সেও লুঙ্গি পরা ছিল। আমিও যেহেতু লুঙ্গি পরা ছিলাম তখন ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে যেন বেইনসাফি না হয় বলে আমাকেও বহিষ্কার করা হয়।
লুঙ্গি পড়ার দায়ে বহিষ্কৃত ২০ ব্যাচের আরেক শিক্ষার্থী জানায়, সে পরীক্ষা চলাকালীন ক্যামেরার বাইরে তাকাতাকি করতেছিল। যার দরুন তাঁকে তাঁর রুমের চারপাশ দেখাতে বলা হয়। যখন সে চারপাশ দেখায় তখন তাঁর পরনের লুঙ্গিও দৃষ্টি গোচর হয় এবং তাকেও জুম মিটিং থেকে বের করে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে সেই শিক্ষার্থী ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের
ডিন অধ্যাপক সাজ্জাদ হোসেন সরকারকে কল করলে তিনি বলেন, তাঁকে কেন কল করা হয়েছে?
এদিকে ওই পরীক্ষায় অংশ নেওয়া আরও তিনজন শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, প্রথমে যখন একজনকে বহিষ্কার করা হয়, তখন আমি ভালো করে খেয়াল করিনি। আমি তখন লিখছিলাম। তার একটু পরেই অন্য আরেকজনকে বহিষ্কার করা হয়। ওই সময় চেয়ারম্যান স্যার জুমের ব্রেকআউট রুমে প্রবেশ করলে ইনভিজিলেটর চেয়ারম্যান স্যারকে জিজ্ঞাসা করে বলেন স্যার এই ছেলে তো লুঙ্গি পড়ে পরীক্ষা দিচ্ছে তো একে কি করব। তখন চেয়ারম্যান স্যার বলেন একে জুম থেকে রিমুভ করে দাও, রিমুভ না করলে এদের শিক্ষা হবে না। পরে ছামিউলকে জুম থেকে রিমুভ করে দেওয়া হয় এবং পরে বহিষ্কার করা হয়।
এ ছাড়াও আরও দু'পরীক্ষার্থী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ওই পরীক্ষার একজন সুপারভাইজার ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. শিহাবুল আউয়াল বলেন, তাঁরা আমাদের সহযোগিতা করছিল না এবং আমরা যেভাবে নির্দেশনা দিচ্ছিলাম তারা সেটা সেভাবে অনুসরণ করেনি। বরং আমাদের সঙ্গে তর্কে লিপ্ত হয়েছিল। এরপরও আমরা তাদের সতর্ক করে দিয়েছিলাম, কিন্তু তারা আমাদের নির্দেশনা অনুসরণ না করায় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে পরীক্ষা থেকে বহিষ্কার করতে বাধ্য হয়েছি।
তবে লুঙ্গি পড়ার দায়ে তিনজন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে কি-না এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমরা পরীক্ষা শুরুর আগেই শিক্ষার্থীদের শালীন এবং মার্জিত পোশাক পড়তে বলি। লুঙ্গির পরিবর্তে আমরা প্যান্ট অথবা ট্রাউজার পড়তে অনুরোধ জানাই শিক্ষার্থীদের। তবে লুঙ্গি পড়ার জন্য ওই তিন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে এটা সঠিক নয়।
তবে অনলাইন পরীক্ষা নীতিমালা অনুযায়ী এসব শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করা সঠিক হয়েছে কি-না এ ব্যাপারে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. সাইফুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারির ফলে সৃষ্ট সেশনজট নিরসনের লক্ষ্যে একাডেমিক কাউন্সিলের মাধ্যমে চলতি বছরের ৪ আগস্ট থেকে অনলাইন পরীক্ষা কার্যক্রম শুরু করে হাবিপ্রবি।
অনলাইন পরীক্ষায় লুঙ্গি পড়ে অংশগ্রহণের দায়ে দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) এর তিন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করার অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়াও একই পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে আরও দুজন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার এবং আরেক শিক্ষার্থীর নির্দিষ্ট সময়ের আগে খাতা জমা নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ফুড প্রসেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ তম ব্যাচের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে এই ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়।
জানা যায়, গত সোমবার ফুড অ্যান্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের জেনারেল কেমিস্ট্রি কোর্সের (কোর্স কোড CHE-111) পরীক্ষা ছিল। দুপুর সাড়ে ১২ টা থেকে শুরু হওয়া ওই অনলাইন পরীক্ষার কয়েক মিনিটের মধ্যে ইম্প্রুভ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা এক শিক্ষার্থীকে প্রথমে বহিষ্কার করা হয়।
বহিষ্কৃত হওয়া এক শিক্ষার্থী জানান, পরীক্ষা শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে আমাকে ক্যামেরা অ্যাঙ্গেল ঠিক করতে বলা হয়। তখন ক্যামেরা ওপর-নিচ করার সময় আমার লুঙ্গি স্যারের দৃষ্টিগোচর হয়। তখন স্যার লুঙ্গি নিয়ে কথা তোলেন। এ ছাড়াও আমাকে স্যার কয়েকবার ডাকলে আমি না শোনায় স্যার আমাকে জুম মিটিং থেকে বের করে দেন এবং বহিষ্কার করেন।
তার মিনিট দশেক পর বহিষ্কার করা হয় ২০ তম ব্যাচের আরেক শিক্ষার্থীকে। সে জানায়, আমি যেখানে বসে পরীক্ষা দিচ্ছিলাম তার পেছনে জানালা থাকায় পেছন থেকে আলো আসছিল। আমার ফেইস ক্যামেরায় সুন্দরভাবে দেখা যাচ্ছিল না। তখন স্যার আমাকে জানালায় পর্দা দিতে বললে আমি উঠে যাই। জানালা বন্ধ করার সময় স্যার আমার লুঙ্গি দেখতে পান। তারপর ড্রেস কোডের কথা তুলে স্যার আমাকে জুম থেকে বের করে দেন। আমি পরে স্যারকে কল দিলে স্যার বলেন আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
সে আরও জানায়, আমার আগে একজনকে বহিষ্কার করা হয়েছিল সেও লুঙ্গি পরা ছিল। আমিও যেহেতু লুঙ্গি পরা ছিলাম তখন ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে যেন বেইনসাফি না হয় বলে আমাকেও বহিষ্কার করা হয়।
লুঙ্গি পড়ার দায়ে বহিষ্কৃত ২০ ব্যাচের আরেক শিক্ষার্থী জানায়, সে পরীক্ষা চলাকালীন ক্যামেরার বাইরে তাকাতাকি করতেছিল। যার দরুন তাঁকে তাঁর রুমের চারপাশ দেখাতে বলা হয়। যখন সে চারপাশ দেখায় তখন তাঁর পরনের লুঙ্গিও দৃষ্টি গোচর হয় এবং তাকেও জুম মিটিং থেকে বের করে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে সেই শিক্ষার্থী ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের
ডিন অধ্যাপক সাজ্জাদ হোসেন সরকারকে কল করলে তিনি বলেন, তাঁকে কেন কল করা হয়েছে?
এদিকে ওই পরীক্ষায় অংশ নেওয়া আরও তিনজন শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, প্রথমে যখন একজনকে বহিষ্কার করা হয়, তখন আমি ভালো করে খেয়াল করিনি। আমি তখন লিখছিলাম। তার একটু পরেই অন্য আরেকজনকে বহিষ্কার করা হয়। ওই সময় চেয়ারম্যান স্যার জুমের ব্রেকআউট রুমে প্রবেশ করলে ইনভিজিলেটর চেয়ারম্যান স্যারকে জিজ্ঞাসা করে বলেন স্যার এই ছেলে তো লুঙ্গি পড়ে পরীক্ষা দিচ্ছে তো একে কি করব। তখন চেয়ারম্যান স্যার বলেন একে জুম থেকে রিমুভ করে দাও, রিমুভ না করলে এদের শিক্ষা হবে না। পরে ছামিউলকে জুম থেকে রিমুভ করে দেওয়া হয় এবং পরে বহিষ্কার করা হয়।
এ ছাড়াও আরও দু'পরীক্ষার্থী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ওই পরীক্ষার একজন সুপারভাইজার ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. শিহাবুল আউয়াল বলেন, তাঁরা আমাদের সহযোগিতা করছিল না এবং আমরা যেভাবে নির্দেশনা দিচ্ছিলাম তারা সেটা সেভাবে অনুসরণ করেনি। বরং আমাদের সঙ্গে তর্কে লিপ্ত হয়েছিল। এরপরও আমরা তাদের সতর্ক করে দিয়েছিলাম, কিন্তু তারা আমাদের নির্দেশনা অনুসরণ না করায় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে পরীক্ষা থেকে বহিষ্কার করতে বাধ্য হয়েছি।
তবে লুঙ্গি পড়ার দায়ে তিনজন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে কি-না এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমরা পরীক্ষা শুরুর আগেই শিক্ষার্থীদের শালীন এবং মার্জিত পোশাক পড়তে বলি। লুঙ্গির পরিবর্তে আমরা প্যান্ট অথবা ট্রাউজার পড়তে অনুরোধ জানাই শিক্ষার্থীদের। তবে লুঙ্গি পড়ার জন্য ওই তিন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে এটা সঠিক নয়।
তবে অনলাইন পরীক্ষা নীতিমালা অনুযায়ী এসব শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করা সঠিক হয়েছে কি-না এ ব্যাপারে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. সাইফুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারির ফলে সৃষ্ট সেশনজট নিরসনের লক্ষ্যে একাডেমিক কাউন্সিলের মাধ্যমে চলতি বছরের ৪ আগস্ট থেকে অনলাইন পরীক্ষা কার্যক্রম শুরু করে হাবিপ্রবি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে