বেরোবি প্রতিনিধি
ঈদের আর মাত্র ছয় দিন বাকি। ঈদ ঘিরে ব্যস্ততা বেড়েছে কামারপাড়ায়। আশপাশে তাকানোর বিন্দুমাত্র সময় নেই। পুরোনো অস্ত্রে শাণ দেওয়া, নতুন লোহা পুড়িয়ে ধারালো দা, বঁটি, ছুরি ও চাপাতি বানানোর কর্মযজ্ঞ চলছে পুরোদমে। অস্ত্র তৈরির টুংটাং শব্দে মুখরিত পুরো কামারপাড়া।
রংপুর নগরীর কামারপাড়ার কারিগর বিমল চন্দ্র কর্মকার বলেন, দা-বঁটি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়। আকার, আকৃতি ও লোহাভেদে ৪০০ থেকে ৮০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। ছুরি প্রতিটি ১০০ থেকে ৩০০ টাকা মূল্যেও বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে হাড় কাটার চাপাতি (স্প্রিংয়ের) কেজিপ্রতি ৭০০ থেকে ১০০০ টাকায়, সাধারণ লোহার চাপাতি কেজি প্রতি ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া গরু জবাইয়ের ছুরি প্রতিটি ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা। পুরোনো যন্ত্রপাতি শাণ দিতে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে বলে জানান বিমল চন্দ্র কর্মকার।
এদিকে নগরীর কামারপাড়ায় গিয়ে কারিগরদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদ ঘিরে তাঁদের ব্যস্ততা বেড়েছে। বিশ্রামেরও সময় নেই। তবে দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতিতে তেমন বেচাকেনা না হওয়ায় অনেকটা হতাশ তাঁরা।
কামারপাড়ার কারিগর মিলন চন্দ্র রায় বলেন, ‘৪২ বছর ধরে এই পেশায় আছি। প্রতিবছরই এ সময় অনেক ব্যস্ত থাকি। দিন যত গড়াবে, ব্যস্ততা তত বাড়বে। প্রতিদিন খুব সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতে হয়। এমন ব্যস্ততা চলবে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত। ঈদের আগের সার রাত কাজ করে ঈদের দিন সকালে গ্রামের বাড়ি যাই।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সারা বছর খুব একটা কাজ থাকে না। কোরবানি এলেই কাজ বেড়ে যায়। তাই এ সময় একটু বাড়তি আয়ের উদ্দেশ্যে দিনরাত পরিশ্রম করি। যত কাজ তত টাকা। ভাত খাওয়ার সময় পাই না। ঈদের তিন দিন আগে থেকে বেশি ব্যস্ততা শুরু হয়।’
পুরোনো অস্ত্র শাণ দিতে এবং নতুন কিনতে আসা আ. রহিম মোল্লা বলেন, বছরের অন্য সময়ের তুলনায় এই সময়ে অনেক ভিড় থাকে। রংপুর শহরের এই কামারপাড়ায় অনেকগুলো দোকান থাকায় এখানে অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে কাজ করা যায়। তবে লোহার দাম বাড়ায় সব যন্ত্রপাতির দামও বেড়েছে।
ঈদের আর মাত্র ছয় দিন বাকি। ঈদ ঘিরে ব্যস্ততা বেড়েছে কামারপাড়ায়। আশপাশে তাকানোর বিন্দুমাত্র সময় নেই। পুরোনো অস্ত্রে শাণ দেওয়া, নতুন লোহা পুড়িয়ে ধারালো দা, বঁটি, ছুরি ও চাপাতি বানানোর কর্মযজ্ঞ চলছে পুরোদমে। অস্ত্র তৈরির টুংটাং শব্দে মুখরিত পুরো কামারপাড়া।
রংপুর নগরীর কামারপাড়ার কারিগর বিমল চন্দ্র কর্মকার বলেন, দা-বঁটি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায়। আকার, আকৃতি ও লোহাভেদে ৪০০ থেকে ৮০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। ছুরি প্রতিটি ১০০ থেকে ৩০০ টাকা মূল্যেও বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে হাড় কাটার চাপাতি (স্প্রিংয়ের) কেজিপ্রতি ৭০০ থেকে ১০০০ টাকায়, সাধারণ লোহার চাপাতি কেজি প্রতি ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া গরু জবাইয়ের ছুরি প্রতিটি ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা। পুরোনো যন্ত্রপাতি শাণ দিতে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে বলে জানান বিমল চন্দ্র কর্মকার।
এদিকে নগরীর কামারপাড়ায় গিয়ে কারিগরদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদ ঘিরে তাঁদের ব্যস্ততা বেড়েছে। বিশ্রামেরও সময় নেই। তবে দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতিতে তেমন বেচাকেনা না হওয়ায় অনেকটা হতাশ তাঁরা।
কামারপাড়ার কারিগর মিলন চন্দ্র রায় বলেন, ‘৪২ বছর ধরে এই পেশায় আছি। প্রতিবছরই এ সময় অনেক ব্যস্ত থাকি। দিন যত গড়াবে, ব্যস্ততা তত বাড়বে। প্রতিদিন খুব সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতে হয়। এমন ব্যস্ততা চলবে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত। ঈদের আগের সার রাত কাজ করে ঈদের দিন সকালে গ্রামের বাড়ি যাই।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সারা বছর খুব একটা কাজ থাকে না। কোরবানি এলেই কাজ বেড়ে যায়। তাই এ সময় একটু বাড়তি আয়ের উদ্দেশ্যে দিনরাত পরিশ্রম করি। যত কাজ তত টাকা। ভাত খাওয়ার সময় পাই না। ঈদের তিন দিন আগে থেকে বেশি ব্যস্ততা শুরু হয়।’
পুরোনো অস্ত্র শাণ দিতে এবং নতুন কিনতে আসা আ. রহিম মোল্লা বলেন, বছরের অন্য সময়ের তুলনায় এই সময়ে অনেক ভিড় থাকে। রংপুর শহরের এই কামারপাড়ায় অনেকগুলো দোকান থাকায় এখানে অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে কাজ করা যায়। তবে লোহার দাম বাড়ায় সব যন্ত্রপাতির দামও বেড়েছে।
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে