প্রতিনিধি, বদরগঞ্জ (রংপুর)
বদরগঞ্জ উপজেলায় অর্থ আত্মসাতের মামলায় অভিযুক্ত মধুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আয়নাল হককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে মামলায় জামিনে থাকা আয়নাল এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
চেয়ারম্যান আয়নালকে বরখাস্তের কাগজপত্র স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে হাতে পাওয়ার কথা গতকাল বুধবার জানিয়েছেন উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা রেহেনুমা তারান্নুম।
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব আবুজাফর রিপনের স্বাক্ষরে গত ২৩ আগস্ট একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপন সূত্রে জানা যায়, চেয়ারম্যান আয়নালের বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গ, প্রতারণা ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বদরগঞ্জ থানায় গত ১২ মে মামলা হয়। এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি জেলহাজতে যান।
এমন পরিস্থিতিতে চেয়ারম্যান আয়নালের দ্বারা ইউনিয়ন পরিষদে ক্ষমতা প্রয়োগ প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণে সমীচীন নয় এবং রংপুরের জেলা প্রশাসক তাঁর বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকার বিভাগের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছেন বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, আয়নাল হক কর্তৃক সংঘটিত অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিষদসহ জনস্বার্থের পরিপন্থী বিবেচনায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন অনুযায়ী তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
বদরগঞ্জ থানা সূত্র জানায়, গত ১২ মে থানায় চেয়ারম্যান আয়নালের বিরুদ্ধে ওই মামলাটি করেছিলেন রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মমিনুল হক নামে এক ব্যক্তি।
বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান গতকাল জানান, এই মামলায় থানা থেকে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে রংপুরের আমলি আদালত বদরগঞ্জে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান আয়নাল গত ২৪ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে এ মামলায় জামিন চাইলে বিচারক তাঁকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরে গত ১১ জুলাই আদালতের নির্দেশে তিনি জামিনে মুক্তি পান।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে চেয়ারম্যান আয়নাল বলেন, ‘আমার ইটভাটার ব্যবসায়িক লেনদেন ছিল ওই মামলার বাদী মমিনুল হকের সঙ্গে। তিনি আমার কাছে কোনো টাকা পাবেন না। আমার স্বাক্ষরিত একটি ভুয়া নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প তৈরি করে মমিনুল আমার বিরুদ্ধে ওই টাকা পাওয়ার বিষয়ে বদরগঞ্জ থানায় মামলা করেন। তা ছাড়া মামলায় আটক হয়ে আমি ১৭ দিন পর জেল থেকে আদালতের নির্দেশে জামিনে বেরিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের সব কার্যক্রম চালাচ্ছি। ব্যবসায়িক লেনদেনের বিষয় নিয়ে মামলাটি আদালতে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় আমাকে সাময়িক বরখাস্তের নির্দেশ দেওয়া অযৌক্তিক। বিষয়টি আইনিভাবে লড়াই করা হবে।’
তবে মামলার বাদী মমিনুল হক জানান, ব্যবসায়িক লেনদেনের সূত্রে চেয়ারম্যান আয়নাল তাঁর কাছ থেকে স্ট্যাম্প অনুযায়ী ওই টাকা নিয়ে আর ফেরত দেননি।
বদরগঞ্জ উপজেলায় অর্থ আত্মসাতের মামলায় অভিযুক্ত মধুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আয়নাল হককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে মামলায় জামিনে থাকা আয়নাল এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
চেয়ারম্যান আয়নালকে বরখাস্তের কাগজপত্র স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে হাতে পাওয়ার কথা গতকাল বুধবার জানিয়েছেন উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা রেহেনুমা তারান্নুম।
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব আবুজাফর রিপনের স্বাক্ষরে গত ২৩ আগস্ট একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপন সূত্রে জানা যায়, চেয়ারম্যান আয়নালের বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গ, প্রতারণা ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বদরগঞ্জ থানায় গত ১২ মে মামলা হয়। এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি জেলহাজতে যান।
এমন পরিস্থিতিতে চেয়ারম্যান আয়নালের দ্বারা ইউনিয়ন পরিষদে ক্ষমতা প্রয়োগ প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণে সমীচীন নয় এবং রংপুরের জেলা প্রশাসক তাঁর বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকার বিভাগের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছেন বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, আয়নাল হক কর্তৃক সংঘটিত অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিষদসহ জনস্বার্থের পরিপন্থী বিবেচনায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন অনুযায়ী তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
বদরগঞ্জ থানা সূত্র জানায়, গত ১২ মে থানায় চেয়ারম্যান আয়নালের বিরুদ্ধে ওই মামলাটি করেছিলেন রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মমিনুল হক নামে এক ব্যক্তি।
বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান গতকাল জানান, এই মামলায় থানা থেকে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে রংপুরের আমলি আদালত বদরগঞ্জে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান আয়নাল গত ২৪ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে এ মামলায় জামিন চাইলে বিচারক তাঁকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরে গত ১১ জুলাই আদালতের নির্দেশে তিনি জামিনে মুক্তি পান।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে চেয়ারম্যান আয়নাল বলেন, ‘আমার ইটভাটার ব্যবসায়িক লেনদেন ছিল ওই মামলার বাদী মমিনুল হকের সঙ্গে। তিনি আমার কাছে কোনো টাকা পাবেন না। আমার স্বাক্ষরিত একটি ভুয়া নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প তৈরি করে মমিনুল আমার বিরুদ্ধে ওই টাকা পাওয়ার বিষয়ে বদরগঞ্জ থানায় মামলা করেন। তা ছাড়া মামলায় আটক হয়ে আমি ১৭ দিন পর জেল থেকে আদালতের নির্দেশে জামিনে বেরিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের সব কার্যক্রম চালাচ্ছি। ব্যবসায়িক লেনদেনের বিষয় নিয়ে মামলাটি আদালতে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় আমাকে সাময়িক বরখাস্তের নির্দেশ দেওয়া অযৌক্তিক। বিষয়টি আইনিভাবে লড়াই করা হবে।’
তবে মামলার বাদী মমিনুল হক জানান, ব্যবসায়িক লেনদেনের সূত্রে চেয়ারম্যান আয়নাল তাঁর কাছ থেকে স্ট্যাম্প অনুযায়ী ওই টাকা নিয়ে আর ফেরত দেননি।
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
১৫ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
২০ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে