কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বাড়িঘরে প্রবেশ শুরু করেছে। দুধকুমার নদের পানি বেড়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ধরলা ও ব্রহ্মপুত্রের পানিও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন দুধকুমার নদের পানি সকাল ৯টায় পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নদতীরবর্তী নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ও বামনডাঙ্গা ইউনিয়ন এবং ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীরঝাড় ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করার খবর পাওয়া গেছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়ন ও উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের কিছু কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। এসব এলাকায় কিছু বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে।
স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানায়, জেলার প্রধান নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বুধবার সকাল ৯টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ২৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এ সময় ব্রহ্মপুত্রের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ২৩ সেন্টিমিটার এবং চিলমারী পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ধরলার পানি সেতু পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে একই সময়ে তিস্তার পানি কিছুটা স্থিতিশীল ছিল।
পাউবোর পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী কয়েক দিন পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা আছে। সেক্ষেত্রে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। এতে চরাঞ্চলসহ নদ-নদীতীরবর্তী এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। প্রতিষ্ঠানটির বন্য পূর্বাভাস সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ ও উজানের অববাহিকায় ভারতের অরুণাচল, আসাম, মেঘালয় ও হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে বর্তমানে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। ফলে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার পানি বাড়ছে। উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি জুলাই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে বিপৎসীমায় পৌঁছাতে পারে। একই কারণে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমারের পানিও বাড়তে পারে।
বৃহস্পতিবার সকালে নদ-নদীতীরবর্তী এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় কুড়িগ্রাম সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন, দুধকুমার অববাহিকায় ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীরঝাড় এবং নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে।
রায়গঞ্জ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ফান্দের চর, চরদামাল গ্রাম, মাঝের চর ও আদর্শ বাজার গ্রামে পানি প্রবেশ করেছে। এসব চরাঞ্চলের নিচু এলাকার বাড়ি-ঘরে পানি প্রবেশ করার খবর পাওয়া গেছে।
ফান্দেরচর গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল বলেন, ‘পানি বাড়তেছে। গ্রামের কিছু কিছু বাড়ি-ঘরে পানি ঢুকছে। পানি বাড়তে থাকলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে।’
উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চরবালাডোবা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘গতকাল থাইকা পানি ঢুকতাছে। গ্রামের সব বাড়িঘরে পানি। আমার নিজের বাড়িতেও পানি। কারও কারও বাড়িতে কোমর সমান পানি।’
সম্ভাব্য বন্যা মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়েছে। দুর্গত এলাকায় উদ্ধার তৎপরতার জন্য চারটি উদ্ধারকারী বোট, চারটি স্পিডবোট ও দুই শতাধিক স্থানীয় নৌকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। স্কাউট, রোভার স্কাউট ও রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবীদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১০ লাখ টাকা এবং ১ হাজার ৭০০ প্যাকেট শুকনো খাবার ও ৬৫০ মেট্রিকটন চাল মজুত রয়েছে বলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা সূত্রে জানা গেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘সম্ভাব্য বন্যা মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আমরা আশ্রয়কেন্দ্র ও প্রয়োজনীয় নৌকা প্রস্তুত রেখেছি। পশুখাদ্যে যেন ঘাটতি না হয়, সেই প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে। সর্বোপরি আমরা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রেখেছি।’
পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আগামী ২৪ ঘণ্টায় দুধকুমারের পানি বাড়তে পারে। পূর্বাভাস অনুযায়ী ব্রহ্মপুত্র নদের পানি আগামী ১৭ জুলাই পর্যন্ত বাড়বে। এতে করে নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এরপর পানি দ্রুত নেমে যাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে।’
কুড়িগ্রামের প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বাড়িঘরে প্রবেশ শুরু করেছে। দুধকুমার নদের পানি বেড়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ধরলা ও ব্রহ্মপুত্রের পানিও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন দুধকুমার নদের পানি সকাল ৯টায় পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নদতীরবর্তী নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ও বামনডাঙ্গা ইউনিয়ন এবং ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীরঝাড় ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করার খবর পাওয়া গেছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়ন ও উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের কিছু কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। এসব এলাকায় কিছু বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে।
স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানায়, জেলার প্রধান নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বুধবার সকাল ৯টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ২৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এ সময় ব্রহ্মপুত্রের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ২৩ সেন্টিমিটার এবং চিলমারী পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ধরলার পানি সেতু পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে একই সময়ে তিস্তার পানি কিছুটা স্থিতিশীল ছিল।
পাউবোর পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী কয়েক দিন পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা আছে। সেক্ষেত্রে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। এতে চরাঞ্চলসহ নদ-নদীতীরবর্তী এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। প্রতিষ্ঠানটির বন্য পূর্বাভাস সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ ও উজানের অববাহিকায় ভারতের অরুণাচল, আসাম, মেঘালয় ও হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে বর্তমানে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। ফলে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার পানি বাড়ছে। উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি জুলাই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে বিপৎসীমায় পৌঁছাতে পারে। একই কারণে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমারের পানিও বাড়তে পারে।
বৃহস্পতিবার সকালে নদ-নদীতীরবর্তী এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় কুড়িগ্রাম সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন, দুধকুমার অববাহিকায় ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীরঝাড় এবং নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে।
রায়গঞ্জ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ফান্দের চর, চরদামাল গ্রাম, মাঝের চর ও আদর্শ বাজার গ্রামে পানি প্রবেশ করেছে। এসব চরাঞ্চলের নিচু এলাকার বাড়ি-ঘরে পানি প্রবেশ করার খবর পাওয়া গেছে।
ফান্দেরচর গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল বলেন, ‘পানি বাড়তেছে। গ্রামের কিছু কিছু বাড়ি-ঘরে পানি ঢুকছে। পানি বাড়তে থাকলে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে।’
উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চরবালাডোবা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘গতকাল থাইকা পানি ঢুকতাছে। গ্রামের সব বাড়িঘরে পানি। আমার নিজের বাড়িতেও পানি। কারও কারও বাড়িতে কোমর সমান পানি।’
সম্ভাব্য বন্যা মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়েছে। দুর্গত এলাকায় উদ্ধার তৎপরতার জন্য চারটি উদ্ধারকারী বোট, চারটি স্পিডবোট ও দুই শতাধিক স্থানীয় নৌকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। স্কাউট, রোভার স্কাউট ও রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবীদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১০ লাখ টাকা এবং ১ হাজার ৭০০ প্যাকেট শুকনো খাবার ও ৬৫০ মেট্রিকটন চাল মজুত রয়েছে বলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা সূত্রে জানা গেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘সম্ভাব্য বন্যা মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আমরা আশ্রয়কেন্দ্র ও প্রয়োজনীয় নৌকা প্রস্তুত রেখেছি। পশুখাদ্যে যেন ঘাটতি না হয়, সেই প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে। সর্বোপরি আমরা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রেখেছি।’
পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আগামী ২৪ ঘণ্টায় দুধকুমারের পানি বাড়তে পারে। পূর্বাভাস অনুযায়ী ব্রহ্মপুত্র নদের পানি আগামী ১৭ জুলাই পর্যন্ত বাড়বে। এতে করে নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এরপর পানি দ্রুত নেমে যাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৬ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪০ মিনিট আগে